
ময়মনসিংহ অফিস

ময়মনসিংহে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের রথযাত্রা এবং মেলায় সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে যৌথবাহিনী। শনিবার (৫ জুলাই) সদর উপজেলার রঘুনাথ জিওর আখড়া, জুবলীঘাট মন্দির থেকে শুরু হয়ে বড় বাজার রোড, নগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক অতিক্রম করে জয়নাল আবেদীন পার্ক পর্যন্ত ফিরতি রথযাত্রাটি শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়।
প্রায় ২০ হাজার হিন্দু ধর্মাবলম্বীসহ অন্যান্য ধর্মীয় অনুসারীরা রথযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন। রথযাত্রাটি দুর্গাবাড়ী এলাকা থেকে শুরু হয়ে জুবলীঘাট, রেলীর মোড়, গাংগীনাপাড়, নতুন বাজার, টাউন হল মোড়, কাচিঝুলি হয়ে শেষ পর্যন্ত জয়নাল আবেদীন পার্কে এসে শেষ হয়। পুরো রথযাত্রা জুড়ে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করে। ফিরতি রথযাত্রা ও মেলায় অংশগ্রহণকারী মানুষের সংখ্যা ছিল আনুমানিক ৪০ হাজার।
রথযাত্রা শেষে জয়নাল আবেদীন পার্ক প্রাঙ্গণে ধর্মীয় উৎসবকে কেন্দ্র করে এক বর্ণাঢ্য মেলার আয়োজন করা হয়। উৎসবস্থলে এবং আশপাশের এলাকায় জননিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ ভূমিকা রাখে যৌথবাহিনী।
অনুষ্ঠানটি সফলভাবে সম্পন্ন করতে সেনাবাহিনীর ১৯ পদাতিক ডিভিশনের অধীনস্থ ৭৭ ব্রিগেড সক্রিয়ভাবে দায়িত্ব পালন করে। যৌথবাহিনী মেলার নিরাপত্তার পাশাপাশি পুরো রথযাত্রার রুটে নিয়মিত টহল ও নজরদারির মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করে। এতে অংশগ্রহণকারী সকল সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যে স্বস্তি ও আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি হয়।
এই সফল নিরাপত্তা ব্যবস্থার জন্য আয়োজক ও অংশগ্রহণকারীদের পক্ষ থেকে যৌথবাহিনী ও স্থানীয় প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানানো হয়।

ময়মনসিংহে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের রথযাত্রা এবং মেলায় সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে যৌথবাহিনী। শনিবার (৫ জুলাই) সদর উপজেলার রঘুনাথ জিওর আখড়া, জুবলীঘাট মন্দির থেকে শুরু হয়ে বড় বাজার রোড, নগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক অতিক্রম করে জয়নাল আবেদীন পার্ক পর্যন্ত ফিরতি রথযাত্রাটি শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়।
প্রায় ২০ হাজার হিন্দু ধর্মাবলম্বীসহ অন্যান্য ধর্মীয় অনুসারীরা রথযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন। রথযাত্রাটি দুর্গাবাড়ী এলাকা থেকে শুরু হয়ে জুবলীঘাট, রেলীর মোড়, গাংগীনাপাড়, নতুন বাজার, টাউন হল মোড়, কাচিঝুলি হয়ে শেষ পর্যন্ত জয়নাল আবেদীন পার্কে এসে শেষ হয়। পুরো রথযাত্রা জুড়ে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করে। ফিরতি রথযাত্রা ও মেলায় অংশগ্রহণকারী মানুষের সংখ্যা ছিল আনুমানিক ৪০ হাজার।
রথযাত্রা শেষে জয়নাল আবেদীন পার্ক প্রাঙ্গণে ধর্মীয় উৎসবকে কেন্দ্র করে এক বর্ণাঢ্য মেলার আয়োজন করা হয়। উৎসবস্থলে এবং আশপাশের এলাকায় জননিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ ভূমিকা রাখে যৌথবাহিনী।
অনুষ্ঠানটি সফলভাবে সম্পন্ন করতে সেনাবাহিনীর ১৯ পদাতিক ডিভিশনের অধীনস্থ ৭৭ ব্রিগেড সক্রিয়ভাবে দায়িত্ব পালন করে। যৌথবাহিনী মেলার নিরাপত্তার পাশাপাশি পুরো রথযাত্রার রুটে নিয়মিত টহল ও নজরদারির মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করে। এতে অংশগ্রহণকারী সকল সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যে স্বস্তি ও আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি হয়।
এই সফল নিরাপত্তা ব্যবস্থার জন্য আয়োজক ও অংশগ্রহণকারীদের পক্ষ থেকে যৌথবাহিনী ও স্থানীয় প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানানো হয়।

মোটরসাইকেল চোর সন্দেহে গ্রাম্য পুলিশ দিয়ে এক যুবককে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যান স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য (মেম্বার) আশরাফুল ইসলাম। দুদিন ধরে জিজ্ঞাসাবাদ ও নির্যাতন করেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার জানিয়েছেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কয়েদিরাও ভোট দিতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সাভারের আশুলিয়ায় বিপুল অস্ত্র, গুলি ও মাদকসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গত বৃহস্পতিবার রাতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় গাজীরচট ও কান্দাইল এলাকা থেকে। এরপর তাদের গতকাল শুক্রবার আশুলিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজারে মিয়ানমার সীমান্তে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে মাইন বিস্ফোরণে আহত বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্য আক্তার হোসেন মারা গেছেন। শুক্রবার ঢাকা সিএমএইচে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুর সাড়ে ১২টায় মারা যান তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে