সরদার আনিছ
সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে সরবরাহ বেড়ে দাম কমেছে ইলিশের। আগের সপ্তাহের তুলনায় কেজিতে ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা পর্যন্ত দাম কমেছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, নিম্নচাপের প্রভাবে সাগরে জোয়ারের তোড়ে জেলেদের জালে ইলিশ ধরা পড়ছে বেশি। এতে সরবরাহ বেড়ে দাম কমেছে। তবে চাঁদপুরের মেঘনা মোহনার ইলিশ চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে।
রোববার রাজধানীর কারওয়ানবাজারের মাছ ব্যবসায়ী আবু বকর সিদ্দিক বলেন, সপ্তাহের ব্যবধানে সব সাইজের ইলিশের দাম কেজিতে ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা পর্যন্ত দাম কমেছে। এক কেজি ৭০০ গ্রাম ওজনের একটি ইলিশ গত সপ্তাহেও বিক্রি হয়েছে তিন হাজার ৫০০ থেকে ৭০০ টাকায়। এখন তা বিক্রি হচ্ছে দুই হাজার ৭০০ থেকে দুই হাজার ৮০০ টাকায়।
একইভাবে এক কেজি থেকে এক কেজি ২০০-৩০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ দুই হাজার থেকে দুই হাজার ২০০, ৮০০ থেকে ৯০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ এক হাজার ৮০০ টাকা, ৬০০ থেকে ৭০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ এক হাজার ৫০০ টাকা এবং ৪০০ থেকে ৫০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ এক হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
আবু বকর সিদ্দিক আরো বলেন, সরবরাহ বেড়ে দাম আরো কমতে পারে। সাগরে জোয়ার থাকায় মাছ বেশি ধরা পড়ছে।
তবে চাঁদপুর ইলিশ বাজারের ব্যবসায়ী মাসুম বলেন, আগের তুলনায় মাছের সরবরাহ কিছুটা বাড়লেও চাঁদপুরের মেঘনার ইলিশের দাম সে হারে কমেনি। আগের তুলনায় ২০০ থেকে ৩০০ টাকা কেজিতে কমেছে।
তিনি বলেন, অন্যান্য উপকূলীয় এলাকায় সাগরের জোয়ারে মাছ ধরা পড়ছে তাই বাজারে সরবরাহ বেড়ে দাম কমেছে। কিন্তু চাঁদপুরের মেঘনা মোহনায় এখনো ইলিশ সেভাবে ধরা পড়ছে না। এখনো এক কেজি থেকে এক কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ দুই হাজার ৭০০ থেকে দুই হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ভোলা ও বরিশাল উপকূলে সাগরের জোয়ারে নোনা পানির ইলিশ প্রচুর পরিমাণে ধরা পড়ছে। এতে ওইসব এলাকার ইলিশ মাছের সরবরাহ বাজারে বেড়েছে। অনেকে ওইসব এলাকার ইলিশকে চাঁদপুরের ইলিশ বলে বিক্রি করে ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণা করছেন।
চাঁদপুর মাছ বাজারের আড়তদার আকাছ মোল্লা বলেন, কয়েকদিন ধরে ঘাটে ইলিশ আসতে শুরু করেছে। তবে চাহিদার তুলনায় সরবরাহ অনেক কম। সরবরাহ বাড়লে দাম আরো কমবে।
তার মতে, চাঁদপুরের বাজারে এক কেজি ওজনের ইলিশ দুই হাজার ১০০- দুই হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অথচ গত সপ্তাহেও বিক্রি হয়েছে দুই হাজার ৫০০ থেকে দুই হাজার ৭০০ টাকায়। আর ৭০০-৮০০ গ্রামের ইলিশ এক হাজার ৯০০-দুই হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
চাঁদপুর মৎস্য বণিক সমবায় সমিতির সভাপতি মানিক জমাদার আমার দেশকে বলেন, হঠাৎ করে ইলিশের সরবরাহ কিছুটা বেড়েছে, তবে আমাদের চাহিদার তুলনায় খুবই কম। গত সপ্তাহের তুলনায় ইলিশের কেজিতে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা দাম কমায় কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে।
গত ২১ জুলাই সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, বাজারে ইলিশের সরবরাহ বাড়লে দাম কমবে। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকেও ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে সরবরাহ বেড়ে দাম কমেছে ইলিশের। আগের সপ্তাহের তুলনায় কেজিতে ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা পর্যন্ত দাম কমেছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, নিম্নচাপের প্রভাবে সাগরে জোয়ারের তোড়ে জেলেদের জালে ইলিশ ধরা পড়ছে বেশি। এতে সরবরাহ বেড়ে দাম কমেছে। তবে চাঁদপুরের মেঘনা মোহনার ইলিশ চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে।
রোববার রাজধানীর কারওয়ানবাজারের মাছ ব্যবসায়ী আবু বকর সিদ্দিক বলেন, সপ্তাহের ব্যবধানে সব সাইজের ইলিশের দাম কেজিতে ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা পর্যন্ত দাম কমেছে। এক কেজি ৭০০ গ্রাম ওজনের একটি ইলিশ গত সপ্তাহেও বিক্রি হয়েছে তিন হাজার ৫০০ থেকে ৭০০ টাকায়। এখন তা বিক্রি হচ্ছে দুই হাজার ৭০০ থেকে দুই হাজার ৮০০ টাকায়।
একইভাবে এক কেজি থেকে এক কেজি ২০০-৩০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ দুই হাজার থেকে দুই হাজার ২০০, ৮০০ থেকে ৯০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ এক হাজার ৮০০ টাকা, ৬০০ থেকে ৭০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ এক হাজার ৫০০ টাকা এবং ৪০০ থেকে ৫০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ এক হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
আবু বকর সিদ্দিক আরো বলেন, সরবরাহ বেড়ে দাম আরো কমতে পারে। সাগরে জোয়ার থাকায় মাছ বেশি ধরা পড়ছে।
তবে চাঁদপুর ইলিশ বাজারের ব্যবসায়ী মাসুম বলেন, আগের তুলনায় মাছের সরবরাহ কিছুটা বাড়লেও চাঁদপুরের মেঘনার ইলিশের দাম সে হারে কমেনি। আগের তুলনায় ২০০ থেকে ৩০০ টাকা কেজিতে কমেছে।
তিনি বলেন, অন্যান্য উপকূলীয় এলাকায় সাগরের জোয়ারে মাছ ধরা পড়ছে তাই বাজারে সরবরাহ বেড়ে দাম কমেছে। কিন্তু চাঁদপুরের মেঘনা মোহনায় এখনো ইলিশ সেভাবে ধরা পড়ছে না। এখনো এক কেজি থেকে এক কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ দুই হাজার ৭০০ থেকে দুই হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ভোলা ও বরিশাল উপকূলে সাগরের জোয়ারে নোনা পানির ইলিশ প্রচুর পরিমাণে ধরা পড়ছে। এতে ওইসব এলাকার ইলিশ মাছের সরবরাহ বাজারে বেড়েছে। অনেকে ওইসব এলাকার ইলিশকে চাঁদপুরের ইলিশ বলে বিক্রি করে ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণা করছেন।
চাঁদপুর মাছ বাজারের আড়তদার আকাছ মোল্লা বলেন, কয়েকদিন ধরে ঘাটে ইলিশ আসতে শুরু করেছে। তবে চাহিদার তুলনায় সরবরাহ অনেক কম। সরবরাহ বাড়লে দাম আরো কমবে।
তার মতে, চাঁদপুরের বাজারে এক কেজি ওজনের ইলিশ দুই হাজার ১০০- দুই হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অথচ গত সপ্তাহেও বিক্রি হয়েছে দুই হাজার ৫০০ থেকে দুই হাজার ৭০০ টাকায়। আর ৭০০-৮০০ গ্রামের ইলিশ এক হাজার ৯০০-দুই হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
চাঁদপুর মৎস্য বণিক সমবায় সমিতির সভাপতি মানিক জমাদার আমার দেশকে বলেন, হঠাৎ করে ইলিশের সরবরাহ কিছুটা বেড়েছে, তবে আমাদের চাহিদার তুলনায় খুবই কম। গত সপ্তাহের তুলনায় ইলিশের কেজিতে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা দাম কমায় কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে।
গত ২১ জুলাই সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, বাজারে ইলিশের সরবরাহ বাড়লে দাম কমবে। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকেও ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী বর্তমান রিজার্ভের পরিমাণ ২৭ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
২ ঘণ্টা আগেফের বড় ধরনের তারল্য সংকটে পড়েছে দেশের শেয়ারবাজার। বুধবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হয়েছে মাত্র ৩৫৫ কোটি টাকা, যা গত চার মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে গত ২৩ জুন ডিএসইতে সর্বনিম্ন ২৭৬ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল।
৩ ঘণ্টা আগেদাবা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী মনন রেজা নীড়ের বিশ্বজয়ের যাত্রার অংশীদার হতে পেরে গর্বিত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি ছয়টি ব্যাংক থেকে প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৮০ পয়সা দরে ৩৮ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ব্যাংকগুলো থেকে মোট ২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
৫ ঘণ্টা আগে