
স্টাফ রিপোর্টার

হুন্ডির মাধ্যমে অর্থপাচার বন্ধ, বিদেশি এয়ারলাইন্স গুলোকে শৃঙ্খলার মধ্যে আনা, দেশিয় কর্মসংস্থানের স্বার্থ রক্ষা ও এয়ারলাইন্স গুণগত যাত্রীসেবা নিশ্চিত করার লক্ষে বিদেশি এয়ারলাইন্সের জেনারেল সেলস এজেন্ট বা জিএসএ নিয়োগ আইন অপরিবর্তিত রাখার দাবি জানিয়েছেন এয়ারলাইন্স জিএসএতে নিয়োজিত কর্মকর্তা -কর্মচারীবৃন্দ।
রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক মানবন্ধনে বক্তারা এই দাবী জানান। বক্তারা বলেন, বিভিন্ন বিদেশি এয়ারলাইন্সের জিএসএ এজেন্টগুলোর মাধ্যমে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে জড়িয়ে আছে প্রায় ৫০ হাজার মানুষের জীবন-জীবিকা। বিদেশি এয়ারলাইন্সগুলোর স্বার্থে জিএসএ নিয়োগ আইন বাতিল করা হলে কর্মসংস্থান হারাবে দেশের মানুষ। পাশাপাশি বিদেশী এয়ারলাইন্স সমুহকে বাংলাদেশের বিদ্যমান আইনি কাঠামোয় এনে জবাবদিহিতা নিশ্চিতে ব্যর্থ হবে সরকার, বাড়বে গ্রাহক হয়রানি।
মানবন্ধনে এয়ারলাইন্স জিএসএতে নিয়োজিত কর্মকর্তা -কর্মচারীবৃন্দের পক্ষে রফিকুল ইসলাম বলেন, জিএসএ নিয়োগের চলমান নিয়ম লংঘন করলে প্রতি বছর প্রায় ১০০ কোটির বেশি রাজস্ব হারাবে সরকার। অতীত অভিজ্ঞতার উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, এমিরেটস, কাতার এয়ারওয়েজ, সাউদিয়া, থাই এয়ারওয়েজ ও এয়ার ইন্ডিয়ার মতো বিদেশি এয়ারলাইন্সগুলো জিএসএ ছাড়া বাংলাদেশে পরিচালিত হলে বাজারে দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনা ও দীর্ঘ টিকিট লাইনের অভিযোগ উঠেছিল বিশেষ করে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য। জিএসএ বাধ্যতামূলক হওয়ার পর পরিস্থিতি নাটকীয়ভাবে উন্নত হয় এবং টিকিট সিন্ডিকেশন অনেকাংশে কমে যায়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, জিএসএ গুলো এয়ারলাইন্স ও যাত্রীদের মধ্যে সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করে এবং মাঠপর্যায়ের বাস্তবতা বিদেশি সদর দপ্তরে পৌঁছে দেয়া কেবল বিদেশি কান্ট্রি ম্যানেজার দিয়ে সম্ভব নয়। ১৯৭০-এর দশক থেকে জিএসএ বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক এয়ারলাইনসের উপস্থিতি বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে, এমনকি প্যান অ্যাম, ইউনাইটেড, লুফথানসা ও কেএলএম-এর মতো বিখ্যাত এয়ারলাইনস চালু করতেও সহায়তা করেছে দেশিয় জিএসএ গুলো ।
মানববন্ধন শেষে প্রধান উপদেষ্টা, বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, আইন মন্ত্রণালয়, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।

হুন্ডির মাধ্যমে অর্থপাচার বন্ধ, বিদেশি এয়ারলাইন্স গুলোকে শৃঙ্খলার মধ্যে আনা, দেশিয় কর্মসংস্থানের স্বার্থ রক্ষা ও এয়ারলাইন্স গুণগত যাত্রীসেবা নিশ্চিত করার লক্ষে বিদেশি এয়ারলাইন্সের জেনারেল সেলস এজেন্ট বা জিএসএ নিয়োগ আইন অপরিবর্তিত রাখার দাবি জানিয়েছেন এয়ারলাইন্স জিএসএতে নিয়োজিত কর্মকর্তা -কর্মচারীবৃন্দ।
রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক মানবন্ধনে বক্তারা এই দাবী জানান। বক্তারা বলেন, বিভিন্ন বিদেশি এয়ারলাইন্সের জিএসএ এজেন্টগুলোর মাধ্যমে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে জড়িয়ে আছে প্রায় ৫০ হাজার মানুষের জীবন-জীবিকা। বিদেশি এয়ারলাইন্সগুলোর স্বার্থে জিএসএ নিয়োগ আইন বাতিল করা হলে কর্মসংস্থান হারাবে দেশের মানুষ। পাশাপাশি বিদেশী এয়ারলাইন্স সমুহকে বাংলাদেশের বিদ্যমান আইনি কাঠামোয় এনে জবাবদিহিতা নিশ্চিতে ব্যর্থ হবে সরকার, বাড়বে গ্রাহক হয়রানি।
মানবন্ধনে এয়ারলাইন্স জিএসএতে নিয়োজিত কর্মকর্তা -কর্মচারীবৃন্দের পক্ষে রফিকুল ইসলাম বলেন, জিএসএ নিয়োগের চলমান নিয়ম লংঘন করলে প্রতি বছর প্রায় ১০০ কোটির বেশি রাজস্ব হারাবে সরকার। অতীত অভিজ্ঞতার উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, এমিরেটস, কাতার এয়ারওয়েজ, সাউদিয়া, থাই এয়ারওয়েজ ও এয়ার ইন্ডিয়ার মতো বিদেশি এয়ারলাইন্সগুলো জিএসএ ছাড়া বাংলাদেশে পরিচালিত হলে বাজারে দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনা ও দীর্ঘ টিকিট লাইনের অভিযোগ উঠেছিল বিশেষ করে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য। জিএসএ বাধ্যতামূলক হওয়ার পর পরিস্থিতি নাটকীয়ভাবে উন্নত হয় এবং টিকিট সিন্ডিকেশন অনেকাংশে কমে যায়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, জিএসএ গুলো এয়ারলাইন্স ও যাত্রীদের মধ্যে সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করে এবং মাঠপর্যায়ের বাস্তবতা বিদেশি সদর দপ্তরে পৌঁছে দেয়া কেবল বিদেশি কান্ট্রি ম্যানেজার দিয়ে সম্ভব নয়। ১৯৭০-এর দশক থেকে জিএসএ বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক এয়ারলাইনসের উপস্থিতি বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে, এমনকি প্যান অ্যাম, ইউনাইটেড, লুফথানসা ও কেএলএম-এর মতো বিখ্যাত এয়ারলাইনস চালু করতেও সহায়তা করেছে দেশিয় জিএসএ গুলো ।
মানববন্ধন শেষে প্রধান উপদেষ্টা, বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, আইন মন্ত্রণালয়, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।

ফুটবলে সেরাদের সেরা হয়েছেন রাজশাহী বিভাগের শাকিল হোসেন দ্বিতীয় হয়েছেন রংপুর বিভাগের রেদওয়ান আলিফ রাহাত এবং তৃতীয় হয়েছেন ঢাকা বিভাগের আমির হামজা।
৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে অবস্থিত আলজেরিয়া দূতাবাস শনিবার ঢাকায় লা মেরিডিয়ানে এক জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গৌরবময় মুক্তি বিপ্লবের ৭১তম বার্ষিকী উদযাপন করেছে। এই অনুষ্ঠানে ১৯৫৪ সালের ১ নভেম্বর ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে শুরু হওয়া আলজেরিয়ার ঐতিহাসিক বিদ্রোহকে স্মরণ করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগে
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেন, “সাম্প্রতিক তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বিগত বছরের তুলনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী ও মৃত্যুর সংখ্যা কমেছে। তবে ডেঙ্গুতে একটি মৃত্যুও আমাদের কাম্য নয়। স্বল্প জনবল নিয়েও আমরা সর্বোচ্চ সেবা দেওয়ার চেষ্টা করছি।”
১০ ঘণ্টা আগে
স্বীকৃতিপ্রাপ্ত, অনুদানভূক্ত ও অনুদান হীন সকল স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা সরকার কর্তৃক ঘোষিত জাতীয়করণের বাস্তবায়নের দাবিতে টানা ২১তম দিনের মতো অবস্থান ধর্মঘট পালন করছেন ইবতেদায়ি মাদরাসার শিক্ষকরা।
১৫ ঘণ্টা আগে