উপজেলা প্রতিনিধি, ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ)
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার সোহাগী ইউনিয়নের ভালুকবেড় ও মমরোজপুর গ্রামের মাঝখানে ডয়কা নদীর ওপর ৩০ মিটার দীর্ঘ একটি ব্রিজের অভাবে যুগ যুগ ধরে ভোগান্তিতে রয়েছে ১০টি গ্রামের হাজারো মানুষ। সবচেয়ে বেশি ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন নারী ও শিশুরা। আশ্বাসে আশ্বাসে কেটে গেছে ৫০ বছর। তারপরও একটি ব্রিজ হয়নি এখানে।
ব্রিজ না থাকায় এই রাস্তায় চলে না কোনো যানবাহন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা বাজারে যেতে হয় কয়েক কিলোমিটার হেঁটে। যানবাহনে যেতে চাইলে ঘুরতে হয় অতিরিক্ত আরো কয়েক কিলোমিটার পথ। ফসল ও পণ্য পরিবহনে সময় এবং খরচও লাগে অনেক।
সরেজমিন দেখা যায়, একটি নড়বড়ে সাঁকো দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে নদী পার হচ্ছেন নারী, শিশু, শিক্ষার্থীসহ শত শত মানুষ। যেকোনো সময় সাঁকোটি ভেঙে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা।
‘আমার দেশ’-কে এলাকাবাসী বলেন, দ্রুত এখানে একটি ব্রিজ করে দেওয়া হয় হোক, এটিই আমাদের দাবি।
ভালুকবেড় পশ্চিমপাড়ার আব্দুল মান্নান বলেন, ‘এখানে রাস্তা আছে ব্রিজ নেই। ব্রিজ না থাকায় কোনো যানবাহন চলে না। আমাদের হেঁটে চলাচল করতে হয়। কয়েক কিলোমিটার ঘুরে বাজারে মালামাল পরিবহন করতে হয়। বর্ষাকালে হাঁটারও সুযোগ থাকে না। সোহাগী বাজার বা স্কুল-কলেজে যেতে কয়েক কিলোমিটার পথ ঘুরে যেতে হয়। এতে সময় ও অর্থের অপচয় হয়।
এখানে ব্রিজ হলে সোহাগী বাজার ও গৌরীপুর উপজেলার পাছার বাজারের মধ্যে দূরত্ব অনেক কমে যেতো। ব্যবসা-বাণিজ্য সহজ হতো। ভালুকবেড়, বড়ইবাড়ি, টেঙ্গাপাড়া, ভালুকাপুর, জিগাতলা, সোহাগীপাড়া, মমরোজপুর, বৃকাঁঠালিয়া ও বগাপুতাসহ ১০-১২টি গ্রামের মানুষ উপকৃত হতো।’
স্থানীয় হেলাল মিয়া বলেন, ‘প্রতিটি নির্বাচনের আগে প্রার্থীরা ব্রিজ করে দেয়ার আশ্বাস দেন। পরে আর কেউ কথা রাখেন না।’
এ বিষয়ে সোহাগী ইউপি চেয়ারম্যান কাদির আহাম্মেদ ভূঁইয়া জানান, ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ব্রিজ করার মতো বরাদ্দ নেই। উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে এখানে ব্রিজ নির্মাণের কোনো উদ্যোগ আছে কিনা সেটিও তার জানা নেই।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) উপজেলা প্রকৌশলী আয়েশা আখতার ছুটিতে থাকায় তার সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলা সম্ভব হয়নি।
উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. সারোয়ার আলম সৌরভ বলেন, উপজেলার যেসব জায়গায় সাঁকো রয়েছে সেখানে ব্রিজ বা কালভার্ট নির্মাণের প্রকল্প ঢাকায় হেড অফিসে পাঠিয়েছি। সেখান থেকে এখনো কোনো নির্দেশনা আসেনি।
/এফ/
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার সোহাগী ইউনিয়নের ভালুকবেড় ও মমরোজপুর গ্রামের মাঝখানে ডয়কা নদীর ওপর ৩০ মিটার দীর্ঘ একটি ব্রিজের অভাবে যুগ যুগ ধরে ভোগান্তিতে রয়েছে ১০টি গ্রামের হাজারো মানুষ। সবচেয়ে বেশি ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন নারী ও শিশুরা। আশ্বাসে আশ্বাসে কেটে গেছে ৫০ বছর। তারপরও একটি ব্রিজ হয়নি এখানে।
ব্রিজ না থাকায় এই রাস্তায় চলে না কোনো যানবাহন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা বাজারে যেতে হয় কয়েক কিলোমিটার হেঁটে। যানবাহনে যেতে চাইলে ঘুরতে হয় অতিরিক্ত আরো কয়েক কিলোমিটার পথ। ফসল ও পণ্য পরিবহনে সময় এবং খরচও লাগে অনেক।
সরেজমিন দেখা যায়, একটি নড়বড়ে সাঁকো দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে নদী পার হচ্ছেন নারী, শিশু, শিক্ষার্থীসহ শত শত মানুষ। যেকোনো সময় সাঁকোটি ভেঙে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা।
‘আমার দেশ’-কে এলাকাবাসী বলেন, দ্রুত এখানে একটি ব্রিজ করে দেওয়া হয় হোক, এটিই আমাদের দাবি।
ভালুকবেড় পশ্চিমপাড়ার আব্দুল মান্নান বলেন, ‘এখানে রাস্তা আছে ব্রিজ নেই। ব্রিজ না থাকায় কোনো যানবাহন চলে না। আমাদের হেঁটে চলাচল করতে হয়। কয়েক কিলোমিটার ঘুরে বাজারে মালামাল পরিবহন করতে হয়। বর্ষাকালে হাঁটারও সুযোগ থাকে না। সোহাগী বাজার বা স্কুল-কলেজে যেতে কয়েক কিলোমিটার পথ ঘুরে যেতে হয়। এতে সময় ও অর্থের অপচয় হয়।
এখানে ব্রিজ হলে সোহাগী বাজার ও গৌরীপুর উপজেলার পাছার বাজারের মধ্যে দূরত্ব অনেক কমে যেতো। ব্যবসা-বাণিজ্য সহজ হতো। ভালুকবেড়, বড়ইবাড়ি, টেঙ্গাপাড়া, ভালুকাপুর, জিগাতলা, সোহাগীপাড়া, মমরোজপুর, বৃকাঁঠালিয়া ও বগাপুতাসহ ১০-১২টি গ্রামের মানুষ উপকৃত হতো।’
স্থানীয় হেলাল মিয়া বলেন, ‘প্রতিটি নির্বাচনের আগে প্রার্থীরা ব্রিজ করে দেয়ার আশ্বাস দেন। পরে আর কেউ কথা রাখেন না।’
এ বিষয়ে সোহাগী ইউপি চেয়ারম্যান কাদির আহাম্মেদ ভূঁইয়া জানান, ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ব্রিজ করার মতো বরাদ্দ নেই। উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে এখানে ব্রিজ নির্মাণের কোনো উদ্যোগ আছে কিনা সেটিও তার জানা নেই।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) উপজেলা প্রকৌশলী আয়েশা আখতার ছুটিতে থাকায় তার সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলা সম্ভব হয়নি।
উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. সারোয়ার আলম সৌরভ বলেন, উপজেলার যেসব জায়গায় সাঁকো রয়েছে সেখানে ব্রিজ বা কালভার্ট নির্মাণের প্রকল্প ঢাকায় হেড অফিসে পাঠিয়েছি। সেখান থেকে এখনো কোনো নির্দেশনা আসেনি।
/এফ/
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
১ ঘণ্টা আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
১ ঘণ্টা আগেসাগরে বাংলাদেশের জলসীমায় ভারতীয় জেলেরা ইলিশ মাছ ধরতে আসে তা জানার পরই সাথে সাথে কোস্টগার্ডকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এবং ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আমরা চাই দেশের মানুষ ইলিশ খাবে সাগরে যেন কেউ চুরি করে মাছ ধরতে না পারে সেজন্য সরকার ব্যবস্থা নিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে