পণ্য খালাস না করেই ১৩৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ
স্টাফ রিপোর্টার
১৩৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের এক কর্মকর্তাসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে পৃথক৪টি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
রোববার যশোরের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলাগুলো দায়ের করা হয়। চারটি মামলার সবগুলোতেই ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের যশোরের নওয়াপাড়া শাখার সাবেক ফার্স্ট অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও বৈদেশিক বাণিজ্য বিভাগের ইনচার্জ খান মো. হাফিজুর রহমানকে আসামি করা হয়েছে। এছাড়াও মামলার বাকি আসামিরা হলেন, চার আমদানিকারক- মোছা. ফাতেমা বেগম (মেসার্স আয়শা ট্রেডিং), নাজমা খাতুন (মেসার্স তাহমিদ ট্রেডিং), মো. জাহাঙ্গীর আলম (মেসার্স এস এম কর্পোরেশন) এবং মো. শাহীন রেজা (মেসার্স এস রেজা এন্টারপ্রাইজ)। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদকের উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) মো. আকতারুল ইসলাম।
দুদক জানায়, দুদকের অভিযোগ অনুযায়ী, আসামিরা এলসির বিপরীতে কোনো ধরনের মার্জিন জমা না দিয়েই কয়লা আমদানি ও খালাস করে ব্যাংকের অর্থ পরিশোধ না করে আত্মসাৎ করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি দণ্ড বিধির ৪০৯/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/৪৭৭ক/১০৯ ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
সূত্র জানায়, প্রথম মামলায়, ফাতেমা বেগম, নাজমা খাতুন, জাহাঙ্গীর আলম, শাহীন রেজা এবং ব্যাংক কর্মকর্তা হাফিজুর রহমানকে আসামি করা হয়েছে। তারা ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ২০২৪ সালের এপ্রিলের মধ্যে জাল কাগজপত্র তৈরি করে প্রায় ৬২ কোটি ১৭ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন। দ্বিতীয় মামলায়, তাহমিদ ট্রেডিংয়ের মালিক নাজমা খাতুন এবং হাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে প্রায় ৩১ কোটি ৯১ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে। তারা ২০২২ সালের মে থেকে ২০২৩ সালের নভেম্বরের মধ্যে কয়লা আমদানির নামে এই অর্থ আত্মসাৎ করেন।
সূত্র জানায়, তৃতীয় মামলায়, এস এম কর্পোরেশনের মালিক জাহাঙ্গীর আলম এবং হাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে প্রায় ৩২ কোটি ২০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে। এই অর্থ তারা ২০২১ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২৩ সালের নভেম্বরের মধ্যে কয়লা আমদানির নামে আত্মসাৎ করেন।
সূত্র আরও জানায়, এছাড়া চতুর্থ মামলায়, এস রেজা এন্টারপ্রাইজের মালিক শাহীন রেজা এবং হাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে প্রায় ১০ কোটি ৮৭ লাখ ১০ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। তারা ২০২২ সালের আগস্ট থেকে ২০২৩ সালের নভেম্বরের মধ্যে এই অর্থ আত্মসাৎ করেন।
১৩৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের এক কর্মকর্তাসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে পৃথক৪টি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
রোববার যশোরের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলাগুলো দায়ের করা হয়। চারটি মামলার সবগুলোতেই ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের যশোরের নওয়াপাড়া শাখার সাবেক ফার্স্ট অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও বৈদেশিক বাণিজ্য বিভাগের ইনচার্জ খান মো. হাফিজুর রহমানকে আসামি করা হয়েছে। এছাড়াও মামলার বাকি আসামিরা হলেন, চার আমদানিকারক- মোছা. ফাতেমা বেগম (মেসার্স আয়শা ট্রেডিং), নাজমা খাতুন (মেসার্স তাহমিদ ট্রেডিং), মো. জাহাঙ্গীর আলম (মেসার্স এস এম কর্পোরেশন) এবং মো. শাহীন রেজা (মেসার্স এস রেজা এন্টারপ্রাইজ)। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদকের উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) মো. আকতারুল ইসলাম।
দুদক জানায়, দুদকের অভিযোগ অনুযায়ী, আসামিরা এলসির বিপরীতে কোনো ধরনের মার্জিন জমা না দিয়েই কয়লা আমদানি ও খালাস করে ব্যাংকের অর্থ পরিশোধ না করে আত্মসাৎ করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি দণ্ড বিধির ৪০৯/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/৪৭৭ক/১০৯ ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
সূত্র জানায়, প্রথম মামলায়, ফাতেমা বেগম, নাজমা খাতুন, জাহাঙ্গীর আলম, শাহীন রেজা এবং ব্যাংক কর্মকর্তা হাফিজুর রহমানকে আসামি করা হয়েছে। তারা ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ২০২৪ সালের এপ্রিলের মধ্যে জাল কাগজপত্র তৈরি করে প্রায় ৬২ কোটি ১৭ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন। দ্বিতীয় মামলায়, তাহমিদ ট্রেডিংয়ের মালিক নাজমা খাতুন এবং হাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে প্রায় ৩১ কোটি ৯১ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে। তারা ২০২২ সালের মে থেকে ২০২৩ সালের নভেম্বরের মধ্যে কয়লা আমদানির নামে এই অর্থ আত্মসাৎ করেন।
সূত্র জানায়, তৃতীয় মামলায়, এস এম কর্পোরেশনের মালিক জাহাঙ্গীর আলম এবং হাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে প্রায় ৩২ কোটি ২০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে। এই অর্থ তারা ২০২১ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২৩ সালের নভেম্বরের মধ্যে কয়লা আমদানির নামে আত্মসাৎ করেন।
সূত্র আরও জানায়, এছাড়া চতুর্থ মামলায়, এস রেজা এন্টারপ্রাইজের মালিক শাহীন রেজা এবং হাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে প্রায় ১০ কোটি ৮৭ লাখ ১০ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। তারা ২০২২ সালের আগস্ট থেকে ২০২৩ সালের নভেম্বরের মধ্যে এই অর্থ আত্মসাৎ করেন।
আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া জানান, “ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের যে বিধান সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে তার একটি ৫৮’র সি ধারা, যেখানে বলা আছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা গঠিত হবে সংসদ ভেঙে দেয়ার পনের দিনের মধ্যে। অর্থাৎ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হলে এটা শুধুমাত্র সংসদ ভেঙে ..
১ ঘণ্টা আগেগত অগাস্টে নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটি প্রবীধানমালা-২০২৪ সংশোধন করে ম্যানেজিং কমিটি এবং গভর্নিং বডির সভাপতি পদে শুধু সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য সংরক্ষণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল অন্তবর্তীকালীন সরকার।
২ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার আসামি পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন নিজের অপরাধ গোপন করে অন্যের ঘাড়ে বন্দুক রেখে বাঁচার জন্য অ্যাপ্রুভার হয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেআবেদনে বলা হয়, সেলিম প্রধান দেশের মানুষের নিরাপত্তা বিঘ্ন ঘটানো ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি প্রয়াসে একটি নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের অর্থযোগানদাতা, পরামর্শদাতা ও নির্দেশদাতা হিসেবে সক্রিয়ভাবে দেশবিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করে। সে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের সক্রিয় সদস্য বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগে