আলমগীর হোসেন, ভালুকা (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের গুরুত্বপূর্ণ শিল্প এলাকা হিসেবে ভালুকায় রয়েছে ছোট-বড় বেশ কিছু শিল্পকারখানা, যা ইতোমধ্যে দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন। উপজেলার ১১টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার ১০৮টি ওয়ার্ড নিয়ে ময়মনসিংহ-১১ (ভালুকা) আসন। স্থানীয় মানুষ ও ভোটারদের ধারণা এ আসনে বিএনপি ক্লিন ইমেজের প্রার্থী না দিতে পারলে ভোটের হিসাব-নিকাশে পাল্টে যেতে পারে।
ময়মনসিংহের এ আসন ১৯৭৯ সাল থেকে এ আসনে দুবার মুসলিম লীগ, একবার জাতীয় পার্টি, দুবার বিএনপির থেকে এমপি নির্বাচিত হয়েছিল। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনে চাঁদাবাজির ইস্যুটি বিএনপির ভোট ব্যাংকে ফাটল ধরাতে পারে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী চারজন, জামায়াতে ইসলামীর একক প্রার্থী এবং এনসিপির একজন প্রার্থী এলাকায় গণসংযোগ করছেন। গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর এখানে উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক ফখরউদ্দিন আহাম্মেদ বাচ্চু গ্রুপের নেতাকর্মীরা চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অনৈতিক কাজে জড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে বাচ্চুকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়।
ফলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়াম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে বাচ্চুকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়। কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব এমরান সালেহ প্রিন্স বাদী হয়ে বাচ্চুসহ অজ্ঞাত আরো কয়েকজনের বিরুদ্ধে ভালুকা মডেল থানায় মামলা করা হয়।
পরে ভালুকা উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ মুহাম্মদ মুর্শেদ আলমকে ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়কের দায়িত্ব দেওয়া হয়। মুর্শেদ আলম দায়িত্ব নেওয়ার পর দলকে চাঙ্গা করতে উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে সভা সমাবেশ করে দলের মধ্যে কিছুটা শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনেন। কিন্তু ভালুকা বিএনপির মধ্যম সারির কিছু নেতা সালিশের নামে চাঁদাবাজি চালিয়ে যাচ্ছেন। দলকে পরিচ্ছন্ন না করতে পারলে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটের রাজনীতিতে বিএনপির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াতে পারে ইস্যুটি।
বিএনপি থেকে মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়মনসিংহ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও ভালুকা উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক আলহাজ মুহাম্মদ মুর্শেদ আলম। ১৯৭৯ সালে থেকে ছাত্রদল করার মধ্য দিয়ে তার রাজনীতি শুরু। ২০১৪ সাল থেকে আন্দোলন সংগ্রাম করে রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে ব্যাপক অবদান রয়েছে তার।
তিনি ২০১১ সালে উপজেলার শিল্প এলাকা হবিরবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে ওই বছর বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ ফোরামের মহাসচিব নির্বাচিত হয়েছিলেন। ২০১৪ সালে দলের মনোনয়ন নিয়ে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করেছিলেন। ওই নির্বাচনে মুর্শেদ আলম ব্যাপক ভোটের ব্যবধানে জয় লাভ করলেও রাত ২টার পর প্রশাসন ভোটের ফলাফল পাল্টিয়ে আ.লীগ প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করেন। ত্রয়োদশ নির্বাচনকে সামনে রেখে দল গোছানোসহ ব্যাপক গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন বিএনপির এই সম্ভাব্য প্রার্থী মুহাম্মদ মুর্শেদ আলম। সাধারণ ভোটারের ধারণা প্রার্থী হিসেবে মুর্শেদ আলমকে দল মনোনয়ন দিলে হারানো আসন ফিরে পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বিএনপির।
এ আসনে বিএনপির আরেক প্রার্থী অ্যাডভোকেট আনোয়ার আজিজ টুটুল ১৯৮৩ সালে ময়মনসিংহ নাসিরাবাদ কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি ছিলেন। ২০০২ সালে ভালুকা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়কের দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ময়মনসিংহ জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলেন। বর্তমানে ময়মনসিংহ জেলা ও ভালুকা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য। আন্দোলন সংগ্রামে তিনি ব্যাপক ভূমিকা রেখেন। ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভালুকা থেকে দলের মনোনয়ন পেয়েছিলেন। তিনি এলাকায় গণসযোগ সভা-সমাবেশ করে যাচ্ছেন।
ত্রয়োদশ নির্বাচনে বিএনপি থেকে মনোনয়নপ্রত্যাশী ব্যারিস্টার আবুল হোসাইন ১৯৭৮ সালে ময়মনসিংহ নাসিরাবাদ কলেজ ছাত্রদলের আহ্বায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি একবার জিয়া বিগ্রেড কেন্দ্রীয় কমিটি সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি ভালুকা উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়কের দায়িত্বে রয়েছেন। নেতাকর্মীদের সাতে নিয়ে এলাকায় সভা-সমাবেশ করছেন। রাজনৈতিক কর্মসূচির বাইরে সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে নিজের জনপ্রিয়তা যাচাই করছেন।
তরুণ উদ্যোক্তা, শিল্পপতি মো. মুস্তাফিজুর রহমান মামুন। ছাত্রদলের রাজনীতি দিয়ে বিএনপির রাজনীতিতে হাতেখড়ি। বর্তমানে স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় কমিটি ও ভালুকা উপজেলা বিএনপির সদস্য। শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রামে রাজনীতির মাঠে সক্রিয় ছিলেন। তিনিও বিএনপির মনোনয়ন লাভের জন্য এলাকায় গণসংযোগ অব্যাহত রেখেছেন।
জামায়াতে ইসলামী থেকে একক প্রার্থী হিসেবে মাঠে কাজ করছেন ভালুকা উপজেলা জামায়াতের আমির ছাইফ উল্লাহ ফজলু। ছাত্রশিবির দিয়ে তিনি রাজনীতি শুরু করেন। ৫ আগস্টের পর জামায়াতে ইসলামী আগের চেয়ে অনেক বেশি সংগঠিত হয়েছে। ভালুকায় জামায়াতে ইসলামের কর্মী-সমর্থকরা দলের একক প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনি প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। নির্বাচনকে সামনে রেখে তারাও মিছিল-মিটিং করছেন বেশ জোরেশোরে।
অন্যদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সম্ভাব্য প্রার্থী ডাক্তার জাহিদুল ইসলাম। তার গ্রামের বাড়ি ভালুকা উপজেলার ৯ নম্বর কাচিনা ইউনিয়নের বাটাজোর গ্রামে। এলাকায় এর আগে তার নাম শোনা যায়নি। তিনি ২০২৪ সালে ফ্যাসিস্টবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন। ভালুকায় এনসিপির প্রার্থী হতে গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। তবে এ আসনে ইসলামী আন্দোলন, গণঅধিকার পরিষদ কিংবা অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ড তেমন একটা দেখা যাচ্ছে না। সাধারণ ভোটারদের ধারণা ভোটের শেষ লড়াইটা বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যেই হতে পারে।
ময়মনসিংহের গুরুত্বপূর্ণ শিল্প এলাকা হিসেবে ভালুকায় রয়েছে ছোট-বড় বেশ কিছু শিল্পকারখানা, যা ইতোমধ্যে দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন। উপজেলার ১১টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার ১০৮টি ওয়ার্ড নিয়ে ময়মনসিংহ-১১ (ভালুকা) আসন। স্থানীয় মানুষ ও ভোটারদের ধারণা এ আসনে বিএনপি ক্লিন ইমেজের প্রার্থী না দিতে পারলে ভোটের হিসাব-নিকাশে পাল্টে যেতে পারে।
ময়মনসিংহের এ আসন ১৯৭৯ সাল থেকে এ আসনে দুবার মুসলিম লীগ, একবার জাতীয় পার্টি, দুবার বিএনপির থেকে এমপি নির্বাচিত হয়েছিল। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনে চাঁদাবাজির ইস্যুটি বিএনপির ভোট ব্যাংকে ফাটল ধরাতে পারে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী চারজন, জামায়াতে ইসলামীর একক প্রার্থী এবং এনসিপির একজন প্রার্থী এলাকায় গণসংযোগ করছেন। গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর এখানে উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক ফখরউদ্দিন আহাম্মেদ বাচ্চু গ্রুপের নেতাকর্মীরা চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অনৈতিক কাজে জড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে বাচ্চুকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়।
ফলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়াম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে বাচ্চুকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়। কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব এমরান সালেহ প্রিন্স বাদী হয়ে বাচ্চুসহ অজ্ঞাত আরো কয়েকজনের বিরুদ্ধে ভালুকা মডেল থানায় মামলা করা হয়।
পরে ভালুকা উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ মুহাম্মদ মুর্শেদ আলমকে ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়কের দায়িত্ব দেওয়া হয়। মুর্শেদ আলম দায়িত্ব নেওয়ার পর দলকে চাঙ্গা করতে উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে সভা সমাবেশ করে দলের মধ্যে কিছুটা শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনেন। কিন্তু ভালুকা বিএনপির মধ্যম সারির কিছু নেতা সালিশের নামে চাঁদাবাজি চালিয়ে যাচ্ছেন। দলকে পরিচ্ছন্ন না করতে পারলে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটের রাজনীতিতে বিএনপির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াতে পারে ইস্যুটি।
বিএনপি থেকে মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়মনসিংহ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও ভালুকা উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক আলহাজ মুহাম্মদ মুর্শেদ আলম। ১৯৭৯ সালে থেকে ছাত্রদল করার মধ্য দিয়ে তার রাজনীতি শুরু। ২০১৪ সাল থেকে আন্দোলন সংগ্রাম করে রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে ব্যাপক অবদান রয়েছে তার।
তিনি ২০১১ সালে উপজেলার শিল্প এলাকা হবিরবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে ওই বছর বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ ফোরামের মহাসচিব নির্বাচিত হয়েছিলেন। ২০১৪ সালে দলের মনোনয়ন নিয়ে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করেছিলেন। ওই নির্বাচনে মুর্শেদ আলম ব্যাপক ভোটের ব্যবধানে জয় লাভ করলেও রাত ২টার পর প্রশাসন ভোটের ফলাফল পাল্টিয়ে আ.লীগ প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করেন। ত্রয়োদশ নির্বাচনকে সামনে রেখে দল গোছানোসহ ব্যাপক গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন বিএনপির এই সম্ভাব্য প্রার্থী মুহাম্মদ মুর্শেদ আলম। সাধারণ ভোটারের ধারণা প্রার্থী হিসেবে মুর্শেদ আলমকে দল মনোনয়ন দিলে হারানো আসন ফিরে পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বিএনপির।
এ আসনে বিএনপির আরেক প্রার্থী অ্যাডভোকেট আনোয়ার আজিজ টুটুল ১৯৮৩ সালে ময়মনসিংহ নাসিরাবাদ কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি ছিলেন। ২০০২ সালে ভালুকা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়কের দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ময়মনসিংহ জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলেন। বর্তমানে ময়মনসিংহ জেলা ও ভালুকা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য। আন্দোলন সংগ্রামে তিনি ব্যাপক ভূমিকা রেখেন। ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভালুকা থেকে দলের মনোনয়ন পেয়েছিলেন। তিনি এলাকায় গণসযোগ সভা-সমাবেশ করে যাচ্ছেন।
ত্রয়োদশ নির্বাচনে বিএনপি থেকে মনোনয়নপ্রত্যাশী ব্যারিস্টার আবুল হোসাইন ১৯৭৮ সালে ময়মনসিংহ নাসিরাবাদ কলেজ ছাত্রদলের আহ্বায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি একবার জিয়া বিগ্রেড কেন্দ্রীয় কমিটি সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি ভালুকা উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়কের দায়িত্বে রয়েছেন। নেতাকর্মীদের সাতে নিয়ে এলাকায় সভা-সমাবেশ করছেন। রাজনৈতিক কর্মসূচির বাইরে সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে নিজের জনপ্রিয়তা যাচাই করছেন।
তরুণ উদ্যোক্তা, শিল্পপতি মো. মুস্তাফিজুর রহমান মামুন। ছাত্রদলের রাজনীতি দিয়ে বিএনপির রাজনীতিতে হাতেখড়ি। বর্তমানে স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় কমিটি ও ভালুকা উপজেলা বিএনপির সদস্য। শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রামে রাজনীতির মাঠে সক্রিয় ছিলেন। তিনিও বিএনপির মনোনয়ন লাভের জন্য এলাকায় গণসংযোগ অব্যাহত রেখেছেন।
জামায়াতে ইসলামী থেকে একক প্রার্থী হিসেবে মাঠে কাজ করছেন ভালুকা উপজেলা জামায়াতের আমির ছাইফ উল্লাহ ফজলু। ছাত্রশিবির দিয়ে তিনি রাজনীতি শুরু করেন। ৫ আগস্টের পর জামায়াতে ইসলামী আগের চেয়ে অনেক বেশি সংগঠিত হয়েছে। ভালুকায় জামায়াতে ইসলামের কর্মী-সমর্থকরা দলের একক প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনি প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। নির্বাচনকে সামনে রেখে তারাও মিছিল-মিটিং করছেন বেশ জোরেশোরে।
অন্যদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সম্ভাব্য প্রার্থী ডাক্তার জাহিদুল ইসলাম। তার গ্রামের বাড়ি ভালুকা উপজেলার ৯ নম্বর কাচিনা ইউনিয়নের বাটাজোর গ্রামে। এলাকায় এর আগে তার নাম শোনা যায়নি। তিনি ২০২৪ সালে ফ্যাসিস্টবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন। ভালুকায় এনসিপির প্রার্থী হতে গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। তবে এ আসনে ইসলামী আন্দোলন, গণঅধিকার পরিষদ কিংবা অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ড তেমন একটা দেখা যাচ্ছে না। সাধারণ ভোটারদের ধারণা ভোটের শেষ লড়াইটা বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যেই হতে পারে।
নিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
১৩ মিনিট আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
৩২ মিনিট আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
১ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
২ ঘণ্টা আগে