আবু সাঈদ হত্যাকাণ্ড
প্রতিনিধি, বেরোবি
রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও নিপীড়ন মামলায় গড়িমসি এবং ফ্যাসিবাদের দোসরদের মামলা থেকে বাদ দেয়ার চক্রান্তের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বেরোবির সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
সোমবার দুপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের জিরো পয়েন্ট এলাকা থেকে শিক্ষার্থীদের একটি মিছিল শুরু হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক দিয়ে আবু সাঈদ চত্বর প্রদক্ষিণ করে শহিদ আবু সাঈদ গেইট থেকে পুনরায় প্রধান ফটকে এসে শিক্ষার্থীরা অবস্থান নেয়।
এসময় শিক্ষার্থীরা ‘আবু সাঈদ মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ; ফ্যাসিবাদের দোসররা, হুঁশিয়ার সাবধান; ফ্যাসিবাদের আস্তানা, ভেঙে দাও পুড়িয়ে দাও’ ইত্যাদি স্লোগান ও বিভিন্ন প্রতিবাদী প্ল্যাকার্ড হাতে দেখা যায়।
সুমন সরকার বলেন, শহিদ আবু সাঈদ হত্যার মামলার কোনো সঠিক পদক্ষেপ দেখছি না বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের পক্ষ থেকে। সব জায়গায় তাল বাহানা চলছে। যেখানে গুটি কয়েকজন কে আসামি করা হয়। অধিকাংশরা ধরা ছোঁয়ার বাহিরে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ফুসে উঠেছে শহিদ আবু সাঈদ হত্যার বিচার মামলা না হওয়ায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন এর যাদের ইশারায় শহিদ আবু সাঈদের উপর গুলি করা হয়েছে। তারা এখনো বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশাসনে বহাল তবিয়তে আছে। আমরা দাবি ছাড়াই সকল আসামিকে যদি লিস্টের আওতায় না আনা হয়। তাহলে আমাদের আন্দোলন চলছে আন্দোলন চলবে।
মুরসালিন মুন্না বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা আওয়ামী লীগের দোসর ও যারা জুলাই বিপ্লবে শিক্ষার্থীদের উপর হামলাকারী। যাদের ছবি ও ভিডিও ফুটেজে আমরা দেখেছি। তারা এখনো বিশ্ববিদ্যালয়ের বহাল তবিয়তে কাজ করছেন, এমনকি তারা পদোন্নতিও পাচ্ছেন। তাদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে কোনো মামলা করা হয়নি, কোনো অভিযোগ করা হয়নি; তাহলে আমরা মনে করি এ প্রশাসন শিক্ষার্থী সাথে হাসি তামাশায় করছে। এটা শহিদ আবু সাঈদের ক্যাম্পাস। আমরা রক্ত দিতে জানি, জান দিতে জানি। সুতরাং এখানে কোনো ধরনের তাল বাহানা চলবে না। আমরা চাই সঠিক তদন্ত করে, সঠিক বিচার করে আওয়ামী লীগ মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় করতে হবে, আওয়ামী দালাল মুক্ত করতে হবে এবং হামলাকারীদের দ্রুত বিচার করতে হবে।
রাকিব মিয়া বলেন, জুলাই আন্দোলনে যারা প্রত্যক্ষভাবে শিক্ষার্থীদের উপর হামলা চালিয়েছে, যারা ফ্যাসিবাদের দোসর; তাদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে কোনো মামলা করা হয়নি। যারা আন্দোলনের বিরুদ্ধে ছিল, যাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে; তাদের অনেককে মামলা থেকে বাদ দেয়ার চক্রান্ত চলছে। মামলা নিয়ে কোনো প্রকার রাজনীতি করা যাবে না, শিক্ষার্থীদের কে যদি বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে প্রশাসন মামলা নিয়ে তাল বাহানা করে তাহলে শিক্ষার্থীরা আবার রাজপথে নেমে পড়বে।
উল্লেখ্য যে, বিক্ষোভ মিছিল শেষে শিক্ষার্থীরা আরো নতুন করে জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে হামলাকারীর তালিকার স্মারকলিপি উপাচার্য বরাবর প্রদান করেন।
এমএস
রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও নিপীড়ন মামলায় গড়িমসি এবং ফ্যাসিবাদের দোসরদের মামলা থেকে বাদ দেয়ার চক্রান্তের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বেরোবির সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
সোমবার দুপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের জিরো পয়েন্ট এলাকা থেকে শিক্ষার্থীদের একটি মিছিল শুরু হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক দিয়ে আবু সাঈদ চত্বর প্রদক্ষিণ করে শহিদ আবু সাঈদ গেইট থেকে পুনরায় প্রধান ফটকে এসে শিক্ষার্থীরা অবস্থান নেয়।
এসময় শিক্ষার্থীরা ‘আবু সাঈদ মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ; ফ্যাসিবাদের দোসররা, হুঁশিয়ার সাবধান; ফ্যাসিবাদের আস্তানা, ভেঙে দাও পুড়িয়ে দাও’ ইত্যাদি স্লোগান ও বিভিন্ন প্রতিবাদী প্ল্যাকার্ড হাতে দেখা যায়।
সুমন সরকার বলেন, শহিদ আবু সাঈদ হত্যার মামলার কোনো সঠিক পদক্ষেপ দেখছি না বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের পক্ষ থেকে। সব জায়গায় তাল বাহানা চলছে। যেখানে গুটি কয়েকজন কে আসামি করা হয়। অধিকাংশরা ধরা ছোঁয়ার বাহিরে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ফুসে উঠেছে শহিদ আবু সাঈদ হত্যার বিচার মামলা না হওয়ায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন এর যাদের ইশারায় শহিদ আবু সাঈদের উপর গুলি করা হয়েছে। তারা এখনো বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশাসনে বহাল তবিয়তে আছে। আমরা দাবি ছাড়াই সকল আসামিকে যদি লিস্টের আওতায় না আনা হয়। তাহলে আমাদের আন্দোলন চলছে আন্দোলন চলবে।
মুরসালিন মুন্না বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা আওয়ামী লীগের দোসর ও যারা জুলাই বিপ্লবে শিক্ষার্থীদের উপর হামলাকারী। যাদের ছবি ও ভিডিও ফুটেজে আমরা দেখেছি। তারা এখনো বিশ্ববিদ্যালয়ের বহাল তবিয়তে কাজ করছেন, এমনকি তারা পদোন্নতিও পাচ্ছেন। তাদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে কোনো মামলা করা হয়নি, কোনো অভিযোগ করা হয়নি; তাহলে আমরা মনে করি এ প্রশাসন শিক্ষার্থী সাথে হাসি তামাশায় করছে। এটা শহিদ আবু সাঈদের ক্যাম্পাস। আমরা রক্ত দিতে জানি, জান দিতে জানি। সুতরাং এখানে কোনো ধরনের তাল বাহানা চলবে না। আমরা চাই সঠিক তদন্ত করে, সঠিক বিচার করে আওয়ামী লীগ মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় করতে হবে, আওয়ামী দালাল মুক্ত করতে হবে এবং হামলাকারীদের দ্রুত বিচার করতে হবে।
রাকিব মিয়া বলেন, জুলাই আন্দোলনে যারা প্রত্যক্ষভাবে শিক্ষার্থীদের উপর হামলা চালিয়েছে, যারা ফ্যাসিবাদের দোসর; তাদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে কোনো মামলা করা হয়নি। যারা আন্দোলনের বিরুদ্ধে ছিল, যাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে; তাদের অনেককে মামলা থেকে বাদ দেয়ার চক্রান্ত চলছে। মামলা নিয়ে কোনো প্রকার রাজনীতি করা যাবে না, শিক্ষার্থীদের কে যদি বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে প্রশাসন মামলা নিয়ে তাল বাহানা করে তাহলে শিক্ষার্থীরা আবার রাজপথে নেমে পড়বে।
উল্লেখ্য যে, বিক্ষোভ মিছিল শেষে শিক্ষার্থীরা আরো নতুন করে জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে হামলাকারীর তালিকার স্মারকলিপি উপাচার্য বরাবর প্রদান করেন।
এমএস
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
১ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
২ ঘণ্টা আগে