
উপজেলা প্রতিনিধি, মাদারগঞ্জ (জামালপুর)

জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলায় সিলিং ফ্যানে ঝুলন্ত অবস্থায় সঞ্জয় চন্দ্র মন্ডল (২৮) নামে এক ইলেকট্রিক ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার (১১ জুলাই) রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার আদারভিটা ইউনিয়নের পলিশা মোড় এলাকা থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত সঞ্জয় চন্দ্র মন্ডল জোড়খালী ইউনিয়নের বেতাগা এলাকার প্রফুল্ল চন্দ্র মন্ডলের ছেলে। সঞ্জয় মোবাইল সার্ভিসিং ও ইলেকট্রিক পণ্যের ব্যবসা করতেন।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) রাতে খাবার খেয়ে দোকানে কিছু কাজ আছে বলে বাড়ি থেকে বের হয় সঞ্জয়। এরপর থেকে সঞ্জয়ের কোনো খোঁজ পাচ্ছিল না তার পরিবার। একপর্যায়ে শুক্রবার (১১ জুলাই) রাত সাড়ে ১০টার দিকে তার বড় ভাই পবিত্র চন্দ্র মন্ডল ইলেকট্রিক পণ্যের গোডাউনের শাটার খুলে ফ্যানের সঙ্গে সঞ্জয়ের ফাঁস লাগানো ঝুলন্ত লাশ দেখেন এবং পুলিশে খবর দেন।
পরে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জামালপুর মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় নিহতের পরিবার সঞ্জয়ের আত্মহত্যার কোনো কারণ জানাতে পারেনি।
বড় ভাই পবিত্র মন্ডল বলেন, গত বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সঞ্জয় দোকানে কাজ আছে বলে বাড়ি থেকে বের হয়। রাতে বাড়ি না ফেরায় আমরা মনে করেছিলাম সে দোকানে ঘুমিয়েছে। পরে সকালে বাড়ি না ফেরায় তাকে কল করেছি, কিন্তু সে রিসিভ করেননি। তখনও আমরা ধারণা করেছি সে ঘুমাচ্ছে। এরপর দুপুর গড়িয়ে বিকাল, সন্ধ্যা, রাত হলেও তার কোন খোঁজ পাচ্ছিলাম না। পরে দোকানের গোডাউনে ফ্যানের সঙ্গে সঞ্জয়ের ফাঁস লাগানো ঝুলন্ত লাশ দেখতে পাই।
মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল্লাহ সাইফ বলেন, খবর পেয়ে নিহত সঞ্জয়ের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জামালপুর মর্গে পাঠানো হয়েছে। সঞ্জয়ের শরীরে বাহ্যিক কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। প্রাথমিকভাবে ধারণা হচ্ছে সঞ্জয় আত্মহত্যা করেছে। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের এই কর্মকর্তা।

জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলায় সিলিং ফ্যানে ঝুলন্ত অবস্থায় সঞ্জয় চন্দ্র মন্ডল (২৮) নামে এক ইলেকট্রিক ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার (১১ জুলাই) রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার আদারভিটা ইউনিয়নের পলিশা মোড় এলাকা থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত সঞ্জয় চন্দ্র মন্ডল জোড়খালী ইউনিয়নের বেতাগা এলাকার প্রফুল্ল চন্দ্র মন্ডলের ছেলে। সঞ্জয় মোবাইল সার্ভিসিং ও ইলেকট্রিক পণ্যের ব্যবসা করতেন।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) রাতে খাবার খেয়ে দোকানে কিছু কাজ আছে বলে বাড়ি থেকে বের হয় সঞ্জয়। এরপর থেকে সঞ্জয়ের কোনো খোঁজ পাচ্ছিল না তার পরিবার। একপর্যায়ে শুক্রবার (১১ জুলাই) রাত সাড়ে ১০টার দিকে তার বড় ভাই পবিত্র চন্দ্র মন্ডল ইলেকট্রিক পণ্যের গোডাউনের শাটার খুলে ফ্যানের সঙ্গে সঞ্জয়ের ফাঁস লাগানো ঝুলন্ত লাশ দেখেন এবং পুলিশে খবর দেন।
পরে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জামালপুর মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় নিহতের পরিবার সঞ্জয়ের আত্মহত্যার কোনো কারণ জানাতে পারেনি।
বড় ভাই পবিত্র মন্ডল বলেন, গত বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সঞ্জয় দোকানে কাজ আছে বলে বাড়ি থেকে বের হয়। রাতে বাড়ি না ফেরায় আমরা মনে করেছিলাম সে দোকানে ঘুমিয়েছে। পরে সকালে বাড়ি না ফেরায় তাকে কল করেছি, কিন্তু সে রিসিভ করেননি। তখনও আমরা ধারণা করেছি সে ঘুমাচ্ছে। এরপর দুপুর গড়িয়ে বিকাল, সন্ধ্যা, রাত হলেও তার কোন খোঁজ পাচ্ছিলাম না। পরে দোকানের গোডাউনে ফ্যানের সঙ্গে সঞ্জয়ের ফাঁস লাগানো ঝুলন্ত লাশ দেখতে পাই।
মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল্লাহ সাইফ বলেন, খবর পেয়ে নিহত সঞ্জয়ের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জামালপুর মর্গে পাঠানো হয়েছে। সঞ্জয়ের শরীরে বাহ্যিক কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। প্রাথমিকভাবে ধারণা হচ্ছে সঞ্জয় আত্মহত্যা করেছে। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের এই কর্মকর্তা।

কাউনিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি আব্দুল লতিফ শাহ’র নির্দেশে এসআই মো. রমজান আলী ও এসআই মো. মনিবুর রহমান সঙ্গীয় ফোর্সসহ অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করেন। পরে রংপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে প্রেরণ করা হয়।
১৮ মিনিট আগে
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মামলা সহ বেশ কিছু মামলা থাকায় গত এক বছর যাবৎ সাঘাটা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কোন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেন না। দীর্ঘদিন তিনি পলাতক থাকায় দিন দিন নাগরিক সেবা থেকে বঞ্চিত হতে থাকেন এলাকার লোকজন।
৩৩ মিনিট আগে
আমার সম্পর্কে প্রকাশিত সংবাদটি সম্পূর্ণ মনগড়া, অসত্য ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আমার সামাজিক, রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত সুনাম ক্ষুণ্ণ করার জন্য একটি মহল ষড়যন্ত্রমূলকভাবে এই মিথ্যা সংবাদটি প্রচার করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
বৃত্তিকে ছোট জিনিস মনে করা হলেও ভবিষ্যতের জন্য এর ব্যাপকতা ও বিশালতা অনেক বড়। এর ফলে শিক্ষার্থীরা ভবিষ্যতে আরো উন্নতি করবে এবং সফল হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য অনুপ্রাণিত হবে।
১ ঘণ্টা আগে