স্টাফ রিপোর্টার
বাংলাদেশ ব্যাংকের সহায়ক নীতির পরও এখনো ঋণ পেতে নানা ধরনের বাধার মুখোমুখি হচ্ছেন এমএসএমই উদ্যোক্তারা। এসএমই ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এবং স্থানীয় সরকার বিভাগ, সুইসকন্টাক্ট এবং ইনোভিশন কনসাল্টিং-এর সহায়তায় ‘অর্থায়নের সুযোগ: নীতি থেকে প্রয়োগ’ গোলটেবিল বৈঠকে আলোচনায় একথা উঠে আসে। সোমবার গোলটেবিল বৈঠকে এমএসএমই উদ্যোক্তাদের অর্থায়নে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি এবং প্রয়োগের ব্যবধান কমানোর উপায় নিয়ে আলোচনা করেন উদ্যোক্তা, ব্যাংকার, নীতি নির্ধারক এবং উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ।
গোলটেবিল বৈঠকের প্রধান অতিথি এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন মো. মুসফিকুর রহমান বলেন, অর্থায়নের অভাবে বাংলাদেশের প্রায় ১ কোটি ১৮ এমএসএমই উদ্যোক্তার প্রকৃত সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো যায়নি। দেশের অর্থনীতিতে এসএমই উদ্যোক্তাদের অবদান বাড়াতে এখনো অনেক প্রতিবন্ধকতা রয়েছে উল্লেখ করে তিনি এসব বাধা দূর করে অর্থনৈতিক সাফল্য অর্জন করতে সংশ্লিষ্ট সবাইকে উদ্যোক্তাদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান। এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক
আনোয়ার হোসেন চৌধুরী বলেন, দেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড এমএসএমই উদ্যোক্তাদের অগ্রগতির বাধাগুলো দূর করে তাদেরকে সত্যিকার অর্থে শক্তিশালী করতে সবার সহায়তা প্রয়োজন। এসএমই ফাউন্ডেশনের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারজানা খান বলেন, উদ্যোক্তাদের অর্থায়ন সংকট নিয়ে বহুদিন ধরে আলোচনা হলেও খুব কম সমস্যারই সমাধান হয়েছে। সুইসকন্টাক্ট-এর ঊর্ধ্বতন উপদেষ্টা রুখেন উদ্দিন আহমদ বলেন, এমএসএমই উদ্যোক্তাদের অর্থায়নের সমস্যা দূর করতে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বাইরে বিকল্প উৎসের অনুসন্ধান করা প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এসএমই খাতের অবদান প্রায় ৩২% শতাংশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো’র ২০২৪ সালের অর্থনৈতিক সমীক্ষা বলছে, দেশের ১ কোটি ১৮ লাখের বেশি শিল্প প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রায় ৯৯% কুটির, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি (সিএমএসএমই) শিল্প প্রতিষ্ঠান রয়েছে। শিল্প খাতের মোট কর্মসংস্থানের প্রায় ৮৫% এমএসএমই খাতে। এই খাতে প্রায় তিন কোটিরও বেশি জনবল কর্মরত আছে। অধিক জনসংখ্যা এবং সীমিত সম্পদের দেশ হিসেবে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে এসএমই খাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
দেশের অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং পরিবেশগত সুরক্ষার মাধ্যমে এসএমই খাতের উন্নয়নের লক্ষ্যে এসএমই ফাউন্ডেশন সরকারের জাতীয় শিল্পনীতি ২০২২ এসএমই নীতিমালা ২০১৯ এবং এসডিজি ২০৩০ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। ২০০৬ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সংস্থা এসএমই ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন কর্মসূচির সুবিধাভোগী প্রায় ২০ লাখ ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা, যাদের ৬০%-ই নারী-উদ্যোক্তা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সহায়ক নীতির পরও এখনো ঋণ পেতে নানা ধরনের বাধার মুখোমুখি হচ্ছেন এমএসএমই উদ্যোক্তারা। এসএমই ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এবং স্থানীয় সরকার বিভাগ, সুইসকন্টাক্ট এবং ইনোভিশন কনসাল্টিং-এর সহায়তায় ‘অর্থায়নের সুযোগ: নীতি থেকে প্রয়োগ’ গোলটেবিল বৈঠকে আলোচনায় একথা উঠে আসে। সোমবার গোলটেবিল বৈঠকে এমএসএমই উদ্যোক্তাদের অর্থায়নে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি এবং প্রয়োগের ব্যবধান কমানোর উপায় নিয়ে আলোচনা করেন উদ্যোক্তা, ব্যাংকার, নীতি নির্ধারক এবং উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ।
গোলটেবিল বৈঠকের প্রধান অতিথি এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন মো. মুসফিকুর রহমান বলেন, অর্থায়নের অভাবে বাংলাদেশের প্রায় ১ কোটি ১৮ এমএসএমই উদ্যোক্তার প্রকৃত সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো যায়নি। দেশের অর্থনীতিতে এসএমই উদ্যোক্তাদের অবদান বাড়াতে এখনো অনেক প্রতিবন্ধকতা রয়েছে উল্লেখ করে তিনি এসব বাধা দূর করে অর্থনৈতিক সাফল্য অর্জন করতে সংশ্লিষ্ট সবাইকে উদ্যোক্তাদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান। এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক
আনোয়ার হোসেন চৌধুরী বলেন, দেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড এমএসএমই উদ্যোক্তাদের অগ্রগতির বাধাগুলো দূর করে তাদেরকে সত্যিকার অর্থে শক্তিশালী করতে সবার সহায়তা প্রয়োজন। এসএমই ফাউন্ডেশনের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারজানা খান বলেন, উদ্যোক্তাদের অর্থায়ন সংকট নিয়ে বহুদিন ধরে আলোচনা হলেও খুব কম সমস্যারই সমাধান হয়েছে। সুইসকন্টাক্ট-এর ঊর্ধ্বতন উপদেষ্টা রুখেন উদ্দিন আহমদ বলেন, এমএসএমই উদ্যোক্তাদের অর্থায়নের সমস্যা দূর করতে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বাইরে বিকল্প উৎসের অনুসন্ধান করা প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এসএমই খাতের অবদান প্রায় ৩২% শতাংশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো’র ২০২৪ সালের অর্থনৈতিক সমীক্ষা বলছে, দেশের ১ কোটি ১৮ লাখের বেশি শিল্প প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রায় ৯৯% কুটির, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি (সিএমএসএমই) শিল্প প্রতিষ্ঠান রয়েছে। শিল্প খাতের মোট কর্মসংস্থানের প্রায় ৮৫% এমএসএমই খাতে। এই খাতে প্রায় তিন কোটিরও বেশি জনবল কর্মরত আছে। অধিক জনসংখ্যা এবং সীমিত সম্পদের দেশ হিসেবে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে এসএমই খাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
দেশের অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং পরিবেশগত সুরক্ষার মাধ্যমে এসএমই খাতের উন্নয়নের লক্ষ্যে এসএমই ফাউন্ডেশন সরকারের জাতীয় শিল্পনীতি ২০২২ এসএমই নীতিমালা ২০১৯ এবং এসডিজি ২০৩০ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। ২০০৬ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সংস্থা এসএমই ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন কর্মসূচির সুবিধাভোগী প্রায় ২০ লাখ ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা, যাদের ৬০%-ই নারী-উদ্যোক্তা।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। একই সঙ্গে বহুল আলোচিত সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান এলআর গ্লোবালের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিয়াজ ইসলামকেও অনুরূপ শাস্তি দেওয়া হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে বিনিয়োগের সুবর্ণ সুযোগ কাজে লাগাতে দক্ষিণ কোরিয়ার উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)।
১ দিন আগেব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, অডিট টিমের তদন্ত শেষে অনিয়মের পূর্ণাঙ্গ চিত্র ও দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। একইসঙ্গে ব্যাংকের পক্ষ থেকে দুর্নীতি দমন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে যাতে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনী শাস্তিমুলক ব্যবস্হার মুখোমুখি করা যায়।
১ দিন আগেবাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি (বিপিপিএ) সরকারি ক্রয় বিষয়ে মন্ত্রণালয় পর্যায়ে সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং উচ্চ-পদস্থ নীতি নির্ধারণী কর্মকর্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেছে।
২ দিন আগে