৭৫ কোটি টাকার কর ফাঁকি
স্টাফ রিপোর্টার
৭৫ কোটি টাকার কর ফাঁকির অভিযোগে এস আলম গ্রুপের মালিক সাইফুল আলমের দুই ছেলে ও কর কর্মকর্তাসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদক জানায়, আসামিরা একে অপরের সহায়তায় জাল-জালিয়াতির আশ্রয়ে অপরাধমূলক অসদাচরণ করে ভুয়া পে-অর্ডার তৈরি করে তা সঠিক হিসেবে ব্যবহার করা এবং ৫০০ কোটি টাকার অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ বা কালো টাকা সাদা করার জন্য ১২৫ কোটি টাকার আয়কর পরিশোধ করার কথা থাকলেও তারা ৫০ কোটি টাকার আয়কর পরিশোধ করেন। অবশিষ্ট ৭৫ কোটি টাকা সরকারের রাজস্ব ক্ষতি সাধন করেন।
বুধবার বেলা সাড়ে ৩ টার দিকে রাজধানীর সেগুন বাগিচায় দুদকের প্রধানের প্রধান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান সংস্থাটির মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) আক্তার হোসেন। তিনি জানান, আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৮০৯/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা তৎসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারাই অভিযোগ আনা হয়েছে। দুদক জানায়, মামলার আসামিরা হলেন- সাইফুল আলমের ছেলে আশরাফুল আলম; আসাদুল আলম মাহির, সাবেক উপ কর কমিশনার আমিনুল ইসলাম। এছাড়া কর ফাঁকির ঘটনার সম্পৃক্ততায় সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ৭ কর্মকর্তা আসামি হয়েছেন। তারা হলেন- ব্যাংকটির সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. হেলাল উদ্দিন, শাখা প্রধান মুহাম্মদ আমির হোসেন, প্রাক্তন এসএভিপি মো. আহসানুল হক, প্রাক্তন এসএভিপি রুহুল আবেদীন, কর্মকর্তা শামীমা আক্তার, , মো. আনিস উদ্দিন ও গাজী মুহাম্মদ ইয়াকুব।
দুদক আরও জানায়, গত বছরের অক্টোবরে ব্যবসায়ী সাইফুল আলম ওরফে এস আলমের দুই ছেলের আয়কর নথিতে বাড়তি সুবিধা দেওয়া এবং এর বিনিময়ে ঘুস নেওয়ার অভিযোগে আয়কর বিভাগের তিন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করে এনবিআর। এই অভিযোগ আমলে নিয়ে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক।
সূত্র আরও জানায়, ব্যক্তিগত পর্যায়ে সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ করের হার বিবেচনায় নিলে আশরাফুল ও আসাদুলকে অপ্রদর্শিত ৫০০ কোটি টাকার বিপরীতে কমপক্ষে ১২৫ কোটি টাকা কর দিতে হতো। অথচ তারা মাত্র ৫০ কোটি টাকা দিয়েই এই টাকা সাদা করে নেন। অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করতে ১২৫ কোটি টাকা কর দেওয়ার কথা থাকলেও আসামিরা পরিশোধ করে ৫০ কোটি টাকা।
জানা গেছে, ৫ আগষ্ট সরকার পতনের পর এসআলম ও তার পরিবারের সদস্যরা দেশ ত্যাগ করেন। গত ১৫ বছরে অবৈধ উপায়ে একাধিক ব্যাংক কব্জা করে এসআলম গ্রুপ। ওই ব্যাংকগুলোতে ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ওই ঘটনার তদন্ত করছে দুদক।
উল্লেখ্য, আওয়ামী লীগ সরকার ২০২০ সালের ১ জুলাই থেকে ২০২১ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত ১০ শতাংশ কর দেওয়ার মাধ্যমে অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করার অনুমতি দেয়।
৭৫ কোটি টাকার কর ফাঁকির অভিযোগে এস আলম গ্রুপের মালিক সাইফুল আলমের দুই ছেলে ও কর কর্মকর্তাসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদক জানায়, আসামিরা একে অপরের সহায়তায় জাল-জালিয়াতির আশ্রয়ে অপরাধমূলক অসদাচরণ করে ভুয়া পে-অর্ডার তৈরি করে তা সঠিক হিসেবে ব্যবহার করা এবং ৫০০ কোটি টাকার অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ বা কালো টাকা সাদা করার জন্য ১২৫ কোটি টাকার আয়কর পরিশোধ করার কথা থাকলেও তারা ৫০ কোটি টাকার আয়কর পরিশোধ করেন। অবশিষ্ট ৭৫ কোটি টাকা সরকারের রাজস্ব ক্ষতি সাধন করেন।
বুধবার বেলা সাড়ে ৩ টার দিকে রাজধানীর সেগুন বাগিচায় দুদকের প্রধানের প্রধান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান সংস্থাটির মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) আক্তার হোসেন। তিনি জানান, আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৮০৯/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা তৎসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারাই অভিযোগ আনা হয়েছে। দুদক জানায়, মামলার আসামিরা হলেন- সাইফুল আলমের ছেলে আশরাফুল আলম; আসাদুল আলম মাহির, সাবেক উপ কর কমিশনার আমিনুল ইসলাম। এছাড়া কর ফাঁকির ঘটনার সম্পৃক্ততায় সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ৭ কর্মকর্তা আসামি হয়েছেন। তারা হলেন- ব্যাংকটির সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. হেলাল উদ্দিন, শাখা প্রধান মুহাম্মদ আমির হোসেন, প্রাক্তন এসএভিপি মো. আহসানুল হক, প্রাক্তন এসএভিপি রুহুল আবেদীন, কর্মকর্তা শামীমা আক্তার, , মো. আনিস উদ্দিন ও গাজী মুহাম্মদ ইয়াকুব।
দুদক আরও জানায়, গত বছরের অক্টোবরে ব্যবসায়ী সাইফুল আলম ওরফে এস আলমের দুই ছেলের আয়কর নথিতে বাড়তি সুবিধা দেওয়া এবং এর বিনিময়ে ঘুস নেওয়ার অভিযোগে আয়কর বিভাগের তিন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করে এনবিআর। এই অভিযোগ আমলে নিয়ে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক।
সূত্র আরও জানায়, ব্যক্তিগত পর্যায়ে সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ করের হার বিবেচনায় নিলে আশরাফুল ও আসাদুলকে অপ্রদর্শিত ৫০০ কোটি টাকার বিপরীতে কমপক্ষে ১২৫ কোটি টাকা কর দিতে হতো। অথচ তারা মাত্র ৫০ কোটি টাকা দিয়েই এই টাকা সাদা করে নেন। অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করতে ১২৫ কোটি টাকা কর দেওয়ার কথা থাকলেও আসামিরা পরিশোধ করে ৫০ কোটি টাকা।
জানা গেছে, ৫ আগষ্ট সরকার পতনের পর এসআলম ও তার পরিবারের সদস্যরা দেশ ত্যাগ করেন। গত ১৫ বছরে অবৈধ উপায়ে একাধিক ব্যাংক কব্জা করে এসআলম গ্রুপ। ওই ব্যাংকগুলোতে ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ওই ঘটনার তদন্ত করছে দুদক।
উল্লেখ্য, আওয়ামী লীগ সরকার ২০২০ সালের ১ জুলাই থেকে ২০২১ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত ১০ শতাংশ কর দেওয়ার মাধ্যমে অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করার অনুমতি দেয়।
আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া জানান, “ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের যে বিধান সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে তার একটি ৫৮’র সি ধারা, যেখানে বলা আছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা গঠিত হবে সংসদ ভেঙে দেয়ার পনের দিনের মধ্যে। অর্থাৎ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হলে এটা শুধুমাত্র সংসদ ভেঙে ..
৩২ মিনিট আগেগত অগাস্টে নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটি প্রবীধানমালা-২০২৪ সংশোধন করে ম্যানেজিং কমিটি এবং গভর্নিং বডির সভাপতি পদে শুধু সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য সংরক্ষণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল অন্তবর্তীকালীন সরকার।
৪১ মিনিট আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার আসামি পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন নিজের অপরাধ গোপন করে অন্যের ঘাড়ে বন্দুক রেখে বাঁচার জন্য অ্যাপ্রুভার হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেআবেদনে বলা হয়, সেলিম প্রধান দেশের মানুষের নিরাপত্তা বিঘ্ন ঘটানো ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি প্রয়াসে একটি নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের অর্থযোগানদাতা, পরামর্শদাতা ও নির্দেশদাতা হিসেবে সক্রিয়ভাবে দেশবিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করে। সে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের সক্রিয় সদস্য বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগে