
অর্থনৈতিক রিপোর্টার

প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স আয়ের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রয়েছে। সদ্য বিদায়ী অক্টোবর মাসে প্রবাসীরা ২৫৬ কোটি ৩৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৭ দশমিক ০৩ শতাংশ বেশি। গত বছরের অক্টোবর মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার। রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
ব্যাংক খাত সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, এখনও রেমিট্যান্স আয়ের ধারাবাহিকতা রয়েছে। এ ধারাবাহিকতা থাকার কারণে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ছে। পাশাপাশি মুদ্রাবাজারে ডলারের ওপর চাপও কমছে। অবৈধ পথে অর্থ পাঠানোর বিরুদ্ধে সরকারের কঠোর পদক্ষেপ এবং বৈধ পথে প্রবাসী আয় পাঠানোকে উৎসাহিত করতে সরকারের দেওয়া নানা প্রণোদনা প্রবাসী আয়ের প্রবৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা রাখছে।
গত মাসে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ সর্বোচ্চ ৫৯ কোটি ২৯ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পেয়েছে। তার পরে রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংক পেয়েছে ২৬ কোটি ডলার, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক পেয়েছে ২৪ কোটি ডলার, ব্র্যাক ব্যাংক পেয়েছে ১৭ কোটি ৭১ লাখ ডলার এবং ট্রাস্ট ব্যাংক পেয়েছে ১৫ কোটি ২৮ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।
এদিকে, চলতি ২০২৫–২৬ অর্থবছরের প্রথম চার মাসে (জুলাই–অক্টোবর) প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ১০ দশমিক ১৪ বিলিয়ন ডলার, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৮ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার। সর্বশেষ ২০২৪–২৫ অর্থবছরে দেশে ৩০ বিলিয়ন ডলারের বেশি প্রবাসী আয় এসেছিল, যা এর আগের ২০২৩–২৪ অর্থবছরের তুলনায় প্রায় সাড়ে ৬ বিলিয়ন বা ২৭ শতাংশ বেশি।
তথ্য অনুযায়ী, গত সেপ্টেম্বরে ২৬৮ কোটি ৫৮ লাখ ডলার এসেছে। আগস্টে ২৪২ কোটি ১৮ লাখ ডলার এবং জুলাইয়ে ২৪৭ কোটি ৮০ লাখ ডলারের আয় এসেছিল।
প্রবাসী আয়ের প্রবাহ ভালো থাকায় বাংলাদেশ ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রার মোট রিজার্ভ বেড়ে আবার ৩২ দশমিক ১৪ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। আর আইএমএফের হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী তা দাঁড়িয়েছে ২৭ দশমিক ৩৪ বিলিয়ন ডলারে।

প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স আয়ের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রয়েছে। সদ্য বিদায়ী অক্টোবর মাসে প্রবাসীরা ২৫৬ কোটি ৩৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৭ দশমিক ০৩ শতাংশ বেশি। গত বছরের অক্টোবর মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার। রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
ব্যাংক খাত সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, এখনও রেমিট্যান্স আয়ের ধারাবাহিকতা রয়েছে। এ ধারাবাহিকতা থাকার কারণে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ছে। পাশাপাশি মুদ্রাবাজারে ডলারের ওপর চাপও কমছে। অবৈধ পথে অর্থ পাঠানোর বিরুদ্ধে সরকারের কঠোর পদক্ষেপ এবং বৈধ পথে প্রবাসী আয় পাঠানোকে উৎসাহিত করতে সরকারের দেওয়া নানা প্রণোদনা প্রবাসী আয়ের প্রবৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা রাখছে।
গত মাসে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ সর্বোচ্চ ৫৯ কোটি ২৯ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পেয়েছে। তার পরে রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংক পেয়েছে ২৬ কোটি ডলার, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক পেয়েছে ২৪ কোটি ডলার, ব্র্যাক ব্যাংক পেয়েছে ১৭ কোটি ৭১ লাখ ডলার এবং ট্রাস্ট ব্যাংক পেয়েছে ১৫ কোটি ২৮ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।
এদিকে, চলতি ২০২৫–২৬ অর্থবছরের প্রথম চার মাসে (জুলাই–অক্টোবর) প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ১০ দশমিক ১৪ বিলিয়ন ডলার, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৮ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার। সর্বশেষ ২০২৪–২৫ অর্থবছরে দেশে ৩০ বিলিয়ন ডলারের বেশি প্রবাসী আয় এসেছিল, যা এর আগের ২০২৩–২৪ অর্থবছরের তুলনায় প্রায় সাড়ে ৬ বিলিয়ন বা ২৭ শতাংশ বেশি।
তথ্য অনুযায়ী, গত সেপ্টেম্বরে ২৬৮ কোটি ৫৮ লাখ ডলার এসেছে। আগস্টে ২৪২ কোটি ১৮ লাখ ডলার এবং জুলাইয়ে ২৪৭ কোটি ৮০ লাখ ডলারের আয় এসেছিল।
প্রবাসী আয়ের প্রবাহ ভালো থাকায় বাংলাদেশ ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রার মোট রিজার্ভ বেড়ে আবার ৩২ দশমিক ১৪ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। আর আইএমএফের হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী তা দাঁড়িয়েছে ২৭ দশমিক ৩৪ বিলিয়ন ডলারে।

রূপালী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সাথে ব্যাংকের সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট টিম (এসএমটি) এর সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার দিলকুশাস্থ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের পর্ষদ কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. নজরুল হুদা।
৮ মিনিট আগে
যমুনা ব্যাংক পিএলসি-এর অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সিওও মো. আব্দুস সালামের উপস্থিতিতে উপ-ব্যবস্থপনা পরিচালক এবং সিবিও নূর মোহাম্মদ এবং ইউনাইটেড হেলথকেয়ার সার্ভিসেস লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ ফাইজুর রহমান নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
১ ঘণ্টা আগে
দেশের ব্যবসায়ীদের সংগঠন দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আবদুর রহিম খান।
৮ ঘণ্টা আগে
যমুনা ব্যাংক পিএলসি-এর অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সিওও মো. আব্দুস সালামের উপস্থিতিতে উপ-ব্যবস্থপনা পরিচালক এবং সিবিও নূর মোহাম্মদ এবং ইউনাইটেড হেলথকেয়ার সার্ভিসেস লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ ফাইজুর রহমান নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
৯ ঘণ্টা আগে