
স্টাফ রিপোর্টার

গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মুসলিম শিশু এবং নারীর উপর হিন্দু ধর্মাবলম্বী ইসকন কর্তৃক ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধের প্রতিবাদে। আমরা ধর্ষণের বিরুদ্ধে সরকারের কাছে পাঁচ দফা দাবি করছি। আশা করছি সরকার আমাদের দাবি মেনে নিবে।
শুক্রবার বিকালে শাহবাগ মোড়ে জাতীয় জাদুঘরের সামনে এক মানববন্ধনে বক্তারা এসব দাবি করেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি বাংলাদেশের পুলিশ ধর্ষিতাকে দোষী সাব্যস্ত করে অফিসিয়াল বিবৃতি দিচ্ছে।আমরা ব। আমরা চাই, আমাদের আবেগ নিয়ে খেলবেন না, আমাদের ধৈর্যের পরীক্ষা নিবেন না। গতবছর ইসকন নামের হিন্দুত্ববাদী সংগঠন আমাদের ভাই সাইফুল ইসলাম আলিফকে হত্যা করেছিল, এক বছর পার হয়ে গেলেও আমরা ভাই হত্যার বিচার এখনো পাইনি। আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বলে দিতে চাই, আমাদের মা বোনদের নিয়ে, আমাদের দেশের সার্বভৌমত্ব নিয়ে কোন ধরনের ষড়যন্ত্র আমরা বরদাস্ত করবো না।
আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, শিশু এবং নারী ধর্ষণ, নির্যাতন কোনো ধর্ম, বর্ণ, বা গোষ্ঠীর হতে পারে না। এটি একটি জঘন্যতম মানবতাবিরোধী অপরাধ, এবং এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তির একমাত্র পরিচয় সে একজন অপরাধী। এই জঘন্য কাজকে কোনোভাবেই ধর্মীয় পরিচয় দিয়ে লঘু করে দেখার সুযোগ নেই। আমরা অবিলম্বে এই অপরাধীর দৃষ্টান্তমূলক ও দ্রুততম শাস্তির দাবি জানাই। বিচার প্রক্রিয়ায় যেন কোনো প্রকারের দীর্ঘসূত্রিতা বা প্রভাবশালীর হস্তক্ষেপ না ঘটে, তা নিশ্চিত করতে হবে।
একইসঙ্গে, আমাদের এই প্রতিবাদ শুধু একটি নির্দিষ্ট ঘটনার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি সারাদেশে ঘটে যাওয়া রাজনৈতিক এবং ভারতের আরএসএস ইসকনের টার্গেটে সকল প্রকার নারী ও শিশু নির্যাতন, ধর্ষণ এবং নিপীড়নের বিরুদ্ধে আমাদের সম্মিলিত হুঙ্কার। সোশ্যাল মিডিয়া, গণমাধ্যমে চোখ রাখলেই আমরা দেখতে পাই কীভাবে আমাদের নারীরা, শিশুরা নিরাপদ আশ্রয় থেকে শুরু করে পথ-ঘাটে পর্যন্ত প্রতিনিয়ত নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। এবং যে শিশুরা আগামী দিনের ভবিষ্যৎ, তাদের শৈশব আজ ধর্ষকদের দ্বারা রক্তাক্ত। আমরা আর দেখতে চাই না কোনো মা, বোন এবং শিশু আতঙ্কে গুটিয়ে থাকবে। আমরা আর শুনতে চাই না কোনো মায়ের বুকফাটা কান্না।
আমাদের দাবিগুলো আজ স্পষ্ট: অনতিবিলম্ব না করে ইসকন নিষিদ্ধ করতেই হবে-
১. গাজীপুরসহ সারাদেশে ঘটনার সঙ্গে জড়িত অপরাধীর দ্রুত বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
২. সকল প্রকার শিশু-নির্যাতনের ঘটনায় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে স্বল্পতম সময়ে বিচারকার্য শেষ করে অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
৩. মেয়ে এবং শিশুদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সমাজে এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কঠোর নজরদারি বাড়াতে হবে এবং আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে।
৪. ধর্মীয় ও সামাজিক সম্প্রীতি বজায় রেখে যেকোনো অপরাধকে কেবল 'অপরাধ' হিসেবে বিবেচনা করতে হবে, ধর্ম বা গোষ্ঠীর পরিচয়ে নয়, যাতে প্রকৃত অপরাধীরা আড়াল হতে না পারে।
৫. নারী এবং শিশুদের সুরক্ষার জন্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে একটি কার্যকর, সম্মিলিত ও বহুমাত্রিক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
আমরা "শাহবাগ বিরোধী ঐক্য"-এর পক্ষ থেকে ঘোষণা করছি, রাষ্ট্রের নারী এবং শিশুদের নিরাপদ ভবিষ্যৎ নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত আমাদের এই প্রতিবাদ থামবে না। আসুন, আমরা সকলে মিলে এই বর্বরতার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হই এবং প্রতিটি শিশুর জন্য একটি নিরাপদ, সুন্দর ও ভীতিমুক্ত দেশ গড়ি।

গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মুসলিম শিশু এবং নারীর উপর হিন্দু ধর্মাবলম্বী ইসকন কর্তৃক ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধের প্রতিবাদে। আমরা ধর্ষণের বিরুদ্ধে সরকারের কাছে পাঁচ দফা দাবি করছি। আশা করছি সরকার আমাদের দাবি মেনে নিবে।
শুক্রবার বিকালে শাহবাগ মোড়ে জাতীয় জাদুঘরের সামনে এক মানববন্ধনে বক্তারা এসব দাবি করেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি বাংলাদেশের পুলিশ ধর্ষিতাকে দোষী সাব্যস্ত করে অফিসিয়াল বিবৃতি দিচ্ছে।আমরা ব। আমরা চাই, আমাদের আবেগ নিয়ে খেলবেন না, আমাদের ধৈর্যের পরীক্ষা নিবেন না। গতবছর ইসকন নামের হিন্দুত্ববাদী সংগঠন আমাদের ভাই সাইফুল ইসলাম আলিফকে হত্যা করেছিল, এক বছর পার হয়ে গেলেও আমরা ভাই হত্যার বিচার এখনো পাইনি। আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বলে দিতে চাই, আমাদের মা বোনদের নিয়ে, আমাদের দেশের সার্বভৌমত্ব নিয়ে কোন ধরনের ষড়যন্ত্র আমরা বরদাস্ত করবো না।
আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, শিশু এবং নারী ধর্ষণ, নির্যাতন কোনো ধর্ম, বর্ণ, বা গোষ্ঠীর হতে পারে না। এটি একটি জঘন্যতম মানবতাবিরোধী অপরাধ, এবং এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তির একমাত্র পরিচয় সে একজন অপরাধী। এই জঘন্য কাজকে কোনোভাবেই ধর্মীয় পরিচয় দিয়ে লঘু করে দেখার সুযোগ নেই। আমরা অবিলম্বে এই অপরাধীর দৃষ্টান্তমূলক ও দ্রুততম শাস্তির দাবি জানাই। বিচার প্রক্রিয়ায় যেন কোনো প্রকারের দীর্ঘসূত্রিতা বা প্রভাবশালীর হস্তক্ষেপ না ঘটে, তা নিশ্চিত করতে হবে।
একইসঙ্গে, আমাদের এই প্রতিবাদ শুধু একটি নির্দিষ্ট ঘটনার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি সারাদেশে ঘটে যাওয়া রাজনৈতিক এবং ভারতের আরএসএস ইসকনের টার্গেটে সকল প্রকার নারী ও শিশু নির্যাতন, ধর্ষণ এবং নিপীড়নের বিরুদ্ধে আমাদের সম্মিলিত হুঙ্কার। সোশ্যাল মিডিয়া, গণমাধ্যমে চোখ রাখলেই আমরা দেখতে পাই কীভাবে আমাদের নারীরা, শিশুরা নিরাপদ আশ্রয় থেকে শুরু করে পথ-ঘাটে পর্যন্ত প্রতিনিয়ত নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। এবং যে শিশুরা আগামী দিনের ভবিষ্যৎ, তাদের শৈশব আজ ধর্ষকদের দ্বারা রক্তাক্ত। আমরা আর দেখতে চাই না কোনো মা, বোন এবং শিশু আতঙ্কে গুটিয়ে থাকবে। আমরা আর শুনতে চাই না কোনো মায়ের বুকফাটা কান্না।
আমাদের দাবিগুলো আজ স্পষ্ট: অনতিবিলম্ব না করে ইসকন নিষিদ্ধ করতেই হবে-
১. গাজীপুরসহ সারাদেশে ঘটনার সঙ্গে জড়িত অপরাধীর দ্রুত বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
২. সকল প্রকার শিশু-নির্যাতনের ঘটনায় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে স্বল্পতম সময়ে বিচারকার্য শেষ করে অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
৩. মেয়ে এবং শিশুদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সমাজে এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কঠোর নজরদারি বাড়াতে হবে এবং আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে।
৪. ধর্মীয় ও সামাজিক সম্প্রীতি বজায় রেখে যেকোনো অপরাধকে কেবল 'অপরাধ' হিসেবে বিবেচনা করতে হবে, ধর্ম বা গোষ্ঠীর পরিচয়ে নয়, যাতে প্রকৃত অপরাধীরা আড়াল হতে না পারে।
৫. নারী এবং শিশুদের সুরক্ষার জন্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে একটি কার্যকর, সম্মিলিত ও বহুমাত্রিক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
আমরা "শাহবাগ বিরোধী ঐক্য"-এর পক্ষ থেকে ঘোষণা করছি, রাষ্ট্রের নারী এবং শিশুদের নিরাপদ ভবিষ্যৎ নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত আমাদের এই প্রতিবাদ থামবে না। আসুন, আমরা সকলে মিলে এই বর্বরতার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হই এবং প্রতিটি শিশুর জন্য একটি নিরাপদ, সুন্দর ও ভীতিমুক্ত দেশ গড়ি।

বিগত ফ্যাসিবাদী শাসনামলে বৈষম্যের শিকার কর্মকর্তাদের বঞ্চনা লাঘবের জন্য অন্তরবর্তী সরকার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। এ প্রক্রিয়ায় প্রশাসন ক্যাডারের অবসরপ্রাপ্ত ও প্রয়াত মিলে প্রায় ৭৭৮জন কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ও অন্তর্জাতিক পর্যায়ের ইসলামি চিন্তাবিদ, কোরআন গবেষক, হাজার-হাজার হাফেজদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে ওঠে তানযীমুল উম্মাহর এই বর্ণিল আয়োজন। শুরু থেকেই বিভিন্ন সুরে সুললিত কণ্ঠে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের সুরের র্মূছনায় মুখরিত হয়ে ওঠে অনুষ্ঠানস্থল।
২ ঘণ্টা আগে
দেশের মানুষের মাথাপিছু আয় যেখানে ২ হাজার ৮২০ ডলার, সেখানে ঢাকা জেলা বাসিন্দাদের মাথাপিছু আয় ৫ হাজার ১৬৩ ডলার । যা দেশের মানুষের গড় মাথাপিছু আয়ের প্রায় দুই গুণের কাছাকাছি।
২ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে নকল রাইফেল প্রদর্শন করে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টির অভিযোগে মুজাহিদুল ইসলাম চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৩ ঘণ্টা আগে