উপজেলা প্রতিনিধি, (লালপুর) নাটোর
নাটোর লালপুরে সেনা অভিযানে ইমো হ্যাকিং ও মাদক সেবনে জড়িত কিশোর গ্যাংয়ের ১২ জনকে আটক করেছে।
বুধবার (৯ জুলাই) ভোর ৫টার দিকে সেনাবাহিনীর একটি বিশেষ টহল দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার বিলমাড়িয়ায় অভিযান চালায়।
লালপুর থানা সূত্রে জানা যায়, অভিযানে ১২ জন কিশোর গ্যাং সদস্যকে আটক করা হয়। তারা দীর্ঘদিন ধরে ইমো অ্যাপ ব্যবহার করে সাইবার প্রতারণা, ব্ল্যাকমেইল এবং মাদকসেবনের মাধ্যমে এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে আসছিল বলে অভিযোগ রয়েছে ।
ইমো হ্যাকাররা অ্যাপের মাধ্যমে দেশি ও প্রবাসী নাগরিকদের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে। পরে ভিডিও কলে অশ্লীলতা প্রদর্শন করে গোপনে ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে অর্থ হাতিয়ে নিত।
শুধু তাই নয়, তারা নিজেদের ‘কিশোর গ্যাং’ পরিচয়ে এলাকায় প্রভাব বিস্তার ও যুব সমাজকে মাদকসেবনে প্রলুব্ধ করছিল।
অভিযানের তাদের বসতবাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ১৬টি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন, ১২টি বাটন মোবাইল ফোন, ৩০টি অতিরিক্ত সিমকার্ড, ১টি দেশীয় তৈরি অস্ত্র সহ ইয়াবা ট্যাবলেট ও গাঁজা উদ্ধার করা হয়।
অভিযান শেষে আটকদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে লালপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়।
আটক রাজশাহীর বাঘা উপজেলার চকসাঁতারি গ্রামের আমিরুল ইসলামের ছেলে রাসেল ইসলাম (২৯), লালপুর উপজেলার মোহরকয়া গ্রামের শাহজালালের ছেলে রাব্বি (২১), রিয়াজ আহমেদ (২০), আরিফ হোসেনের ছেলে আবির হোসেন (১৯), তাদের বিরুদ্ধে মাদক নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে। বিলমারিয়ার সাইদুল মন্ডলের ছেলে প্রান্ত মন্ডল (২২), মকলেস মন্ডলের ছেলে মুরাদ মন্ডল (৩৭), আব্দুল কাদেরের ছেলে কাউসার আলী (২৪), বিলমারিয়ার সাব্বির মন্ডলের ছেলে সনজিৎ মন্ডল (১৯), রহিমপুর গ্রামের আব্দুর রশিদের ছেলে সাগর আহমেদ (১৯), মোহরপাড়া গ্রামের বজলুর রহমানের ছেলে রেদওয়ান আহমেদ (১৯), বড়বাদকয়া গ্রামের আবু আওয়ালের ছেলে কায়সার মুন্না (২২), আরিফ হোসেনের ছেলে মমিন (১৯), তাদের লালপুর থানার সাইবার নিরাপত্তা ও সুরক্ষা অধ্যাদেশ আইনে পৃথক দুটি মামলায় আটক করা হয়েছে।
লালপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মমিনুজ্জামান জানান, আটকদের মধ্যে চারজনকে মাদক আইনে ও আটজনকে সাইবার নিরাপত্তা ও সুরক্ষা অধ্যাদেশ আইনে পৃথক দু’টি মামলায় আদালতে পাঠানো হয়েছে।
নাটোর লালপুরে সেনা অভিযানে ইমো হ্যাকিং ও মাদক সেবনে জড়িত কিশোর গ্যাংয়ের ১২ জনকে আটক করেছে।
বুধবার (৯ জুলাই) ভোর ৫টার দিকে সেনাবাহিনীর একটি বিশেষ টহল দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার বিলমাড়িয়ায় অভিযান চালায়।
লালপুর থানা সূত্রে জানা যায়, অভিযানে ১২ জন কিশোর গ্যাং সদস্যকে আটক করা হয়। তারা দীর্ঘদিন ধরে ইমো অ্যাপ ব্যবহার করে সাইবার প্রতারণা, ব্ল্যাকমেইল এবং মাদকসেবনের মাধ্যমে এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে আসছিল বলে অভিযোগ রয়েছে ।
ইমো হ্যাকাররা অ্যাপের মাধ্যমে দেশি ও প্রবাসী নাগরিকদের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে। পরে ভিডিও কলে অশ্লীলতা প্রদর্শন করে গোপনে ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে অর্থ হাতিয়ে নিত।
শুধু তাই নয়, তারা নিজেদের ‘কিশোর গ্যাং’ পরিচয়ে এলাকায় প্রভাব বিস্তার ও যুব সমাজকে মাদকসেবনে প্রলুব্ধ করছিল।
অভিযানের তাদের বসতবাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ১৬টি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন, ১২টি বাটন মোবাইল ফোন, ৩০টি অতিরিক্ত সিমকার্ড, ১টি দেশীয় তৈরি অস্ত্র সহ ইয়াবা ট্যাবলেট ও গাঁজা উদ্ধার করা হয়।
অভিযান শেষে আটকদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে লালপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়।
আটক রাজশাহীর বাঘা উপজেলার চকসাঁতারি গ্রামের আমিরুল ইসলামের ছেলে রাসেল ইসলাম (২৯), লালপুর উপজেলার মোহরকয়া গ্রামের শাহজালালের ছেলে রাব্বি (২১), রিয়াজ আহমেদ (২০), আরিফ হোসেনের ছেলে আবির হোসেন (১৯), তাদের বিরুদ্ধে মাদক নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে। বিলমারিয়ার সাইদুল মন্ডলের ছেলে প্রান্ত মন্ডল (২২), মকলেস মন্ডলের ছেলে মুরাদ মন্ডল (৩৭), আব্দুল কাদেরের ছেলে কাউসার আলী (২৪), বিলমারিয়ার সাব্বির মন্ডলের ছেলে সনজিৎ মন্ডল (১৯), রহিমপুর গ্রামের আব্দুর রশিদের ছেলে সাগর আহমেদ (১৯), মোহরপাড়া গ্রামের বজলুর রহমানের ছেলে রেদওয়ান আহমেদ (১৯), বড়বাদকয়া গ্রামের আবু আওয়ালের ছেলে কায়সার মুন্না (২২), আরিফ হোসেনের ছেলে মমিন (১৯), তাদের লালপুর থানার সাইবার নিরাপত্তা ও সুরক্ষা অধ্যাদেশ আইনে পৃথক দুটি মামলায় আটক করা হয়েছে।
লালপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মমিনুজ্জামান জানান, আটকদের মধ্যে চারজনকে মাদক আইনে ও আটজনকে সাইবার নিরাপত্তা ও সুরক্ষা অধ্যাদেশ আইনে পৃথক দু’টি মামলায় আদালতে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৬ মিনিট আগেচলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
২ ঘণ্টা আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
২ ঘণ্টা আগে