
স্টাফ রিপোর্টার

রাজধানীর বারিধারায় ক্যামব্রিয়ান কলেজের এক শিক্ষার্থী অপহরণের শিকার হয়েছে। অপহরণের পর ওই শিক্ষার্থীর মায়ের কাছে ফোন করে ৮০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। অপহরণের শিকার ওই শিক্ষার্থীর নাম সুদীপ্ত রায়। তিনি বারিধারায় ক্যামব্রিয়ান কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী। ভাটারা থানাধীন শহীদ আব্দুল আজিজ সড়কে ক্যামব্রিয়ান কলেজের হোস্টেলে সে থাকত।
শুক্রবার রাতে অপহরণের শিকার হওয়ার পর শনিবার সন্ধ্যায় সুদীপ্তের বাবা হিমাংশু কুমার রায় ভাটারা থানা এ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগ দায়েরকারী হিমাংশু কুমার রায় বলেন, শুক্রবার বিকেলে সুদীপ্তের মায়ের কাছে ফোন করে জানায় যে সে হোস্টেল থেকে বের হয়ে ঘুরতে যাবে। ওই দিন রাত সাড়ে ৯টার দিকে সুদীপ্ত তার কলেজের হোস্টেল সুপার সোয়াশ স্যারকে ফোনে জানায় যে, সে রাতে হোস্টেলে ফিরবে না। কিন্তু রাত ১০টার দিকে তার মাকে ফোনে জানায় যে সে মিরপুরে রয়েছে এবং হোস্টেলে ফিরবে। রাত আড়াইটার দিকে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি সুদীপ্তের ফোন থেকে তার মাকে ফোন করে বলেন যে, ‘আমার ছেলে তাদের জিম্মায় রয়েছে এবং আগামীকাল (শনিবার) দুপুর ২টার মধ্যে তাদের নির্ধারিত স্থানে আশি লাখ টাকা নিয়ে না আসলে ছেলেকে মেরে ফেলবে। আমার ছেলে লাশ নিতে হবে মর্মে জানায়। এ বিষয়ে পুলিশসহ অন্যান্য যে কাউকে জানানো যাবে না বলে হুমকি দেয়া হয়। এরপর থেকে সুদীপ্তের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। শনিবার দুপুরে একটি হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর থেকে ফোন করে মুক্তিপণের ৮০ লাখ টাকা রেডি রাখতে বলে এবং বলে আবার ১ঘণ্টা পর ফোন দিবে।
এ ব্যাপারে ভাটারা থানার ওসি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ক্যামব্রিয়ান কলেজের শিক্ষার্থী সুদীপ্ত হোস্টেল থেকে বের হয়ে মিরপুরে গেছে। আমরা তার সর্বশেষ অবস্থান মিরপুরে পেয়েছি। সে যদি অপহরণের শিকার হয়, সেক্ষেত্রে মিরপুর থানায় মামলা করার পরামর্শ দিয়েছি। যদিও ভাটারা থানায় একটি অভিযোগ দায়ের হয়েছে। আমরা ওই অভিযোগ তদন্ত করছি। শিক্ষার্থীকে উদ্ধারের চেষ্টা করা হচ্ছে।

রাজধানীর বারিধারায় ক্যামব্রিয়ান কলেজের এক শিক্ষার্থী অপহরণের শিকার হয়েছে। অপহরণের পর ওই শিক্ষার্থীর মায়ের কাছে ফোন করে ৮০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। অপহরণের শিকার ওই শিক্ষার্থীর নাম সুদীপ্ত রায়। তিনি বারিধারায় ক্যামব্রিয়ান কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী। ভাটারা থানাধীন শহীদ আব্দুল আজিজ সড়কে ক্যামব্রিয়ান কলেজের হোস্টেলে সে থাকত।
শুক্রবার রাতে অপহরণের শিকার হওয়ার পর শনিবার সন্ধ্যায় সুদীপ্তের বাবা হিমাংশু কুমার রায় ভাটারা থানা এ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগ দায়েরকারী হিমাংশু কুমার রায় বলেন, শুক্রবার বিকেলে সুদীপ্তের মায়ের কাছে ফোন করে জানায় যে সে হোস্টেল থেকে বের হয়ে ঘুরতে যাবে। ওই দিন রাত সাড়ে ৯টার দিকে সুদীপ্ত তার কলেজের হোস্টেল সুপার সোয়াশ স্যারকে ফোনে জানায় যে, সে রাতে হোস্টেলে ফিরবে না। কিন্তু রাত ১০টার দিকে তার মাকে ফোনে জানায় যে সে মিরপুরে রয়েছে এবং হোস্টেলে ফিরবে। রাত আড়াইটার দিকে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি সুদীপ্তের ফোন থেকে তার মাকে ফোন করে বলেন যে, ‘আমার ছেলে তাদের জিম্মায় রয়েছে এবং আগামীকাল (শনিবার) দুপুর ২টার মধ্যে তাদের নির্ধারিত স্থানে আশি লাখ টাকা নিয়ে না আসলে ছেলেকে মেরে ফেলবে। আমার ছেলে লাশ নিতে হবে মর্মে জানায়। এ বিষয়ে পুলিশসহ অন্যান্য যে কাউকে জানানো যাবে না বলে হুমকি দেয়া হয়। এরপর থেকে সুদীপ্তের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। শনিবার দুপুরে একটি হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর থেকে ফোন করে মুক্তিপণের ৮০ লাখ টাকা রেডি রাখতে বলে এবং বলে আবার ১ঘণ্টা পর ফোন দিবে।
এ ব্যাপারে ভাটারা থানার ওসি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ক্যামব্রিয়ান কলেজের শিক্ষার্থী সুদীপ্ত হোস্টেল থেকে বের হয়ে মিরপুরে গেছে। আমরা তার সর্বশেষ অবস্থান মিরপুরে পেয়েছি। সে যদি অপহরণের শিকার হয়, সেক্ষেত্রে মিরপুর থানায় মামলা করার পরামর্শ দিয়েছি। যদিও ভাটারা থানায় একটি অভিযোগ দায়ের হয়েছে। আমরা ওই অভিযোগ তদন্ত করছি। শিক্ষার্থীকে উদ্ধারের চেষ্টা করা হচ্ছে।

সুস্থ সংস্কৃতির জন্য শিক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরে তিনি বলেন, আমরা জানি, শিক্ষা ও সংস্কৃতি হাত ধরাধরি করে চলে। এরা একে অন্যের পরিপূরক। আমরা যে শিক্ষা গ্রহণ করি তা যদি দেশকে ভালোবাসতে না শেখায়, জীবনকে প্রেমময় না করে, মানুষের প্রতি দরদি না করে, তাহলে সে শিক্ষা হলো অপশিক্ষা আর অপশিক্ষার পথ ধরে অপসংস্কৃতি আম
৪ ঘণ্টা আগে
জামায়াতের ঢাকা মহানগরী উত্তর শাখার নায়েবে আমির আব্দুর রহমান মূসার সভাপতিত্বে ও মিরপুর পূর্ব থানার কর্মপরিষদ সদস্য সাইফুল ইসলামের সঞ্চালনায় সমাবেশে স্থানীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
৫ ঘণ্টা আগে
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কুখ্যাত শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমন বর্তমানে কারাগারে থেকেও মোবাইল ফোন ও বিভিন্ন বিদেশি নম্বরের মাধ্যমে তার চাঁদাবাজির নেটওয়ার্ক পরিচালনা করছে।
৫ ঘণ্টা আগে
শুরু থেকেই মোবাইল অপারেটরদের হাতে জিম্মি দেশের টেলিকম খাত। ২০০৮ সালে আইডিএলটিএস পলিসি এই খাতের একাধিপত্য ভাঙতে সক্ষম হয়। কিন্তু নতুন খসড়া পলিসি ফের বিদেশি কোম্পানির কাছে জিম্মি হওয়ায় শঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। কেননা, আইএসপি’র লাইসেন্স ফি ৫ গুণ বেড়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে