
দিনাজপুর ও হাবিপ্রবি প্রতিনিধি

পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালের মূল ফটকের সামনে চাঁদাবাজ যুবদল কর্মীদের হাতে সোহাগ নামে এক ব্যবসায়ী নিহত হওয়ার প্রতিবাদে ফুঁসে উঠেছে দিনাজপুরের ছাত্রসমাজ। ঘটনার পর সারা দেশের ন্যায় দিনাজপুর হাবিপ্রবি, দিনাজপুর সরকারি কলেজসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
শনিবার (১২ জুলাই) বিকেলে হাজী মোহাম্মাদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) প্রধান ফটকের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
সমাবেশ শেষে প্রধান ফটকের সামনে থেকে এক বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে হাবিপ্রবি এলাকার বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় প্রধান ফটকের সামনে এসে শেষ হয়।
সমাবেশ মিছিলে চাঁদাবাজি, রাজনৈতিক সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায় ছাত্রনেতারা।
মিছিলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা 'চাঁদাবাজদের আস্তানা ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও, খুনিদের বিচারের চাই' চাঁদাবাজি চলবে না, চলবে না' 'আওয়ামী লীগ গেছে যে পথে, যুবদল যাবে সে পথে' এই ধরনের বিভিন্ন স্লোগান দেয়।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ন্যায় যারা মানুষ খুন, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে তাদের বিরুদ্ধে জনগণকেই রুখে দাঁড়াতে হবে।
বক্তারা বলেন, জুলাইয়ের বিপ্লবীরা ঘরে বসে থাকবে না, রাজপথেই এর জবাব দেওয়া হবে।' সমাবেশ থেকে অবিলম্বে ঢাকার মিটফোর্ড ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান বক্তারা।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন হাবিপ্রবি শাখার সমন্বয়ক মো. তোফাজ্জল হোসেন তপু, মো. আসাদুজ্জামান নুর ও অসাধারণ শিক্ষার্থী এটিএম সিফাতুল্লাহ।
এদিকে পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালের মূল ফটকের সামনে ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার প্রতিবাদে বিকেলে দিনাজপুর সরকারি কলেজে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করেছে। সমাবেশ ও মিছিল থেকে অবিলম্বে ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার সাথে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি জানানো হয়।

পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালের মূল ফটকের সামনে চাঁদাবাজ যুবদল কর্মীদের হাতে সোহাগ নামে এক ব্যবসায়ী নিহত হওয়ার প্রতিবাদে ফুঁসে উঠেছে দিনাজপুরের ছাত্রসমাজ। ঘটনার পর সারা দেশের ন্যায় দিনাজপুর হাবিপ্রবি, দিনাজপুর সরকারি কলেজসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
শনিবার (১২ জুলাই) বিকেলে হাজী মোহাম্মাদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) প্রধান ফটকের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
সমাবেশ শেষে প্রধান ফটকের সামনে থেকে এক বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে হাবিপ্রবি এলাকার বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় প্রধান ফটকের সামনে এসে শেষ হয়।
সমাবেশ মিছিলে চাঁদাবাজি, রাজনৈতিক সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায় ছাত্রনেতারা।
মিছিলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা 'চাঁদাবাজদের আস্তানা ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও, খুনিদের বিচারের চাই' চাঁদাবাজি চলবে না, চলবে না' 'আওয়ামী লীগ গেছে যে পথে, যুবদল যাবে সে পথে' এই ধরনের বিভিন্ন স্লোগান দেয়।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ন্যায় যারা মানুষ খুন, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে তাদের বিরুদ্ধে জনগণকেই রুখে দাঁড়াতে হবে।
বক্তারা বলেন, জুলাইয়ের বিপ্লবীরা ঘরে বসে থাকবে না, রাজপথেই এর জবাব দেওয়া হবে।' সমাবেশ থেকে অবিলম্বে ঢাকার মিটফোর্ড ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান বক্তারা।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন হাবিপ্রবি শাখার সমন্বয়ক মো. তোফাজ্জল হোসেন তপু, মো. আসাদুজ্জামান নুর ও অসাধারণ শিক্ষার্থী এটিএম সিফাতুল্লাহ।
এদিকে পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালের মূল ফটকের সামনে ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার প্রতিবাদে বিকেলে দিনাজপুর সরকারি কলেজে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করেছে। সমাবেশ ও মিছিল থেকে অবিলম্বে ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার সাথে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি জানানো হয়।

তাদের এই হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ মিটিংয়ে সংযুক্ত ছিলেন শাজাহানপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক সভাপতি আজাদুল ইসলাম আজাদ, সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব আলী এবং সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল মোমিন। এছাড়া বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী ঐ গ্রুপে যুক্ত ছিলেন।
৩৪ মিনিট আগে
পুলিশ, নিহতের পরিবার ও এলাকাবাসি সূত্রে জানা গেছে, সাইফুল ইসলাম মুন্সী গত বুধবার সকালে বাড়ি থেকে বের হয়ে আর বাড়ি ফিরে আসেনি। গতকাল সকালে এলাকাবাসী নিহতের লাশ বাজারের পাসের একটি পুকুরে ভাসতে দেখে থানা পুলিশকে খবর দেন।
১ ঘণ্টা আগে
সংবাদে যাদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে, তারা কেউই জামায়াতের কোনো পর্যায়ের সদস্য ছিলেন না। এমনকি ‘জয়েন্ট সেক্রেটারি’ নামে যে পদ উল্লেখ করা হয়েছে, তা জামায়াতে ইসলামীতে কখনোই ছিল না।
১ ঘণ্টা আগে
হাফিজ ইব্রাহিম বলেছেন, গত ১৭ বছর ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার অত্যাচার-নির্যাতনের শিকার জিয়ার পরিবারের পর সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত হয়েছে আমার পরিবার।
১ ঘণ্টা আগে