ঈদবাজার
এমরানা আহমেদ
যে কোনো উপলক্ষে নিজেকে সাজাতে ভালোবাসেন নানা বয়সি নারী। আর উপলক্ষটি যদি হয় ঈদুল ফিতর তবে তো কথাই নেই। পছন্দসই পোশাক, জুতার পর তাদের মনোযোগ থাকে প্রসাধনী ও গহনার প্রতি। ঈদের পোশাকটি যতই আকর্ষণীয় হোক না কেন এর সঙ্গে মানানসই সাজগোজ আর গহনা না হলে উৎসব যেন পূর্ণতা পায় না। সুন্দর ও মানানসই সাজ ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তোলে। তাই উৎসবের সাজ হওয়া চাই জমকালো। ঈদের বাকি মাত্র কয়েকদিন। তাই ঈদ বাজারে কেনাকাটার এ পর্যায়ে বিভিন্ন বয়সি নারী ও মেয়েরা ছুটছেন নেইলপলিস্, লিপস্টিক, আইশ্যাডো, আইলাইনার, কাজলসহ বিভিন্ন কসমেটিকস্ বা প্রসাধনী এবং ইমিটিশনের গহনার দোকানে। সঙ্গে থাকছে হেয়ারব্যান্ড, হেয়ারক্লিপ ও মেহেদির তালিকাও। বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বিপণী বিতান ও শপিংমল ঘুরে দেখা গেছে, কস্মেটিকসের দোকানগুলোতে উপচেপড়া ভিড়। দেশি-বিদেশি নানা ধরনের কস্মেটিকস্ ও গহনা বেচাকেনায় ব্যস্ত ক্রেতা ও বিক্রেতারা।
ঈদে লিপস্টিক, লিপ লাইনার, নেইলপলিশ, লিপ গ্লস, আইলাইনার, আই শ্যাডো, ব্লাশারসহ বিভিন্ন ধরনের প্রসাধনী কিনছেন ক্রেতারা। এর সঙ্গে নিচ্ছেন মেহেদি। কেউ কিনছেন পছন্দের চুড়ি, কানের দুল ও মেকআপ বক্স। কেউ কিনছেন পোশাকের সঙ্গে রঙ মিলিয়ে লিপস্টিক ও নেইলপলিশ। পিছিয়ে নেই তরুণরাও। তারাও ভিড় করছে এসব দোকানে। ত্বকের ধরন বুঝে কিনছেন বিভিন্ন প্রসাধনী। ধানমন্ডির রাপা প্লাজার কসমেটিক ব্যবসায়ী ইউনূস আলী বলেন, তরুণীদের পাশাপাশি ফ্যাশনপ্রিয় তরুণরাও ঈদ উপলক্ষে বিভিন্ন ধরনের পারফিউম, চুলের জেল, সেভিং কিট, স্ক্রাব, বডি স্প্রে, শাওয়ার জেল, ফেসপেক, ব্ল্যাক মাস্ক, হোয়াইটিনিং ক্রিম ইত্যাদি কিনছে।
একটা সময় ছিল বিভিন্ন প্রসাধনী সামগ্রী নিয়ে ফেরিওয়ালারা বাসা-বাড়ির পাশ দিয়ে হাঁকডাক দিত। তাদের কাছে থাকত আলতা, চুড়ি, ফিতা, স্নো, পাউডার, লিপস্টিক, নেইলপলিশ থেকে শুরু করে সাজসজ্জার বাহারি সামগ্রী। যা কিশোরী আর তরুণীদের আকৃষ্ট করত। তাই এলাকায় ফেরিওয়ালার আগমন ঘটলে কিশোরী আর তরুণীরা ছুটে গিয়ে ফেরিওয়ালাকে থামাতেন। রোজকার দিনের প্রয়োজনে অথবা উৎসবে চলত ফেরিওয়ালার কাছ থেকে কেনাকাটা। কালের আবর্তে এখন ফেরিওয়ালার আধুনিক ভার্সন অনলাইন শপিং। আর বাজারে গিয়ে কেনাকাটার প্রচলন তো পুরোনো ঐতিহ্য।
বর্তমানে সাজের অন্যতম অনুষঙ্গ মেহেদি। ঈদে এর চাহিদা থাকে শতভাগ। হাত রাঙাতে ক্রেতারা কিনছেন কাবেরী, আলমাস মেহেদি, লিজান, রাঙাপরী, শাহাজাদী, মমতাজ মেহেদি। এগুলো প্রতিটির দাম ৫০ টাকা থেকে শুরু করে ২০০ টাকা পর্যন্ত।
রাজধানীর নিউমার্কেট ও গাউছিয়া মার্কেটে কসমেটিকসের দোকানে মেহেদি বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৫০ টাকায়। পাঞ্চক্লিপ ১০ থেকে ২০০ টাকা। লিপস্টিক ১০০ থেকে ৮০০ টাকা। নেলপলিশ ৬০ থেকে ৩৫০ টাকা। মেকআপ ফাউন্ডেশন ২০০ থেকে ৫৫০ টাকা। আংটি ৫০ থেকে ১৫০ টাকা। ব্রেসলেট ৮০ থেকে ৩০০ টাকা। চুড়ি ১০০ থেকে ২০০ টাকা। মেটালের চুড়ি ১৮০ থেকে ২৫০ টাকা। পায়েল ১০০ থেকে ৩০০ টাকা। জেস টাওয়ারে মেকআপ বক্স পাওয়া যাবে ৩৫০ থেকে এক হাজার ৫০০ টাকায়। পাঞ্চক্লিপ ৫০ থেকে ২৫০ টাকা। ইমিটিশনের আংটি ৫০ থেকে ২৫০ টাকা। এছাড়া ব্র্যান্ড ভেদে প্রসাধনী সামগ্রীর দামের তারতম্য রয়েছে।
ধানমন্ডির সানরাইজ প্লাজায় আসা মিমতা রেহেনুমা বলেন, মেহেদি আর ইমিটিশন জুয়েলারি কিনবেন তিনি। এসব সামগ্রী সারা বছর তেমন কেনা হয় না বলে ঈদে বেশি করে কিনে রাখেন। মৌচাক মার্কেটে আসা তানিশা তাবাচ্ছুম বলেন, কিছু ইমিটিশন জুয়েলারি কিনছেন। কারণ সোনার গয়না পারিবারিক অনুষ্ঠান ছাড়া খুব একটা পরা হয় না। ইস্টার্ন প্লাজা শপিংমলে আসা রাইতা ইসলাম বলেন, ছোটবেলায় বাড়িতে আসা ফেরিওয়ালাদের কাছ থেকে চুড়ি, ফিতা, কসমেটিকস্ কিনতাম। সেই দিনগুলো খুব মনে পড়ে। ভিড়-ভাট্টার কারণে মার্কেটে কম আসেন তিনি। তবে ঈদের সময়ে না এলে ভালো লাগে না।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, বরাবরের মতো বিদেশি নামি ব্রান্ডের পণ্যের চাহিদা বেশি। এর মধ্যে হুদা বিউটি, কিস বিউটি, পিংক ফ্লাশ, ডব্লিউ-সেভেন, মেবিলিন, রেভলনসহ অন্যান্য ব্র্যান্ডের কসমেটিকসগুলো চলছে তাল মিলিয়ে। বিদেশি প্রসাধনীর সঙ্গে কঠিন প্রতিযোগিতায় রয়েছে দেশীয় প্রসাধনী। এসব পণ্যের চাহিদা তুলনামূলক কম। তবে পন্ডস, মডার্ন, চন্দন, জেসমিনসহ কিছু দেশীয় প্রসাধনী বেশ ভালো বিক্রি হচ্ছে। সব সময়ের প্রয়োজনীয় উপকরণ যেমন ফেস পাউডার, ফাউন্ডেশন, প্যানকেক, বডি স্প্রে, পারফিউম, প্যানস্টিক, শ্যাম্পু, সাবান এসবও কিনছেন অনেকে। ক্রেতা সুমনা খাতুন বলেন, গরম উপক্ষা করেই তার মতো অনেকেই এসেছেন কেনাকাটা করতে। তবে সব পণ্যের দাম অনেক বেশি। ক্রেতা সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, বাজারে অনেক ভিড়। সেই সঙ্গে জিনিসের দামও বেশি। তাই শুধু প্রয়োজনীয় কসমেটিকস কিনছি।
রাজধানী পান্থপথ বসুন্ধরা সিটি শপিংমলের লেভেল- ১ এর কসমেটিকস দোকানের বিক্রেতা হাসান ইমাম বলেন, বিভিন্ন ধরনের কসমেটিকস কিনতে ক্রেতারা প্রতিদিনই দোকানে ভিড় করছেন। ক্রেতাদের চাপ সামাল দিতে রীতিমত হিমশিম অবস্থা তাদের।
যে কোনো উপলক্ষে নিজেকে সাজাতে ভালোবাসেন নানা বয়সি নারী। আর উপলক্ষটি যদি হয় ঈদুল ফিতর তবে তো কথাই নেই। পছন্দসই পোশাক, জুতার পর তাদের মনোযোগ থাকে প্রসাধনী ও গহনার প্রতি। ঈদের পোশাকটি যতই আকর্ষণীয় হোক না কেন এর সঙ্গে মানানসই সাজগোজ আর গহনা না হলে উৎসব যেন পূর্ণতা পায় না। সুন্দর ও মানানসই সাজ ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তোলে। তাই উৎসবের সাজ হওয়া চাই জমকালো। ঈদের বাকি মাত্র কয়েকদিন। তাই ঈদ বাজারে কেনাকাটার এ পর্যায়ে বিভিন্ন বয়সি নারী ও মেয়েরা ছুটছেন নেইলপলিস্, লিপস্টিক, আইশ্যাডো, আইলাইনার, কাজলসহ বিভিন্ন কসমেটিকস্ বা প্রসাধনী এবং ইমিটিশনের গহনার দোকানে। সঙ্গে থাকছে হেয়ারব্যান্ড, হেয়ারক্লিপ ও মেহেদির তালিকাও। বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বিপণী বিতান ও শপিংমল ঘুরে দেখা গেছে, কস্মেটিকসের দোকানগুলোতে উপচেপড়া ভিড়। দেশি-বিদেশি নানা ধরনের কস্মেটিকস্ ও গহনা বেচাকেনায় ব্যস্ত ক্রেতা ও বিক্রেতারা।
ঈদে লিপস্টিক, লিপ লাইনার, নেইলপলিশ, লিপ গ্লস, আইলাইনার, আই শ্যাডো, ব্লাশারসহ বিভিন্ন ধরনের প্রসাধনী কিনছেন ক্রেতারা। এর সঙ্গে নিচ্ছেন মেহেদি। কেউ কিনছেন পছন্দের চুড়ি, কানের দুল ও মেকআপ বক্স। কেউ কিনছেন পোশাকের সঙ্গে রঙ মিলিয়ে লিপস্টিক ও নেইলপলিশ। পিছিয়ে নেই তরুণরাও। তারাও ভিড় করছে এসব দোকানে। ত্বকের ধরন বুঝে কিনছেন বিভিন্ন প্রসাধনী। ধানমন্ডির রাপা প্লাজার কসমেটিক ব্যবসায়ী ইউনূস আলী বলেন, তরুণীদের পাশাপাশি ফ্যাশনপ্রিয় তরুণরাও ঈদ উপলক্ষে বিভিন্ন ধরনের পারফিউম, চুলের জেল, সেভিং কিট, স্ক্রাব, বডি স্প্রে, শাওয়ার জেল, ফেসপেক, ব্ল্যাক মাস্ক, হোয়াইটিনিং ক্রিম ইত্যাদি কিনছে।
একটা সময় ছিল বিভিন্ন প্রসাধনী সামগ্রী নিয়ে ফেরিওয়ালারা বাসা-বাড়ির পাশ দিয়ে হাঁকডাক দিত। তাদের কাছে থাকত আলতা, চুড়ি, ফিতা, স্নো, পাউডার, লিপস্টিক, নেইলপলিশ থেকে শুরু করে সাজসজ্জার বাহারি সামগ্রী। যা কিশোরী আর তরুণীদের আকৃষ্ট করত। তাই এলাকায় ফেরিওয়ালার আগমন ঘটলে কিশোরী আর তরুণীরা ছুটে গিয়ে ফেরিওয়ালাকে থামাতেন। রোজকার দিনের প্রয়োজনে অথবা উৎসবে চলত ফেরিওয়ালার কাছ থেকে কেনাকাটা। কালের আবর্তে এখন ফেরিওয়ালার আধুনিক ভার্সন অনলাইন শপিং। আর বাজারে গিয়ে কেনাকাটার প্রচলন তো পুরোনো ঐতিহ্য।
বর্তমানে সাজের অন্যতম অনুষঙ্গ মেহেদি। ঈদে এর চাহিদা থাকে শতভাগ। হাত রাঙাতে ক্রেতারা কিনছেন কাবেরী, আলমাস মেহেদি, লিজান, রাঙাপরী, শাহাজাদী, মমতাজ মেহেদি। এগুলো প্রতিটির দাম ৫০ টাকা থেকে শুরু করে ২০০ টাকা পর্যন্ত।
রাজধানীর নিউমার্কেট ও গাউছিয়া মার্কেটে কসমেটিকসের দোকানে মেহেদি বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৫০ টাকায়। পাঞ্চক্লিপ ১০ থেকে ২০০ টাকা। লিপস্টিক ১০০ থেকে ৮০০ টাকা। নেলপলিশ ৬০ থেকে ৩৫০ টাকা। মেকআপ ফাউন্ডেশন ২০০ থেকে ৫৫০ টাকা। আংটি ৫০ থেকে ১৫০ টাকা। ব্রেসলেট ৮০ থেকে ৩০০ টাকা। চুড়ি ১০০ থেকে ২০০ টাকা। মেটালের চুড়ি ১৮০ থেকে ২৫০ টাকা। পায়েল ১০০ থেকে ৩০০ টাকা। জেস টাওয়ারে মেকআপ বক্স পাওয়া যাবে ৩৫০ থেকে এক হাজার ৫০০ টাকায়। পাঞ্চক্লিপ ৫০ থেকে ২৫০ টাকা। ইমিটিশনের আংটি ৫০ থেকে ২৫০ টাকা। এছাড়া ব্র্যান্ড ভেদে প্রসাধনী সামগ্রীর দামের তারতম্য রয়েছে।
ধানমন্ডির সানরাইজ প্লাজায় আসা মিমতা রেহেনুমা বলেন, মেহেদি আর ইমিটিশন জুয়েলারি কিনবেন তিনি। এসব সামগ্রী সারা বছর তেমন কেনা হয় না বলে ঈদে বেশি করে কিনে রাখেন। মৌচাক মার্কেটে আসা তানিশা তাবাচ্ছুম বলেন, কিছু ইমিটিশন জুয়েলারি কিনছেন। কারণ সোনার গয়না পারিবারিক অনুষ্ঠান ছাড়া খুব একটা পরা হয় না। ইস্টার্ন প্লাজা শপিংমলে আসা রাইতা ইসলাম বলেন, ছোটবেলায় বাড়িতে আসা ফেরিওয়ালাদের কাছ থেকে চুড়ি, ফিতা, কসমেটিকস্ কিনতাম। সেই দিনগুলো খুব মনে পড়ে। ভিড়-ভাট্টার কারণে মার্কেটে কম আসেন তিনি। তবে ঈদের সময়ে না এলে ভালো লাগে না।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, বরাবরের মতো বিদেশি নামি ব্রান্ডের পণ্যের চাহিদা বেশি। এর মধ্যে হুদা বিউটি, কিস বিউটি, পিংক ফ্লাশ, ডব্লিউ-সেভেন, মেবিলিন, রেভলনসহ অন্যান্য ব্র্যান্ডের কসমেটিকসগুলো চলছে তাল মিলিয়ে। বিদেশি প্রসাধনীর সঙ্গে কঠিন প্রতিযোগিতায় রয়েছে দেশীয় প্রসাধনী। এসব পণ্যের চাহিদা তুলনামূলক কম। তবে পন্ডস, মডার্ন, চন্দন, জেসমিনসহ কিছু দেশীয় প্রসাধনী বেশ ভালো বিক্রি হচ্ছে। সব সময়ের প্রয়োজনীয় উপকরণ যেমন ফেস পাউডার, ফাউন্ডেশন, প্যানকেক, বডি স্প্রে, পারফিউম, প্যানস্টিক, শ্যাম্পু, সাবান এসবও কিনছেন অনেকে। ক্রেতা সুমনা খাতুন বলেন, গরম উপক্ষা করেই তার মতো অনেকেই এসেছেন কেনাকাটা করতে। তবে সব পণ্যের দাম অনেক বেশি। ক্রেতা সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, বাজারে অনেক ভিড়। সেই সঙ্গে জিনিসের দামও বেশি। তাই শুধু প্রয়োজনীয় কসমেটিকস কিনছি।
রাজধানী পান্থপথ বসুন্ধরা সিটি শপিংমলের লেভেল- ১ এর কসমেটিকস দোকানের বিক্রেতা হাসান ইমাম বলেন, বিভিন্ন ধরনের কসমেটিকস কিনতে ক্রেতারা প্রতিদিনই দোকানে ভিড় করছেন। ক্রেতাদের চাপ সামাল দিতে রীতিমত হিমশিম অবস্থা তাদের।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী বর্তমান রিজার্ভের পরিমাণ ২৭ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
২ ঘণ্টা আগেফের বড় ধরনের তারল্য সংকটে পড়েছে দেশের শেয়ারবাজার। বুধবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হয়েছে মাত্র ৩৫৫ কোটি টাকা, যা গত চার মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে গত ২৩ জুন ডিএসইতে সর্বনিম্ন ২৭৬ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল।
২ ঘণ্টা আগেদাবা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী মনন রেজা নীড়ের বিশ্বজয়ের যাত্রার অংশীদার হতে পেরে গর্বিত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি ছয়টি ব্যাংক থেকে প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৮০ পয়সা দরে ৩৮ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ব্যাংকগুলো থেকে মোট ২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
৪ ঘণ্টা আগে