স্টাফ রিপোর্টার
অনিয়মের অভিযোগের ব্যাখ্যা দিতে ছুটিতে পাঠানো হাইকোর্টের বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারকে ডেকেছে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল। আগামী ২ সেপ্টেম্বর তার বিষয়ে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলে চূড়ান্ত শুনানি হবে।
এদিকে মঙ্গলবার ছুটিতে পাঠানো হাইকোর্টের আরেক বিচারপতি মো. আক্তারুজ্জামানের বিষয়ে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলে চূড়ান্ত শুনানি সম্পন্ন হয়েছে। তার বিষয়ে যেকোন সময় সিদ্ধান্ত আসতে পারে।
সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটের নিউজ আপডেটে আজ এ তথ্য জানানো হয়।
উল্লেখ্য, হাসিনার পতনের পর গত বছরের ১৬ অক্টোবর দুর্নীতি ও শেখ হাসিনা সরকারের দোসর হিসেবে নানা অসাংবিধানিক কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে ১২ বিচারপতিকে ছুটিতে পাঠান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট শাসন টিকিয়ে রাখতে সহায়তাকারী এসব বিচারকদের বাদ দেয়ার দাবী রয়েছে । তাদের হাইকোর্টের বেঞ্চে বিচারকাজ পরিচালনার দায়িত্ব বিরত রাখা হয়। ওই ১২ বিচারপতি হলেন— বিচারপতি নাইমা হায়দার, বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ, বিচারপতি আশীষ রঞ্জন দাস, বিচারপতি মোহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার, বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামান, বিচারপতি আতাউর রহমান খান, বিচারপতি শাহেদ নূর উদ্দিন, বিচারপতি মো. আক্তারুজ্জামান, বিচারপতি মো. আমিনুল ইসলাম, বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসেন দোলন, বিচারপতি খিজির হায়াত, বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামান।
তাদের মধ্যে পরে ৩০ জানুয়ারী বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিন পদত্যাগ করেন। এরও কয়েকমাস পর বিচারপতি খিজির হায়াতকে এ বছর ১৮ মার্চ এবং বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানকে ২২ মে অপসারণ করা হয়।
বাকী অভিযুক্ত বিচারপতিদের বিষয়ে সুপ্রীম জুডিশিয়াল কাউন্সিলে এখনো তদন্ত চলছেই বলে জানা গেছে। সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ । অপর দুই সদস্য হলেন— আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ দুই বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম ও জুবায়ের রহমান চৌধুরী ।
অনিয়মের অভিযোগের ব্যাখ্যা দিতে ছুটিতে পাঠানো হাইকোর্টের বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারকে ডেকেছে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল। আগামী ২ সেপ্টেম্বর তার বিষয়ে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলে চূড়ান্ত শুনানি হবে।
এদিকে মঙ্গলবার ছুটিতে পাঠানো হাইকোর্টের আরেক বিচারপতি মো. আক্তারুজ্জামানের বিষয়ে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলে চূড়ান্ত শুনানি সম্পন্ন হয়েছে। তার বিষয়ে যেকোন সময় সিদ্ধান্ত আসতে পারে।
সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটের নিউজ আপডেটে আজ এ তথ্য জানানো হয়।
উল্লেখ্য, হাসিনার পতনের পর গত বছরের ১৬ অক্টোবর দুর্নীতি ও শেখ হাসিনা সরকারের দোসর হিসেবে নানা অসাংবিধানিক কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে ১২ বিচারপতিকে ছুটিতে পাঠান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট শাসন টিকিয়ে রাখতে সহায়তাকারী এসব বিচারকদের বাদ দেয়ার দাবী রয়েছে । তাদের হাইকোর্টের বেঞ্চে বিচারকাজ পরিচালনার দায়িত্ব বিরত রাখা হয়। ওই ১২ বিচারপতি হলেন— বিচারপতি নাইমা হায়দার, বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ, বিচারপতি আশীষ রঞ্জন দাস, বিচারপতি মোহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার, বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামান, বিচারপতি আতাউর রহমান খান, বিচারপতি শাহেদ নূর উদ্দিন, বিচারপতি মো. আক্তারুজ্জামান, বিচারপতি মো. আমিনুল ইসলাম, বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসেন দোলন, বিচারপতি খিজির হায়াত, বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামান।
তাদের মধ্যে পরে ৩০ জানুয়ারী বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিন পদত্যাগ করেন। এরও কয়েকমাস পর বিচারপতি খিজির হায়াতকে এ বছর ১৮ মার্চ এবং বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানকে ২২ মে অপসারণ করা হয়।
বাকী অভিযুক্ত বিচারপতিদের বিষয়ে সুপ্রীম জুডিশিয়াল কাউন্সিলে এখনো তদন্ত চলছেই বলে জানা গেছে। সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ । অপর দুই সদস্য হলেন— আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ দুই বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম ও জুবায়ের রহমান চৌধুরী ।
আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া জানান, “ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের যে বিধান সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে তার একটি ৫৮’র সি ধারা, যেখানে বলা আছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা গঠিত হবে সংসদ ভেঙে দেয়ার পনের দিনের মধ্যে। অর্থাৎ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হলে এটা শুধুমাত্র সংসদ ভেঙে ..
২ ঘণ্টা আগেগত অগাস্টে নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটি প্রবীধানমালা-২০২৪ সংশোধন করে ম্যানেজিং কমিটি এবং গভর্নিং বডির সভাপতি পদে শুধু সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য সংরক্ষণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল অন্তবর্তীকালীন সরকার।
২ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার আসামি পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন নিজের অপরাধ গোপন করে অন্যের ঘাড়ে বন্দুক রেখে বাঁচার জন্য অ্যাপ্রুভার হয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেআবেদনে বলা হয়, সেলিম প্রধান দেশের মানুষের নিরাপত্তা বিঘ্ন ঘটানো ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি প্রয়াসে একটি নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের অর্থযোগানদাতা, পরামর্শদাতা ও নির্দেশদাতা হিসেবে সক্রিয়ভাবে দেশবিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করে। সে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের সক্রিয় সদস্য বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগে