অর্থনৈতিক রিপোর্টার
দেশের অর্থনৈতিক সংকট কিছুটা কেটেছে। প্রবাসী আয় ও রপ্তানি আয়ের গতি বাড়তে থাকায় বিদেশি ঋণ পরিশোধে বড় ধরনের কোনো সংকটে পড়তে হয়নি সরকারকে। সর্বশেষ আগস্ট পর্যন্ত ৬৬ কোটি ৭১ লাখ ডলার বিদেশি ঋণ শোধ করেছে সরকার।
একইসঙ্গে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় প্রতিশ্রুত ঋণের অর্থছাড়ও প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। রোববার অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) প্রকাশিত মাসিক হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
ইআরডির তথ্যে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে বিভিন্ন প্রকল্পের জন্য নেওয়া বিদেশি ঋণ পরিশোধ হয়েছে ৬৬ কোটি ৭১ লাখ ডলার। ২০২৪ সালের একই সময়ে তা ছিল মাত্র ৫৮ কোটি ৯২ লাখ ডলার। অর্থাৎ বছরের ব্যবধানে ঋণ পরিশোধের হার বেড়েছে ১৩ দশমিক ২১ শতাংশ।
দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক থাকায় উন্নয়ন কার্যক্রমে বিদেশি ঋণের অর্থছাড়ও কিছুটা বেড়েছে। আগস্ট শেষে অর্থছাড় বেড়ে ৭৫ কোটি ডলার হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ৪৫ কোটি ৮২ লাখ ডলার।
অন্তর্বর্তী সরকারের এ সময়ে এসে উন্নয়ন সহযোগীদের ঋণ প্রতিশ্রুতিও বেড়েছে ১ হাজার ১০৯ শতাংশ। আগস্ট শেষে দুই মাসে উন্নয়ন সহযোগীদের ঋণ প্রতিশ্রুতি এসেছে ২৪ কোটি ৩৮ লাখ ডলারের, গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ২ কোটি ডলারের।
দেশে বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে বাড়তে থাকায় সরকারকে বিদেশি ঋণ পরিশোধে তেমন একটা বেগ পেতে হচ্ছে না। সম্প্রতি সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, রপ্তানি আয় ধারাবাহিকভাবে শক্তিশালী হয়েছে, কয়েক মাস ধরে ৪০০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে গেছে।
জিইডির তথ্য বলছে, বাংলাদেশের বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ গত বছর থেকে ‘একটি শক্তিশালী এবং ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখিয়েছে। ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে মোট রিজার্ভ ২৪.৮৬ বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ২০২৫ সালের আগস্টে ৩১.১৭ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।
একই সময়ে বিপিএম-৬ভিত্তিক রিজার্ভ ১৯.৮৬ বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ২৬.১৭ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। রিজার্ভের এই টেকসই সঞ্চয় বৈশ্বিক অনিশ্চয়তা মোকাবেলার জন্য অর্থনীতিকে ভালোভাবে অবস্থানে রাখে।
ইআরডির প্রকাশিত প্রতিবেদনের তথ্য থেকে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের সবচেয়ে বেশি অর্থছাড় করেছে রাশিয়া। এ দেশটির কাছ থেকে দুই মাসে এসেছে ৩১ কোটি ৫৪ লাখ ডলার। রাশিয়া থেকে অর্থছাড়ের কারণ হলো পাবনার রূপপুর প্রকল্প। এ প্রকল্পের প্রায় পুরোটাই রাশিয়ার ঋণে তৈরী হচ্ছে।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ এসেছে বিশ্বব্যাংকের আইডিএ প্রকল্প থেকে। দেশের সবচেয়ে বড় উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাটির কাছ থেকে দুই মাসে অর্থছাড় হয়েছে ২৫ কোটি ৩৫ লাখ ডলার। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি)। সংস্থাটির কাছ থেকে ছাড় হয়েছে ৯ কোটি ৯১ লাখ ডলার।
তবে গত বছর দেশের আইনশৃঙ্খলা ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা থাকায় কোনো উন্নয়ন সহযোগী ঋণ প্রতিশ্রুতি দিতে এগিয়ে আসেনি। এবার পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ায় দেশের ঋণ প্রতিশ্রুতিও বেড়েছে। এ অর্থছরের শুরু থেকে ঋণ প্রতিশ্রুতিতে এগিয়ে এডিবি।
এ সংস্থাটি আগস্ট পর্যন্ত প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ১৫ কোটি ডলারের। ৯৯ লাখ ডলারের প্রতিশ্রুতি দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে বিশ্বব্যাংক।
দেশের অর্থনৈতিক সংকট কিছুটা কেটেছে। প্রবাসী আয় ও রপ্তানি আয়ের গতি বাড়তে থাকায় বিদেশি ঋণ পরিশোধে বড় ধরনের কোনো সংকটে পড়তে হয়নি সরকারকে। সর্বশেষ আগস্ট পর্যন্ত ৬৬ কোটি ৭১ লাখ ডলার বিদেশি ঋণ শোধ করেছে সরকার।
একইসঙ্গে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় প্রতিশ্রুত ঋণের অর্থছাড়ও প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। রোববার অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) প্রকাশিত মাসিক হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
ইআরডির তথ্যে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে বিভিন্ন প্রকল্পের জন্য নেওয়া বিদেশি ঋণ পরিশোধ হয়েছে ৬৬ কোটি ৭১ লাখ ডলার। ২০২৪ সালের একই সময়ে তা ছিল মাত্র ৫৮ কোটি ৯২ লাখ ডলার। অর্থাৎ বছরের ব্যবধানে ঋণ পরিশোধের হার বেড়েছে ১৩ দশমিক ২১ শতাংশ।
দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক থাকায় উন্নয়ন কার্যক্রমে বিদেশি ঋণের অর্থছাড়ও কিছুটা বেড়েছে। আগস্ট শেষে অর্থছাড় বেড়ে ৭৫ কোটি ডলার হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ৪৫ কোটি ৮২ লাখ ডলার।
অন্তর্বর্তী সরকারের এ সময়ে এসে উন্নয়ন সহযোগীদের ঋণ প্রতিশ্রুতিও বেড়েছে ১ হাজার ১০৯ শতাংশ। আগস্ট শেষে দুই মাসে উন্নয়ন সহযোগীদের ঋণ প্রতিশ্রুতি এসেছে ২৪ কোটি ৩৮ লাখ ডলারের, গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ২ কোটি ডলারের।
দেশে বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে বাড়তে থাকায় সরকারকে বিদেশি ঋণ পরিশোধে তেমন একটা বেগ পেতে হচ্ছে না। সম্প্রতি সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, রপ্তানি আয় ধারাবাহিকভাবে শক্তিশালী হয়েছে, কয়েক মাস ধরে ৪০০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে গেছে।
জিইডির তথ্য বলছে, বাংলাদেশের বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ গত বছর থেকে ‘একটি শক্তিশালী এবং ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখিয়েছে। ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে মোট রিজার্ভ ২৪.৮৬ বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ২০২৫ সালের আগস্টে ৩১.১৭ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।
একই সময়ে বিপিএম-৬ভিত্তিক রিজার্ভ ১৯.৮৬ বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ২৬.১৭ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। রিজার্ভের এই টেকসই সঞ্চয় বৈশ্বিক অনিশ্চয়তা মোকাবেলার জন্য অর্থনীতিকে ভালোভাবে অবস্থানে রাখে।
ইআরডির প্রকাশিত প্রতিবেদনের তথ্য থেকে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের সবচেয়ে বেশি অর্থছাড় করেছে রাশিয়া। এ দেশটির কাছ থেকে দুই মাসে এসেছে ৩১ কোটি ৫৪ লাখ ডলার। রাশিয়া থেকে অর্থছাড়ের কারণ হলো পাবনার রূপপুর প্রকল্প। এ প্রকল্পের প্রায় পুরোটাই রাশিয়ার ঋণে তৈরী হচ্ছে।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ এসেছে বিশ্বব্যাংকের আইডিএ প্রকল্প থেকে। দেশের সবচেয়ে বড় উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাটির কাছ থেকে দুই মাসে অর্থছাড় হয়েছে ২৫ কোটি ৩৫ লাখ ডলার। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি)। সংস্থাটির কাছ থেকে ছাড় হয়েছে ৯ কোটি ৯১ লাখ ডলার।
তবে গত বছর দেশের আইনশৃঙ্খলা ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা থাকায় কোনো উন্নয়ন সহযোগী ঋণ প্রতিশ্রুতি দিতে এগিয়ে আসেনি। এবার পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ায় দেশের ঋণ প্রতিশ্রুতিও বেড়েছে। এ অর্থছরের শুরু থেকে ঋণ প্রতিশ্রুতিতে এগিয়ে এডিবি।
এ সংস্থাটি আগস্ট পর্যন্ত প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ১৫ কোটি ডলারের। ৯৯ লাখ ডলারের প্রতিশ্রুতি দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে বিশ্বব্যাংক।
দাবা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী মনন রেজা নীড়ের বিশ্বজয়ের যাত্রার অংশীদার হতে পেরে গর্বিত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি ছয়টি ব্যাংক থেকে প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৮০ পয়সা দরে ৩৮ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ব্যাংকগুলো থেকে মোট ২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
২ ঘণ্টা আগেএই তদন্তের ফলে হোয়াইট হাউস যেকোনো আমদানি পণ্যের ওপর নতুন শুল্ক আরোপ করতে পারে। বিশ্লেষকদের মতে, এতে আবারও শুরু হতে পারে বৈশ্বিক বাণিজ্য যুদ্ধ—যা কয়েকদিন আগেই কিছুটা প্রশমিত হয়েছিল।
২ ঘণ্টা আগেআজ, বুধবার, বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর ব্যবস্থাপনায় ‘ক্যাশলেস বাংলাদেশ উদ্যোগ কার্যক্রম সম্প্রসারণ ক্যাম্পেইন’ উপলক্ষ্যে চট্টগ্রামে দিনব্যাপী বর্ণাঢ্য রোডশো, সেমিনার এবং স্টল প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে