স্টাফ রিপোর্টার
জেট ফুয়েলের দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়ে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) ও কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)-এর মধ্যে বিরোধ দেখা দিয়েছে। নতুন দরের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে জেট ফুয়েলের মূল্যবৃদ্ধি স্থগিতের দাবি জানিয়েছে ভোক্তা অধিকার সংগঠনটি।
গতকাল সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে বিইআরসি জানিয়েছে, উড়োজাহাজে ব্যবহৃত জেট ফুয়েলের দাম অভ্যন্তরীণ রুটে প্রতি লিটার ৯৩ টাকা ৫৭ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৯৮ টাকা ২ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক রুটে প্রতি লিটার ৬০ মার্কিন সেন্ট থেকে বাড়িয়ে করা হয়েছে ৬৪ সেন্ট। নতুন দাম সোমবার দিবাগত রাত ১২টার পর থেকে কার্যকর হয়।
এর আগ পর্যন্ত জেট ফুয়েলের দাম নির্ধারণ করত বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি)। তবে অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে নির্বাহী আদেশে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দাম নির্ধারণের ক্ষমতা বাতিল করে নতুন করে দায়িত্ব দেওয়া হয় বিইআরসিকে। এর ধারাবাহিকতায় ২০২৩ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর জেট এ-১ সহ বিভিন্ন তেলের দাম নির্ধারণের এখতিয়ার কমিশনের হাতে ন্যস্ত হয় এবং ২৩ মার্চ প্রথম গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়।
বিপিসির বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশে ৪ লাখ ৭১ হাজার ৫৩৫ মেট্রিক টন জেট ফুয়েল বিক্রি হয়েছে, যা ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৪১ হাজার ৩৩ মেট্রিক টনে।
এদিকে, জ্বালানি খাতের বিশ্লেষক এবং ক্যাবের জ্বালানি উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. এম শামসুল আলম আমার দেশকে বলেন, গত দেড় দশকে জ্বালানি খাতে যে লুটপাট চালানো হয়েছে, তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন-২০১০-এর অপব্যবহার করে কিছু অলিগার্কদের সুবিধা দেওয়া হয়েছে। আইনটির মেয়াদ বারবার বাড়িয়ে ২০২৬ সাল পর্যন্ত নেওয়া হয়েছে, যা দুর্নীতি ও লুণ্ঠনের সুযোগ করে দিয়েছে।
তিনি বলেন, জেট ফুয়েলের দাম বাড়ানোর যৌক্তিক কোনো কারণ নেই। বিতরণ খরচ বাড়ানোর যে যুক্তি দেখানো হয়েছে, তা ভিত্তিহীন। এজন্য আমরা কমিশনের কাছে দাম বৃদ্ধি স্থগিতের দাবি জানিয়েছি। পাশাপাশি বিইআরসি ভোক্তাদের মত উপেক্ষা করছে। প্রয়োজনে কমিশনের চেয়ারম্যানের অপসারণ চেয়ে সরকারের কাছে চিঠি দেব।
ক্যাব জানিয়েছে, বিইআরসি ও ভোক্তা সংগঠনের মধ্যে এ নিয়ে যে মতবিরোধ দেখা দিয়েছে, তা নিরসনে সরকারের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন। দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত রেখে আলোচনা ও বাস্তব পরিস্থিতি বিশ্লেষণের মাধ্যমে যৌক্তিক সমাধানে পৌঁছানোর আহ্বান জানানো হয়েছে সংগঠনের পক্ষ থেকে।
জেট ফুয়েলের দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়ে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) ও কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)-এর মধ্যে বিরোধ দেখা দিয়েছে। নতুন দরের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে জেট ফুয়েলের মূল্যবৃদ্ধি স্থগিতের দাবি জানিয়েছে ভোক্তা অধিকার সংগঠনটি।
গতকাল সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে বিইআরসি জানিয়েছে, উড়োজাহাজে ব্যবহৃত জেট ফুয়েলের দাম অভ্যন্তরীণ রুটে প্রতি লিটার ৯৩ টাকা ৫৭ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৯৮ টাকা ২ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক রুটে প্রতি লিটার ৬০ মার্কিন সেন্ট থেকে বাড়িয়ে করা হয়েছে ৬৪ সেন্ট। নতুন দাম সোমবার দিবাগত রাত ১২টার পর থেকে কার্যকর হয়।
এর আগ পর্যন্ত জেট ফুয়েলের দাম নির্ধারণ করত বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি)। তবে অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে নির্বাহী আদেশে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দাম নির্ধারণের ক্ষমতা বাতিল করে নতুন করে দায়িত্ব দেওয়া হয় বিইআরসিকে। এর ধারাবাহিকতায় ২০২৩ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর জেট এ-১ সহ বিভিন্ন তেলের দাম নির্ধারণের এখতিয়ার কমিশনের হাতে ন্যস্ত হয় এবং ২৩ মার্চ প্রথম গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়।
বিপিসির বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশে ৪ লাখ ৭১ হাজার ৫৩৫ মেট্রিক টন জেট ফুয়েল বিক্রি হয়েছে, যা ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৪১ হাজার ৩৩ মেট্রিক টনে।
এদিকে, জ্বালানি খাতের বিশ্লেষক এবং ক্যাবের জ্বালানি উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. এম শামসুল আলম আমার দেশকে বলেন, গত দেড় দশকে জ্বালানি খাতে যে লুটপাট চালানো হয়েছে, তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন-২০১০-এর অপব্যবহার করে কিছু অলিগার্কদের সুবিধা দেওয়া হয়েছে। আইনটির মেয়াদ বারবার বাড়িয়ে ২০২৬ সাল পর্যন্ত নেওয়া হয়েছে, যা দুর্নীতি ও লুণ্ঠনের সুযোগ করে দিয়েছে।
তিনি বলেন, জেট ফুয়েলের দাম বাড়ানোর যৌক্তিক কোনো কারণ নেই। বিতরণ খরচ বাড়ানোর যে যুক্তি দেখানো হয়েছে, তা ভিত্তিহীন। এজন্য আমরা কমিশনের কাছে দাম বৃদ্ধি স্থগিতের দাবি জানিয়েছি। পাশাপাশি বিইআরসি ভোক্তাদের মত উপেক্ষা করছে। প্রয়োজনে কমিশনের চেয়ারম্যানের অপসারণ চেয়ে সরকারের কাছে চিঠি দেব।
ক্যাব জানিয়েছে, বিইআরসি ও ভোক্তা সংগঠনের মধ্যে এ নিয়ে যে মতবিরোধ দেখা দিয়েছে, তা নিরসনে সরকারের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন। দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত রেখে আলোচনা ও বাস্তব পরিস্থিতি বিশ্লেষণের মাধ্যমে যৌক্তিক সমাধানে পৌঁছানোর আহ্বান জানানো হয়েছে সংগঠনের পক্ষ থেকে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী বর্তমান রিজার্ভের পরিমাণ ২৭ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
১ ঘণ্টা আগেফের বড় ধরনের তারল্য সংকটে পড়েছে দেশের শেয়ারবাজার। বুধবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হয়েছে মাত্র ৩৫৫ কোটি টাকা, যা গত চার মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে গত ২৩ জুন ডিএসইতে সর্বনিম্ন ২৭৬ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল।
২ ঘণ্টা আগেদাবা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী মনন রেজা নীড়ের বিশ্বজয়ের যাত্রার অংশীদার হতে পেরে গর্বিত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি ছয়টি ব্যাংক থেকে প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৮০ পয়সা দরে ৩৮ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ব্যাংকগুলো থেকে মোট ২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
৪ ঘণ্টা আগে