জেলা প্রতিনিধি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ
রাতের অন্ধকারে সন্ত্রাসী হামলার শিকার শিক্ষকের মামলা না নিয়ে উল্টো বাদীকে হুমকি দেয়ার অভিযোগ উঠেছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানার ওসি মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে।
মঙ্গলবার বিকেলে জেলা শহরের বাতেন খাঁর মোড়স্থ একটি অফিসে সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন কোচিং শিক্ষক নাসীম হেলালী।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে কোচিং সেন্টারের পরিচালক ও শিক্ষক হেলালী অভিযোগ করে বলেন, জেলা শহরের হেলালপুর এলাকায় একটি কোচিং সেন্টার রয়েছে তার। সেখানে দফায় দফায় গিয়ে চাঁদা দাবি ও মেয়েদের ইভটিজিং করে এলাকার বখাটে ও কিশোর গ্যাংয়ের লিডার সাইফুল্লাহ আল সিফাত, শিহাব আলীসহ তার সহযোগীরা।
চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে ও ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করায় গত শুক্রবার (১৫ আগস্ট) রাতে পথরোধ করে মটরসাইকেল ও মোবাইল ছিনিয়ে নেয়। এরপর প্রথমে মাওড়িপাড়া সুজা উদ্দিনের গলিতে ও পরে ধাপাপাড়া খড়ির ঘরের মধ্যে নিয়ে লাঠিসোঁটা, রড দিয়ে বেধড়ক মারধর করে। পরে পথচারী ও স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে।
তিনি আরো বলেন, এ ঘটনায় থানায় মামলা করতে গেলে তিন ঘণ্টা বসিয়ে রেখে ঘটনার বিবরণ শুনে মামলা নেয়ার জন্য সেকেন্ড অফিসারকে দিয়ে এন্ট্রি করিয়ে নেয়ার জন্য বলেন ওসি মতিউর রহমান। কিন্তু সেকেন্ড অফিসার পরদিন আসতে বলেন।
সোমবার থানায় গেলে ওসি মামলা নিতে অস্বীকৃতি জানায় এবং আমাকে হুমকি দিয়ে বলেন, আপনি মামলা করলে ওদেরকে (কিশোর গ্যাং) দিয়ে আপনার বিরুদ্ধে নারী নির্যাতনের মামলা করাবো। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবি জানান কোচিং শিক্ষক নাসিম হেলালীর পরিবার। সংবাদ সম্মেলনে ওই শিক্ষকের বাবা আবু বাক্কার, ভাই আবু রাইহানসহ পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে মামলা না নিয়ে হুমকির অভিযোগ অস্বীকার করেন সদর মডেল থানার ওসি মতিউর রহমান। তিনি জানান, বাদীর দেয়া এজাহারে ভুল ছিল। তা সংশোধন করে পরে দেয়ার জন্য বলা হলেও তারা আর যোগাযোগ করেনি। থানায় মামলা না নেয়ার কোনো সুযোগ নেই উল্লেখ করে বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ওয়াসিম ফিরোজ।
রাতের অন্ধকারে সন্ত্রাসী হামলার শিকার শিক্ষকের মামলা না নিয়ে উল্টো বাদীকে হুমকি দেয়ার অভিযোগ উঠেছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানার ওসি মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে।
মঙ্গলবার বিকেলে জেলা শহরের বাতেন খাঁর মোড়স্থ একটি অফিসে সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন কোচিং শিক্ষক নাসীম হেলালী।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে কোচিং সেন্টারের পরিচালক ও শিক্ষক হেলালী অভিযোগ করে বলেন, জেলা শহরের হেলালপুর এলাকায় একটি কোচিং সেন্টার রয়েছে তার। সেখানে দফায় দফায় গিয়ে চাঁদা দাবি ও মেয়েদের ইভটিজিং করে এলাকার বখাটে ও কিশোর গ্যাংয়ের লিডার সাইফুল্লাহ আল সিফাত, শিহাব আলীসহ তার সহযোগীরা।
চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে ও ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করায় গত শুক্রবার (১৫ আগস্ট) রাতে পথরোধ করে মটরসাইকেল ও মোবাইল ছিনিয়ে নেয়। এরপর প্রথমে মাওড়িপাড়া সুজা উদ্দিনের গলিতে ও পরে ধাপাপাড়া খড়ির ঘরের মধ্যে নিয়ে লাঠিসোঁটা, রড দিয়ে বেধড়ক মারধর করে। পরে পথচারী ও স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে।
তিনি আরো বলেন, এ ঘটনায় থানায় মামলা করতে গেলে তিন ঘণ্টা বসিয়ে রেখে ঘটনার বিবরণ শুনে মামলা নেয়ার জন্য সেকেন্ড অফিসারকে দিয়ে এন্ট্রি করিয়ে নেয়ার জন্য বলেন ওসি মতিউর রহমান। কিন্তু সেকেন্ড অফিসার পরদিন আসতে বলেন।
সোমবার থানায় গেলে ওসি মামলা নিতে অস্বীকৃতি জানায় এবং আমাকে হুমকি দিয়ে বলেন, আপনি মামলা করলে ওদেরকে (কিশোর গ্যাং) দিয়ে আপনার বিরুদ্ধে নারী নির্যাতনের মামলা করাবো। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবি জানান কোচিং শিক্ষক নাসিম হেলালীর পরিবার। সংবাদ সম্মেলনে ওই শিক্ষকের বাবা আবু বাক্কার, ভাই আবু রাইহানসহ পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে মামলা না নিয়ে হুমকির অভিযোগ অস্বীকার করেন সদর মডেল থানার ওসি মতিউর রহমান। তিনি জানান, বাদীর দেয়া এজাহারে ভুল ছিল। তা সংশোধন করে পরে দেয়ার জন্য বলা হলেও তারা আর যোগাযোগ করেনি। থানায় মামলা না নেয়ার কোনো সুযোগ নেই উল্লেখ করে বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ওয়াসিম ফিরোজ।
এ সময় অসাবধানতাবশত তার শরীরে সার্ভিস তার স্পর্শ করলে তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা দ্রুত তাকে কুয়াকাটা ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
৮ মিনিট আগেবুধবার ভোর রাতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে ২৩০ পিস ইয়াবাসহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার সাইফুল ইসলাম সাঘাটা উপজেলার কামালেরপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক। তিনি ওই এলাকার বারকোনা গ্রামের চান মিয়ার ছেলে।
২০ মিনিট আগেমঙ্গলবার রাতে ১২টার দিকে তিনটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় করে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার সময় স্থানীয় বাসিন্দারা ধাওয়া করে। এসময় চালসহ একটি অটোরিকশা জব্দ করলেও বাকি দুটি রিকশা দ্রুত গতিতে পালিয়ে যায়।
২৭ মিনিট আগেবিএনপি নেতা সামছুল ইসলাম জেলার সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক। ছাড়া পাওয়া দুই আসামি হলেন, সদর উপজেলার লস্করপুর ইউনিয়ন যুবলীগ সহ-সভাপতি মাহবুবুর রহমান ওরফে রানা (৪০) ও একই কমিটির সদস্য মামুন আহমেদ (৩৮)।
৩৮ মিনিট আগে