রংপুর অফিস ও বদরগঞ্জ প্রতিনিধি
সংস্কার ছাড়া দেশে কোনো নির্বাচন হতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও রংপুর-২ আসনের এমপি পদপ্রার্থী এটিএম আজহারুল ইসলাম। তিনি বলেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন, গণহত্যাকারীদের বিচার ও দৃশ্যমান সংস্কারের আগে কোনো নির্বাচন আয়োজনের চেষ্টা করলে জনগণ তা মেনে নেবে না। সেই নির্বাচন গ্রহণযোগ্যতাও পাবে না। অবিলম্বে সংবিধান সংশোধন করে তার আলোকে ভোট করতে হবে। বাহাত্তরের সংবিধান জারি রাখার জন্য আবু সাঈদ, মুগ্ধরা জীবন দেননি।
শুক্রবার সন্ধ্যায় রংপুরের বদরগঞ্জের মধুপুর ইউনিয়নের পলিপড়া ও পাকার মাথায় উপজেলা জামায়াতের পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এটিএম আজহার বলেন, জামায়াত সবাইকে আপন করে নিতে চায়। কারণ, এই দলের নেতাকর্মীরা সবার আপনজন। মানুষকে ভুল বুঝিয়ে জামায়াত থেকে দূরে রাখার অপচেষ্টায় লিপ্ত একটি মহল। তার পরেও মানুষের আপদ-বিপদে জামায়াতের লোকজন পাশে থেকে থাকে।
আওয়ামী লীগ সরকার ষড়যন্ত্র করে আল্লামা সাঈদীকে মেরে ফেলেছে দাবি করে এই জামায়াত নেতা বলেন, জোর করে ভয়ভীতি দেখিয়ে বন্দুকের নলের সামনে পরিবারকে জিম্মি করে সাঈদীর বিরুদ্ধে সাক্ষী নেওয়া হয়েছিল। এখন সবাই দেখছে সেই সাক্ষীরা প্রকাশ্যে নির্ভয়ে এসে সত্য কথাগুলো বলে দিচ্ছেন।
ভোট সম্পর্কে এটিএম আজহার বলেন, অন্য দলের নেতারা বিভিন্ন মিথ্যা প্রতিশ্রুতি, নানা ওয়াদা দিয়ে ভোট নেয়। কিন্তু ভোট পাওয়ার পর সেই নেতারা আর এলাকায় না এসে নিজেদের উন্নয়ন করে। কারণ তারা মানব রচিত সংবিধানের আলোকে পরিচালিত সংসদের শাসক। মানব উন্নয়ন করতে হলে অবশ্যই আল কোরআনের আইন চালু করতে হবে, সৎ লোকের শাসন ব্যবস্থা চালু করতে হবে।
তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের একটাই স্লোগান আল্লাহর আইন চাই। আল্লাহর আইন চাইতে হলে সৎ লোককে ভোট দিতে হবে। সৎ লোককে ভোট দিলেই এই প্রচলিত আইনকে পরিবর্তন করে ভালো লোকের মাধ্যমে জামায়াতের ছায়াতলে আসতে হবে। জামায়াতের ছায়াতলে এলে অন্তত নামাজ পড়বেন, মিথ্যা কথা বলা যাবে না, রোজা রাখতে হবে।
মধুপুর ইউনিয়ন জামায়াতের সভাপতি আবদুল কুদ্দুস মন্ডলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত পথসভায় আরো বক্তব্য দেন উপজেলা জামায়াতের আমির কামরুজ্জামান কবির, নায়েবে আমির শাহ রুস্তম আলী, সেক্রেটারি মাওলানা মিজানুর রহমান, উপজেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি মোজাহিদুল ইসলাম প্রমুখ।
সংস্কার ছাড়া দেশে কোনো নির্বাচন হতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও রংপুর-২ আসনের এমপি পদপ্রার্থী এটিএম আজহারুল ইসলাম। তিনি বলেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন, গণহত্যাকারীদের বিচার ও দৃশ্যমান সংস্কারের আগে কোনো নির্বাচন আয়োজনের চেষ্টা করলে জনগণ তা মেনে নেবে না। সেই নির্বাচন গ্রহণযোগ্যতাও পাবে না। অবিলম্বে সংবিধান সংশোধন করে তার আলোকে ভোট করতে হবে। বাহাত্তরের সংবিধান জারি রাখার জন্য আবু সাঈদ, মুগ্ধরা জীবন দেননি।
শুক্রবার সন্ধ্যায় রংপুরের বদরগঞ্জের মধুপুর ইউনিয়নের পলিপড়া ও পাকার মাথায় উপজেলা জামায়াতের পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এটিএম আজহার বলেন, জামায়াত সবাইকে আপন করে নিতে চায়। কারণ, এই দলের নেতাকর্মীরা সবার আপনজন। মানুষকে ভুল বুঝিয়ে জামায়াত থেকে দূরে রাখার অপচেষ্টায় লিপ্ত একটি মহল। তার পরেও মানুষের আপদ-বিপদে জামায়াতের লোকজন পাশে থেকে থাকে।
আওয়ামী লীগ সরকার ষড়যন্ত্র করে আল্লামা সাঈদীকে মেরে ফেলেছে দাবি করে এই জামায়াত নেতা বলেন, জোর করে ভয়ভীতি দেখিয়ে বন্দুকের নলের সামনে পরিবারকে জিম্মি করে সাঈদীর বিরুদ্ধে সাক্ষী নেওয়া হয়েছিল। এখন সবাই দেখছে সেই সাক্ষীরা প্রকাশ্যে নির্ভয়ে এসে সত্য কথাগুলো বলে দিচ্ছেন।
ভোট সম্পর্কে এটিএম আজহার বলেন, অন্য দলের নেতারা বিভিন্ন মিথ্যা প্রতিশ্রুতি, নানা ওয়াদা দিয়ে ভোট নেয়। কিন্তু ভোট পাওয়ার পর সেই নেতারা আর এলাকায় না এসে নিজেদের উন্নয়ন করে। কারণ তারা মানব রচিত সংবিধানের আলোকে পরিচালিত সংসদের শাসক। মানব উন্নয়ন করতে হলে অবশ্যই আল কোরআনের আইন চালু করতে হবে, সৎ লোকের শাসন ব্যবস্থা চালু করতে হবে।
তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের একটাই স্লোগান আল্লাহর আইন চাই। আল্লাহর আইন চাইতে হলে সৎ লোককে ভোট দিতে হবে। সৎ লোককে ভোট দিলেই এই প্রচলিত আইনকে পরিবর্তন করে ভালো লোকের মাধ্যমে জামায়াতের ছায়াতলে আসতে হবে। জামায়াতের ছায়াতলে এলে অন্তত নামাজ পড়বেন, মিথ্যা কথা বলা যাবে না, রোজা রাখতে হবে।
মধুপুর ইউনিয়ন জামায়াতের সভাপতি আবদুল কুদ্দুস মন্ডলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত পথসভায় আরো বক্তব্য দেন উপজেলা জামায়াতের আমির কামরুজ্জামান কবির, নায়েবে আমির শাহ রুস্তম আলী, সেক্রেটারি মাওলানা মিজানুর রহমান, উপজেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি মোজাহিদুল ইসলাম প্রমুখ।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
৪ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
৪ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৫ ঘণ্টা আগে