খুলনা ব্যুরো
দেশের মানুষ আর ফ্যাসিবাদী শাসন ব্যবস্থায় ফিরতে চায় না দাবি করে ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমীর সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিম পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন দাবি করেছেন।
শুক্রবার খুলনায় ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ খুলনা মহানগর শাখা আয়োজিত মিছিল পূর্ব গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ সব কথা বলেন তিনি।
সরকারকে উদ্দেশে বলেন, গণভোট দেন। জনগণই নির্ধারণ করুক কিভাবে ভোট হবে।
প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কার, ফ্যাসিবাদের দৃশ্যমান বিচার, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি, পিআর পদ্ধতিতে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ও ইসলামি সমাজভিত্তিক কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী এ গণসমাবেশের আয়োজন করা হয়।
সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিম বলেন, চব্বিশের গণআন্দোলনের সময় বন্দুকের সামনে বুক পেতে দিয়েছিলাম, রক্ত দিয়েছিলাম, জীবন দিয়েছিলাম। আওয়ামী লীগ দেশের সমস্ত সেক্টর ধ্বংস করে দিয়েছিল। বিচার ব্যবস্থা, শাসন ব্যবস্থা সবকিছু শেষ হয়ে গিয়েছিল। ভেবেছিলাম ফ্যাসিবাদের উৎখাত হলে শান্তি ফিরে পাব। কিন্তু শান্তি ফেরেনি, বরং পরিস্থিতি আরো খারাপ হয়েছে। স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে ধর্ষণ, মেয়েকে বিয়ে না দেয়ায় বাড়ি ঢুকে পিতাকে হত্যা করা হচ্ছে। ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট সব দখল হচ্ছে।
আর এসব ঘটনার জন্য বিএনপিকে দায়ী করেন দলটির সিনিয়র নায়েবে আমির। বলেন, তারা মনে করছে ক্ষমতায় চলে গেছে। কিন্তু ‘দিল্লী দূর-অস্ত’। বাংলাদেশের মানুষ আর কোনো চাঁদাবাজ, দখলবাজ, সন্ত্রাসী, দেশের সম্পদ লুট করে বিদেশে পাচারকারীকে ভোট দেবে না। ক্ষমতায় যাননি, এখনই হুমকি দেন-ধানের শীষে ভোট না দিলে বাড়ি ফিরতে পারবেন না। তাহলে ক্ষমতায় গেলে কি করবেন জনগণ তা বুঝে ফেলেছে।
তিনি বলেন, ভোটাররা দেখবে কার কাছে তার জানমাল নিরাপদ, তাকেই ভোট দেবে। আওয়ামী জুলুমের যুগে দেশে এমন কিছু মানুষ সৃষ্টি হয়েছে তারা এখনো আর কোনো জুলুমকে ভয় পায় না। হাত পাখা মার্কাকে নারী, পুরুষ, শিশু, বৃদ্ধ, মুসলমান, হিন্দু, ধনী, গরিব সব শ্রেণির মানুষের সার্বজনীন মার্কা হিসেবে দাবি করে তিনি আগামী নির্বাচনে ইসলামি আন্দোলন মনোনীত প্রার্থীদের বিজয়ী করার আহ্বান জানান।
ইসলামি আন্দোলনের খুলনা মহানগর সিনিয়র নায়েবে আমির শেখ মো. নাসিরউদ্দিনের সভাপতিত্বে সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় নেতা হাফেজ মাওলানা আব্দুল আউয়াল, জেলা শাখার সভাপতি অধ্যাপক মাওলানা আব্দুল্লাহ আল ইমরান। এছাড়া কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা এবং বিভিন্ন সংসদীয় আসনে হাতপাখা সমর্থিত প্রার্থীরা বক্তব্য রাখেন।
সমাবেশ শেষে একটি মিছিল নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
দেশের মানুষ আর ফ্যাসিবাদী শাসন ব্যবস্থায় ফিরতে চায় না দাবি করে ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমীর সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিম পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন দাবি করেছেন।
শুক্রবার খুলনায় ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ খুলনা মহানগর শাখা আয়োজিত মিছিল পূর্ব গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ সব কথা বলেন তিনি।
সরকারকে উদ্দেশে বলেন, গণভোট দেন। জনগণই নির্ধারণ করুক কিভাবে ভোট হবে।
প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কার, ফ্যাসিবাদের দৃশ্যমান বিচার, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি, পিআর পদ্ধতিতে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ও ইসলামি সমাজভিত্তিক কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী এ গণসমাবেশের আয়োজন করা হয়।
সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিম বলেন, চব্বিশের গণআন্দোলনের সময় বন্দুকের সামনে বুক পেতে দিয়েছিলাম, রক্ত দিয়েছিলাম, জীবন দিয়েছিলাম। আওয়ামী লীগ দেশের সমস্ত সেক্টর ধ্বংস করে দিয়েছিল। বিচার ব্যবস্থা, শাসন ব্যবস্থা সবকিছু শেষ হয়ে গিয়েছিল। ভেবেছিলাম ফ্যাসিবাদের উৎখাত হলে শান্তি ফিরে পাব। কিন্তু শান্তি ফেরেনি, বরং পরিস্থিতি আরো খারাপ হয়েছে। স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে ধর্ষণ, মেয়েকে বিয়ে না দেয়ায় বাড়ি ঢুকে পিতাকে হত্যা করা হচ্ছে। ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট সব দখল হচ্ছে।
আর এসব ঘটনার জন্য বিএনপিকে দায়ী করেন দলটির সিনিয়র নায়েবে আমির। বলেন, তারা মনে করছে ক্ষমতায় চলে গেছে। কিন্তু ‘দিল্লী দূর-অস্ত’। বাংলাদেশের মানুষ আর কোনো চাঁদাবাজ, দখলবাজ, সন্ত্রাসী, দেশের সম্পদ লুট করে বিদেশে পাচারকারীকে ভোট দেবে না। ক্ষমতায় যাননি, এখনই হুমকি দেন-ধানের শীষে ভোট না দিলে বাড়ি ফিরতে পারবেন না। তাহলে ক্ষমতায় গেলে কি করবেন জনগণ তা বুঝে ফেলেছে।
তিনি বলেন, ভোটাররা দেখবে কার কাছে তার জানমাল নিরাপদ, তাকেই ভোট দেবে। আওয়ামী জুলুমের যুগে দেশে এমন কিছু মানুষ সৃষ্টি হয়েছে তারা এখনো আর কোনো জুলুমকে ভয় পায় না। হাত পাখা মার্কাকে নারী, পুরুষ, শিশু, বৃদ্ধ, মুসলমান, হিন্দু, ধনী, গরিব সব শ্রেণির মানুষের সার্বজনীন মার্কা হিসেবে দাবি করে তিনি আগামী নির্বাচনে ইসলামি আন্দোলন মনোনীত প্রার্থীদের বিজয়ী করার আহ্বান জানান।
ইসলামি আন্দোলনের খুলনা মহানগর সিনিয়র নায়েবে আমির শেখ মো. নাসিরউদ্দিনের সভাপতিত্বে সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় নেতা হাফেজ মাওলানা আব্দুল আউয়াল, জেলা শাখার সভাপতি অধ্যাপক মাওলানা আব্দুল্লাহ আল ইমরান। এছাড়া কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা এবং বিভিন্ন সংসদীয় আসনে হাতপাখা সমর্থিত প্রার্থীরা বক্তব্য রাখেন।
সমাবেশ শেষে একটি মিছিল নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে