বিশেষ প্রতিনিধি
রাজধানীর ডেমরায় রানা নামে এক যুবককে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় ফাঁসির দণ্ড পাওয়া চার আসামি আট বছর পর পুনরায় বিচারে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পেয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। তবে আগের রায়ে যাবজ্জীবন পাওয়া দুই আসামির সাজা বহাল রেখেছেন বিচারক।
বুধবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৪ এর বিচারক মোহাম্মদ হালিম উল্লাহ চৌধুরী এ রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রাপ্ত আসামিরা হলেন- মাসুদ, আল আমিন ওরফে আলম, শফিকুল ইসলাম ওরফে রবিন এবং জাহাঙ্গীর হোসেন। পুনঃবিচারে যাবজ্জীবন বহাল থাকা আসামিরা হলেন- বাবলা ও মনির হোসেন।
এর আগে ২০১৭ সালের ১২ ডিসেম্বর একই ট্রাইব্যুনালের বিচারক আবদুর রহমান সরদার চারজনকে মৃত্যুদণ্ড ও দুজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছিলেন।
ট্রাইব্যুনালের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর গিয়াস উদ্দিন বলেন, এ মামলায় প্রথম রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের ডেথ রেফারেন্সের নথি হাই কোর্টে পাঠানো হয়েছিল। আপিল শুনানিতে হাই কোর্ট দেখেন অধনস্ত আদালতে বিচার চলাকালে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাসহ গুরুত্বপূর্ণ ৬ সাক্ষীর সাক্ষ্য নেওয়া হয়নি। এ বিষয়টি নজরে আসলে উচ্চ আদালত পুনরায় বিচারের জন্য মামলাটিকে ট্রাইব্যুনালে প্রেরণ করেন।
তিনি আরো বলেন, একই সাথে উচ্চ আদালত মামলাটি নিষ্পত্তির জন্য ছয় মাসের সময় বেধে দেন। পরে ২০২৪ সালের জুন মাসে নথি বিচারিক আদালতে আসে। এরপর সাক্ষীদের সাক্ষ্য ও আসামি পক্ষের আত্মপক্ষ শুনানি এবং যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণা করেন বিচারক।
এদিন রায় ঘোষণার আগে আল আমিন, শফিকুল ইসলাম, মাসুদ ও বাবলাকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। রায় শেষে সাজার পরোয়ানা দিয়ে তাদের আবার কারাগারে পাঠানো হয়। পলাতক থাকা দুই আসামি মনির ও জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০০৯ সালের ১০ জানুয়ারি রাজধানীর ডেমরার শূন্যচেংড়া গ্রামের আলীমের পরিত্যক্ত জমি থেকে রানার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরদিন এ বিষয়ে হত্যা মামলা করে থানা-পুলিশ। এ ঘটনায় মাসুদ ও আল আমিন গ্রেপ্তার হয়ে হত্যার দায় স্বীকার আদালতে জবানবন্দি দেয়। পরে তদন্ত শেষে ২০০৯ সালের ৩১ অক্টোবর ছয় জনের নামে আদালতে চার্জশীট দাখিল করে পুলিশ। ২০১২ সালের ১ ফেব্রুয়ারি আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।
রাজধানীর ডেমরায় রানা নামে এক যুবককে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় ফাঁসির দণ্ড পাওয়া চার আসামি আট বছর পর পুনরায় বিচারে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পেয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। তবে আগের রায়ে যাবজ্জীবন পাওয়া দুই আসামির সাজা বহাল রেখেছেন বিচারক।
বুধবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৪ এর বিচারক মোহাম্মদ হালিম উল্লাহ চৌধুরী এ রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রাপ্ত আসামিরা হলেন- মাসুদ, আল আমিন ওরফে আলম, শফিকুল ইসলাম ওরফে রবিন এবং জাহাঙ্গীর হোসেন। পুনঃবিচারে যাবজ্জীবন বহাল থাকা আসামিরা হলেন- বাবলা ও মনির হোসেন।
এর আগে ২০১৭ সালের ১২ ডিসেম্বর একই ট্রাইব্যুনালের বিচারক আবদুর রহমান সরদার চারজনকে মৃত্যুদণ্ড ও দুজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছিলেন।
ট্রাইব্যুনালের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর গিয়াস উদ্দিন বলেন, এ মামলায় প্রথম রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের ডেথ রেফারেন্সের নথি হাই কোর্টে পাঠানো হয়েছিল। আপিল শুনানিতে হাই কোর্ট দেখেন অধনস্ত আদালতে বিচার চলাকালে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাসহ গুরুত্বপূর্ণ ৬ সাক্ষীর সাক্ষ্য নেওয়া হয়নি। এ বিষয়টি নজরে আসলে উচ্চ আদালত পুনরায় বিচারের জন্য মামলাটিকে ট্রাইব্যুনালে প্রেরণ করেন।
তিনি আরো বলেন, একই সাথে উচ্চ আদালত মামলাটি নিষ্পত্তির জন্য ছয় মাসের সময় বেধে দেন। পরে ২০২৪ সালের জুন মাসে নথি বিচারিক আদালতে আসে। এরপর সাক্ষীদের সাক্ষ্য ও আসামি পক্ষের আত্মপক্ষ শুনানি এবং যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণা করেন বিচারক।
এদিন রায় ঘোষণার আগে আল আমিন, শফিকুল ইসলাম, মাসুদ ও বাবলাকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। রায় শেষে সাজার পরোয়ানা দিয়ে তাদের আবার কারাগারে পাঠানো হয়। পলাতক থাকা দুই আসামি মনির ও জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০০৯ সালের ১০ জানুয়ারি রাজধানীর ডেমরার শূন্যচেংড়া গ্রামের আলীমের পরিত্যক্ত জমি থেকে রানার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরদিন এ বিষয়ে হত্যা মামলা করে থানা-পুলিশ। এ ঘটনায় মাসুদ ও আল আমিন গ্রেপ্তার হয়ে হত্যার দায় স্বীকার আদালতে জবানবন্দি দেয়। পরে তদন্ত শেষে ২০০৯ সালের ৩১ অক্টোবর ছয় জনের নামে আদালতে চার্জশীট দাখিল করে পুলিশ। ২০১২ সালের ১ ফেব্রুয়ারি আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার আসামি পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন নিজের অপরাধ গোপন করে অন্যের ঘাড়ে বন্দুক রেখে বাঁচার জন্য অ্যাপ্রুভার হয়েছেন।
৩৯ মিনিট আগেআবেদনে বলা হয়, সেলিম প্রধান দেশের মানুষের নিরাপত্তা বিঘ্ন ঘটানো ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি প্রয়াসে একটি নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের অর্থযোগানদাতা, পরামর্শদাতা ও নির্দেশদাতা হিসেবে সক্রিয়ভাবে দেশবিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করে। সে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের সক্রিয় সদস্য বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেসরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্রে মামলায় গ্রেপ্তার বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক এনায়েত করিম চৌধুরীর তৃতীয় দফায় পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
২ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ বছর গুমের শিকার ব্যারিস্টার মীর আহমেদ বিন কাশেম আরমান বলেছেন, সেনানিবাসের ভেতরে যে সাবজেল রয়েছে সেখানে জেল কোড ফলো হচ্ছে কিনা, যাদের রাখা হয়েছে তারা কি কোনোভাবে সার্ভিং সেনা সদস্যের সঙ্গে যোগাযোগ করছে কিনা, এটি নিশ্চিত করা খুবই জরুরি।
৩ ঘণ্টা আগে