রোহান রাজিব
সমস্যাগ্রস্ত ব্যাংকগুলোকে টাকা ধার দিয়ে বিপাকে পড়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এসব ব্যাংককে ধার দেওয়া টাকা উদ্ধারে বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। দুর্বল ব্যাংকের ক্ষেত্রে ব্যাংক রেজুলেশন এবং রিস্ট্রাকচারিংয়ের আওতায় শেয়ার বা বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে ধার দেওয়া অর্থ সমন্বয় করা হবে। দুর্বল পাঁচটিসহ ১২টি সমস্যাগ্রস্ত ব্যাংকের যেগুলোর চলতি হিসাবে পর্যাপ্ত অর্থ থাকবে তা থেকে টাকা সমন্বয় করারও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে যাদের পর্যাপ্ত স্থিতি ছিল তাদের থেকে কিছু টাকা সমন্বয় করা হয়েছে।
গত ৩০ জুন বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের সভাপতিত্বে সমস্যাগ্রস্ত ১২টি ব্যাংককে দেওয়া টাকা আদায়ে করণীয় নির্ধারণের লক্ষ্যে একটি বৈঠক হয়। সেই বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকে ডেপুটি গভর্নর, গভর্নরের উপদেষ্টা, সংশ্লিষ্ট ডিপার্টমেন্টের নির্বাহী পরিচালক, পরিচালক ও অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের সাড়ে ১৫ বছরে ডজনখানেক ব্যাংকে সীমাহীন লুটপাট হয়েছে। লুটপাটের মাধ্যমে এসব ব্যাংক থেকে ঋণের নামে কয়েকটি শিল্পগ্রুপ বের করে নিয়েছে হাজার হাজার কোটি টাকা। ফলে ব্যাংকগুলো এখন চরম তারল্য সংকটে ভুগছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সহায়তায় এসব ব্যাংক টিকিয়ে রাখা হয়েছে।
হাসিনার সরকার ও অন্তর্বর্তী সরকারের সময় সব মিলিয়ে ১১টি ব্যাংককে ৫৩ হাজার কোটি টাকা ধার দেওয়া হয়েছে। এসব ব্যাংককে টাকা ধার দেওয়া হয়েছে জামানত ছাড়াই। এই টাকা ধারের মেয়াদ অনেক আগে শেষ হলেও তা ফেরত দিতে পারেনি ব্যাংকগুলো। ব্যাংকগুলোর আবেদনে ইতোমধ্যে ধারের টাকার মেয়াদ কয়েক দফা নবায়নও করা হয়েছে। তবে সংকট না কাটায় ব্যাংকগুলো তা ফেরত দিতে পারছে না। এতে সদ্য বিদায় অর্থবছরের আর্থিক হিসাব চূড়ান্ত করার ক্ষেত্রে সমস্যার মুখে পড়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এমন অবস্থায় বিশেষ ধারের ওই টাকা আদায়ে কয়েকটি নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থাটি।
সিদ্ধান্তগুলো হলো— সমস্যাগ্রস্ত যেসব ব্যাংক চলতি হিসাবে পর্যাপ্ত স্থিতি রয়েছে, সে সব ব্যাংকের সঙ্গে আলোচনা করে সুদসহ আসল আদায়ের বিষয়ে মতিঝিল অফিস ও অফ-সাইট সুপারভিশন যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। আবার যেসব ব্যাংকের চলতি হিসাবের স্থিতি অপর্যাপ্ত তার মধ্যে দুর্বল পাঁচটি ব্যাংকের বকেয়া স্থিতি ভবিষ্যতে সমন্বয় করা হবে। পরবর্তী সময়ে অন্যান্য দুর্বল ব্যাংকের ক্ষেত্রে একই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এছাড়া চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের ডিমান্ড লোনের অনাদায়ী সুদ ঋণ হিসাবে রূপান্তর করতে হবে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান আমার দেশকে বলেন, যেসব ব্যাংকের হিসাবে টাকা ছিল তাদের টাকা কেটে রাখার সিদ্ধান্ত হয়। বাকিগুলোর বন্ড-শেয়ার ছাড়া বিষয়ে সিদ্ধান্ত হলে তা মতামত নিয়ে করতে সময় লাগবে। তাই তাদের মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক তিন পদ্ধতিতে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে টাকা ধার দিয়েছে। সরাসরি টাকা ছাপিয়ে, ভালো ব্যাংক থেকে গ্যারান্টির বিপরীতে টাকা ধার এবং চলতি হিসাবে ঘাটতির বিপরীতে ধার। তথ্য অনুযায়ী, টাকা ছাপিয়ে এখন পর্যন্ত ৩২ হাজার ৪১০ কোটি টাকা, চলতি হিসাবে ঘাটতি রেখে ১৮ হাজার ৩৩৪ কোটি এবং গ্যারান্টির আওতায় ৭ হাজার ৩৫০ কোটি টাকার তারল্য সহায়তা দেওয়া হয়। চলতি হিসাবে ঘাটতির পুরো অর্থই দেওয়া হয় পলাতক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের সময়। টাকা ছাপিয়ে ধার দেওয়ার মধ্যে কিছু ব্যাংক অর্থ ফেরত দিয়েছে। ফলে স্থিতি কিছুটা কমেছে। এছাড়া চলতি হিসাবের ঘাটতির মধ্যে ইসলামী ব্যাংক ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ফেরত দেয়। ফলে চলতি হিসাবের ঘাটতি কমে ১৬ হাজার ৮৩৪ কোটি টাকায় নেমেছে।
কোন ব্যাংকে কত ধার
বাংলাদেশ ব্যাংক সবচেয়ে বেশি ধার দিয়েছে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংককে। এই ব্যাংকের চলতি হিসাবে ঘাটতির বিপরীতে ধার রয়েছে ৭ হাজার ২৭০ কোটি টাকা, গ্যারান্টির আওতায় এক হাজার ৫০ কোটি ও টাকা ছাপিয়ে সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা ধার দেওয়া হয়। পর্যায়ক্রমে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ঘাটতির বিপরীতে ৩ হাজার ৩৯৮ কোটি, গ্যারান্টিতে ১ হাজার ১৭৫ কোটি এবং টাকা ছাপিয়ে ৪ হাজার কোটি। ন্যাশনাল ব্যাংকের চলতি হিসাবে ঘাটতির ধার ২ হাজার ৩৭০ কোটি, গ্যারান্টির ৯৮৫ কোটি ও টাকা ছাপিয়ে ধার ছয় হাজার কোটি টাকা। ইসলামী ব্যাংকের ঘাটতি ও গ্যারান্টির আওতায় ধার যথাক্রমে ১ হাজার ৫০০ কোটি ও ২ হাজার ৩৯৫ কোটি। ইউনিয়ন ব্যাংকের ঘাটতিতে ধার ২ হাজার ২০৯ কোটি, গ্যারান্টিতে ৪০০ কোটি এবং টাকা ছাপিয়ে আড়াই হাজার কোটি টাকা ধার দেওয়া হয়। এছাড়া বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকের ঘাটতির বিপরীতে ধারের পরিমাণ ৪০৬ কোটি ও ছাপিয়ে দেওয়া হয় ২০০ কোটি টাকা। পদ্মা ব্যাংকের ঘাটতির বিপরীতে ধারের পরিমাণ ২৩৫ কোটি টাকা। আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের চলতি হিসাবে ঘাটতি ৯৭ কোটি ও টাকা ছাপিয়ে ১০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে।
তাছাড়া গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ঘাটতির বিপরীতে ধারের পরিমাণ ৪১ কোটি, গ্যারান্টিতে ২৯৫ কোটি এবং ছাপিয়ে দেওয়া হয় আড়াই হাজার কোটি টাকা ধার। এক্সিম ব্যাংকের চলতি হিসাবে ঘাটতি না থাকলেও গ্যারান্টির আওতায় ধার রয়েছে এক হাজার ৫০ কোটি এবং টাকা ছাপিয়ে দেওয়া ধারের পরিমাণ ৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। যদিও ব্যাংকটি সম্প্রতি কিছু টাকা পরিশোধ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের। এবি ব্যাংককে টাকা ছাপিয়ে দেওয়া হয় ৭০০ কোটি টাকা। এই ব্যাংক ইতিমধ্যে ১০ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে। বেসিক ব্যাংককে ৫০০ কোটি টাকা ছাপিয়ে দেওয়া হয়।
সমস্যাগ্রস্ত ব্যাংকগুলোকে টাকা ধার দিয়ে বিপাকে পড়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এসব ব্যাংককে ধার দেওয়া টাকা উদ্ধারে বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। দুর্বল ব্যাংকের ক্ষেত্রে ব্যাংক রেজুলেশন এবং রিস্ট্রাকচারিংয়ের আওতায় শেয়ার বা বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে ধার দেওয়া অর্থ সমন্বয় করা হবে। দুর্বল পাঁচটিসহ ১২টি সমস্যাগ্রস্ত ব্যাংকের যেগুলোর চলতি হিসাবে পর্যাপ্ত অর্থ থাকবে তা থেকে টাকা সমন্বয় করারও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে যাদের পর্যাপ্ত স্থিতি ছিল তাদের থেকে কিছু টাকা সমন্বয় করা হয়েছে।
গত ৩০ জুন বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের সভাপতিত্বে সমস্যাগ্রস্ত ১২টি ব্যাংককে দেওয়া টাকা আদায়ে করণীয় নির্ধারণের লক্ষ্যে একটি বৈঠক হয়। সেই বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকে ডেপুটি গভর্নর, গভর্নরের উপদেষ্টা, সংশ্লিষ্ট ডিপার্টমেন্টের নির্বাহী পরিচালক, পরিচালক ও অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের সাড়ে ১৫ বছরে ডজনখানেক ব্যাংকে সীমাহীন লুটপাট হয়েছে। লুটপাটের মাধ্যমে এসব ব্যাংক থেকে ঋণের নামে কয়েকটি শিল্পগ্রুপ বের করে নিয়েছে হাজার হাজার কোটি টাকা। ফলে ব্যাংকগুলো এখন চরম তারল্য সংকটে ভুগছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সহায়তায় এসব ব্যাংক টিকিয়ে রাখা হয়েছে।
হাসিনার সরকার ও অন্তর্বর্তী সরকারের সময় সব মিলিয়ে ১১টি ব্যাংককে ৫৩ হাজার কোটি টাকা ধার দেওয়া হয়েছে। এসব ব্যাংককে টাকা ধার দেওয়া হয়েছে জামানত ছাড়াই। এই টাকা ধারের মেয়াদ অনেক আগে শেষ হলেও তা ফেরত দিতে পারেনি ব্যাংকগুলো। ব্যাংকগুলোর আবেদনে ইতোমধ্যে ধারের টাকার মেয়াদ কয়েক দফা নবায়নও করা হয়েছে। তবে সংকট না কাটায় ব্যাংকগুলো তা ফেরত দিতে পারছে না। এতে সদ্য বিদায় অর্থবছরের আর্থিক হিসাব চূড়ান্ত করার ক্ষেত্রে সমস্যার মুখে পড়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এমন অবস্থায় বিশেষ ধারের ওই টাকা আদায়ে কয়েকটি নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থাটি।
সিদ্ধান্তগুলো হলো— সমস্যাগ্রস্ত যেসব ব্যাংক চলতি হিসাবে পর্যাপ্ত স্থিতি রয়েছে, সে সব ব্যাংকের সঙ্গে আলোচনা করে সুদসহ আসল আদায়ের বিষয়ে মতিঝিল অফিস ও অফ-সাইট সুপারভিশন যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। আবার যেসব ব্যাংকের চলতি হিসাবের স্থিতি অপর্যাপ্ত তার মধ্যে দুর্বল পাঁচটি ব্যাংকের বকেয়া স্থিতি ভবিষ্যতে সমন্বয় করা হবে। পরবর্তী সময়ে অন্যান্য দুর্বল ব্যাংকের ক্ষেত্রে একই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এছাড়া চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের ডিমান্ড লোনের অনাদায়ী সুদ ঋণ হিসাবে রূপান্তর করতে হবে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান আমার দেশকে বলেন, যেসব ব্যাংকের হিসাবে টাকা ছিল তাদের টাকা কেটে রাখার সিদ্ধান্ত হয়। বাকিগুলোর বন্ড-শেয়ার ছাড়া বিষয়ে সিদ্ধান্ত হলে তা মতামত নিয়ে করতে সময় লাগবে। তাই তাদের মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক তিন পদ্ধতিতে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে টাকা ধার দিয়েছে। সরাসরি টাকা ছাপিয়ে, ভালো ব্যাংক থেকে গ্যারান্টির বিপরীতে টাকা ধার এবং চলতি হিসাবে ঘাটতির বিপরীতে ধার। তথ্য অনুযায়ী, টাকা ছাপিয়ে এখন পর্যন্ত ৩২ হাজার ৪১০ কোটি টাকা, চলতি হিসাবে ঘাটতি রেখে ১৮ হাজার ৩৩৪ কোটি এবং গ্যারান্টির আওতায় ৭ হাজার ৩৫০ কোটি টাকার তারল্য সহায়তা দেওয়া হয়। চলতি হিসাবে ঘাটতির পুরো অর্থই দেওয়া হয় পলাতক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের সময়। টাকা ছাপিয়ে ধার দেওয়ার মধ্যে কিছু ব্যাংক অর্থ ফেরত দিয়েছে। ফলে স্থিতি কিছুটা কমেছে। এছাড়া চলতি হিসাবের ঘাটতির মধ্যে ইসলামী ব্যাংক ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ফেরত দেয়। ফলে চলতি হিসাবের ঘাটতি কমে ১৬ হাজার ৮৩৪ কোটি টাকায় নেমেছে।
কোন ব্যাংকে কত ধার
বাংলাদেশ ব্যাংক সবচেয়ে বেশি ধার দিয়েছে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংককে। এই ব্যাংকের চলতি হিসাবে ঘাটতির বিপরীতে ধার রয়েছে ৭ হাজার ২৭০ কোটি টাকা, গ্যারান্টির আওতায় এক হাজার ৫০ কোটি ও টাকা ছাপিয়ে সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা ধার দেওয়া হয়। পর্যায়ক্রমে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ঘাটতির বিপরীতে ৩ হাজার ৩৯৮ কোটি, গ্যারান্টিতে ১ হাজার ১৭৫ কোটি এবং টাকা ছাপিয়ে ৪ হাজার কোটি। ন্যাশনাল ব্যাংকের চলতি হিসাবে ঘাটতির ধার ২ হাজার ৩৭০ কোটি, গ্যারান্টির ৯৮৫ কোটি ও টাকা ছাপিয়ে ধার ছয় হাজার কোটি টাকা। ইসলামী ব্যাংকের ঘাটতি ও গ্যারান্টির আওতায় ধার যথাক্রমে ১ হাজার ৫০০ কোটি ও ২ হাজার ৩৯৫ কোটি। ইউনিয়ন ব্যাংকের ঘাটতিতে ধার ২ হাজার ২০৯ কোটি, গ্যারান্টিতে ৪০০ কোটি এবং টাকা ছাপিয়ে আড়াই হাজার কোটি টাকা ধার দেওয়া হয়। এছাড়া বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকের ঘাটতির বিপরীতে ধারের পরিমাণ ৪০৬ কোটি ও ছাপিয়ে দেওয়া হয় ২০০ কোটি টাকা। পদ্মা ব্যাংকের ঘাটতির বিপরীতে ধারের পরিমাণ ২৩৫ কোটি টাকা। আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের চলতি হিসাবে ঘাটতি ৯৭ কোটি ও টাকা ছাপিয়ে ১০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে।
তাছাড়া গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ঘাটতির বিপরীতে ধারের পরিমাণ ৪১ কোটি, গ্যারান্টিতে ২৯৫ কোটি এবং ছাপিয়ে দেওয়া হয় আড়াই হাজার কোটি টাকা ধার। এক্সিম ব্যাংকের চলতি হিসাবে ঘাটতি না থাকলেও গ্যারান্টির আওতায় ধার রয়েছে এক হাজার ৫০ কোটি এবং টাকা ছাপিয়ে দেওয়া ধারের পরিমাণ ৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। যদিও ব্যাংকটি সম্প্রতি কিছু টাকা পরিশোধ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের। এবি ব্যাংককে টাকা ছাপিয়ে দেওয়া হয় ৭০০ কোটি টাকা। এই ব্যাংক ইতিমধ্যে ১০ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে। বেসিক ব্যাংককে ৫০০ কোটি টাকা ছাপিয়ে দেওয়া হয়।
দাবা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী মনন রেজা নীড়ের বিশ্বজয়ের যাত্রার অংশীদার হতে পেরে গর্বিত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি ছয়টি ব্যাংক থেকে প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৮০ পয়সা দরে ৩৮ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ব্যাংকগুলো থেকে মোট ২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
২ ঘণ্টা আগেএই তদন্তের ফলে হোয়াইট হাউস যেকোনো আমদানি পণ্যের ওপর নতুন শুল্ক আরোপ করতে পারে। বিশ্লেষকদের মতে, এতে আবারও শুরু হতে পারে বৈশ্বিক বাণিজ্য যুদ্ধ—যা কয়েকদিন আগেই কিছুটা প্রশমিত হয়েছিল।
২ ঘণ্টা আগেআজ, বুধবার, বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর ব্যবস্থাপনায় ‘ক্যাশলেস বাংলাদেশ উদ্যোগ কার্যক্রম সম্প্রসারণ ক্যাম্পেইন’ উপলক্ষ্যে চট্টগ্রামে দিনব্যাপী বর্ণাঢ্য রোডশো, সেমিনার এবং স্টল প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে