নাজিম আহমেদ, রৌমারী (কুড়িগ্রাম)
কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার চরশৌলমারীর আতঙ্ক জাহাঙ্গীর আলম মোল্লা (৩৫) ওরফে জাহাঙ্গীর মোল্লা। তার বিরুদ্ধে জমি দখল, চাঁদাবাজি, চোরাকারবারী এবং নদী ভাঙনের শিকার মানুষের ওপর হামলা, বাজারের দোকানঘর দখলের চেষ্টা, মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন অপকর্মের অভিযোগ উঠেছে। তিন থানায় তার নামে মামলা রয়েছে ৭টি।
জাহাঙ্গীর আলম মোল্লা উপজেলার চরশৌলমারী ইউনিয়নের ঘুঘুমারী গ্রামের মৃত নুরুল ইসলাম মোল্লার ছেলে। তার অন্যতম সহযোগী হাবিবুর রহমান হবি। হবি সুখেরবাতি গ্রামের মৃত বাশেক শেখের ছেলে। ৫ আগস্ট আওয়ামী সরকারের পতনের পর থেকে বিএনপির নাম ভাঙিয়ে বিভিন্ন অপকর্ম করে বেড়াচ্ছে জাহাঙ্গীর আলম মোল্লা বাহিনী।
সরেজমিনে গেলে স্থানীয়রা জানান, উপজেলার চরশৌলমারী ইউনিয়নের সোনাপুর গ্রামের ব্রহ্মপুত্র নদে বসতবাড়িসহ ফসলি জমি হারিয়ে অনেকে নিঃস্ব হয়েছেন। পরে ২৫টি পরিবারের মানুষ নিরুাপায় হয়ে সাবেক প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর পরিত্যক্ত জায়গায় আশ্রয় নেন । গত ১২ জুন ওইসব আশ্রয় নেওয়া নদী ভাঙনের নিঃস্ব মানুষের ওপর হামলা করে তাদের মারধরসহ ঘর ভেঙে ফেলে দেন জাহাঙ্গীর আলম মোল্লাসহ তার বাহিনী। এছাড়াও চরশৌলমারী বাজারে একটি দোকান ঘরে তালা ঝুলিয়ে ‘চরশৌলমারী হাট-বাজার লেখা পোস্টার’ লাগিয়ে দখলের চেষ্টা করেন জাহাঙ্গীর আলম মোল্লা ও তার বাহিনী।
সোনাভরি এলাকার নদী ভাঙনের শিকার ভুক্তভোগী এক নারী বলেন, আমার ঘরবাড়ি নদীতে ভাইঙ্গা গেছে। নিরুপায় হইয়া আশ্রয় নেওয়া নিই সাবেক প্রতিমন্ত্রীর পরিত্যক্ত জায়গাতে। হঠাৎ কিছু লোক আইসা বলে, আপনাদের এখানে আনছে কারা? আমার একটা গরু আছে, সেই গরুটার টেনে দড়ি ধরে ও আমার গলায় ছুড়ি ধরে। তখন আমার আত্মাটা চমইকা গেছে।
আরেক ভুক্তভোগি নারী বলেন, আমার ১১ বার নদীতে বসতবাড়ি ভাইঙ্গা গেছেগা। কোনো উপায় না পাইয়া সাবেক প্রতিমন্ত্রী জায়গায় ঘর তুলেছি। ওইখানে রাম দা, লোহার রড, সাবল ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে এক গাড়ি লোক আইসা বলে, ঘর ভাঙ্গো তারাতারি। এ কথা বলে সব ভাংচুর কইরা থুইয়া আমাদের সাথের একজনের গরু ছিল, এটাই তার একমাত্র সম্বল। গরুটি টাইনা নিয়ে বলে জবো করবো। তখন গরুটি নিতে বাধা দিলে আমারে মারধর করে ও আমার ঘরটি কোপাইয়া ভাংচুর করে তারা। পরে রাতে কাঁইন্দা কাঁইন্দা ওই ভিটা ছাইরা চইলা আইছি।
ভুক্তভোগী মাইদুল ইসলামের ছোটো ভাই জোবায়দুল ইসলাম বলেন, ১২ জুন রাত ৮টার দিকে দখলে নিতে তাদের দোকান ঘরে তালা লাগায় জাহাঙ্গীর আলম মোল্লা। এ সময় এক পিকআপে করে ৩০-৩৫ জনকে নিয়ে এসে দোকানঘরে তালা লাগিয়ে দেশীয় অস্ত্র, রাম দা, চাপাতি, লোহার রড দেখিয়ে হুমকি দিয়ে চলে যায় তারা। ১৪ জুন বিকেল ৩টার দিকে অন্যের মাধ্যমে তালার চাবি পাঠিয়ে দেয়। পরে বণিক সমিতির সভাপতিসহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে ওই দোকানঘর খোলা হয়।
চরশৌলমারী বাজারের বণিক সমিতির সভাপতি ডা. কবির হোসেন বলেন, ওই ঘটনার পরে চাবি পাঠিয়ে দিয়েছে জাহাঙ্গীর আলম মোল্লা। আমিসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে নিয়ে দোকান ঘরটি খুলে দেওয়া হয়।
অনুসন্ধানে জানা যায়, জাহাঙ্গীর আলম মোল্লার নামে তিন থানায় ৭টি মামলা রয়েছে। এরমধ্যে ৪টি মাদক ও ৩টি মারামারির।
রৌমারী থানায় ২০০৬ সালের ১৯ জুলাই, ২০০৭ সালের ৫জুন ও ২০১৪ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর মাসে তিনটি সন্ত্রাসী মামলা হয়। একই থানায় ২০১৯ সালের ১০ জুলাই ও ২০২৫ সালের ২৯ জানুয়ারি মাসে দুটি মাদক মামলা হয়। এছাড়া চিলমারী থানায় ২০১৬ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি মাসে একটি মাদক মামলা ও চররাজীবপুরে ২০২০ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি মাসে তার বিরুদ্ধে একটি মাদক মামলা হয়। মামলাগুলো এখনও চলমান রয়েছে।
চরশৌলমারী বিএনপির আহ্বায়ক এমএ ছাত্তার বলেন, অবিভক্ত বন্দবেড় ইউনিয়ন ছাত্রদলের চরশৌলামারী আঞ্চলিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক ছিল জাহাঙ্গীর আলম মোল্লা। ইউনিয়ন ভাগ হওয়ার পর এখন পর্যন্ত বিএনপির কোনো সংগঠনে তার পদ-পদবী নেই। কিন্তু সে বিভিন্ন সময়ে বিএনপির নাম ভাঙিয়ে বিভিন্ন জায়গায় অবৈধ কার্যক্রম চালায় বলে স্বীকার করেন ওই বিএনপি নেতা।
রৌমারী উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আ. রাজ্জাক বলেন, বিএনপিতে মাদককারবারী ও চাঁদাবাজদের কোনো স্থান নাই। কেনো সে বিএনপির নাম ভাঙিয়ে অপকর্ম করছে তার ব্যবস্থা নেবে উপজেলা বিএনপি।
রৌমারী উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মো. মোস্তাফিজুর রহমান রন্জু জাহাঙ্গীর মোল্লা বাহিনী সম্পর্কে বলেন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও তারুণ্যে অহংকার তারেক রহমান বিএনপির নাম ভাঙিয়ে বা বিএনপিকে সাইনবোর্ড বানিয়ে চলা ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর অপকর্ম মেনে নেবে না। জাহাঙ্গীর মোল্লা যদিও দলের কেউ না তবে যদি সে অপরাধী হয় তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানতে চাইলে অভিযুক্ত জাহাঙ্গীর আলম মোল্লা বলেন, ওইখানে কোনো হামলার ঘটনা ঘটেনি। কিছু স্থানীয় পোলাপানরা (ছেলেরা) নিষেধ করেছে, যে আপনারা এখানে ঘর তুলিয়ান না। জায়গা যেমনে আছে, অমনে থাক। এটাই হামলা আকারে নিয়ে গেছে। চরশৌলমারী বাজারে দোকানঘর দখলের বিষয়ে অভিযুক্ত জাহাঙ্গীর আলম মোল্লা বলেন, যা শুনেছেন, তা গুজব। আপনাকে যারা যেভাবে বলেছে, তা সম্পূর্ণ বানোয়াট ও মিথ্যা।
রৌমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লুৎফর রহমান বলেন, জাহাঙ্গীর আলম মোল্লার নামে একাধিক মাদক মামলা ও সন্ত্রাস মামলা রয়েছে। নদী ভাঙনের শিকার মানুষের ওপর হামলাসহ তাদের ঘর ভাংচুর ও বাজারের দোকানঘর দখলের চেষ্টার বিষয়ে তিনি বলেন, নতুন করে এখনও অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার চরশৌলমারীর আতঙ্ক জাহাঙ্গীর আলম মোল্লা (৩৫) ওরফে জাহাঙ্গীর মোল্লা। তার বিরুদ্ধে জমি দখল, চাঁদাবাজি, চোরাকারবারী এবং নদী ভাঙনের শিকার মানুষের ওপর হামলা, বাজারের দোকানঘর দখলের চেষ্টা, মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন অপকর্মের অভিযোগ উঠেছে। তিন থানায় তার নামে মামলা রয়েছে ৭টি।
জাহাঙ্গীর আলম মোল্লা উপজেলার চরশৌলমারী ইউনিয়নের ঘুঘুমারী গ্রামের মৃত নুরুল ইসলাম মোল্লার ছেলে। তার অন্যতম সহযোগী হাবিবুর রহমান হবি। হবি সুখেরবাতি গ্রামের মৃত বাশেক শেখের ছেলে। ৫ আগস্ট আওয়ামী সরকারের পতনের পর থেকে বিএনপির নাম ভাঙিয়ে বিভিন্ন অপকর্ম করে বেড়াচ্ছে জাহাঙ্গীর আলম মোল্লা বাহিনী।
সরেজমিনে গেলে স্থানীয়রা জানান, উপজেলার চরশৌলমারী ইউনিয়নের সোনাপুর গ্রামের ব্রহ্মপুত্র নদে বসতবাড়িসহ ফসলি জমি হারিয়ে অনেকে নিঃস্ব হয়েছেন। পরে ২৫টি পরিবারের মানুষ নিরুাপায় হয়ে সাবেক প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর পরিত্যক্ত জায়গায় আশ্রয় নেন । গত ১২ জুন ওইসব আশ্রয় নেওয়া নদী ভাঙনের নিঃস্ব মানুষের ওপর হামলা করে তাদের মারধরসহ ঘর ভেঙে ফেলে দেন জাহাঙ্গীর আলম মোল্লাসহ তার বাহিনী। এছাড়াও চরশৌলমারী বাজারে একটি দোকান ঘরে তালা ঝুলিয়ে ‘চরশৌলমারী হাট-বাজার লেখা পোস্টার’ লাগিয়ে দখলের চেষ্টা করেন জাহাঙ্গীর আলম মোল্লা ও তার বাহিনী।
সোনাভরি এলাকার নদী ভাঙনের শিকার ভুক্তভোগী এক নারী বলেন, আমার ঘরবাড়ি নদীতে ভাইঙ্গা গেছে। নিরুপায় হইয়া আশ্রয় নেওয়া নিই সাবেক প্রতিমন্ত্রীর পরিত্যক্ত জায়গাতে। হঠাৎ কিছু লোক আইসা বলে, আপনাদের এখানে আনছে কারা? আমার একটা গরু আছে, সেই গরুটার টেনে দড়ি ধরে ও আমার গলায় ছুড়ি ধরে। তখন আমার আত্মাটা চমইকা গেছে।
আরেক ভুক্তভোগি নারী বলেন, আমার ১১ বার নদীতে বসতবাড়ি ভাইঙ্গা গেছেগা। কোনো উপায় না পাইয়া সাবেক প্রতিমন্ত্রী জায়গায় ঘর তুলেছি। ওইখানে রাম দা, লোহার রড, সাবল ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে এক গাড়ি লোক আইসা বলে, ঘর ভাঙ্গো তারাতারি। এ কথা বলে সব ভাংচুর কইরা থুইয়া আমাদের সাথের একজনের গরু ছিল, এটাই তার একমাত্র সম্বল। গরুটি টাইনা নিয়ে বলে জবো করবো। তখন গরুটি নিতে বাধা দিলে আমারে মারধর করে ও আমার ঘরটি কোপাইয়া ভাংচুর করে তারা। পরে রাতে কাঁইন্দা কাঁইন্দা ওই ভিটা ছাইরা চইলা আইছি।
ভুক্তভোগী মাইদুল ইসলামের ছোটো ভাই জোবায়দুল ইসলাম বলেন, ১২ জুন রাত ৮টার দিকে দখলে নিতে তাদের দোকান ঘরে তালা লাগায় জাহাঙ্গীর আলম মোল্লা। এ সময় এক পিকআপে করে ৩০-৩৫ জনকে নিয়ে এসে দোকানঘরে তালা লাগিয়ে দেশীয় অস্ত্র, রাম দা, চাপাতি, লোহার রড দেখিয়ে হুমকি দিয়ে চলে যায় তারা। ১৪ জুন বিকেল ৩টার দিকে অন্যের মাধ্যমে তালার চাবি পাঠিয়ে দেয়। পরে বণিক সমিতির সভাপতিসহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে ওই দোকানঘর খোলা হয়।
চরশৌলমারী বাজারের বণিক সমিতির সভাপতি ডা. কবির হোসেন বলেন, ওই ঘটনার পরে চাবি পাঠিয়ে দিয়েছে জাহাঙ্গীর আলম মোল্লা। আমিসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে নিয়ে দোকান ঘরটি খুলে দেওয়া হয়।
অনুসন্ধানে জানা যায়, জাহাঙ্গীর আলম মোল্লার নামে তিন থানায় ৭টি মামলা রয়েছে। এরমধ্যে ৪টি মাদক ও ৩টি মারামারির।
রৌমারী থানায় ২০০৬ সালের ১৯ জুলাই, ২০০৭ সালের ৫জুন ও ২০১৪ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর মাসে তিনটি সন্ত্রাসী মামলা হয়। একই থানায় ২০১৯ সালের ১০ জুলাই ও ২০২৫ সালের ২৯ জানুয়ারি মাসে দুটি মাদক মামলা হয়। এছাড়া চিলমারী থানায় ২০১৬ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি মাসে একটি মাদক মামলা ও চররাজীবপুরে ২০২০ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি মাসে তার বিরুদ্ধে একটি মাদক মামলা হয়। মামলাগুলো এখনও চলমান রয়েছে।
চরশৌলমারী বিএনপির আহ্বায়ক এমএ ছাত্তার বলেন, অবিভক্ত বন্দবেড় ইউনিয়ন ছাত্রদলের চরশৌলামারী আঞ্চলিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক ছিল জাহাঙ্গীর আলম মোল্লা। ইউনিয়ন ভাগ হওয়ার পর এখন পর্যন্ত বিএনপির কোনো সংগঠনে তার পদ-পদবী নেই। কিন্তু সে বিভিন্ন সময়ে বিএনপির নাম ভাঙিয়ে বিভিন্ন জায়গায় অবৈধ কার্যক্রম চালায় বলে স্বীকার করেন ওই বিএনপি নেতা।
রৌমারী উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আ. রাজ্জাক বলেন, বিএনপিতে মাদককারবারী ও চাঁদাবাজদের কোনো স্থান নাই। কেনো সে বিএনপির নাম ভাঙিয়ে অপকর্ম করছে তার ব্যবস্থা নেবে উপজেলা বিএনপি।
রৌমারী উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মো. মোস্তাফিজুর রহমান রন্জু জাহাঙ্গীর মোল্লা বাহিনী সম্পর্কে বলেন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও তারুণ্যে অহংকার তারেক রহমান বিএনপির নাম ভাঙিয়ে বা বিএনপিকে সাইনবোর্ড বানিয়ে চলা ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর অপকর্ম মেনে নেবে না। জাহাঙ্গীর মোল্লা যদিও দলের কেউ না তবে যদি সে অপরাধী হয় তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানতে চাইলে অভিযুক্ত জাহাঙ্গীর আলম মোল্লা বলেন, ওইখানে কোনো হামলার ঘটনা ঘটেনি। কিছু স্থানীয় পোলাপানরা (ছেলেরা) নিষেধ করেছে, যে আপনারা এখানে ঘর তুলিয়ান না। জায়গা যেমনে আছে, অমনে থাক। এটাই হামলা আকারে নিয়ে গেছে। চরশৌলমারী বাজারে দোকানঘর দখলের বিষয়ে অভিযুক্ত জাহাঙ্গীর আলম মোল্লা বলেন, যা শুনেছেন, তা গুজব। আপনাকে যারা যেভাবে বলেছে, তা সম্পূর্ণ বানোয়াট ও মিথ্যা।
রৌমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লুৎফর রহমান বলেন, জাহাঙ্গীর আলম মোল্লার নামে একাধিক মাদক মামলা ও সন্ত্রাস মামলা রয়েছে। নদী ভাঙনের শিকার মানুষের ওপর হামলাসহ তাদের ঘর ভাংচুর ও বাজারের দোকানঘর দখলের চেষ্টার বিষয়ে তিনি বলেন, নতুন করে এখনও অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
১ ঘণ্টা আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
১ ঘণ্টা আগেসাগরে বাংলাদেশের জলসীমায় ভারতীয় জেলেরা ইলিশ মাছ ধরতে আসে তা জানার পরই সাথে সাথে কোস্টগার্ডকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এবং ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আমরা চাই দেশের মানুষ ইলিশ খাবে সাগরে যেন কেউ চুরি করে মাছ ধরতে না পারে সেজন্য সরকার ব্যবস্থা নিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে