অর্থনৈতিক রিপোর্টার
চলতি বছরের জুলাইয়ে রেমিট্যান্স এসেছে ২৪৭ কোটি ৭৯ লাখ ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ বেশি। গত বছরের জুলাইতে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ডলার। রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
খাত সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, গত সরকারের আমলে ব্যাংক থেকে জালিয়াতির মাধ্যমে ঋণ নিয়ে হুন্ডি ব্যবসা করা হতো। এতে বৈধ পথে দেশে প্রবাসীয় আয় কম আসতো। তবে বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর জালিয়াতির মাধ্যমে নেওয়া ব্যাংক ঋণ বন্ধ হয়েছে। এতে হুন্ডির ব্যবসা কমে গেছে। তাই বৈধ পথে রেমিট্যান্স বেড়েছে। প্রবাসী আয়ের শক্তিশালী প্রবৃদ্ধি দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বা মজুতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এতে ডলারের ওপর চাপ কমে গেছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, জুলাইতে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৫৪ কোটি ৭৬ লাখ ডলার। বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে ২২ কোটি ৯২ লাখ ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে আসে ১৬৮ কোটি ৯৭ লাখ ডলার। এছাড়া বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১ কোটি ১৩ লাখ ডলার।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে বৈধ পথে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় এসেছে ৩ হাজার ৩২ কোটি ডলার। এর আগের অর্থবছরে এসেছিল ২ হাজার ৩৯১ কোটি ডলার। সে হিসাবে প্রবাসী আয় বেড়েছে প্রায় ২৭ শতাংশ। বিদায়ী অর্থবছরের প্রবাসী আয় দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। এক অর্থবছরে এতো পরিমাণ রেমিট্যান্স কখনোই আসেনি। এর আগে দেশে সর্বোচ্চ প্রবাসী আয় এসেছিল ২০২০-২১ অর্থবছরে। সেই অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৪ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত জুন মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৮১ কোটি সমপরিমাণ ডলার। যা তার আগের বছরের তুলনায় ১১ শতাংশ বেশি। ২০২৪ সালের জুনে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৫৩ কোটি ডলার। গত বছরের আগস্টে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর প্রতি মাসেই রেমিট্যান্স বাড়ছে।
ওই মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ২২২ কোটি ৪১ লাখ ডলার। সেপ্টেম্বরে এসেছিল ২৪০ কোটি ৪১ লাখ ডলার, অক্টোবরে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার, নভেম্বরে ২১৯ কোটি ৯৯ লাখ ডলার এবং ডিসেম্বরে ২৬৩ কোটি ৮৭ লাখ ডলার। চলতি বছরেও সেই ধারা অব্যাহত রয়েছে। জানুয়ারিতে এসেছিল ২১৮ কোটি ৫২ লাখ ডলার, ফেব্রুয়ারিতে ২৫২ কোটি ৭৬ লাখ ডলার, মার্চে ৩২৯ কোটি ডলার, এপ্রিলে ২৭৫ কোটি ডলার এবং মে মাসে ২৯৭ কোটি ডলার।
চলতি বছরের জুলাইয়ে রেমিট্যান্স এসেছে ২৪৭ কোটি ৭৯ লাখ ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ বেশি। গত বছরের জুলাইতে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ডলার। রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
খাত সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, গত সরকারের আমলে ব্যাংক থেকে জালিয়াতির মাধ্যমে ঋণ নিয়ে হুন্ডি ব্যবসা করা হতো। এতে বৈধ পথে দেশে প্রবাসীয় আয় কম আসতো। তবে বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর জালিয়াতির মাধ্যমে নেওয়া ব্যাংক ঋণ বন্ধ হয়েছে। এতে হুন্ডির ব্যবসা কমে গেছে। তাই বৈধ পথে রেমিট্যান্স বেড়েছে। প্রবাসী আয়ের শক্তিশালী প্রবৃদ্ধি দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বা মজুতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এতে ডলারের ওপর চাপ কমে গেছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, জুলাইতে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৫৪ কোটি ৭৬ লাখ ডলার। বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে ২২ কোটি ৯২ লাখ ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে আসে ১৬৮ কোটি ৯৭ লাখ ডলার। এছাড়া বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১ কোটি ১৩ লাখ ডলার।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে বৈধ পথে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় এসেছে ৩ হাজার ৩২ কোটি ডলার। এর আগের অর্থবছরে এসেছিল ২ হাজার ৩৯১ কোটি ডলার। সে হিসাবে প্রবাসী আয় বেড়েছে প্রায় ২৭ শতাংশ। বিদায়ী অর্থবছরের প্রবাসী আয় দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। এক অর্থবছরে এতো পরিমাণ রেমিট্যান্স কখনোই আসেনি। এর আগে দেশে সর্বোচ্চ প্রবাসী আয় এসেছিল ২০২০-২১ অর্থবছরে। সেই অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৪ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত জুন মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৮১ কোটি সমপরিমাণ ডলার। যা তার আগের বছরের তুলনায় ১১ শতাংশ বেশি। ২০২৪ সালের জুনে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৫৩ কোটি ডলার। গত বছরের আগস্টে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর প্রতি মাসেই রেমিট্যান্স বাড়ছে।
ওই মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ২২২ কোটি ৪১ লাখ ডলার। সেপ্টেম্বরে এসেছিল ২৪০ কোটি ৪১ লাখ ডলার, অক্টোবরে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার, নভেম্বরে ২১৯ কোটি ৯৯ লাখ ডলার এবং ডিসেম্বরে ২৬৩ কোটি ৮৭ লাখ ডলার। চলতি বছরেও সেই ধারা অব্যাহত রয়েছে। জানুয়ারিতে এসেছিল ২১৮ কোটি ৫২ লাখ ডলার, ফেব্রুয়ারিতে ২৫২ কোটি ৭৬ লাখ ডলার, মার্চে ৩২৯ কোটি ডলার, এপ্রিলে ২৭৫ কোটি ডলার এবং মে মাসে ২৯৭ কোটি ডলার।
দাবা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী মনন রেজা নীড়ের বিশ্বজয়ের যাত্রার অংশীদার হতে পেরে গর্বিত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি ছয়টি ব্যাংক থেকে প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৮০ পয়সা দরে ৩৮ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ব্যাংকগুলো থেকে মোট ২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
১ ঘণ্টা আগেএই তদন্তের ফলে হোয়াইট হাউস যেকোনো আমদানি পণ্যের ওপর নতুন শুল্ক আরোপ করতে পারে। বিশ্লেষকদের মতে, এতে আবারও শুরু হতে পারে বৈশ্বিক বাণিজ্য যুদ্ধ—যা কয়েকদিন আগেই কিছুটা প্রশমিত হয়েছিল।
২ ঘণ্টা আগেআজ, বুধবার, বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর ব্যবস্থাপনায় ‘ক্যাশলেস বাংলাদেশ উদ্যোগ কার্যক্রম সম্প্রসারণ ক্যাম্পেইন’ উপলক্ষ্যে চট্টগ্রামে দিনব্যাপী বর্ণাঢ্য রোডশো, সেমিনার এবং স্টল প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে