জেলা প্রশাসক মো. ইসরাইল হোসেন
জেলা প্রতিনিধি, মৌলভীবাজার
শান্তি শৃঙ্খলা নষ্ট করার জন্য বিভিন্ন মহল থেকে নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা চলছে। এরা দেশে একটা নৈরাজ্যকর উচ্ছৃঙ্খল পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাচ্ছে। এর মধ্যে অনেকেই ঢুকার চেষ্টা করছে। হাজার হাজার মানুষ যখন নামবে তার মধ্যে বিশৃঙ্খলার জন্য একটা গ্রুপ পাঁয়তারা করছে বলে মন্তব্য করেছেন জেলা প্রশাসক মো. ইসরাইল হোসেন।
রোববার দুপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় সভাপতির বক্তব্য তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আপনারা দেখছেন, অলরেডি কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করা হচ্ছে, তারা মাথায় টুপি দিয়ে আসছে। আসলে তারা একটা গ্রুপের হয়ে কাজ করছে। এ বিষয়ে আমাদের সচেতন থাকা দরকার। আমাদের মৌলভীবাজার জেলা শান্ত রয়েছে। এখানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অত্যন্ত ভালো।
তিনি আরও বলেন, আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতায় পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাব, আনসার বাহিনী সর্বোপরি সকলে তৎপর। এখানকার রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ সাধারণ মানুষও শান্তি প্রিয়। মৌলভীবাজার বাসী শান্তি প্রিয় বলেই এ জেলা শান্ত আছে। এ শান্তি প্রিয়টাকে যেন আমরা ধরে রাখতে পারি। এসব নিয়ে সকলে সতর্ক থাকতে ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনী কে সার্বিক সহযোগিতা করতে হবে।
জেলা পুলিশ সুপার এম কে এইচ জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, অন্যান্য স্থানের তুলনায় এজেলার আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনেকটা ভালো অবস্থানে রয়েছে। আমরা পুলিশ বাহিনী যে কোন বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের ব্যাপারে অত্যন্ত সজাগ দৃষ্টিতে আছি। কোন অপরাধ করে কেউ পার পাবে না।
এ সময় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তানভীর হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আজমল হোসেন, জেল সুপার মো. মজিবুর রহমান মজুমদার, পানি উন্নয়ন বোর্ডেও নির্বাহী প্রকৌশলী মো. খালেদ বিন অলীদ, জেলা জামায়াতের আমীর প্রকৌশলী মো. সায়েদ আলী, জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মো. ইয়ামীর আলী, জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য মিজানুর রহমান, আহবায়ক কমিটির সদস্য মো. ফখরুল ইসলাম, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তাজ উদ্দিন, রাজনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আফরোজা হাবিব শাপলা, মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবের আহবায়ক বকসি ইকবাল আহমদ প্রমুখ সভায় অংশ নেন।
শান্তি শৃঙ্খলা নষ্ট করার জন্য বিভিন্ন মহল থেকে নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা চলছে। এরা দেশে একটা নৈরাজ্যকর উচ্ছৃঙ্খল পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাচ্ছে। এর মধ্যে অনেকেই ঢুকার চেষ্টা করছে। হাজার হাজার মানুষ যখন নামবে তার মধ্যে বিশৃঙ্খলার জন্য একটা গ্রুপ পাঁয়তারা করছে বলে মন্তব্য করেছেন জেলা প্রশাসক মো. ইসরাইল হোসেন।
রোববার দুপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় সভাপতির বক্তব্য তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আপনারা দেখছেন, অলরেডি কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করা হচ্ছে, তারা মাথায় টুপি দিয়ে আসছে। আসলে তারা একটা গ্রুপের হয়ে কাজ করছে। এ বিষয়ে আমাদের সচেতন থাকা দরকার। আমাদের মৌলভীবাজার জেলা শান্ত রয়েছে। এখানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অত্যন্ত ভালো।
তিনি আরও বলেন, আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতায় পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাব, আনসার বাহিনী সর্বোপরি সকলে তৎপর। এখানকার রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ সাধারণ মানুষও শান্তি প্রিয়। মৌলভীবাজার বাসী শান্তি প্রিয় বলেই এ জেলা শান্ত আছে। এ শান্তি প্রিয়টাকে যেন আমরা ধরে রাখতে পারি। এসব নিয়ে সকলে সতর্ক থাকতে ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনী কে সার্বিক সহযোগিতা করতে হবে।
জেলা পুলিশ সুপার এম কে এইচ জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, অন্যান্য স্থানের তুলনায় এজেলার আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনেকটা ভালো অবস্থানে রয়েছে। আমরা পুলিশ বাহিনী যে কোন বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের ব্যাপারে অত্যন্ত সজাগ দৃষ্টিতে আছি। কোন অপরাধ করে কেউ পার পাবে না।
এ সময় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তানভীর হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আজমল হোসেন, জেল সুপার মো. মজিবুর রহমান মজুমদার, পানি উন্নয়ন বোর্ডেও নির্বাহী প্রকৌশলী মো. খালেদ বিন অলীদ, জেলা জামায়াতের আমীর প্রকৌশলী মো. সায়েদ আলী, জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মো. ইয়ামীর আলী, জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য মিজানুর রহমান, আহবায়ক কমিটির সদস্য মো. ফখরুল ইসলাম, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তাজ উদ্দিন, রাজনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আফরোজা হাবিব শাপলা, মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবের আহবায়ক বকসি ইকবাল আহমদ প্রমুখ সভায় অংশ নেন।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে