জামালপুরে ৭২টি গভীর নলকূপ স্থাপনে দুর্নীতি
খাদেমুল ইসলাম, মাদারগঞ্জ (জামালপুর)
জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলায় বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে সরকারি অর্থায়নে ৭২টি গভীর নলকূপ স্থাপন করা হয়েছে। কিন্তু এসব নলকূপ স্থাপনে উঠে এসেছে নানান অনিয়মের চিত্র। ‘সমগ্র দেশে নিরাপদ পানি সরবরাহ’ প্রকল্পের আওতায় চারটি প্যাকেজে এসব গভীর নলকূপ স্থাপন করে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর।
এ প্রকল্পের সিংহভাগ নলকূপ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে সাবেক সংসদ সদস্য, ইউপি চেয়ারম্যান, মেম্বার ও আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতাকর্মীসহ ধনাঢ্য ব্যক্তিদের নামে। ফলে অনিয়ম ও স্বজনপ্রীতির কারণে সাধারণ মানুষ সরকারি এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও বালিজুড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মির্জা ফখরুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও কড়ইচড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক বাচ্চু, সিধুলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মাহবুব আলম মিরন, কড়ইচড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মোখলেছুর রহমান, জোড়খালী ইউনিয়নে ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য হামিদুর রহমান, চরপাকেরদহ ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য নিজাম উদ্দিন, বালিজুড়ী ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য নাজির হোসেন লাজু, চরপাকেরদহ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মঞ্জুরল করিম, সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য রেজাউল সোহাগ, চরপাকেরদহ ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আলী হোসেন স্বপন, কড়ইচড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফরিদুল আরিফ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য গোলাম মোস্তাকিম, কড়ইচড়া ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন, আদারভিটা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোনায়েম তালুকদার, বালিজুড়ী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইত্রাজুল ইসলাম, গুনারীতলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বাবুল আহমেদ, উপজেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি আনন্দ দেবনাথসহ যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ নেতা, ধনাঢ্য ব্যক্তি, ব্যবসায়ী ও সচ্ছল ব্যক্তিদের বাড়িতে বসানো হয়েছে এসব নলকূপ।
সরকারের নীতিমালা অনুযায়ী প্রতিটি নলকূপ থেকে ১০টি পরিবারে নিরাপদ পানি সরবরাহের কথা থাকলেও এ উপজেলায় উল্টো চিত্র দেখা গেছে। যেসব বাড়িতে এসব নলকূপ বসানো হয়েছে, তার অনেকগুলো বাড়ি সুরক্ষিত। বাইরের কেউ ওই সব বাড়িতে প্রবেশ করতে পারেন না। এসব নলকূপ থেকে আশপাশের কোনো বাড়িতে পানি সরবরাহের ব্যবস্থা করা হয়নি।
তবে বেশ কয়েকটি নলকূপ থেকে সাধারণ মানুষের বাড়িতে পাইপের মাধ্যমে সরবরাহ করতে দেখা যায়। এ ছাড়া আওয়ামী লীগ নেতাদের যোগসাজশে এ প্রকল্পের নির্মাণ কাজেও ব্যাপক অনিয়ম করা হয়েছে। কম ক্ষমতাসম্পন্ন বা পুরাতন মোটর বসানো, বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি ঠিকমতো না দেওয়া ও পানির লাইনের নিচে পাকাকরণে নিম্নমানের ইট-বালু ব্যবহার করার অভিযোগ রয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে।
উপজেলা জনস্বাস্থ্য উপসহকারী প্রকৌশলীর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সমগ্র দেশে নিরাপদ পানি সরবরাহ প্রকল্পের আওতায় ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৩৫টি ও ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৩৭টি সাবমার্সেবল নলকূপ বরাদ্দ দেওয়া হয়। নলকূপ প্রতি প্রায় ১০ লাখ টাকা ব্যয়ে দরপত্র আহ্বান করা হয়। চারটি প্যাকেজে এসব নলকূপ স্থাপনের কাজ পায় গোপালগঞ্জের মেসার্স এম এম এন্টারপ্রাইজ, চাঁদপুরের মেসার্স শামীম এন্টারপ্রাইজ ও জামালপুরের মেসার্স রিপন এন্টারপ্রাইজ।
সরেজমিনে দেখা গেছে, মাদারগঞ্জ পৌরসভার বালিজুড়ী বাজারে সাবেক বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজমের বাড়ির উঠানে বসানো হয়েছে একটি নলকূপ। সেই নলকূপ থেকে অন্য কোনো বাড়িতে পানি সরবরাহের ব্যবস্থা করা হয়নি। এ ছাড়াও অধিকাংশ আওয়ামী লীগ নেতার বাড়িতে বসানো নলকূপ থেকে দুই-তিনটি বাড়িতে নিরাপদ পানি সরবরাহের ব্যবস্থা করা হলেও বাকি সাত-আটটি পানি লাইন একক ব্যক্তিই ব্যবহার করছেন। আবার কোনো কোনো নলকূপ থেকে অন্যকোনো বাড়িতে লাইনের ব্যবস্থা করা হয়নি।
সিধুলী ইউনিয়নের চরলোটাবর এলাকার রইচ উদ্দিন বলেন, সরকার দরিদ্র জনগোষ্ঠীর নিরাপদ পানি সরবরাহের জন্য গভীর নলকূপ স্থাপনের প্রকল্প নিয়েছেন। কিন্তু এ প্রকল্পের সুবিধা নিয়েছে আওয়ামী লীগের ধনাঢ্য ব্যক্তিরা। মাদারগঞ্জ উপজেলার সংশ্লিষ্ট দপ্তর নলকূপ স্থাপনে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে পারেনি।
উপজেলা জনস্বাস্থ্য উপসহকারী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম বলেন, সমগ্র দেশে নিরাপদ পানি সরবরাহ প্রকল্পের সুবিধাভোগীদের তালিকা করেছেন সাবেক সংসদ সদস্য, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও ইউপি চেয়ারম্যানরা। জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর এটি শুধু বাস্তবায়ন করেছে।
জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলায় বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে সরকারি অর্থায়নে ৭২টি গভীর নলকূপ স্থাপন করা হয়েছে। কিন্তু এসব নলকূপ স্থাপনে উঠে এসেছে নানান অনিয়মের চিত্র। ‘সমগ্র দেশে নিরাপদ পানি সরবরাহ’ প্রকল্পের আওতায় চারটি প্যাকেজে এসব গভীর নলকূপ স্থাপন করে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর।
এ প্রকল্পের সিংহভাগ নলকূপ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে সাবেক সংসদ সদস্য, ইউপি চেয়ারম্যান, মেম্বার ও আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতাকর্মীসহ ধনাঢ্য ব্যক্তিদের নামে। ফলে অনিয়ম ও স্বজনপ্রীতির কারণে সাধারণ মানুষ সরকারি এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও বালিজুড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মির্জা ফখরুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও কড়ইচড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক বাচ্চু, সিধুলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মাহবুব আলম মিরন, কড়ইচড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মোখলেছুর রহমান, জোড়খালী ইউনিয়নে ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য হামিদুর রহমান, চরপাকেরদহ ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য নিজাম উদ্দিন, বালিজুড়ী ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য নাজির হোসেন লাজু, চরপাকেরদহ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মঞ্জুরল করিম, সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য রেজাউল সোহাগ, চরপাকেরদহ ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আলী হোসেন স্বপন, কড়ইচড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফরিদুল আরিফ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য গোলাম মোস্তাকিম, কড়ইচড়া ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন, আদারভিটা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোনায়েম তালুকদার, বালিজুড়ী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইত্রাজুল ইসলাম, গুনারীতলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বাবুল আহমেদ, উপজেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি আনন্দ দেবনাথসহ যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ নেতা, ধনাঢ্য ব্যক্তি, ব্যবসায়ী ও সচ্ছল ব্যক্তিদের বাড়িতে বসানো হয়েছে এসব নলকূপ।
সরকারের নীতিমালা অনুযায়ী প্রতিটি নলকূপ থেকে ১০টি পরিবারে নিরাপদ পানি সরবরাহের কথা থাকলেও এ উপজেলায় উল্টো চিত্র দেখা গেছে। যেসব বাড়িতে এসব নলকূপ বসানো হয়েছে, তার অনেকগুলো বাড়ি সুরক্ষিত। বাইরের কেউ ওই সব বাড়িতে প্রবেশ করতে পারেন না। এসব নলকূপ থেকে আশপাশের কোনো বাড়িতে পানি সরবরাহের ব্যবস্থা করা হয়নি।
তবে বেশ কয়েকটি নলকূপ থেকে সাধারণ মানুষের বাড়িতে পাইপের মাধ্যমে সরবরাহ করতে দেখা যায়। এ ছাড়া আওয়ামী লীগ নেতাদের যোগসাজশে এ প্রকল্পের নির্মাণ কাজেও ব্যাপক অনিয়ম করা হয়েছে। কম ক্ষমতাসম্পন্ন বা পুরাতন মোটর বসানো, বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি ঠিকমতো না দেওয়া ও পানির লাইনের নিচে পাকাকরণে নিম্নমানের ইট-বালু ব্যবহার করার অভিযোগ রয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে।
উপজেলা জনস্বাস্থ্য উপসহকারী প্রকৌশলীর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সমগ্র দেশে নিরাপদ পানি সরবরাহ প্রকল্পের আওতায় ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৩৫টি ও ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৩৭টি সাবমার্সেবল নলকূপ বরাদ্দ দেওয়া হয়। নলকূপ প্রতি প্রায় ১০ লাখ টাকা ব্যয়ে দরপত্র আহ্বান করা হয়। চারটি প্যাকেজে এসব নলকূপ স্থাপনের কাজ পায় গোপালগঞ্জের মেসার্স এম এম এন্টারপ্রাইজ, চাঁদপুরের মেসার্স শামীম এন্টারপ্রাইজ ও জামালপুরের মেসার্স রিপন এন্টারপ্রাইজ।
সরেজমিনে দেখা গেছে, মাদারগঞ্জ পৌরসভার বালিজুড়ী বাজারে সাবেক বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজমের বাড়ির উঠানে বসানো হয়েছে একটি নলকূপ। সেই নলকূপ থেকে অন্য কোনো বাড়িতে পানি সরবরাহের ব্যবস্থা করা হয়নি। এ ছাড়াও অধিকাংশ আওয়ামী লীগ নেতার বাড়িতে বসানো নলকূপ থেকে দুই-তিনটি বাড়িতে নিরাপদ পানি সরবরাহের ব্যবস্থা করা হলেও বাকি সাত-আটটি পানি লাইন একক ব্যক্তিই ব্যবহার করছেন। আবার কোনো কোনো নলকূপ থেকে অন্যকোনো বাড়িতে লাইনের ব্যবস্থা করা হয়নি।
সিধুলী ইউনিয়নের চরলোটাবর এলাকার রইচ উদ্দিন বলেন, সরকার দরিদ্র জনগোষ্ঠীর নিরাপদ পানি সরবরাহের জন্য গভীর নলকূপ স্থাপনের প্রকল্প নিয়েছেন। কিন্তু এ প্রকল্পের সুবিধা নিয়েছে আওয়ামী লীগের ধনাঢ্য ব্যক্তিরা। মাদারগঞ্জ উপজেলার সংশ্লিষ্ট দপ্তর নলকূপ স্থাপনে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে পারেনি।
উপজেলা জনস্বাস্থ্য উপসহকারী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম বলেন, সমগ্র দেশে নিরাপদ পানি সরবরাহ প্রকল্পের সুবিধাভোগীদের তালিকা করেছেন সাবেক সংসদ সদস্য, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও ইউপি চেয়ারম্যানরা। জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর এটি শুধু বাস্তবায়ন করেছে।
চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের পুলিশ পাহারা ভেঙে পালানো ছিনতাইকারী ইমাম হোসেন আকাশকে (২৯) অবশেষে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। একই ঘটনায় চীনা নাগরিককে ছুরিকাঘাতকারী পিচ্চি আকাশ নামের আরেক যুবককেও আটক করেছে পাঁচলাইশ থানা পুলিশ।
৪ মিনিট আগেপ্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টোপথে এসে চলন্ত অটোকে ধাক্কা দিলে অটোতে থাকা ১ যাত্রী ঘটনাস্থলেই নিহত হন ও গুরুতর আহত অবস্থায় অন্য একজনকে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে।
৫ মিনিট আগেকক্সবাজারে গভীর সমুদ্রে পাচারের মুহূর্তে ২৯ জনকে উদ্ধার করেছে বিজিবি টেকনাফ ব্যাটালিয়ন। এ সময় তিন মানবপাচারকারিকে আটক করা হয়েছে। বুধবার মেরিন ড্রাইভের রাজারছড়া এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়। বিজিবির টেকনাফস্থ ২ ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
১৬ মিনিট আগেএ সময় অসাবধানতাবশত তার শরীরে সার্ভিস তার স্পর্শ করলে তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা দ্রুত তাকে কুয়াকাটা ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
২৫ মিনিট আগে