রিয়াদুন্নবী রিয়াদ, গঙ্গাচড়া (রংপুর)
রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার মহিপুরে তিস্তা নদীর দ্বিতীয় সংযোগ সেতুর পশ্চিম পাশের সেতু রক্ষা বাঁধ ভয়াবহ ভাঙনে পরিণত হয়েছে। স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, আগের ব্লক ধসের সময় যদি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত ব্যবস্থা নিত, তবে আজকের এ বিপর্যয়জনক পরিস্থিতি তৈরি হতো না।
গত ১১ আগস্ট সরেজমিন প্রতিবেদনে জানানো হয়েছিল, বাঁধের প্রায় ৬০ মিটার অংশের ব্লক ধসে ৭০ ফুট গভীর গর্ত সৃষ্টি হয়েছিল। কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় ধস দ্রুত ভয়াবহ ভাঙনে রূপ নিয়েছে। আজ ১৭ আগস্ট দেখা গেছে, তীব্র স্রোতে একের পর এক ব্লক নদীগর্ভে পড়ে যাচ্ছে। এতে রংপুর–লালমনিরহাট আঞ্চলিক সড়ক ও তিন গ্রামের প্রায় ১,২০০ পরিবার সরাসরি ভাঙনের হুমকিতে পড়েছে।
লক্ষীটারী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল হাদী বলেন, আমরা আগেই কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছিলাম। কিন্তু তারা কোনো ব্যবস্থা নেনি। তাই আজ বাঁধ ভাঙনে পৌঁছেছে। দ্রুত সংস্কার কাজ শুরু না হলে সেতু ও সড়ক দুটোই বিপন্ন হবে।
গঙ্গাচড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদ হাসান মৃধা জানান, ভাঙনের বিষয়টি আমরা ইতিমধ্যেই সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে জানিয়েছি। দ্রুত অস্থায়ী প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে।
উপজেলা এলজিইডি কর্মকর্তার ওবায়দুল রহমান বলেন, বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে।
স্থানীয়দের দাবি, সেতু–সড়ক ও জনপদ রক্ষায় অবিলম্বে জিও ব্যাগ ফেলা ও ব্লক বসানোর কাজ শুরু করতে হবে। পদক্ষেপ না নেওয়ায় এই ভয়াবহ ভাঙন ঘটেছে, এবং যদি সময়মতো ব্যবস্থা নেওয়া না হয়, তিস্তার ভাঙন আরও বিস্তৃত হয়ে বড় ধরনের দুর্যোগ সৃষ্টি করতে পারে।
রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার মহিপুরে তিস্তা নদীর দ্বিতীয় সংযোগ সেতুর পশ্চিম পাশের সেতু রক্ষা বাঁধ ভয়াবহ ভাঙনে পরিণত হয়েছে। স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, আগের ব্লক ধসের সময় যদি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত ব্যবস্থা নিত, তবে আজকের এ বিপর্যয়জনক পরিস্থিতি তৈরি হতো না।
গত ১১ আগস্ট সরেজমিন প্রতিবেদনে জানানো হয়েছিল, বাঁধের প্রায় ৬০ মিটার অংশের ব্লক ধসে ৭০ ফুট গভীর গর্ত সৃষ্টি হয়েছিল। কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় ধস দ্রুত ভয়াবহ ভাঙনে রূপ নিয়েছে। আজ ১৭ আগস্ট দেখা গেছে, তীব্র স্রোতে একের পর এক ব্লক নদীগর্ভে পড়ে যাচ্ছে। এতে রংপুর–লালমনিরহাট আঞ্চলিক সড়ক ও তিন গ্রামের প্রায় ১,২০০ পরিবার সরাসরি ভাঙনের হুমকিতে পড়েছে।
লক্ষীটারী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল হাদী বলেন, আমরা আগেই কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছিলাম। কিন্তু তারা কোনো ব্যবস্থা নেনি। তাই আজ বাঁধ ভাঙনে পৌঁছেছে। দ্রুত সংস্কার কাজ শুরু না হলে সেতু ও সড়ক দুটোই বিপন্ন হবে।
গঙ্গাচড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদ হাসান মৃধা জানান, ভাঙনের বিষয়টি আমরা ইতিমধ্যেই সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে জানিয়েছি। দ্রুত অস্থায়ী প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে।
উপজেলা এলজিইডি কর্মকর্তার ওবায়দুল রহমান বলেন, বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে।
স্থানীয়দের দাবি, সেতু–সড়ক ও জনপদ রক্ষায় অবিলম্বে জিও ব্যাগ ফেলা ও ব্লক বসানোর কাজ শুরু করতে হবে। পদক্ষেপ না নেওয়ায় এই ভয়াবহ ভাঙন ঘটেছে, এবং যদি সময়মতো ব্যবস্থা নেওয়া না হয়, তিস্তার ভাঙন আরও বিস্তৃত হয়ে বড় ধরনের দুর্যোগ সৃষ্টি করতে পারে।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
৬ মিনিট আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
৩২ মিনিট আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
২ ঘণ্টা আগে