জেলা প্রতিনিধি, সুনামগঞ্জ
নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেছেন, এটা পরিষ্কার যে, আগামী ফ্রেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে। এতে কারো কোনো সন্দেহ নেই। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্ঠায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নে আমরা বদ্ধপরিকর। সারা পৃথিবীর মানুষ এই নির্বাচনের দিকে থাকিয়ে আছে। এই নির্বাচনকে যেনোতেনো হতে দেওয়া যাবে না। এই নির্বাচন বাস্তবায়নে নির্বাচন কমিশন কোনো বাঁকা পথে যাবে না। কারো পক্ষে বা উদ্দেশ্য মূলকভাবে কোনো কাজ করবে না। এটা নির্বাচন কমিশিনের ‘কমিটমেন্ট’ বা ওয়াদা। এই সাহস কমিশনের আছে।
শনিবার সকাল সাড়ে ৯টায় সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলায় এফআইভিডিবি’র হল রুমে ‘নির্বাচন প্রক্রিয়ায় ভোট গ্রহণকারী কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পালনে চ্যালেঞ্জসমূহ নিরুপণ ও উত্তরনের উপায়’ শীর্ষক কর্মশালর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। সুনামগঞ্জ জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের বাস্তবায়নে সমস্ত দিনব্যাপী চলে এই কর্মশালা।
তিনি বলেন, ৫ আগস্টের পর একটি ভঙ্গুর দেশে আমরা যে এই পরিবেশে বসতে পেরেছি এটাই বেশি। নির্বাচন নির্দিষ্ট সময়েই অনুষ্ঠিত হবে। এটা পরিষ্কার বার্তা যে, রোজার আগে ফেব্রুয়ারিতে নিবাচন অনুষ্ঠিত হবে। সরকার এ বিষয়ে খুবই সচেতন। পুলিশ ও অন্যান্য আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোও এ বিষয়ে ভালোভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছে।
কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন আপনাদের সাথে আছে, আপনারা একটি সুষ্ঠু নির্বাচন পরিচালনায় সব ধরনের পরিবেশ পাবেন। নির্বাচন বাস্তবায়নকারী সব কর্মকর্তাগণের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। আমাদেরকে (কর্মকর্তাগণকে) পরিষ্কার ও নিরপেক্ষ থাকতে হবে। আপনার সকল কর্মকর্তাগণ আপনাকে সহযোগিতা করবে। আপনি সাহসের সাথে নির্বাচন পরিচালনা করতে হবে। নির্বাচন কমিশন, পুলিশ, আনছারসহ সবধরণের মানুষ আপানার পাশে আছে। সুনামগঞ্জে ৫০৯টি দুর্গম কেন্দ্রের জন্য আলাদা বাজেট করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
নির্বাচন কমিশনার বলেন, কেউ এই নির্বাচনকে কলঙ্কিত বা কলুষিত করার চেষ্টা করলে তাকে রেহাই দেওয়া হবে না। পরিষ্কার ঘোষণা, তিনি যত বড় বাহাদুরই হোক না কেন, যত ক্ষমতাশালী হোক না কেনো নির্বাচন কমিশন কোনো কম্প্রমাইজ করবে না। এবারের কনসেপ্ট হচ্ছে, আমাদের প্রিজাইডিংগণই হচ্ছেন- চিফ ইলেকশন কমিশনার। আমরা তাদের বিষয়টি খু্বই গুরুত্ব সহকারে দেখছি।
এসময় সবাই মিলে দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নিয়ে যাওয়ার আহ্বান করেন নির্বাচন কমিশনার। বক্তব্য শেষে কর্মশালার উদ্বোধন ঘোষণা করেন মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার।
কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সিলেট আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আলা উদ্দীন। সিবিপিইপি প্রকল্পের আয়োজনে, দ্যা বেলট এন্ড ড্রিপ প্রকল্পের সহযোগিতায় আয়োজিত এই কর্মশালার সঞ্চালনা করেন হবিগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জান্নাত জাহান ও মধ্যনগর উপজেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সহকারী কর্মকর্তা ইফতেকারুল আলম চৌধুরী। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী নেওয়াজ, সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াছ মিয়া, পুলিশ সুপার তোফায়েল আহম্মেদ ও নির্বাচন কমিশনের উপসচিব মো. মোস্তফা হাসান।
এসময় ইটিআই পশিক্ষণ পরিচালক মো. আতিয়ার রহমান, উপসচিব মো. মনির হোসেন, জাহাঙ্গীর হোসেন, নিকসের সিনিয়র সহকারি প্রধান মো. মাহবুবুর রহমানসহ সুনামগঞ্জ জেলার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জেষ্ঠ্যকর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেছেন, এটা পরিষ্কার যে, আগামী ফ্রেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে। এতে কারো কোনো সন্দেহ নেই। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্ঠায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নে আমরা বদ্ধপরিকর। সারা পৃথিবীর মানুষ এই নির্বাচনের দিকে থাকিয়ে আছে। এই নির্বাচনকে যেনোতেনো হতে দেওয়া যাবে না। এই নির্বাচন বাস্তবায়নে নির্বাচন কমিশন কোনো বাঁকা পথে যাবে না। কারো পক্ষে বা উদ্দেশ্য মূলকভাবে কোনো কাজ করবে না। এটা নির্বাচন কমিশিনের ‘কমিটমেন্ট’ বা ওয়াদা। এই সাহস কমিশনের আছে।
শনিবার সকাল সাড়ে ৯টায় সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলায় এফআইভিডিবি’র হল রুমে ‘নির্বাচন প্রক্রিয়ায় ভোট গ্রহণকারী কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পালনে চ্যালেঞ্জসমূহ নিরুপণ ও উত্তরনের উপায়’ শীর্ষক কর্মশালর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। সুনামগঞ্জ জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের বাস্তবায়নে সমস্ত দিনব্যাপী চলে এই কর্মশালা।
তিনি বলেন, ৫ আগস্টের পর একটি ভঙ্গুর দেশে আমরা যে এই পরিবেশে বসতে পেরেছি এটাই বেশি। নির্বাচন নির্দিষ্ট সময়েই অনুষ্ঠিত হবে। এটা পরিষ্কার বার্তা যে, রোজার আগে ফেব্রুয়ারিতে নিবাচন অনুষ্ঠিত হবে। সরকার এ বিষয়ে খুবই সচেতন। পুলিশ ও অন্যান্য আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোও এ বিষয়ে ভালোভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছে।
কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন আপনাদের সাথে আছে, আপনারা একটি সুষ্ঠু নির্বাচন পরিচালনায় সব ধরনের পরিবেশ পাবেন। নির্বাচন বাস্তবায়নকারী সব কর্মকর্তাগণের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। আমাদেরকে (কর্মকর্তাগণকে) পরিষ্কার ও নিরপেক্ষ থাকতে হবে। আপনার সকল কর্মকর্তাগণ আপনাকে সহযোগিতা করবে। আপনি সাহসের সাথে নির্বাচন পরিচালনা করতে হবে। নির্বাচন কমিশন, পুলিশ, আনছারসহ সবধরণের মানুষ আপানার পাশে আছে। সুনামগঞ্জে ৫০৯টি দুর্গম কেন্দ্রের জন্য আলাদা বাজেট করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
নির্বাচন কমিশনার বলেন, কেউ এই নির্বাচনকে কলঙ্কিত বা কলুষিত করার চেষ্টা করলে তাকে রেহাই দেওয়া হবে না। পরিষ্কার ঘোষণা, তিনি যত বড় বাহাদুরই হোক না কেন, যত ক্ষমতাশালী হোক না কেনো নির্বাচন কমিশন কোনো কম্প্রমাইজ করবে না। এবারের কনসেপ্ট হচ্ছে, আমাদের প্রিজাইডিংগণই হচ্ছেন- চিফ ইলেকশন কমিশনার। আমরা তাদের বিষয়টি খু্বই গুরুত্ব সহকারে দেখছি।
এসময় সবাই মিলে দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নিয়ে যাওয়ার আহ্বান করেন নির্বাচন কমিশনার। বক্তব্য শেষে কর্মশালার উদ্বোধন ঘোষণা করেন মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার।
কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সিলেট আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আলা উদ্দীন। সিবিপিইপি প্রকল্পের আয়োজনে, দ্যা বেলট এন্ড ড্রিপ প্রকল্পের সহযোগিতায় আয়োজিত এই কর্মশালার সঞ্চালনা করেন হবিগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জান্নাত জাহান ও মধ্যনগর উপজেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সহকারী কর্মকর্তা ইফতেকারুল আলম চৌধুরী। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী নেওয়াজ, সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াছ মিয়া, পুলিশ সুপার তোফায়েল আহম্মেদ ও নির্বাচন কমিশনের উপসচিব মো. মোস্তফা হাসান।
এসময় ইটিআই পশিক্ষণ পরিচালক মো. আতিয়ার রহমান, উপসচিব মো. মনির হোসেন, জাহাঙ্গীর হোসেন, নিকসের সিনিয়র সহকারি প্রধান মো. মাহবুবুর রহমানসহ সুনামগঞ্জ জেলার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জেষ্ঠ্যকর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বুধবার ভোর রাতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে ২৩০ পিস ইয়াবাসহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার সাইফুল ইসলাম সাঘাটা উপজেলার কামালেরপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক। তিনি ওই এলাকার বারকোনা গ্রামের চান মিয়ার ছেলে।
৯ মিনিট আগেমঙ্গলবার রাতে ১২টার দিকে তিনটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় করে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার সময় স্থানীয় বাসিন্দারা ধাওয়া করে। এসময় চালসহ একটি অটোরিকশা জব্দ করলেও বাকি দুটি রিকশা দ্রুত গতিতে পালিয়ে যায়।
১৫ মিনিট আগেবিএনপি নেতা সামছুল ইসলাম জেলার সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক। ছাড়া পাওয়া দুই আসামি হলেন, সদর উপজেলার লস্করপুর ইউনিয়ন যুবলীগ সহ-সভাপতি মাহবুবুর রহমান ওরফে রানা (৪০) ও একই কমিটির সদস্য মামুন আহমেদ (৩৮)।
২৭ মিনিট আগেমৌলভীবাজারে শ্রীমঙ্গল-ভানুগাছ সড়কের জানকিছড়া এলাকায় হাঁটতে হাঁটতে বাড়ি ফেরার পথে অজ্ঞাত গাড়িচাপায় এক কমিউনিটি পেট্রোলিং গ্রুপ (সিপিজি) সদস্য নিহত হয়েছেন। বুধবার ভোরে কমলগঞ্জ উপজেলার লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে