
জেলা প্রতিনিধি, মেহেরপুর

মেহেরপুর জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য অ্যাডভোকেট আবদুস সালামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রোববার (১৩ এপ্রিল) ভোরে মেহেরপুর শহরের নিজ বাড়ি থেকে সদর থানা পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে মেহেরপুর সদর থানার ওসি শেখ মেজবাহ উদ্দিন জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা মামলার আসামি তিনি। এ জন্য তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। থানায় জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আদালতে সোপর্দ করা হবে।
এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে চলমান অভিযানে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলেও জানান ওসি।
প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ১৭ অক্টোবর আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী হিসেবে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন অ্যাড. আবদুস সালাম। ৫ আগস্টের পর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ থেকে অপসারিত হন তিনি।

মেহেরপুর জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য অ্যাডভোকেট আবদুস সালামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রোববার (১৩ এপ্রিল) ভোরে মেহেরপুর শহরের নিজ বাড়ি থেকে সদর থানা পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে মেহেরপুর সদর থানার ওসি শেখ মেজবাহ উদ্দিন জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা মামলার আসামি তিনি। এ জন্য তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। থানায় জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আদালতে সোপর্দ করা হবে।
এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে চলমান অভিযানে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলেও জানান ওসি।
প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ১৭ অক্টোবর আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী হিসেবে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন অ্যাড. আবদুস সালাম। ৫ আগস্টের পর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ থেকে অপসারিত হন তিনি।

রোববার ভোর ৪টা থেকেই পাবনার ঈশ্বরদী, আমিনপুর, কুষ্টিয়ার দৌলতপুর ও রাজশাহীর বাঘা উপজেলার নদীচর এলাকায় এ অভিযানের শুরু হয়। এখন পর্যন্ত চলছে সাঁড়াশি অভিযান।
২৯ মিনিট আগে
জায়েদ প্যাদা তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজে ভিডিওটি পোস্ট করে লিখেছেন, “অনেক দিন পর আবার রাজপথে।” একই ভিডিও উপজেলা ছাত্রলীগের (নিষিদ্ধ) বিভিন্ন ফেসবুক পেজেও শেয়ার করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার ২৪ নম্বর সোনাসুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চারপাশে যতদূর চোখ যায়— থই থই পানি। শতবর্ষী বিদ্যালয়টি যেন জলমগ্ন জনপদের নিঃসঙ্গ এক প্রহরী। চারদিকের পানিবন্দি অবস্থার কারণে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের দুর্ভোগ যেন চিরচেনা বাস্তবতা। স্থানীয়দের মুখে শোনা যায়—‘না চলে নাও, না চলে পাও
১ ঘণ্টা আগে
দেড় ঘণ্টা অপেক্ষার পর ডা. মাহমুদা আক্তার কক্ষে প্রবেশ করেন। শিশুর অসুস্থতার কথা জানালে তিনি কোনো উত্তর না দিয়ে কক্ষের দরজা বন্ধ করে নাস্তা খেতে বসেন। অভিভাবকের অনুরোধ উপেক্ষা করে তিনি বলেন, নাস্তা শেষ না করা পর্যন্ত রোগী দেখবো না।
১ ঘণ্টা আগে