মার্চ ফর গাজা
সরদার আনিছ
রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শনিবার ‘প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ’-এর উদ্যোগে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে অংশ নেন লাখ লাখ মানুষ। উদ্যানে জায়গা না পেয়ে জনস্রোত ছড়িয়ে পড়ে সচিবালয়, জিরো পয়েন্ট, পল্টন, মৎস্য ভবন, হাইকোর্ট চত্বর, প্রেস ক্লাব, কাকরাইল, রমনাপার্ক, শাহবাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ আশপাশের রাস্তায়। এ সময় গরমে অস্থির হয়ে পড়েন কর্মসূচিতে আগতরা।
এমন পরিস্থিতিতে আগত লোকজনের তৃষ্ণা মেটাতে এগিয়ে আসে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের স্বেচ্ছাসেবক দল। তারা পিকআপে করে বিনামূল্যে পানি, বিস্কুট, কেক বিতরণ করেন। তাদের এমন আপ্যায়নে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন মার্চ ফর গাজায় আগত লোকজন।
গতকাল শনিবার বেলা আড়াইটার দিকে দেখা গেছে, মৎস্য ভবনের সামনের সড়ক দিয়ে হাজারো মানুষ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশের চেষ্টা করছেন। তার আগেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যান কানায় কানায় ভরে যায় এবং জায়গা না থাকায় মানুষ তেমন এগোতে পারছিলেন না। এ সময় তীব্র গরমে অনেককে অস্থির দেখা যায়।
এ সময় সেখানে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি-বিডিপির পক্ষ থেকে পানি বিস্কুট ও ওরস্যালাইন বিতরণ করতে দেখা যায়। ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের কোষাধ্যক্ষ খন্দকার আলমগীর বলেন, পাঁচ হাজার বোতল পানি ও সমপরিমাণ বিস্কুট ও ওরস্যালাইন বিতরণ করা হয়।
এ ছাড়াও সেখানে একদল যুবককে পিকআপে করে পানি বিতরণ করতে দেখা যায়। আরেকটি পিকআপ থেকে রুটি, চিপস, কেক বিতরণ করা হয়। মানুষ সারিবদ্ধভাবে খাবার সংগ্রহ করেন। তবে এ দুটি পিকআপে কোনো প্রতিষ্ঠানের ব্যানার লাগানো ছিল না।
সচিবালয়, প্রেস ক্লাব, জিরো পয়েন্ট, পল্টন ও শাহবাগ এলাকায় অনেক স্বেচ্ছাসেবককে পিকআপ থেকে পানি ও বিস্কুট ফেলতে দেখা গেছে।
স্বেচ্ছাসেবক মোস্তফা কামাল বলেন, সাধারণত এমন বড় জমায়েতে মানুষের পানির চাহিদা বেশি থাকে। তাই তারা কয়েকজন বন্ধু মিলে এক হাজার পানির বোতল বিতরণের উদ্যোগ নেন। মানুষ খুব আগ্রহ নিয়ে পানি নিচ্ছেন। এটা দেখে ভালো লাগছে। আরো বেশি পানির সরবরাহ করতে পারলে আমাদের আরো ভালো লাগত।
রাফসান নামে আরেক স্বেচ্ছাসেবক বলেন, গাজায় যুদ্ধের মধ্যে তীব্র পানি সংকট চলছে। কিন্তু আমরা সেখানে কোনো সহযোগিতা করতে পারছি না। এখন বাংলাদেশে যারা গাজাকে সমর্থনে জমায়েতে এসেছেন তাদের পানি খাওয়াতেও ভালো লাগছে।
ধানমন্ডি এলাকা থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশে এসেছেন ফয়সাল ও মুন্না। তারা ওই পিকআপ থেকে পানি সংগ্রহ করে পান করেছেন। তারা বলেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের আশপাশের পানির দোকান কম। সকালে যারা সমাবেশে এসেছেন, তাদের অনেকেই ক্ষুধার্ত। এমন অবস্থায় বিনামূল্যে পানি ও অন্যান্য খাবার পেয়ে খুব ভালো লাগছে। এ কাজটি যারা করছেন, তারা খুবই ভালো করেছেন। দাবদাহ ও গরমের মধ্যে পানি-বিস্কুট পেয়ে মানুষ খুবই খুশি।
রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শনিবার ‘প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ’-এর উদ্যোগে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে অংশ নেন লাখ লাখ মানুষ। উদ্যানে জায়গা না পেয়ে জনস্রোত ছড়িয়ে পড়ে সচিবালয়, জিরো পয়েন্ট, পল্টন, মৎস্য ভবন, হাইকোর্ট চত্বর, প্রেস ক্লাব, কাকরাইল, রমনাপার্ক, শাহবাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ আশপাশের রাস্তায়। এ সময় গরমে অস্থির হয়ে পড়েন কর্মসূচিতে আগতরা।
এমন পরিস্থিতিতে আগত লোকজনের তৃষ্ণা মেটাতে এগিয়ে আসে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের স্বেচ্ছাসেবক দল। তারা পিকআপে করে বিনামূল্যে পানি, বিস্কুট, কেক বিতরণ করেন। তাদের এমন আপ্যায়নে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন মার্চ ফর গাজায় আগত লোকজন।
গতকাল শনিবার বেলা আড়াইটার দিকে দেখা গেছে, মৎস্য ভবনের সামনের সড়ক দিয়ে হাজারো মানুষ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশের চেষ্টা করছেন। তার আগেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যান কানায় কানায় ভরে যায় এবং জায়গা না থাকায় মানুষ তেমন এগোতে পারছিলেন না। এ সময় তীব্র গরমে অনেককে অস্থির দেখা যায়।
এ সময় সেখানে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি-বিডিপির পক্ষ থেকে পানি বিস্কুট ও ওরস্যালাইন বিতরণ করতে দেখা যায়। ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের কোষাধ্যক্ষ খন্দকার আলমগীর বলেন, পাঁচ হাজার বোতল পানি ও সমপরিমাণ বিস্কুট ও ওরস্যালাইন বিতরণ করা হয়।
এ ছাড়াও সেখানে একদল যুবককে পিকআপে করে পানি বিতরণ করতে দেখা যায়। আরেকটি পিকআপ থেকে রুটি, চিপস, কেক বিতরণ করা হয়। মানুষ সারিবদ্ধভাবে খাবার সংগ্রহ করেন। তবে এ দুটি পিকআপে কোনো প্রতিষ্ঠানের ব্যানার লাগানো ছিল না।
সচিবালয়, প্রেস ক্লাব, জিরো পয়েন্ট, পল্টন ও শাহবাগ এলাকায় অনেক স্বেচ্ছাসেবককে পিকআপ থেকে পানি ও বিস্কুট ফেলতে দেখা গেছে।
স্বেচ্ছাসেবক মোস্তফা কামাল বলেন, সাধারণত এমন বড় জমায়েতে মানুষের পানির চাহিদা বেশি থাকে। তাই তারা কয়েকজন বন্ধু মিলে এক হাজার পানির বোতল বিতরণের উদ্যোগ নেন। মানুষ খুব আগ্রহ নিয়ে পানি নিচ্ছেন। এটা দেখে ভালো লাগছে। আরো বেশি পানির সরবরাহ করতে পারলে আমাদের আরো ভালো লাগত।
রাফসান নামে আরেক স্বেচ্ছাসেবক বলেন, গাজায় যুদ্ধের মধ্যে তীব্র পানি সংকট চলছে। কিন্তু আমরা সেখানে কোনো সহযোগিতা করতে পারছি না। এখন বাংলাদেশে যারা গাজাকে সমর্থনে জমায়েতে এসেছেন তাদের পানি খাওয়াতেও ভালো লাগছে।
ধানমন্ডি এলাকা থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশে এসেছেন ফয়সাল ও মুন্না। তারা ওই পিকআপ থেকে পানি সংগ্রহ করে পান করেছেন। তারা বলেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের আশপাশের পানির দোকান কম। সকালে যারা সমাবেশে এসেছেন, তাদের অনেকেই ক্ষুধার্ত। এমন অবস্থায় বিনামূল্যে পানি ও অন্যান্য খাবার পেয়ে খুব ভালো লাগছে। এ কাজটি যারা করছেন, তারা খুবই ভালো করেছেন। দাবদাহ ও গরমের মধ্যে পানি-বিস্কুট পেয়ে মানুষ খুবই খুশি।
রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে দুই ক্ষুদ্র কাপড় ব্যবসায়ী ঢামেক হাসপাতাল ভর্তি হয়েছেন। তাদেরকে অচেতন অবস্থায় তাদের উদ্ধার করা হয়। আহতরা হলেন, নরসিংদীর মাদবদী এলাকার ক্ষুদ্র কাপড় ব্যাবসায়ী মো: সজল (৩০), ও আলামিন(২৭)।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর শাহজাহানপুর এলাকা থেকে এক অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তার নাম পরিচয় জানা যায়নি। তবে অজ্ঞাতনামা পুরুষের বয়স আনুমানিক ৬০ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেনাগরিকদের কাছে সরকারি সেবা পৌঁছে দিতে রাজধানীতে নতুন তিনটি নাগরিক সেবাকেন্দ্রের যাত্রা শুরু হয়েছে। বুধবার প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেয়া পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেমেট্রোরেলের কোনো স্টেশনে গিয়ে কার্ড স্ক্যান করে ভেতরে ঢোকার পর যাত্রা না করে বেরিয়ে গেলে ১০০ টাকা ভাড়া কাটবে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ। এর আগে কেউ কার্ড স্ক্যান করে স্টেশনের ভেতরে যাওয়ার পাঁচ মিনিটের মধ্যে বেরিয়ে গেলে তাকে কোনো ভাড়া দিতে হতো না। নতুন নিয়মে সেই সুযোগ থাকছে না।
৫ ঘণ্টা আগে