
জেলা প্রতিনিধি, হবিগঞ্জ

হবিগঞ্জ–৪ (মাধবপুর–চুনারুঘাট) আসনে বিএনপি জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি সৈয়দ মো. ফয়সল বলেছেন, আমি আপনাদের সন্তান। আপনাদের ভালোবাসা, বিশ্বাস ও সহযোগিতা নিয়েই সামনে এগোতে চাই। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের দেখানো পথ অনুসরণ করেই তার আদর্শে মানুষের জন্য কাজ করতে চাই। আজকের যে ভালোবাসা আপনারা দেখালেন-এটাই আমার শক্তি।
বোরবার মাধবপুর উপজেলার শাহজাহানপুর ইউনিয়নের বিকেল ৪টার দিকে নোয়াহাটি বাজার মাঠে বিশাল নির্বাচনি জনসভায় এসবকথা বলেন।
সৈয়দ ফয়সল বলেন, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে আমরা এমন একটি দেশ গড়তে চাই যেখানে কাউকে রাজনৈতিক পরিচয়ের কারণে নির্যাতনের শিকার হতে হবে না। বিএনপি ক্ষমতায় এলে বর্ণধর্ম নির্বিশেষে সবার মর্যাদা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা হবে।
বিগত সরকারের সমালোচনায় তিনি বলেন, একটি দল গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে, মত প্রকাশের স্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছে এবং নিরপরাধ মানুষের ওপর অত্যাচার চালিয়েছে। দীর্ঘদিনের স্বৈরশাসন জনগণই ভেঙে দিয়েছে। আমরা ন্যায়–বিচার ও গণতন্ত্রের পথেই দেশকে এগিয়ে নিতে চাই।
ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আলফাজ মহালদারের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ মো. শাহজাহান, উপজেলা বিএনপির সভাপতি শামসুল ইসলাম কামাল, সাধারণ সম্পাদক হামিদুর রহমান হামদু, সহ-সভাপতি ও চেয়ারম্যান পারভেজ হোসেন চৌধুরী, পৌর বিএনপি সভাপতি হাজী গোলাপ খান, সাধারণ সম্পাদক আলাউদ্দিন আল রনি, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান সোহাগ, যুগ্ম সম্পাদক হোসাইন মো. রফিক, মোস্তুফা কামাল রফিক, যুবদল আহ্বায়ক এনায়েতউল্লাহ প্রমুখ।
একই সঙ্গে জনসভাকে ঘিরে পুরো এলাকায় সারাদিন উৎসবমুখর পরিবেশ দেখা যায়। দোকানপাট, বাজার, রাস্তার মোড়—সবখানেই মানুষের ভিড় লেগে থাকে। বিশেষ করে চা বাগান থেকে বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে রঙিন টি–শার্ট পরে নারী–পুরুষের দলগত আগমন ছিল সবচেয়ে নজরকাড়া দৃশ্য।

হবিগঞ্জ–৪ (মাধবপুর–চুনারুঘাট) আসনে বিএনপি জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি সৈয়দ মো. ফয়সল বলেছেন, আমি আপনাদের সন্তান। আপনাদের ভালোবাসা, বিশ্বাস ও সহযোগিতা নিয়েই সামনে এগোতে চাই। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের দেখানো পথ অনুসরণ করেই তার আদর্শে মানুষের জন্য কাজ করতে চাই। আজকের যে ভালোবাসা আপনারা দেখালেন-এটাই আমার শক্তি।
বোরবার মাধবপুর উপজেলার শাহজাহানপুর ইউনিয়নের বিকেল ৪টার দিকে নোয়াহাটি বাজার মাঠে বিশাল নির্বাচনি জনসভায় এসবকথা বলেন।
সৈয়দ ফয়সল বলেন, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে আমরা এমন একটি দেশ গড়তে চাই যেখানে কাউকে রাজনৈতিক পরিচয়ের কারণে নির্যাতনের শিকার হতে হবে না। বিএনপি ক্ষমতায় এলে বর্ণধর্ম নির্বিশেষে সবার মর্যাদা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা হবে।
বিগত সরকারের সমালোচনায় তিনি বলেন, একটি দল গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে, মত প্রকাশের স্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছে এবং নিরপরাধ মানুষের ওপর অত্যাচার চালিয়েছে। দীর্ঘদিনের স্বৈরশাসন জনগণই ভেঙে দিয়েছে। আমরা ন্যায়–বিচার ও গণতন্ত্রের পথেই দেশকে এগিয়ে নিতে চাই।
ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আলফাজ মহালদারের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ মো. শাহজাহান, উপজেলা বিএনপির সভাপতি শামসুল ইসলাম কামাল, সাধারণ সম্পাদক হামিদুর রহমান হামদু, সহ-সভাপতি ও চেয়ারম্যান পারভেজ হোসেন চৌধুরী, পৌর বিএনপি সভাপতি হাজী গোলাপ খান, সাধারণ সম্পাদক আলাউদ্দিন আল রনি, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান সোহাগ, যুগ্ম সম্পাদক হোসাইন মো. রফিক, মোস্তুফা কামাল রফিক, যুবদল আহ্বায়ক এনায়েতউল্লাহ প্রমুখ।
একই সঙ্গে জনসভাকে ঘিরে পুরো এলাকায় সারাদিন উৎসবমুখর পরিবেশ দেখা যায়। দোকানপাট, বাজার, রাস্তার মোড়—সবখানেই মানুষের ভিড় লেগে থাকে। বিশেষ করে চা বাগান থেকে বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে রঙিন টি–শার্ট পরে নারী–পুরুষের দলগত আগমন ছিল সবচেয়ে নজরকাড়া দৃশ্য।

জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থান বিরোধিতাকারী ৭ শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) কর্তৃপক্ষ। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মনজুরুল হক স্বাক্ষরিত পৃথক অফিস আদেশে তাদের সাময়িক বরখাস্তের আদেশ দেয়া হয়।
২৩ মিনিট আগে
শেখ হাসিনার সর্ব্বোচ্চ শাস্তি দাবি করেছেন বন্দরনগরী চট্টগ্রামের জুলাই যোদ্ধারা। তারা বলছেন, শেখ হাসিনা আমাদের দেড় হাজারের বেশি ভাই-বোনকে নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করেছে। অনেক মায়ের বুক খালি করেছে। তার নির্দেশে জুলাই গণহত্যা, শাপল গণহত্যা ও পিলখানা হত্যা হয়েছে।
৩৬ মিনিট আগে
ভারতে পলাতক হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের রায়কে কেন্দ্র করে কেউ যাতে আইনশৃঙ্খলা অবস্থার অবনতি ঘটাতে না পারে সে ব্যাপারে সতর্ক আছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
৩৮ মিনিট আগে
সোমবার বেলা ১১টায় উপজেলার পোরশা সদর থেকে শোডাউনটি শুরু হয় এবং উপজেলার ছয় ইউনিয়নের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পোরশা বাজারে গিয়ে শেষ হয়। শোডাউনে নেতাকর্মীরা শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে শ্লোগান দেন।
৪৩ মিনিট আগে