উপজেলা প্রতিনিধি, পীরগাছা (রংপুর)
দেশের বর্তমান তাপমাত্রা জানান দিচ্ছে আমাদের পরিবেশের কী ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। গত কয়েক বছর ধরে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে নির্বিচারে বৃক্ষনিধন চলমান থাকায় বর্তমান তাপমাত্রা চরমভাবে অসহনশীল হয়ে উঠেছে। এ অবস্থায় বৃক্ষরোপণের বিকল্প নেই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
'দেশের বায়ু দেশের মাটি, গাছ লাগিয়ে করবো খাঁটি' এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এবং পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় 'পীরগাছা সোসাইটি' বছরব্যাপী বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।
শুক্রবার রংপুরের পীরগাছার শাপলা চত্বর এলাকায় একঝাঁক তরুণ স্বেচ্ছাসেবক নিয়ে সাধারণ পথচারী, শ্রমিক, ছাত্র ও ব্যবসায়ীদের মাঝে বনজ মেহগনি গাছের চারা বিতরণ করা হয়।
সংগঠনটির পীরগাছা ইউনিয়নের আহ্বায়ক আব্দুল্লাহ আল মাসুদের পরিচালনায়, প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পীরগাছা সোসাইটির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল্লাহ আল মামুন।
বৃক্ষ বিতরণকালে তিনি বলেন, পরিবেশ রক্ষায় বৃক্ষের ভূমিকা অপরিসীম। পরিবেশের প্রয়োজনের তুলনায় বৃক্ষের সংখ্যা কম হলে বাতাসে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের মাত্রা বেড়ে যায় এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। বৃক্ষের অভাবে মাটি উর্বরতা হারিয়ে ফেলে উৎপাদন ক্ষমতা। মাটির উর্বরতা রক্ষায় যেমন বৃষ্টিপাত জরুরি, তেমনি বৃষ্টিপাতের জন্য আবশ্যক বৃক্ষ।
এছাড়াও, ভূমিক্ষয় রোধে, জীববৈচিত্র্য রক্ষায়, মানুষের খাদ্য, ওষুধ, জ্বালানি, গৃহনির্মাণসহ ইত্যাদি কাজে বৃক্ষ আবশ্যক।
আব্দুল্লাহ আল মাসুদ বলেন, পীরগাছা সোসাইটি ২০২১ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকেই আমরা আত্মমানবতার সেবায় কাজ করছি। আমরা শীত, বর্ষা, বন্যাসহ দেশের মানুষের জরুরি মুহূর্তে সর্বোচ্চ মানবতা নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করি। এবছর আমরা কয়েক হাজার বৃক্ষরোপণের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি।
এসময় অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন সোসাইটির কোষাধ্যক্ষ আব্দুর রউফ খন্দকার, দপ্তর সম্পাদক ডি. এম ইমরান হোসাইন, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ, ত্রাণ ও দুর্যোগ সম্পাদক সুলতান আহমেদ, পাঠাগার ও ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম, সদস্য আলমগীর হোসেন, ছাত্রদের মধ্যে তুহিন ও আমীর হামজা প্রমুখ।
এর আগে গতবছরও ৩ দিনব্যাপী উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের মসজিদ, স্কুল-কলেজ, মাদরাসা প্রাঙ্গণে বিভিন্ন রকমের ফলদ, ভেষজ ও বনজ গাছের চারা রোপণ করে সংগঠনটির কর্মীরা।
দেশের বর্তমান তাপমাত্রা জানান দিচ্ছে আমাদের পরিবেশের কী ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। গত কয়েক বছর ধরে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে নির্বিচারে বৃক্ষনিধন চলমান থাকায় বর্তমান তাপমাত্রা চরমভাবে অসহনশীল হয়ে উঠেছে। এ অবস্থায় বৃক্ষরোপণের বিকল্প নেই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
'দেশের বায়ু দেশের মাটি, গাছ লাগিয়ে করবো খাঁটি' এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এবং পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় 'পীরগাছা সোসাইটি' বছরব্যাপী বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।
শুক্রবার রংপুরের পীরগাছার শাপলা চত্বর এলাকায় একঝাঁক তরুণ স্বেচ্ছাসেবক নিয়ে সাধারণ পথচারী, শ্রমিক, ছাত্র ও ব্যবসায়ীদের মাঝে বনজ মেহগনি গাছের চারা বিতরণ করা হয়।
সংগঠনটির পীরগাছা ইউনিয়নের আহ্বায়ক আব্দুল্লাহ আল মাসুদের পরিচালনায়, প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পীরগাছা সোসাইটির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল্লাহ আল মামুন।
বৃক্ষ বিতরণকালে তিনি বলেন, পরিবেশ রক্ষায় বৃক্ষের ভূমিকা অপরিসীম। পরিবেশের প্রয়োজনের তুলনায় বৃক্ষের সংখ্যা কম হলে বাতাসে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের মাত্রা বেড়ে যায় এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। বৃক্ষের অভাবে মাটি উর্বরতা হারিয়ে ফেলে উৎপাদন ক্ষমতা। মাটির উর্বরতা রক্ষায় যেমন বৃষ্টিপাত জরুরি, তেমনি বৃষ্টিপাতের জন্য আবশ্যক বৃক্ষ।
এছাড়াও, ভূমিক্ষয় রোধে, জীববৈচিত্র্য রক্ষায়, মানুষের খাদ্য, ওষুধ, জ্বালানি, গৃহনির্মাণসহ ইত্যাদি কাজে বৃক্ষ আবশ্যক।
আব্দুল্লাহ আল মাসুদ বলেন, পীরগাছা সোসাইটি ২০২১ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকেই আমরা আত্মমানবতার সেবায় কাজ করছি। আমরা শীত, বর্ষা, বন্যাসহ দেশের মানুষের জরুরি মুহূর্তে সর্বোচ্চ মানবতা নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করি। এবছর আমরা কয়েক হাজার বৃক্ষরোপণের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি।
এসময় অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন সোসাইটির কোষাধ্যক্ষ আব্দুর রউফ খন্দকার, দপ্তর সম্পাদক ডি. এম ইমরান হোসাইন, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ, ত্রাণ ও দুর্যোগ সম্পাদক সুলতান আহমেদ, পাঠাগার ও ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম, সদস্য আলমগীর হোসেন, ছাত্রদের মধ্যে তুহিন ও আমীর হামজা প্রমুখ।
এর আগে গতবছরও ৩ দিনব্যাপী উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের মসজিদ, স্কুল-কলেজ, মাদরাসা প্রাঙ্গণে বিভিন্ন রকমের ফলদ, ভেষজ ও বনজ গাছের চারা রোপণ করে সংগঠনটির কর্মীরা।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
২৬ মিনিট আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
১ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
২ ঘণ্টা আগে