• facebook
  • fb_group
  • twitter
  • tiktok
  • whatsapp
  • pinterest
  • youtube
  • linkedin
  • instagram
  • google
শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বাণিজ্য
সারা দেশ
বিশ্ব
খেলা
আইন-আদালত
ধর্ম ও ইসলাম
বিনোদন
ফিচার
আমার দেশ পরিবার
ইপেপার
আমার দেশযোগাযোগশর্তাবলি ও নীতিমালাগোপনীয়তা নীতিডিএমসিএ
facebookfb_grouptwittertiktokwhatsapppinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
স্বত্ব: ©️ আমার দেশ | সম্পাদক ও প্রকাশক, মাহমুদুর রহমান 
মাহমুদুর রহমান কর্তৃক ঢাকা ট্রেড সেন্টার (৮ম ফ্লোর), ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫ থেকে প্রকাশিত এবং আমার দেশ পাবলিকেশন লিমিটেড প্রেস, ৪৪৬/সি ও ৪৪৬/ডি, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে মুদ্রিত।
সম্পাদকীয় ও বাণিজ্য বিভাগ: ঢাকা ট্রেড সেন্টার, ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।ফোন: ০২-৫৫০১২২৫০। ই-মেইল: info@dailyamardesh.comবার্তা: ফোন: ০৯৬৬৬-৭৪৭৪০০। ই-মেইল: news@dailyamardesh.comবিজ্ঞাপন: ফোন: +৮৮০-১৭১৫-০২৫৪৩৪ । ই-মেইল: ad@dailyamardesh.comসার্কুলেশন: ফোন: +৮৮০-০১৮১৯-৮৭৮৬৮৭ । ই-মেইল: circulation@dailyamardesh.com
ওয়েব মেইল
কনভার্টারআর্কাইভবিজ্ঞাপনসাইটম্যাপ
> সারা দেশ
> রাজশাহী

পদ্মার চরে খড় ব্যবসাকে কেন্দ্র করে রক্তক্ষয়ী বিরোধ

মঈন উদ্দিন, রাজশাহী
প্রকাশ : ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ১১: ৪৬
logo
পদ্মার চরে খড় ব্যবসাকে কেন্দ্র করে রক্তক্ষয়ী বিরোধ

মঈন উদ্দিন, রাজশাহী

প্রকাশ : ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ১১: ৪৬

পদ্মায় জেগে ওঠা চরে সাদা কাশফুলের সারি—দূর থেকে দেখলে মনে হয় সৌন্দর্যের এক টুকরো স্বর্গ। কিন্তু এই নির্মল সৌন্দর্যের নিচেই লুকিয়ে আছে লুণ্ঠন, সন্ত্রাস ও রক্তপাতের ভয়াবহ বাস্তবতা। শীত এলেই এই চরে শুরু হয় কোটি টাকার খড় ব্যবসাকে কেন্দ্র করে আধিপত্য বিস্তারের প্রতিযোগিতা। সৃষ্টি হয় সংঘাত, ঝরে মানুষের জীবন। প্রতি বছরের মতো এ বছরও ইতোমধ্যে সংঘাতে মারা গেছে তিনজন। এরপর অভিযান চালিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অনেককে গ্রেপ্তার করে। কিন্তু সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করা না গেলে চরাঞ্চলে শান্তি ফিরবে না বলে জানিয়েছে স্থানীয়রা।

জানা যায়, পাবনা, কুষ্টিয়া, নাটোর ও রাজশাহীর বিস্তৃত চরাঞ্চলে কাশফুল থেকে সংগ্রহ করা খড়ের বার্ষিক বাজারমূল্য প্রায় ৩৫০ কোটি টাকা। বিনা চাষের এই খড় বিক্রি পুরোপুরি লাভ হওয়ায় বছর বছর বাড়ছে এই ব্যবসার পরিধি । এর ভাগবাটোয়ারা নিয়েই শুরু হয় সংঘাত।

খড় ব্যবসায়ী মুজাম্মেল হক (মুজা) বলেন, চরের প্রকৃত মালিকরা প্রায়ই বঞ্চিত হন। বিভিন্ন বাহিনীর লোকজনই জমি দখল করে খড় বিক্রি করে। অন্যদিকে জামির মালিক খড় বিক্রি করলেও নৌকাপ্রতি ৫–৬ হাজার টাকা চাঁদা দিতে হয়।

জানা যায়, রাজশাহীর পানচাষিদের কাছে এই খড় একমাত্র ভরসা। জেলার ৯টি উপজেলায় চার হাজার ৫০৯ হেক্টর জমিতে পানের বরজ। আর এসব বরজ তৈরি ও রক্ষণাবেক্ষণে অপরিহার্য খড়। বর্তমানে এক হাজার খড়ের দাম ২২ হাজার টাকা; মৌসুমের শেষে প্রতি আঁটি খড়ের দাম পৌঁছে যায় ৩০–৩২ টাকায়। প্রায় দুই মাস ধরে চলে এই খড় ব্যবসা। মোহনপুরের পানচাষি শামিম রেজা বলেন, খড় ছাড়া পানচাষ অসম্ভব। বরজ ঢেকে রাখা না গেলে রোদ, কুয়াশায় পাতা নষ্ট হয়ে যায়।

স্থানীয়দের অভিযোগ, আওয়ামী লীগ সরকারের সময় সাবেক প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমের প্রভাবের মধ্যেই চরাঞ্চলে বাহিনীগুলোর আধিপত্য রাজনীতি বিস্তার লাভ করে। তখন থেকেই চরের জমি ও খড় বাণিজ্য দখল করে চলে বিভিন্ন সশস্ত্র গোষ্ঠী। এখনো সেই নেটওয়ার্ক বহাল। এই নেটওয়ার্কগুলো ভেঙে না দিলে চরাঞ্চলে স্থায়ী শান্তি ফিরবে না।

রাজশাহী, নাটোর, পাবনা ও কুষ্টিয়ার পদ্মার চরজুড়ে কাঁকন বাহিনীসহ অন্তত ১১টি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর আধিপত্য রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম হলো-মণ্ডল, টুকু, সাঈদ, লালচাঁদ, রাখি, শরীফ কাইগি, রাজ্জাক, চল্লিশ, বাহান্ন, সুখচাঁদ ও নাহারুল বাহিনী। এই গোষ্ঠীগুলো দীর্ঘদিন ধরে চরবাসীর জীবন দুর্বিষহ করে রেখেছে।

গত ২৭ অক্টোবর কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের হবিরচরে কাঁকন বাহিনীর গুলিতে রাজশাহীর নিচখানপুরের আমান মণ্ডল ও নাজমুল মণ্ডল নিহত হন। পরদিন একই এলাকা থেকে লিটন নামে একজনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ধারণা করা হয়, তিনিও কাঁকন বাহিনীর সদস্য ছিলেন।

প্রত্যক্ষদর্শী মিঠু সরদার বলেন, আমরা খড় কাটতে গিয়েছিলাম। হঠাৎ কাঁকন বাহিনী স্পিডবোট থেকে অতর্কিত গুলি করতে শুরু করে। তারা প্রায় দুই ঘণ্টা গুলি চালায়। প্রথমে আমানের মাথায় গুলি লাগে, তাকে বাঁচাতে গিয়ে নাজমুলও মারা যায়।

বাঘার চকরাজাপুর চরের বাসিন্দা রজব মণ্ডলের ১২ বিঘা জমি রয়েছে। তিনি বলেন, চরের জমিতে জন্মানো খড় আমরা পাই না। বাহিনীর লোকজন দখল করে বিক্রি করে দেয়। প্রতিবাদ করলে মারধর করা হয়। আরেক জমির মালিক বাচ্চু যোগ করেন, ২০ হাজার টাকার খড় হলে মালিককে দেওয়া হয় মাত্র ৪-৫ হাজার টাকা। বাকিটা লুটে নেয় সন্ত্রাসী বাহিনী। বেশিরভাগ মালিক প্রাণের ভয়ে জমিতে যায় না। পদ্মার বিভিন্ন ঘাটজুড়ে প্রায়ই সশস্ত্র মহড়া চলে স্পিডবোট আর বড় নৌকায়। কাশবন, জমি ও বালু মহাল দখল এবং আধিপত্য বিস্তারই এসব বাহিনীর মূল লক্ষ্য।

সম্প্রতি পুলিশ, র‌্যাব ও এপিবিএন মিলে সন্ত্রাসীদের দমনে ‘অপারেশন ফাস্ট লাইট’ অভিযান চালায়। চলতি বছরের ৮ ও ৯ নভেম্বর এই অপারেশন চালানো হয়। এতে ৬৭ জনকে অস্ত্র ও মাদকসহ গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় উদ্ধার করা হয় ১০টি অস্ত্র, চার রাউন্ড গুলি, ছয়টি ডেসার, ২৪টি হাঁসুয়া, ৫০ পিস ইয়াবা, ৮০০ গ্রাম গাঁজা ও পাঁচটি মোটরসাইকেল।

রাজশাহী রেঞ্জ ডিআইজি মোহাম্মদ শাহজাহান বলেন, অভিযানে বিপুল অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। চরের সন্ত্রাস নিয়ন্ত্রণে ধারাবাহিকভাবে এ অভিযান চলবে।

মানবাধিকার কর্মী আনোয়ার হোসেন ফিরোজ বলেন, চরের খড় ব্যবসা এখন এক অদৃশ্য অর্থনীতি। আইনগত মালিকানা থাকা সত্ত্বেও স্থানীয়রা বঞ্চিত। উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক অধিকার নিশ্চিত না করলে এই সন্ত্রাসী অর্থনীতি ভাঙবে না বলে মন্তব্য করেন তিনি।

সম্পাদক ও প্রকাশক : মাহমুদুর রহমান কর্তৃক প্রকাশিত এবং আল-ফালাহ প্রিন্টিং প্রেস, ৪২৩, এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা-১২১৭ থেকে এবং অস্থায়ীভাবে মিডিয়া প্রিন্টার্স লি. ৪৪৬/এইচ, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে মুদ্রিত। বার্তা, সম্পাদকীয় ও বাণিজ্য বিভাগ : ঢাকা ট্রেড সেন্টার, ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম এভিণিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫। পিএবিএক্স : ০২-৫৫০১২২৫০। ই-মেইল : info@dailyamardesh.com

পদ্মায় জেগে ওঠা চরে সাদা কাশফুলের সারি—দূর থেকে দেখলে মনে হয় সৌন্দর্যের এক টুকরো স্বর্গ। কিন্তু এই নির্মল সৌন্দর্যের নিচেই লুকিয়ে আছে লুণ্ঠন, সন্ত্রাস ও রক্তপাতের ভয়াবহ বাস্তবতা। শীত এলেই এই চরে শুরু হয় কোটি টাকার খড় ব্যবসাকে কেন্দ্র করে আধিপত্য বিস্তারের প্রতিযোগিতা। সৃষ্টি হয় সংঘাত, ঝরে মানুষের জীবন। প্রতি বছরের মতো এ বছরও ইতোমধ্যে সংঘাতে মারা গেছে তিনজন। এরপর অভিযান চালিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অনেককে গ্রেপ্তার করে। কিন্তু সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করা না গেলে চরাঞ্চলে শান্তি ফিরবে না বলে জানিয়েছে স্থানীয়রা।

জানা যায়, পাবনা, কুষ্টিয়া, নাটোর ও রাজশাহীর বিস্তৃত চরাঞ্চলে কাশফুল থেকে সংগ্রহ করা খড়ের বার্ষিক বাজারমূল্য প্রায় ৩৫০ কোটি টাকা। বিনা চাষের এই খড় বিক্রি পুরোপুরি লাভ হওয়ায় বছর বছর বাড়ছে এই ব্যবসার পরিধি । এর ভাগবাটোয়ারা নিয়েই শুরু হয় সংঘাত।

বিজ্ঞাপন

খড় ব্যবসায়ী মুজাম্মেল হক (মুজা) বলেন, চরের প্রকৃত মালিকরা প্রায়ই বঞ্চিত হন। বিভিন্ন বাহিনীর লোকজনই জমি দখল করে খড় বিক্রি করে। অন্যদিকে জামির মালিক খড় বিক্রি করলেও নৌকাপ্রতি ৫–৬ হাজার টাকা চাঁদা দিতে হয়।

জানা যায়, রাজশাহীর পানচাষিদের কাছে এই খড় একমাত্র ভরসা। জেলার ৯টি উপজেলায় চার হাজার ৫০৯ হেক্টর জমিতে পানের বরজ। আর এসব বরজ তৈরি ও রক্ষণাবেক্ষণে অপরিহার্য খড়। বর্তমানে এক হাজার খড়ের দাম ২২ হাজার টাকা; মৌসুমের শেষে প্রতি আঁটি খড়ের দাম পৌঁছে যায় ৩০–৩২ টাকায়। প্রায় দুই মাস ধরে চলে এই খড় ব্যবসা। মোহনপুরের পানচাষি শামিম রেজা বলেন, খড় ছাড়া পানচাষ অসম্ভব। বরজ ঢেকে রাখা না গেলে রোদ, কুয়াশায় পাতা নষ্ট হয়ে যায়।

স্থানীয়দের অভিযোগ, আওয়ামী লীগ সরকারের সময় সাবেক প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমের প্রভাবের মধ্যেই চরাঞ্চলে বাহিনীগুলোর আধিপত্য রাজনীতি বিস্তার লাভ করে। তখন থেকেই চরের জমি ও খড় বাণিজ্য দখল করে চলে বিভিন্ন সশস্ত্র গোষ্ঠী। এখনো সেই নেটওয়ার্ক বহাল। এই নেটওয়ার্কগুলো ভেঙে না দিলে চরাঞ্চলে স্থায়ী শান্তি ফিরবে না।

রাজশাহী, নাটোর, পাবনা ও কুষ্টিয়ার পদ্মার চরজুড়ে কাঁকন বাহিনীসহ অন্তত ১১টি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর আধিপত্য রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম হলো-মণ্ডল, টুকু, সাঈদ, লালচাঁদ, রাখি, শরীফ কাইগি, রাজ্জাক, চল্লিশ, বাহান্ন, সুখচাঁদ ও নাহারুল বাহিনী। এই গোষ্ঠীগুলো দীর্ঘদিন ধরে চরবাসীর জীবন দুর্বিষহ করে রেখেছে।

গত ২৭ অক্টোবর কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের হবিরচরে কাঁকন বাহিনীর গুলিতে রাজশাহীর নিচখানপুরের আমান মণ্ডল ও নাজমুল মণ্ডল নিহত হন। পরদিন একই এলাকা থেকে লিটন নামে একজনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ধারণা করা হয়, তিনিও কাঁকন বাহিনীর সদস্য ছিলেন।

প্রত্যক্ষদর্শী মিঠু সরদার বলেন, আমরা খড় কাটতে গিয়েছিলাম। হঠাৎ কাঁকন বাহিনী স্পিডবোট থেকে অতর্কিত গুলি করতে শুরু করে। তারা প্রায় দুই ঘণ্টা গুলি চালায়। প্রথমে আমানের মাথায় গুলি লাগে, তাকে বাঁচাতে গিয়ে নাজমুলও মারা যায়।

বাঘার চকরাজাপুর চরের বাসিন্দা রজব মণ্ডলের ১২ বিঘা জমি রয়েছে। তিনি বলেন, চরের জমিতে জন্মানো খড় আমরা পাই না। বাহিনীর লোকজন দখল করে বিক্রি করে দেয়। প্রতিবাদ করলে মারধর করা হয়। আরেক জমির মালিক বাচ্চু যোগ করেন, ২০ হাজার টাকার খড় হলে মালিককে দেওয়া হয় মাত্র ৪-৫ হাজার টাকা। বাকিটা লুটে নেয় সন্ত্রাসী বাহিনী। বেশিরভাগ মালিক প্রাণের ভয়ে জমিতে যায় না। পদ্মার বিভিন্ন ঘাটজুড়ে প্রায়ই সশস্ত্র মহড়া চলে স্পিডবোট আর বড় নৌকায়। কাশবন, জমি ও বালু মহাল দখল এবং আধিপত্য বিস্তারই এসব বাহিনীর মূল লক্ষ্য।

সম্প্রতি পুলিশ, র‌্যাব ও এপিবিএন মিলে সন্ত্রাসীদের দমনে ‘অপারেশন ফাস্ট লাইট’ অভিযান চালায়। চলতি বছরের ৮ ও ৯ নভেম্বর এই অপারেশন চালানো হয়। এতে ৬৭ জনকে অস্ত্র ও মাদকসহ গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় উদ্ধার করা হয় ১০টি অস্ত্র, চার রাউন্ড গুলি, ছয়টি ডেসার, ২৪টি হাঁসুয়া, ৫০ পিস ইয়াবা, ৮০০ গ্রাম গাঁজা ও পাঁচটি মোটরসাইকেল।

রাজশাহী রেঞ্জ ডিআইজি মোহাম্মদ শাহজাহান বলেন, অভিযানে বিপুল অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। চরের সন্ত্রাস নিয়ন্ত্রণে ধারাবাহিকভাবে এ অভিযান চলবে।

মানবাধিকার কর্মী আনোয়ার হোসেন ফিরোজ বলেন, চরের খড় ব্যবসা এখন এক অদৃশ্য অর্থনীতি। আইনগত মালিকানা থাকা সত্ত্বেও স্থানীয়রা বঞ্চিত। উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক অধিকার নিশ্চিত না করলে এই সন্ত্রাসী অর্থনীতি ভাঙবে না বলে মন্তব্য করেন তিনি।

আমার দেশের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

বিষয়:

আমার দেশরাজশাহী
সর্বশেষ
১

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস’ পুনর্বহাল করা হবে

২

বিমূর্ত দোলাচল

৩

নির্বাচন সামনে, এক হয়ে থাকতে হবে: নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বিএনপি প্রার্থী

৪

খতমে নবুওয়ত সম্মেলনে বিএনপি-জামায়াতের শীর্ষ নেতারা

৫

হুমায়ূন আহমেদ ও বাংলা কথাসাহিত্যের ঘরে ফেরা

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত

নির্বাচন সামনে, এক হয়ে থাকতে হবে: নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বিএনপি প্রার্থী

ব্রাহ্মণবাড়িয়া- ৪ (কসবা–আখাউড়া) আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মুশফিকুর রহমান বলেছেন, নির্বাচন সামনে, এক হয়ে থাকতে হবে। দলের কয়েকজন বিপথে গেছে তাদেরও আমি স্বাগত জানাই। তারা আমাদের ভাই। আগামী নির্বাচন জটিল ও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

২৫ মিনিট আগে

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

শনিবার ভোর ৬টায় সিদ্ধিরগঞ্জের শিমরাইল এলাকায় সড়ক ও জনপদ এর সামনে এ ঘটনা ঘটে।পরে খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নেভান। ততক্ষণে বাসের সিটগুলো পুড়ে যায়।

১ ঘণ্টা আগে

একটা দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

একটা দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। এর মাধ্যমে তারা ফায়দা নিতে চায়। এ ব্যাপারে বিএনপি নেতাকর্মীদের সতর্ক থাকতে হবে। নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব বিভাজন সৃষ্টি করা যাবে না। আরেকটা দল ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টা করছে। আমাদের অতীত অভিজ্ঞতা বলে এদের দ্বারা দেশের পরিবর্তন ও রাষ্ট্রের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা স

১ ঘণ্টা আগে

মির্জা ফখরুলের গণসমাবেশে যোগ দিচ্ছেন না জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ‘বাঁচাও পদ্মা, বাঁচাও দেশ; সবার আগে বাংলাদেশ’ আন্দোলনের অংশ হিসেবে আয়োজিত গণসমাবেশে যোগ দিবেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শনিবার বিকেলে নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজ মাঠে এ গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। তবে দলের মহাসচিব আসলেও ওই গণসমাবেশে যোগ দিচ্ছেন না জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ।

২ ঘণ্টা আগে
নির্বাচন সামনে, এক হয়ে থাকতে হবে: নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বিএনপি প্রার্থী

নির্বাচন সামনে, এক হয়ে থাকতে হবে: নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বিএনপি প্রার্থী

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

একটা দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

একটা দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

মির্জা ফখরুলের গণসমাবেশে যোগ দিচ্ছেন না জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ

মির্জা ফখরুলের গণসমাবেশে যোগ দিচ্ছেন না জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ