
স্টাফ রিপোর্টার

রাজধানীর বারিধারা থেকে ক্যামব্রিয়ান কলেজের অপহৃত শিক্ষার্থী সুদীপ্ত রায়ের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার বিকালে মিরপুরের শাহ আলী থানাধীন দিয়াবাড়ী এলাকার তুরাগ সিটিতে নির্মাণাধীন দশতলা একতা টাওয়ারের তিনতলার একটি ফ্ল্যাটের সাবলেটের কক্ষ থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ বলছে, সুদীপ্তের হাত-পা বেঁধে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। বারিধারায় ক্যামব্রিয়ান কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল সুদীপ্ত। ভাটারা থানাধীন শহীদ আব্দুল আজিজ সড়কে ক্যামব্রিয়ান কলেজের হোস্টেলে থাকতেন তিনি ।
গত শুক্রবার বিকালে অপহরণের ঘটনার পর শনিবার সুদীপ্তের বাবা হিমাংশু কুমার রায় বাদী হয়ে ভাটারা থানায় মামলা করেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই হাসমত আলী আমার দেশকে জানান, অপহরণের ঘটনায় পুলিশ আব্দুল্লাহ (২২) ও জুবায়ের দেওয়ান (২২) নামে দুই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে। তারা ময়মনসিংহ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে পাস করে ঢাকায় চাকরির জন্য এসেছিলেন। আব্দুল্লাহর বাড়ির ঠাকুরগাঁওয়ে। সুদীপ্ত রায়ের বাড়িও ঠাকুরগাঁওয়ে।
আব্দুল্লাহ আগে সনাতন ধর্মাবলম্বী ছিলেন। ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পর তার নাম হয় আব্দুল্লাহ। আগে থেকেই সুদীপ্তের সাথে আব্দুল্লাহর পরিচয় ছিল। সেই পরিচয়ের সূত্র ধরে শুক্রবার বিকালে ফোনে সুদীপ্ত রায়কে ডেকে নেয় দিয়াবাড়ীর একতা ভবনের তিনতলার ফ্ল্যাটের সাবলেটে।
এসআই হাসমত আরো বলেন, অপহরণের পর শুক্রবার রাতে ওই শিক্ষার্থীর মায়ের কাছে ফোন করে ৮০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। এর পরদিন তার বাবা ভাটারা থানায় মামলা করেন। মামলা তদন্ত করতে গিয়ে সুদীপ্তের মোবাইল ফোনের কললিস্ট যাচাই বাছাই করা হয়। কললিস্টের সূত্র ধরে আব্দুল্লাহ ও জুনায়েদকে শনাক্ত করা হয়। মঙ্গলবার সকালে ময়মনসিংহে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
আটকের পর তারা জানায়, ঘটনার দিন শুক্রবার সন্ধ্যার আগেই তাদের সাবলেটের কক্ষে সুদীপ্তকে ডেকে আনা হয়। এরপর তাকে কক্ষের মধ্যে কৌশলে হাত-পা বেঁধে ফেলা হয়। মুখে কাপড় দিয়ে পেঁচিয়ে বাঁধা হয়। একপর্যায়ে তাকে বাথরুমে আটকে রাখা হয়। পরে সুদীপ্তের মোবাইল ফোন থেকে তার মায়ের কাছে ৮০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। পরদিন তাদের সন্দেহ হয় সুদীপ্তের মা-বাবা পুলিশের কাছে গেলে সব ফাঁস হয়ে যাবে। এই আশঙ্কায় শনিবার দুপুরের আগে সুদীপ্তকে বাথরুমে গলা কেটে হত্যা নিশ্চিত করে তারা পালিয়ে যায়।
এ ব্যাপারে সুদীপ্তের মামা সাংবাদিক অনিল সেন বলেন, পরিকল্পিতভাবে অপহরণ করে হত্যা করা হয়েছে। এই পরিকল্পনার সাথে একতা টাওয়ারের ভাড়াটিয়া জেসমিন খানম জড়িত। কারণ হত্যার পর সাবলেটের কক্ষ থেকে দুর্গন্ধ ছড়ালে জেসমিন পুলিশকে ইনফর্ম করেননি। পুলিশ ময়মনসিংহ থেকে দুইজনকে গ্রেপ্তার করার পর লাশের সন্ধান পায়।
তিনি জেসমিন খানমকে গ্রেপ্তারের দাবি জানান।

রাজধানীর বারিধারা থেকে ক্যামব্রিয়ান কলেজের অপহৃত শিক্ষার্থী সুদীপ্ত রায়ের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার বিকালে মিরপুরের শাহ আলী থানাধীন দিয়াবাড়ী এলাকার তুরাগ সিটিতে নির্মাণাধীন দশতলা একতা টাওয়ারের তিনতলার একটি ফ্ল্যাটের সাবলেটের কক্ষ থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ বলছে, সুদীপ্তের হাত-পা বেঁধে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। বারিধারায় ক্যামব্রিয়ান কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল সুদীপ্ত। ভাটারা থানাধীন শহীদ আব্দুল আজিজ সড়কে ক্যামব্রিয়ান কলেজের হোস্টেলে থাকতেন তিনি ।
গত শুক্রবার বিকালে অপহরণের ঘটনার পর শনিবার সুদীপ্তের বাবা হিমাংশু কুমার রায় বাদী হয়ে ভাটারা থানায় মামলা করেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই হাসমত আলী আমার দেশকে জানান, অপহরণের ঘটনায় পুলিশ আব্দুল্লাহ (২২) ও জুবায়ের দেওয়ান (২২) নামে দুই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে। তারা ময়মনসিংহ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে পাস করে ঢাকায় চাকরির জন্য এসেছিলেন। আব্দুল্লাহর বাড়ির ঠাকুরগাঁওয়ে। সুদীপ্ত রায়ের বাড়িও ঠাকুরগাঁওয়ে।
আব্দুল্লাহ আগে সনাতন ধর্মাবলম্বী ছিলেন। ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পর তার নাম হয় আব্দুল্লাহ। আগে থেকেই সুদীপ্তের সাথে আব্দুল্লাহর পরিচয় ছিল। সেই পরিচয়ের সূত্র ধরে শুক্রবার বিকালে ফোনে সুদীপ্ত রায়কে ডেকে নেয় দিয়াবাড়ীর একতা ভবনের তিনতলার ফ্ল্যাটের সাবলেটে।
এসআই হাসমত আরো বলেন, অপহরণের পর শুক্রবার রাতে ওই শিক্ষার্থীর মায়ের কাছে ফোন করে ৮০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। এর পরদিন তার বাবা ভাটারা থানায় মামলা করেন। মামলা তদন্ত করতে গিয়ে সুদীপ্তের মোবাইল ফোনের কললিস্ট যাচাই বাছাই করা হয়। কললিস্টের সূত্র ধরে আব্দুল্লাহ ও জুনায়েদকে শনাক্ত করা হয়। মঙ্গলবার সকালে ময়মনসিংহে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
আটকের পর তারা জানায়, ঘটনার দিন শুক্রবার সন্ধ্যার আগেই তাদের সাবলেটের কক্ষে সুদীপ্তকে ডেকে আনা হয়। এরপর তাকে কক্ষের মধ্যে কৌশলে হাত-পা বেঁধে ফেলা হয়। মুখে কাপড় দিয়ে পেঁচিয়ে বাঁধা হয়। একপর্যায়ে তাকে বাথরুমে আটকে রাখা হয়। পরে সুদীপ্তের মোবাইল ফোন থেকে তার মায়ের কাছে ৮০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। পরদিন তাদের সন্দেহ হয় সুদীপ্তের মা-বাবা পুলিশের কাছে গেলে সব ফাঁস হয়ে যাবে। এই আশঙ্কায় শনিবার দুপুরের আগে সুদীপ্তকে বাথরুমে গলা কেটে হত্যা নিশ্চিত করে তারা পালিয়ে যায়।
এ ব্যাপারে সুদীপ্তের মামা সাংবাদিক অনিল সেন বলেন, পরিকল্পিতভাবে অপহরণ করে হত্যা করা হয়েছে। এই পরিকল্পনার সাথে একতা টাওয়ারের ভাড়াটিয়া জেসমিন খানম জড়িত। কারণ হত্যার পর সাবলেটের কক্ষ থেকে দুর্গন্ধ ছড়ালে জেসমিন পুলিশকে ইনফর্ম করেননি। পুলিশ ময়মনসিংহ থেকে দুইজনকে গ্রেপ্তার করার পর লাশের সন্ধান পায়।
তিনি জেসমিন খানমকে গ্রেপ্তারের দাবি জানান।

একুশে বইমেলা সংগ্রাম পরিষদের পক্ষ থেকে এদিন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দেয়া স্মারকলিপিতে বলা হয়, ১ ফেব্রুয়ারি থেকেই অমর একুশে গ্রন্থমেলা শুরু করতে হবে। স্টল ভাড়া ৫০ শতাংশ কমাতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর পুরান ঢাকায় শীর্ষ সন্ত্রাসী তারিক সাইফ মামুন (৫৫) হত্যায় অংশ নেওয়া দুই শুটারকে শনাক্তের পর গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তারা দুজনই পেশাদার শুটার হিসেবে কাজ করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে গত অক্টোবর থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত অভিযান চালায় পুলিশ । এ দীর্ঘ সময়ের মধ্যে কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও তাদের অঙ্গসংগঠনের ৫৫২ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার।
৪ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর সূত্রাপুরে মালঞ্চ পরিবহনের একটি বাসে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের কর্মকর্তা রাফি আল ফারুক সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।
৭ ঘণ্টা আগে