উপজেলা প্রতিনিধি, কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার)
প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি ও চায়ের দেশ হিসেবে খ্যাত মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলা । ঈদ পরবর্তী টানা ছুটিতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পর্যটকের আগমনে প্রতি বছরের মতো এবারও মুখরিত হয়ে উঠছে পর্যটন নগরী কমলগঞ্জ। ভ্রমণ পিপাসু পর্যটকরা পরিবার-পরিজন নিয়ে ছুটে আসছেন প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি সৌন্দর্য উপভোগ করতে। মৌলভীবাজার জেলার মধ্যে সর্বাধিক পর্যটনকেন্দ্র রয়েছে কমলগঞ্জ উপজেলায়।
পর্যটন ক্ষেত্রে অপার সম্ভাবনাময় এই উপজেলায় ২০টিরও বেশি পর্যটনকেন্দ্র রয়েছে।
জীববৈচিত্র্যে ভরপুর কমলগঞ্জ উপজেলায় লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান, নয়নাভিরাম মাধবপুর লেক, হামহাম জলপ্রভাত, ত্রিপুরা সীমান্তবর্তী বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী হামিদুর রহমান স্মৃতিসৌধ, পদ্মছড়া লেক, বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য রাজকান্দি বন, শমসেরনগর বিমানবন্দর, প্রাচীন ঐতিহ্যের বাহক ২০০ বছরের প্রাচীন ছয়চিরি দিঘি, শমশেরনগর বাঘিছড়া লেক, সুইচভ্যালি, আলীনগর পদ্মলেক, মণিপুরি ললিতকলা অ্যাকাডেমি, শমশেরনগর গলফ মাঠ, মাগুরছড়া পরিত্যক্ত গ্যাসফিল্ড, মাগুরছড়া খাসিয়া পুঞ্জি, ডবলছড়া খাসিয়া পুঞ্জি, অপরূপ শোভামণ্ডিত উঁচু নিচু পাহাড়বেষ্টিত সারিবদ্ধ চা বাগানসহ বাংলাদেশের বৃহৎ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী মণিপুরি সম্প্রদায়ের নিরাপদ আবাসস্থল, খাসিয়া নৃ-গোষ্ঠীসহ গারো, সাঁওতাল, মুসলিম মণিপুরি, টিপরাদের নিরাপদ আবাসস্থল রয়েছে এই উপজেলায়। লেক আর পাহাড়ের মিতালী, সঙ্গে ঝরনা, কমলগঞ্জের এসব প্রাকৃতিক মনোমুগ্ধকর দৃশ্য দেখতে প্রতিবছর ঈদের টানা ছুটি ছাড়া ও অন্যান্য ছুটির সময়েও দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসেন হাজার হাজার পর্যটক। শিল্পকলা সমৃদ্ধ মণিপুরিসহ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জাতিসত্তার জীবন ধারা ও সংস্কৃতিসহ প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর এই জনপদ যেকোনো পর্যটকের মন ও দৃষ্টি কেড়ে নেবে।
কমলগঞ্জে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের রূপসজ্জা দেখতে প্রতি বছরেই ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতরের টানা ছুটিতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসেন ভ্রমণপিপাসু পর্যটকরা। আর এই ভ্রমণপিপাসু পর্যটকদের বরণ করে নিতে প্রস্তুত এখানকার দৃষ্টিনন্দন পর্যটনকেন্দ্রগুলো।
প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি ও চায়ের দেশ হিসেবে খ্যাত মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলা । ঈদ পরবর্তী টানা ছুটিতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পর্যটকের আগমনে প্রতি বছরের মতো এবারও মুখরিত হয়ে উঠছে পর্যটন নগরী কমলগঞ্জ। ভ্রমণ পিপাসু পর্যটকরা পরিবার-পরিজন নিয়ে ছুটে আসছেন প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি সৌন্দর্য উপভোগ করতে। মৌলভীবাজার জেলার মধ্যে সর্বাধিক পর্যটনকেন্দ্র রয়েছে কমলগঞ্জ উপজেলায়।
পর্যটন ক্ষেত্রে অপার সম্ভাবনাময় এই উপজেলায় ২০টিরও বেশি পর্যটনকেন্দ্র রয়েছে।
জীববৈচিত্র্যে ভরপুর কমলগঞ্জ উপজেলায় লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান, নয়নাভিরাম মাধবপুর লেক, হামহাম জলপ্রভাত, ত্রিপুরা সীমান্তবর্তী বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী হামিদুর রহমান স্মৃতিসৌধ, পদ্মছড়া লেক, বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য রাজকান্দি বন, শমসেরনগর বিমানবন্দর, প্রাচীন ঐতিহ্যের বাহক ২০০ বছরের প্রাচীন ছয়চিরি দিঘি, শমশেরনগর বাঘিছড়া লেক, সুইচভ্যালি, আলীনগর পদ্মলেক, মণিপুরি ললিতকলা অ্যাকাডেমি, শমশেরনগর গলফ মাঠ, মাগুরছড়া পরিত্যক্ত গ্যাসফিল্ড, মাগুরছড়া খাসিয়া পুঞ্জি, ডবলছড়া খাসিয়া পুঞ্জি, অপরূপ শোভামণ্ডিত উঁচু নিচু পাহাড়বেষ্টিত সারিবদ্ধ চা বাগানসহ বাংলাদেশের বৃহৎ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী মণিপুরি সম্প্রদায়ের নিরাপদ আবাসস্থল, খাসিয়া নৃ-গোষ্ঠীসহ গারো, সাঁওতাল, মুসলিম মণিপুরি, টিপরাদের নিরাপদ আবাসস্থল রয়েছে এই উপজেলায়। লেক আর পাহাড়ের মিতালী, সঙ্গে ঝরনা, কমলগঞ্জের এসব প্রাকৃতিক মনোমুগ্ধকর দৃশ্য দেখতে প্রতিবছর ঈদের টানা ছুটি ছাড়া ও অন্যান্য ছুটির সময়েও দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসেন হাজার হাজার পর্যটক। শিল্পকলা সমৃদ্ধ মণিপুরিসহ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জাতিসত্তার জীবন ধারা ও সংস্কৃতিসহ প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর এই জনপদ যেকোনো পর্যটকের মন ও দৃষ্টি কেড়ে নেবে।
কমলগঞ্জে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের রূপসজ্জা দেখতে প্রতি বছরেই ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতরের টানা ছুটিতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসেন ভ্রমণপিপাসু পর্যটকরা। আর এই ভ্রমণপিপাসু পর্যটকদের বরণ করে নিতে প্রস্তুত এখানকার দৃষ্টিনন্দন পর্যটনকেন্দ্রগুলো।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
৩১ মিনিট আগে
নিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
১ ঘণ্টা আগে
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
১ ঘণ্টা আগে
স্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
২ ঘণ্টা আগে