স্টাফ রিপোর্টার
রাজধানীর বনশ্রীতে গুলি করে স্বর্ণ ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেনকে প্রাণনাশের চেষ্টা ও স্বর্ণ লুটের ঘটনায় কাউকে গ্রেপ্তার না করায় প্রতিবাদ জানিয়েছেন স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা। পাশাপাশি ব্যাবসায়ীদের নিরপত্তা নিশ্চিতে ৬টি দাবি জানিয়েছেন তারা।
এ সময় তারা জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়ে বলেছেন, ঘটনার দীর্ঘ সময় পার হলেও এখনও কোনো আসামি গ্রেপ্তার হয়নি। অন্যদিকে খোয়া যাওয়া মালামালও উদ্ধার হয়নি। আমরা দ্রুত আসামিদের গ্রেপ্তার ও মালামাল উদ্ধারের দাবি জানাচ্ছি।
সোমবার (৩ মার্চ) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ স্বর্ণ শিল্পালয় মালিক সমিতি আয়োজিত এক মানববন্ধন থেকে এসব দাবি জানানো হয়।
মানববন্ধনে ব্যবসায়ীরা বলেন, যারা ঘটনা ঘটিয়েছে তাদের মোটরসাইকেলের নম্বর প্লেট থাকলেও তাদের ধরতে পারছে না কেউ। সন্ত্রাসীদের চাঁদা দেওয়া বন্ধ করায় এমন হামলার ঘটনা ঘটেছে। টাকা পাঠানোর ম্যাসেজ চেক করলেই তো আসামি ধরা যায়। ঘটনার ৭ দিন পার হলেও এখনও আসামিদের গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
ব্যবসায়ীরা দাবি জানিয়ে বলেন, পুলিশ নিরব ভূমিকা পালন করছে। পুলিশ আমাদের জানমালের নিরাপত্তা দিতে বারবার ব্যর্থ হচ্ছে। অবিলম্বে আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি।
জুয়েলার্স ব্যবসায়ীদের প্রাথমিক দাবিগুলো:
১. বাংলাদেশের সকল ব্যবসায়ীদের পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে হবে।
২. সন্ত্রাসীদের অতর্কিত হামলায় আহত আনোয়ারকে প্রর্যাপ্ত চিকিৎসা দিতে হবে। প্রয়োজনে উন্নত চিকিৎসার জন্য সরকারের উদ্দ্যেগে বিদেশে নিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।
৩. স্বর্ণ ব্যবসায়ী আনোয়ার ভাইয়ের উপর যে হামলা হয়েছে এবং তার পরিপ্রেক্ষিত রামপুরা থানায় যে, মামলা হয়েছে তার প্রতিদিনের অগ্রগতি জাতীকে মিডিয়ার মাধ্যমে জানাতে হবে।
৪. দেশের প্রকৃত ব্যবসায়ীদের প্রশাসন কর্তৃক হয়রানি বন্ধ করতে হবে।
৫. বাংলাদেশ প্রশাসনের সবগুলো প্রশাসনিক সোর্স একযোগে তদন্ত করছে, এতোগুলো প্রমাণ থাকার পরেও (যেমন, সন্ত্রাসীদের চাঁদা নেওয়ার মোবাইল নম্বর, ঘটনাস্থালের ভিডিও ফুটেজ, আশে-পাশের ভিডিও ফুটেজ, তিনটি মটর বাইকের নম্বর প্ল্যাট, এবং দারোয়ানের সন্দেহজনক কার্যকলাপ ইত্যাদি) তারপরও সরকার সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার ও মালামাল উদ্ধার করতে ব্যর্থ হলে, রাষ্টের কোষাগার থেকে ভিকটিমকে ক্ষতি পূরণ দিতে হবে।
৬. প্রশাসন আগামী ১৫/০৩/২০২৫ইং রোজ শনিবার পর্যন্ত মালামাল উদ্ধার ও সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করতে ব্যর্থ হলে, ১৬/০৩/২০২৫ইং রোজ রবিবার সময় সকাল ১১ টা, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের সামনে অবস্থান, কর্মসূচীতে স্মারকলিপি দেয়া হবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে।
মানববন্ধনে বাংলাদেশ স্বর্ণ শিল্পালয় মালিক সমিতির সভাপতি মো. ইদ্রিস মিয়াসহ সমিতির অন্যান্য ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।
রাজধানীর বনশ্রীতে গুলি করে স্বর্ণ ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেনকে প্রাণনাশের চেষ্টা ও স্বর্ণ লুটের ঘটনায় কাউকে গ্রেপ্তার না করায় প্রতিবাদ জানিয়েছেন স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা। পাশাপাশি ব্যাবসায়ীদের নিরপত্তা নিশ্চিতে ৬টি দাবি জানিয়েছেন তারা।
এ সময় তারা জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়ে বলেছেন, ঘটনার দীর্ঘ সময় পার হলেও এখনও কোনো আসামি গ্রেপ্তার হয়নি। অন্যদিকে খোয়া যাওয়া মালামালও উদ্ধার হয়নি। আমরা দ্রুত আসামিদের গ্রেপ্তার ও মালামাল উদ্ধারের দাবি জানাচ্ছি।
সোমবার (৩ মার্চ) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ স্বর্ণ শিল্পালয় মালিক সমিতি আয়োজিত এক মানববন্ধন থেকে এসব দাবি জানানো হয়।
মানববন্ধনে ব্যবসায়ীরা বলেন, যারা ঘটনা ঘটিয়েছে তাদের মোটরসাইকেলের নম্বর প্লেট থাকলেও তাদের ধরতে পারছে না কেউ। সন্ত্রাসীদের চাঁদা দেওয়া বন্ধ করায় এমন হামলার ঘটনা ঘটেছে। টাকা পাঠানোর ম্যাসেজ চেক করলেই তো আসামি ধরা যায়। ঘটনার ৭ দিন পার হলেও এখনও আসামিদের গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
ব্যবসায়ীরা দাবি জানিয়ে বলেন, পুলিশ নিরব ভূমিকা পালন করছে। পুলিশ আমাদের জানমালের নিরাপত্তা দিতে বারবার ব্যর্থ হচ্ছে। অবিলম্বে আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি।
জুয়েলার্স ব্যবসায়ীদের প্রাথমিক দাবিগুলো:
১. বাংলাদেশের সকল ব্যবসায়ীদের পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে হবে।
২. সন্ত্রাসীদের অতর্কিত হামলায় আহত আনোয়ারকে প্রর্যাপ্ত চিকিৎসা দিতে হবে। প্রয়োজনে উন্নত চিকিৎসার জন্য সরকারের উদ্দ্যেগে বিদেশে নিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।
৩. স্বর্ণ ব্যবসায়ী আনোয়ার ভাইয়ের উপর যে হামলা হয়েছে এবং তার পরিপ্রেক্ষিত রামপুরা থানায় যে, মামলা হয়েছে তার প্রতিদিনের অগ্রগতি জাতীকে মিডিয়ার মাধ্যমে জানাতে হবে।
৪. দেশের প্রকৃত ব্যবসায়ীদের প্রশাসন কর্তৃক হয়রানি বন্ধ করতে হবে।
৫. বাংলাদেশ প্রশাসনের সবগুলো প্রশাসনিক সোর্স একযোগে তদন্ত করছে, এতোগুলো প্রমাণ থাকার পরেও (যেমন, সন্ত্রাসীদের চাঁদা নেওয়ার মোবাইল নম্বর, ঘটনাস্থালের ভিডিও ফুটেজ, আশে-পাশের ভিডিও ফুটেজ, তিনটি মটর বাইকের নম্বর প্ল্যাট, এবং দারোয়ানের সন্দেহজনক কার্যকলাপ ইত্যাদি) তারপরও সরকার সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার ও মালামাল উদ্ধার করতে ব্যর্থ হলে, রাষ্টের কোষাগার থেকে ভিকটিমকে ক্ষতি পূরণ দিতে হবে।
৬. প্রশাসন আগামী ১৫/০৩/২০২৫ইং রোজ শনিবার পর্যন্ত মালামাল উদ্ধার ও সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করতে ব্যর্থ হলে, ১৬/০৩/২০২৫ইং রোজ রবিবার সময় সকাল ১১ টা, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের সামনে অবস্থান, কর্মসূচীতে স্মারকলিপি দেয়া হবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে।
মানববন্ধনে বাংলাদেশ স্বর্ণ শিল্পালয় মালিক সমিতির সভাপতি মো. ইদ্রিস মিয়াসহ সমিতির অন্যান্য ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।
রাজধানীর মিরপুরের পল্লবী থানার কালশী এলাকায় বিহারি ক্যাম্পে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে মো. সাগর (২৭) নামে এক যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেফেসবুকে ভুয়া পোস্ট ও সরকারবিরোধী ষড়যন্ত্রের অভিযোগে অবসরপ্রাপ্ত ডিআইজি (প্রিজন্স) শেখ আব্দুল অমিককে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর জিগাতলায় সিনিয়র জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ একসময় এশিয়ার চারটি দেশ - চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া ও ভিয়েতনাম - থেকে এগিয়ে ছিল কিন্তু সবগুলো দেশ আমাদের ছাড়িয়ে গেছে। তাদের অগ্রগতির মূল কারণ হলো শিক্ষা। এটি ছিল মানসম্মত শিক্ষা এবং সকলের জন্য শিক্ষা।
২ ঘণ্টা আগে