
রংপুর অফিস

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে শহীদ আবু সাঈদের বাবা মকবুল হোসেন বলেছেন, শুধু মৃত্যুদণ্ডের রায় দিলেই হবে না। আসামিদেরকে দেশে এনে তা কার্যকর করতে হবে। আমার ছেলে প্রথম শহীদ। অনেক মায়ের বুক খালি হয়ে গেছে। শত শত মায়ের বুক খালি হয়েছে। তাদেরও যেনো বিচার করে এই সরকার। স্বৈরাচার শেখ হাসিনাকে দেশের মাটিতে এনে যেনো বিচার করা হয় এই দাবি সরকারের কাছে।
সোমবার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ডের সাজা দিয়ে রায় ঘোষণা করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এই ঘোষনার পরে দুপুরে পীরগঞ্জ উপজেলার বাবনপুর এলাকার নিজ বাড়িতে এসব কথা বলেন আবু সাঈদের পিতা।
তিনি বলেন, আমার ছেলেকে তো খুন করছে শেখ হাসিনা। তাকে তো আর ফিরে পাওয়া যাবে না এখন শেখ হাসিনার বিচারটা কার্যকর হলে কিছুটা শান্তি পাবো।
মকবুল হোসেন বলেন, যত মানুষকে শেখ হাসিনা মেরেছে তাতে দুই পিরা ফাঁসি দিলেও হয়ে না। এক পিরা ফাঁসি দিলেও তাও শোধ হবে না। হাজার হাজার মানুষ মারছে। এই সরকার যেনো কঠোর ভাবে বিচার করে। দেশে নিয়ে আসিয়া বিচার করে। শেখ হানিরাসহ যত মন্ত্রী, এমপি আছে তারা তো ছাত্রদেরকে মারার জন্য হুমুক দিয়েছিলো। ওবায়দুল কাদেরসহ সকলের যেনো বিচার হয়।
আবু সাঈদের মা মনোয়ারা বেগম বলেন, শেখ হাসিনাকে দেশে এনে যেনো ফাঁসিটা দেয় তাহলে আমার আত্নাটা কিছুটা হলেও শান্তি পাবে। আমার ছেলেও শন্তি পাবে দেশ বাসিও পাবে। যতজন শহীদ হয়েছে তাদেরও আত্নাও শান্তি পাবে। আমার মতো আর যেনো কোন মায়ের বুক খালি হয়। আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল যে রায় দিয়েছি সেটি কার্যকর করতে হবে।
কান্নাজড়িত কন্ঠে আবু সাঈদের মা বলেন, আমার বুখ খালি হয়া গেছে। কতদিন থেকে দেখি না ছইলটাকে, হাসিনার ফাঁসি হইলে কিছুটাও হলেও বুকটা শান্তি পাবে। যে ভাবে হাসিনা দেশের মানুষকে মারছে ঠিক ঐভাবে দেশে এনে তারেও বিচার করতে হবে।”
আবু সাঈদের বড় ভাই আবু হোসেন বলেন, শুধু শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দিলে হবে না। ভারত থেকে এনে বিচার কার্যকর করতে হবে। আবু সাঈদ প্রথম শহীদ তার আত্মত্যাগের বিনিময়ে আজকে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি আমরা। আমার ভাইয়ের সাথে অনেক ভাই, বোন শহীদ হয়েছে এই জুলাই বিপ্লবে। ১৫ বছরে এই ফ্যাসিবাদি শাসন আমলে অনেক মানুষকে গুম করা হয়েছে, খুন করা হয়েছে, গায়েব করা হয়েছে, আয়না ঘরে বন্দি করে নির্যাতন করেছে শেখ হাসিনা। মানবতা বিরোধী অপরাধ করেছে। যে অপরাধ গুলো হয়েছে সব গুলো শেখ হাসিনার নির্দেশে হয়েছে। অবশ্যই দেশে এনে এই রায় কার্যকর করতে হবে।
তিনি আরো বলেন, আমরা তো আমার ভাইকে হারিয়েছি, তাকে তো আর পাবো না। তার খুনের সাথে সরাসরি যারা জড়িত তাদের শাস্তি যেনো আমরা স্বচক্ষে দেখতে পাই আমরা মনের মধ্যে একটা শান্তনা পাবো। আমার ভাইকে যারা অন্যায় ভাবে হত্যা করেছে তাদেরকে আইনের আওতায় ও শাস্তির মুখোমুখি দেখতে পেরেছি যদি রায়টা কার্যকর হয়। তাহলে সেই শান্তনাটা পাবো। আমার ভাইয়ের খুনিদের দেশের আইন অনুযায়ি শাস্তি হয়েছে। রাষ্টের কাছে একটাই চাওয়া শুধু রায় দিলেই হবে না তা কার্যকর করতে হবে। দেশে নিয়ে এসে পালাতক খুনিদের ফাসি দিতে হবে।”

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে শহীদ আবু সাঈদের বাবা মকবুল হোসেন বলেছেন, শুধু মৃত্যুদণ্ডের রায় দিলেই হবে না। আসামিদেরকে দেশে এনে তা কার্যকর করতে হবে। আমার ছেলে প্রথম শহীদ। অনেক মায়ের বুক খালি হয়ে গেছে। শত শত মায়ের বুক খালি হয়েছে। তাদেরও যেনো বিচার করে এই সরকার। স্বৈরাচার শেখ হাসিনাকে দেশের মাটিতে এনে যেনো বিচার করা হয় এই দাবি সরকারের কাছে।
সোমবার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ডের সাজা দিয়ে রায় ঘোষণা করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এই ঘোষনার পরে দুপুরে পীরগঞ্জ উপজেলার বাবনপুর এলাকার নিজ বাড়িতে এসব কথা বলেন আবু সাঈদের পিতা।
তিনি বলেন, আমার ছেলেকে তো খুন করছে শেখ হাসিনা। তাকে তো আর ফিরে পাওয়া যাবে না এখন শেখ হাসিনার বিচারটা কার্যকর হলে কিছুটা শান্তি পাবো।
মকবুল হোসেন বলেন, যত মানুষকে শেখ হাসিনা মেরেছে তাতে দুই পিরা ফাঁসি দিলেও হয়ে না। এক পিরা ফাঁসি দিলেও তাও শোধ হবে না। হাজার হাজার মানুষ মারছে। এই সরকার যেনো কঠোর ভাবে বিচার করে। দেশে নিয়ে আসিয়া বিচার করে। শেখ হানিরাসহ যত মন্ত্রী, এমপি আছে তারা তো ছাত্রদেরকে মারার জন্য হুমুক দিয়েছিলো। ওবায়দুল কাদেরসহ সকলের যেনো বিচার হয়।
আবু সাঈদের মা মনোয়ারা বেগম বলেন, শেখ হাসিনাকে দেশে এনে যেনো ফাঁসিটা দেয় তাহলে আমার আত্নাটা কিছুটা হলেও শান্তি পাবে। আমার ছেলেও শন্তি পাবে দেশ বাসিও পাবে। যতজন শহীদ হয়েছে তাদেরও আত্নাও শান্তি পাবে। আমার মতো আর যেনো কোন মায়ের বুক খালি হয়। আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল যে রায় দিয়েছি সেটি কার্যকর করতে হবে।
কান্নাজড়িত কন্ঠে আবু সাঈদের মা বলেন, আমার বুখ খালি হয়া গেছে। কতদিন থেকে দেখি না ছইলটাকে, হাসিনার ফাঁসি হইলে কিছুটাও হলেও বুকটা শান্তি পাবে। যে ভাবে হাসিনা দেশের মানুষকে মারছে ঠিক ঐভাবে দেশে এনে তারেও বিচার করতে হবে।”
আবু সাঈদের বড় ভাই আবু হোসেন বলেন, শুধু শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দিলে হবে না। ভারত থেকে এনে বিচার কার্যকর করতে হবে। আবু সাঈদ প্রথম শহীদ তার আত্মত্যাগের বিনিময়ে আজকে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি আমরা। আমার ভাইয়ের সাথে অনেক ভাই, বোন শহীদ হয়েছে এই জুলাই বিপ্লবে। ১৫ বছরে এই ফ্যাসিবাদি শাসন আমলে অনেক মানুষকে গুম করা হয়েছে, খুন করা হয়েছে, গায়েব করা হয়েছে, আয়না ঘরে বন্দি করে নির্যাতন করেছে শেখ হাসিনা। মানবতা বিরোধী অপরাধ করেছে। যে অপরাধ গুলো হয়েছে সব গুলো শেখ হাসিনার নির্দেশে হয়েছে। অবশ্যই দেশে এনে এই রায় কার্যকর করতে হবে।
তিনি আরো বলেন, আমরা তো আমার ভাইকে হারিয়েছি, তাকে তো আর পাবো না। তার খুনের সাথে সরাসরি যারা জড়িত তাদের শাস্তি যেনো আমরা স্বচক্ষে দেখতে পাই আমরা মনের মধ্যে একটা শান্তনা পাবো। আমার ভাইকে যারা অন্যায় ভাবে হত্যা করেছে তাদেরকে আইনের আওতায় ও শাস্তির মুখোমুখি দেখতে পেরেছি যদি রায়টা কার্যকর হয়। তাহলে সেই শান্তনাটা পাবো। আমার ভাইয়ের খুনিদের দেশের আইন অনুযায়ি শাস্তি হয়েছে। রাষ্টের কাছে একটাই চাওয়া শুধু রায় দিলেই হবে না তা কার্যকর করতে হবে। দেশে নিয়ে এসে পালাতক খুনিদের ফাসি দিতে হবে।”

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ১৮তম মামলা করেছেন কর্ণফুলী শিপ বিল্ডার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মামলাবাজ ইঞ্জিনিয়ার আবদুর রশিদ। এ মামলায় এবার আসামি করেছেন আমার দেশ’র চট্টগ্রাম ব্যুরো প্রধান সোহাগ কুমার বিশ্বাস ও স্টাফ রিপোর্টার এম.কে মনিরকে।
৬ মিনিট আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এর মানবতাবিরোধী অপরাধে ফাঁসির রায় ঘোষণা করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারক গোলাম মর্তুজা মজুমদার। রায় ঘোষণার পরেই বগুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্র সাতমাথায় আনন্দ মিছিল করে জুলাই শহীদ পরিবারের সদস্য, জুলাই যোদ্ধাসহ সাধা
১৪ মিনিট আগে
গত এক বছর যাবত সাঘাটা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম পরিষদের কোনো কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেন না। দীর্ঘদিন তিনি পলাতক থাকায় দিন দিন নাগরিক সেবা থেকে বঞ্চিত হতে হচ্ছেন এলাকার সাধারণ লোকজন।
১৫ মিনিট আগে
সোমবার সকাল আনুমানিক ১০টায় লাউরগড় বিওপির জেসিও-৯০২৫ সুবেদার মো. মোস্তফা কামালের নেতৃত্বে বিজিবির একটি টহল দল সীমান্তের শূন্যরেখা থেকে প্রায় ৫০০ গজ ভেতরে যাদুকাটা নদী এলাকায় নিয়মিত টহলে যায়।
১৮ মিনিট আগে