অর্থনৈতিক রিপোর্টার
মূলধন ঘাটতির কারণে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ট্রেকহোল্ডার ট্রাইস্টার সিকিউরিটিজের ট্রেক সনদ বাতিল করা হয়েছে। সনদ বাতিলের ফলে ট্রেকহোল্ডার কোম্পানির ব্রোকারেজ হাউসটি শেয়ার লেনদেন ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবে না।
মঙ্গলবার ডিএসইর ওয়েবসাইটে ট্রেক বাতিলের এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এদিকে ট্রেক সনদ বাতিল হওয়ায় ট্রাইস্টার সিকিউরিটিজ হাউসের গ্রাহকদেরকে তাদের হিসাব পর্যালোচনা ও লেনদেন নিষ্পত্তির অনুরোধ জানিয়েছে ডিএসই কর্তৃপক্ষ। এক্ষেত্রে যদি কোন গ্রাহক সমস্যায় পড়েন তাহলে তা ডিএসইকে লিখিতভাবে অবহিত করার জন্য বলা হয়েছে।
জানা গেছে, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (ট্রেডিং রাইট এনটাইটেলমেন্ট সার্টিফিকেট) বিধিমালা-২০২০ এর আলোকে ট্রেকহোল্ডার কোম্পানির সার্বক্ষণিক নিরীক্ষিত নীট সম্পদের পরিমাণ তার পরিশোধিত মূলধনের কমপক্ষে ৭৫ শতাংশের বেশি থাকতে হবে। তবে সদস্য ট্রেকহোল্ডারদের জন্য ৫০ শতাংশের বেশি হতে হবে। ট্রাইস্টার শুধুমাত্র ট্রেকহোল্ডার বিধায় সম্পদের পরিমাণ ৭৫ শতাংশের নিচে নেমে যাওয়ায় ট্রেক সনদ বাতিল করেছে ডিএসই। শেয়ারবাজারে ধারবাহিক দরপতনের কারণে ব্যবসায় বড় ধরনের লোকসানের মুখে পড়েছে ব্রোকারেজ হাউসগুলো। এ কারণে তাদের সম্পদের পরিমাণ কমছে বলে জানান বাজার সংশ্লিষ্টরা।
ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে ডিএসইর সদস্য ট্রেকহোল্ডারের সংখ্যা ২৫০। শুধুমাত্র ট্রেকহোল্ডারের সংখ্যা ৫৯। তবে এদের মধ্যে ৫২টি ট্রেকহোল্ডার ব্যবসায় কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে।
মূলধন ঘাটতির কারণে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ট্রেকহোল্ডার ট্রাইস্টার সিকিউরিটিজের ট্রেক সনদ বাতিল করা হয়েছে। সনদ বাতিলের ফলে ট্রেকহোল্ডার কোম্পানির ব্রোকারেজ হাউসটি শেয়ার লেনদেন ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবে না।
মঙ্গলবার ডিএসইর ওয়েবসাইটে ট্রেক বাতিলের এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এদিকে ট্রেক সনদ বাতিল হওয়ায় ট্রাইস্টার সিকিউরিটিজ হাউসের গ্রাহকদেরকে তাদের হিসাব পর্যালোচনা ও লেনদেন নিষ্পত্তির অনুরোধ জানিয়েছে ডিএসই কর্তৃপক্ষ। এক্ষেত্রে যদি কোন গ্রাহক সমস্যায় পড়েন তাহলে তা ডিএসইকে লিখিতভাবে অবহিত করার জন্য বলা হয়েছে।
জানা গেছে, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (ট্রেডিং রাইট এনটাইটেলমেন্ট সার্টিফিকেট) বিধিমালা-২০২০ এর আলোকে ট্রেকহোল্ডার কোম্পানির সার্বক্ষণিক নিরীক্ষিত নীট সম্পদের পরিমাণ তার পরিশোধিত মূলধনের কমপক্ষে ৭৫ শতাংশের বেশি থাকতে হবে। তবে সদস্য ট্রেকহোল্ডারদের জন্য ৫০ শতাংশের বেশি হতে হবে। ট্রাইস্টার শুধুমাত্র ট্রেকহোল্ডার বিধায় সম্পদের পরিমাণ ৭৫ শতাংশের নিচে নেমে যাওয়ায় ট্রেক সনদ বাতিল করেছে ডিএসই। শেয়ারবাজারে ধারবাহিক দরপতনের কারণে ব্যবসায় বড় ধরনের লোকসানের মুখে পড়েছে ব্রোকারেজ হাউসগুলো। এ কারণে তাদের সম্পদের পরিমাণ কমছে বলে জানান বাজার সংশ্লিষ্টরা।
ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে ডিএসইর সদস্য ট্রেকহোল্ডারের সংখ্যা ২৫০। শুধুমাত্র ট্রেকহোল্ডারের সংখ্যা ৫৯। তবে এদের মধ্যে ৫২টি ট্রেকহোল্ডার ব্যবসায় কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী বর্তমান রিজার্ভের পরিমাণ ২৭ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
২ ঘণ্টা আগেফের বড় ধরনের তারল্য সংকটে পড়েছে দেশের শেয়ারবাজার। বুধবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হয়েছে মাত্র ৩৫৫ কোটি টাকা, যা গত চার মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে গত ২৩ জুন ডিএসইতে সর্বনিম্ন ২৭৬ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল।
৩ ঘণ্টা আগেদাবা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী মনন রেজা নীড়ের বিশ্বজয়ের যাত্রার অংশীদার হতে পেরে গর্বিত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি ছয়টি ব্যাংক থেকে প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৮০ পয়সা দরে ৩৮ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ব্যাংকগুলো থেকে মোট ২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
৫ ঘণ্টা আগে