অর্থনৈতিক রিপোর্টার
রাতারাতি বিপুল অঙ্কের অর্থ হাতানোর লক্ষ্যে আমদানিতে মিথ্যা ঘোষণা, কম মূল্য দেখানো (আন্ডার ইনভয়েসিং), শুল্ক ফাঁকি, বাজারে মেয়াদোত্তীর্ণ ও মানহীন পণ্য ছড়িয়ে দেওয়া এবং বাজার সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য ঠেকাতে কসমেটিকস পণ্যের ওপর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) যে নতুন শুল্ক নীতি গ্রহণ করেছে, তা প্রতিহত করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে এক শ্রেণির অসাধু আমদানিকারক।
সম্প্রতি এনবিআরের এক তথ্যসূত্রে জানা গেছে, একটি বিদেশি ব্র্যান্ডের আইলাইনার পণ্যের সব ধরনের শুল্ক ও পরিবহন ব্যয়সহ আমদানি মূল্য মাত্র ৪ টাকা ৩১ পয়সা হলেও, সেটি বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৯৪০ টাকায়। এতে সরকার ও ভোক্তা উভয়ই ক্ষতিগ্রস্ত হলেও অসাধু আমদানিকারকরা বিপুল অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে।
এই ঘটনার সত্যতা পরোক্ষভাবে স্বীকার করেছে ‘বাংলাদেশ কসমেটিকস অ্যান্ড টয়লেট্রিজ আমদানিকারক সমিতি’ (বিসিটিআইএ)। সম্প্রতি এক মানববন্ধনে সংগঠনটির সভাপতি মো. জহিরুল হক ভূঁইয়া ও সাধারণ সম্পাদক মো. সাহিদ হোসেনের যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক বাজারে প্রসাধনী পণ্যের প্রকৃত মূল্য তুলনামূলকভাবে অনেক কম।
তারা উল্লেখ করেন, যুক্তরাজ্যের জনপ্রিয় ব্র্যান্ড এক্সপেল (XPEL)-এর টি ট্রি ফেসওয়াশ (২০০ মিলি) পণ্যের খুচরা মূল্য pakcosmetics.com (প্যাক কসমেটিকস ডটকম)-এ মাত্র ১ দশমিক ২২ মার্কিন ডলার এবং পাইকারি মূল্য ০ দশমিক ৬১ ডলার, অর্থাৎ বাংলাদেশি মুদ্রায় আমদানি মূল্য দাঁড়ায় ৭৩ টাকা। অথচ দেশের বাজারে ও অনলাইনে shajgoj.com (সাজগোজ ডটকম)-এ এই পণ্যটি বিক্রি হচ্ছে ন্যূনতম ৯৮০ টাকায়।
একইভাবে, XBC কোকোয়া বাটার ক্রিম (৫০০ মিলি) যুক্তরাজ্যের ওয়েবসাইট www.poundland.co.uk (পাউন্ডল্যান্ড ডট কো ডট ইউকে)-এ বিক্রি হচ্ছে মাত্র ১ দশমিক ৩৭ ডলারে। পাইকারি মূল্য অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় আমদানি খরচ পড়ে সর্বোচ্চ ৮২ টাকা, অথচ এটি দেশের বাজারে ও অনলাইনে cellsii.com (সেলসিইআই ডটকম)-এ বিক্রি হচ্ছে ন্যূনতম ৯৫০ টাকায়।
এমন পরিস্থিতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অ্যাসোসিয়েশন অব স্কিন কেয়ার অ্যান্ড বিউটি প্রোডাক্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অব বাংলাদেশ (এএসবিএমইবি)-এর সভাপতি আশরাফুল আম্বিয়া। তিনি বলেন, সরকার যদি এখনই এই অসাধু কর্মকাণ্ড বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে দেশীয় শিল্প টিকে থাকা কঠিন হবে। এর ফলে লক্ষাধিক মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়বে এবং তা সমাজে বড় ধরনের অর্থনৈতিক ও সামাজিক সংকট তৈরি করবে।
তিনি আরো বলেন, কসমেটিকস পণ্য আমদানির সময় অনেকেই ‘সম্পূর্ণ প্রস্তুত পণ্য’ হিসেবে ঘোষণা দিলেও কৌশলে শুধুমাত্র মূল উপাদানের ওপর শুল্ক পরিশোধ করেন। এর ফলে দেশীয় উদ্যোক্তারা অসাম্যপূর্ণ প্রতিযোগিতার মুখে পড়েন এবং বিনিয়োগে অনাগ্রহী হয়ে পড়ছেন।
এএসবিএমইবি-এর সাধারণ সম্পাদক জামাল উদ্দীন বলেন, বর্তমানে এই খাতে লক্ষাধিক মানুষের কর্মসংস্থান রয়েছে। সরকার যদি কাঁচামাল আমদানিতে সহায়তা দেয় এবং বিদেশি প্রস্তুত পণ্যের ওপর শুল্কহার বাড়ায়, তাহলে দেশীয় উৎপাদন বাড়বে, কর্মসংস্থান তৈরি হবে এবং বিদেশি মুদ্রা সাশ্রয় হবে। একই সঙ্গে রপ্তানির সম্ভাবনাও তৈরি হবে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, গত অর্থবছরে (২০২৪-২০২৫) কেবল রঙিন কসমেটিকস খাতেই আমদানি হয়েছে প্রায় ৫০০ কোটি টাকার। কিন্তু আন্ডার ইনভয়েসিং এবং ওজন গোপনের কারণে প্রকৃত পরিমাণ ১৬০০ কোটি টাকার কাছাকাছি হওয়ার কথা, অর্থাৎ এখানে প্রায় ১১০০ কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি হয়েছে। একই সঙ্গে তারা নিয়মিতভাবে মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট)ও পরিশোধ করছেন না।
গেল অর্থবছরে সকল আমদানিকারক মিলে সরকারকে রাজস্ব দিয়েছে মাত্র ১৭ কোটি টাকা। অথচ দেশীয় উৎপাদকদের মধ্যে একটি প্রতিষ্ঠান একাই দিয়েছে ১০০ কোটি টাকার বেশি।
অর্থনীতিবিদ ও জাতীয় ব্যবসা ও অর্থনৈতিক গবেষণা ইনস্টিটিউট (এনবিইআর)-এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক সৈয়দ আহসানুল আলম পারভেজ বলেন, প্রায় ৩০০ কোটি ডলারের এই কসমেটিকস বাজারে বার্ষিক গড় প্রবৃদ্ধি ১২ দশমিক ৫ শতাংশ। তাই দেশীয় শিল্পে বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে এখনই নীতি সহায়তা প্রয়োজন।
তিনি আরো বলেন, বর্তমানে স্থানীয় উৎপাদন পর্যায়ে ওষ্ঠ প্রসাধন, চোখের প্রসাধন, হাত-পা ও নখের প্রসাধন, সুগন্ধিযুক্ত বাথ সল্ট, এবং অন্যান্য গোসল সামগ্রীসহ বিভিন্ন কসমেটিকস পণ্যে সম্পূরক শুল্ক ও মূল্য সংযোজন কর আরোপ করা হয়েছে, যা দেশীয় উদ্যোক্তাদের জন্য বৈষম্যমূলক।
সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, স্থানীয় শিল্পের বিকাশে প্রয়োজনীয় কাঁচামালের শুল্ক হ্রাস, বিদেশি প্রস্তুত পণ্যের ওপর শুল্ক বৃদ্ধি এবং নকল, চোরাই ও ভেজাল পণ্য আমদানি বন্ধে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে। তা না হলে এই সম্ভাবনাময় খাত আবারও আমদানিনির্ভর হয়ে পড়বে।
রাতারাতি বিপুল অঙ্কের অর্থ হাতানোর লক্ষ্যে আমদানিতে মিথ্যা ঘোষণা, কম মূল্য দেখানো (আন্ডার ইনভয়েসিং), শুল্ক ফাঁকি, বাজারে মেয়াদোত্তীর্ণ ও মানহীন পণ্য ছড়িয়ে দেওয়া এবং বাজার সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য ঠেকাতে কসমেটিকস পণ্যের ওপর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) যে নতুন শুল্ক নীতি গ্রহণ করেছে, তা প্রতিহত করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে এক শ্রেণির অসাধু আমদানিকারক।
সম্প্রতি এনবিআরের এক তথ্যসূত্রে জানা গেছে, একটি বিদেশি ব্র্যান্ডের আইলাইনার পণ্যের সব ধরনের শুল্ক ও পরিবহন ব্যয়সহ আমদানি মূল্য মাত্র ৪ টাকা ৩১ পয়সা হলেও, সেটি বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৯৪০ টাকায়। এতে সরকার ও ভোক্তা উভয়ই ক্ষতিগ্রস্ত হলেও অসাধু আমদানিকারকরা বিপুল অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে।
এই ঘটনার সত্যতা পরোক্ষভাবে স্বীকার করেছে ‘বাংলাদেশ কসমেটিকস অ্যান্ড টয়লেট্রিজ আমদানিকারক সমিতি’ (বিসিটিআইএ)। সম্প্রতি এক মানববন্ধনে সংগঠনটির সভাপতি মো. জহিরুল হক ভূঁইয়া ও সাধারণ সম্পাদক মো. সাহিদ হোসেনের যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক বাজারে প্রসাধনী পণ্যের প্রকৃত মূল্য তুলনামূলকভাবে অনেক কম।
তারা উল্লেখ করেন, যুক্তরাজ্যের জনপ্রিয় ব্র্যান্ড এক্সপেল (XPEL)-এর টি ট্রি ফেসওয়াশ (২০০ মিলি) পণ্যের খুচরা মূল্য pakcosmetics.com (প্যাক কসমেটিকস ডটকম)-এ মাত্র ১ দশমিক ২২ মার্কিন ডলার এবং পাইকারি মূল্য ০ দশমিক ৬১ ডলার, অর্থাৎ বাংলাদেশি মুদ্রায় আমদানি মূল্য দাঁড়ায় ৭৩ টাকা। অথচ দেশের বাজারে ও অনলাইনে shajgoj.com (সাজগোজ ডটকম)-এ এই পণ্যটি বিক্রি হচ্ছে ন্যূনতম ৯৮০ টাকায়।
একইভাবে, XBC কোকোয়া বাটার ক্রিম (৫০০ মিলি) যুক্তরাজ্যের ওয়েবসাইট www.poundland.co.uk (পাউন্ডল্যান্ড ডট কো ডট ইউকে)-এ বিক্রি হচ্ছে মাত্র ১ দশমিক ৩৭ ডলারে। পাইকারি মূল্য অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় আমদানি খরচ পড়ে সর্বোচ্চ ৮২ টাকা, অথচ এটি দেশের বাজারে ও অনলাইনে cellsii.com (সেলসিইআই ডটকম)-এ বিক্রি হচ্ছে ন্যূনতম ৯৫০ টাকায়।
এমন পরিস্থিতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অ্যাসোসিয়েশন অব স্কিন কেয়ার অ্যান্ড বিউটি প্রোডাক্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অব বাংলাদেশ (এএসবিএমইবি)-এর সভাপতি আশরাফুল আম্বিয়া। তিনি বলেন, সরকার যদি এখনই এই অসাধু কর্মকাণ্ড বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে দেশীয় শিল্প টিকে থাকা কঠিন হবে। এর ফলে লক্ষাধিক মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়বে এবং তা সমাজে বড় ধরনের অর্থনৈতিক ও সামাজিক সংকট তৈরি করবে।
তিনি আরো বলেন, কসমেটিকস পণ্য আমদানির সময় অনেকেই ‘সম্পূর্ণ প্রস্তুত পণ্য’ হিসেবে ঘোষণা দিলেও কৌশলে শুধুমাত্র মূল উপাদানের ওপর শুল্ক পরিশোধ করেন। এর ফলে দেশীয় উদ্যোক্তারা অসাম্যপূর্ণ প্রতিযোগিতার মুখে পড়েন এবং বিনিয়োগে অনাগ্রহী হয়ে পড়ছেন।
এএসবিএমইবি-এর সাধারণ সম্পাদক জামাল উদ্দীন বলেন, বর্তমানে এই খাতে লক্ষাধিক মানুষের কর্মসংস্থান রয়েছে। সরকার যদি কাঁচামাল আমদানিতে সহায়তা দেয় এবং বিদেশি প্রস্তুত পণ্যের ওপর শুল্কহার বাড়ায়, তাহলে দেশীয় উৎপাদন বাড়বে, কর্মসংস্থান তৈরি হবে এবং বিদেশি মুদ্রা সাশ্রয় হবে। একই সঙ্গে রপ্তানির সম্ভাবনাও তৈরি হবে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, গত অর্থবছরে (২০২৪-২০২৫) কেবল রঙিন কসমেটিকস খাতেই আমদানি হয়েছে প্রায় ৫০০ কোটি টাকার। কিন্তু আন্ডার ইনভয়েসিং এবং ওজন গোপনের কারণে প্রকৃত পরিমাণ ১৬০০ কোটি টাকার কাছাকাছি হওয়ার কথা, অর্থাৎ এখানে প্রায় ১১০০ কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি হয়েছে। একই সঙ্গে তারা নিয়মিতভাবে মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট)ও পরিশোধ করছেন না।
গেল অর্থবছরে সকল আমদানিকারক মিলে সরকারকে রাজস্ব দিয়েছে মাত্র ১৭ কোটি টাকা। অথচ দেশীয় উৎপাদকদের মধ্যে একটি প্রতিষ্ঠান একাই দিয়েছে ১০০ কোটি টাকার বেশি।
অর্থনীতিবিদ ও জাতীয় ব্যবসা ও অর্থনৈতিক গবেষণা ইনস্টিটিউট (এনবিইআর)-এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক সৈয়দ আহসানুল আলম পারভেজ বলেন, প্রায় ৩০০ কোটি ডলারের এই কসমেটিকস বাজারে বার্ষিক গড় প্রবৃদ্ধি ১২ দশমিক ৫ শতাংশ। তাই দেশীয় শিল্পে বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে এখনই নীতি সহায়তা প্রয়োজন।
তিনি আরো বলেন, বর্তমানে স্থানীয় উৎপাদন পর্যায়ে ওষ্ঠ প্রসাধন, চোখের প্রসাধন, হাত-পা ও নখের প্রসাধন, সুগন্ধিযুক্ত বাথ সল্ট, এবং অন্যান্য গোসল সামগ্রীসহ বিভিন্ন কসমেটিকস পণ্যে সম্পূরক শুল্ক ও মূল্য সংযোজন কর আরোপ করা হয়েছে, যা দেশীয় উদ্যোক্তাদের জন্য বৈষম্যমূলক।
সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, স্থানীয় শিল্পের বিকাশে প্রয়োজনীয় কাঁচামালের শুল্ক হ্রাস, বিদেশি প্রস্তুত পণ্যের ওপর শুল্ক বৃদ্ধি এবং নকল, চোরাই ও ভেজাল পণ্য আমদানি বন্ধে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে। তা না হলে এই সম্ভাবনাময় খাত আবারও আমদানিনির্ভর হয়ে পড়বে।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। একই সঙ্গে বহুল আলোচিত সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান এলআর গ্লোবালের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিয়াজ ইসলামকেও অনুরূপ শাস্তি দেওয়া হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে বিনিয়োগের সুবর্ণ সুযোগ কাজে লাগাতে দক্ষিণ কোরিয়ার উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)।
১৮ ঘণ্টা আগেব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, অডিট টিমের তদন্ত শেষে অনিয়মের পূর্ণাঙ্গ চিত্র ও দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। একইসঙ্গে ব্যাংকের পক্ষ থেকে দুর্নীতি দমন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে যাতে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনী শাস্তিমুলক ব্যবস্হার মুখোমুখি করা যায়।
১ দিন আগেবাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি (বিপিপিএ) সরকারি ক্রয় বিষয়ে মন্ত্রণালয় পর্যায়ে সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং উচ্চ-পদস্থ নীতি নির্ধারণী কর্মকর্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেছে।
২ দিন আগে