কাগজের ব্যাগের মূল্য নেওয়া বন্ধে
আমার দেশ অনলাইন
আড়ংয়ে কাগজের শপিং ব্যাগের মূল্য নেওয়া বন্ধ করতে কর্তৃপক্ষকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট নিশাত ফারজানা।
সোমবার আড়ং করপোরেট অফিসের ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ সংশ্লিষ্টদের এ নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
নোটিশে অ্যাডভোকেট নিশাত ফারজানা উল্লেখ করেছে, ‘আমি আড়ংয়ের একজন নিয়মিত গ্রাহক। বিগত অনেক বছর ধরে আড়ং থেকে কেনাকাটা করে আসছি এবং প্রত্যেক কেনাকাটায় তাদের নিজস্ব লোগো সম্বলিত কাগজের ব্যাগ পেতাম।
কিন্তু পরিতাপের বিষয়, সম্প্রতি কেনাকাটার পর মগবাজার আউটলেটে বিল পেমেন্ট করতে গিয়ে জানতে পারি প্রোডাক্টের সঙ্গে কোনো ধরনের ব্যাগ দেওয়া হচ্ছে না। কারণ হিসেবে জিজ্ঞেস করলে জানা যায়, গত সেপ্টেম্বর ২০২৫ সাল থেকে আড়ং শপিংয়ের সঙ্গে ব্যাগ দেওয়া হয় না।
অর্থাৎ কেনাকাটা করলে পূর্বে কাগজের যে ব্যাগ ফ্রিতে পাওয়া যেত, সেই কাগজের ব্যাগগুলোই এখন টাকা দিয়ে কিনতে হবে এবং বিল পেমেন্ট বুথে ‘আপনার প্রিয় আড়ং ব্যাগ এখন আরও অর্থবহ’ এরকমভাবে একটি লিফলেট দিয়ে গ্রাহকদের জানানো হচ্ছে যে আড়ং শপিং ব্যাগের ওপর সীমিত চার্জ প্রযোজ্য এবং ব্যাগ বিক্রয় থেকে প্রাপ্ত অর্থের পুরোটাই ব্যয় করা হবে স্থানীয় গাছ লাগানোর প্রকল্পে, সবুজ এবং টেকসই উন্নয়ন সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার বিজ্ঞাপন সম্বলিত।
এরকম হীন মানসিকতার বিজ্ঞাপন আড়ংয়ের মতো আন্তর্জাতিক মানের প্রতিষ্ঠান থেকে কোনভাবেই কাম্য নয়। সবুজায়নের এরূপ উদ্যোগকে বাংলাদেশের মানুষ সাধুবাদ জানায়, তবে সেটা আড়ং পণ্য বিক্রয়ের লাভ থেকে করলে আড়ং প্রশংসিত হবে এবং অন্যান্য কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানও এসব বিষয়ে সচেতন হবে।
এরকম নিম্নমানের কাগজের শপিং ব্যাগ গ্রাহকদের কাছ থেকে মূল্য নিয়ে তা দিয়ে পরিবেশ রক্ষার কথা বলা এক ধরনের চাঁদাবাজি, জোরপূর্বক আদায় এবং অসাধু ব্যবসায়িক মানসিকতার পরিচয় বহন করে।’
নোটিশে আরও বলা হয়, ‘আড়ং দেশের সবচেয়ে বড় ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলোর একটি। আড়ংয়ের দেওয়া ব্যাগ, যা বর্তমানে মূল্য বসিয়ে বিক্রি করছে, সেই কাগজের মান অত্যন্ত নিম্নমানের। ব্যাগগুলো রিসাইকেল পেপার, অর্থাৎ এই কাগজগুলো একবার ব্যবহৃত হওয়ার পর মেশিনের মাধ্যমে প্রসেসিং করা হয় এবং দ্বিতীয়বার ব্যবহার উপযোগী করা হয়।
কিন্তু রিসাইকেল এই কাগজগুলো দিয়ে বানানো ব্যাগ, কেনাকাটার শেষে বাসায় আসার পরপরই ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। সুতরাং, এ মানের কাগজের ব্যাগগুলো টেকসই না হওয়ার কারণে মূল্য দিয়ে আড়ং থেকে কিনতে হবে, এ বিষয়টি সম্পূর্ণভাবে অযৌক্তিক এবং বিশাল গ্রাহক গ্রুপের জন্য এক ধরনের হতাশার সৃষ্টি করে।
এছাড়া, নোটিশ পাওয়ার ১০ (দশ) দিনের মধ্যে ব্যাগের বিপরীতে মূল্য নেওয়া বন্ধ না করলে বেআইনি কার্যক্রমের বিরুদ্ধে উপযুক্ত আদালত ও কর্তৃপক্ষের কাছে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে এবং অভিযোগ দায়ের করা হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।
আড়ংয়ে ৫টি ক্যাটাগরির কাগজের শপিং ব্যাগ রয়েছে। শপিংয়ের পরিমান অনুসারে তারা এই ব্যাগগুলো সাথে প্রদান করতো। কিন্তু ব্যাগের দাম নতুন করে সংযোজন করায় নেট দুনিয়ায় বেশ সমালোচনার জন্ম দিয়েছে এই ঘটনা। আড়ং তাদের সবচেয়ে ছোট ব্যাগের দাম নির্ধারণ করেছে ১০টাকা। এরপর ১২টাকা, ১৫টাকা, ২০টাকা ও সবচেয়ে বড় ব্যাগটির দাম নির্ধারণ করেছে ২৫টাকা।
আড়ংয়ে কাগজের শপিং ব্যাগের মূল্য নেওয়া বন্ধ করতে কর্তৃপক্ষকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট নিশাত ফারজানা।
সোমবার আড়ং করপোরেট অফিসের ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ সংশ্লিষ্টদের এ নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
নোটিশে অ্যাডভোকেট নিশাত ফারজানা উল্লেখ করেছে, ‘আমি আড়ংয়ের একজন নিয়মিত গ্রাহক। বিগত অনেক বছর ধরে আড়ং থেকে কেনাকাটা করে আসছি এবং প্রত্যেক কেনাকাটায় তাদের নিজস্ব লোগো সম্বলিত কাগজের ব্যাগ পেতাম।
কিন্তু পরিতাপের বিষয়, সম্প্রতি কেনাকাটার পর মগবাজার আউটলেটে বিল পেমেন্ট করতে গিয়ে জানতে পারি প্রোডাক্টের সঙ্গে কোনো ধরনের ব্যাগ দেওয়া হচ্ছে না। কারণ হিসেবে জিজ্ঞেস করলে জানা যায়, গত সেপ্টেম্বর ২০২৫ সাল থেকে আড়ং শপিংয়ের সঙ্গে ব্যাগ দেওয়া হয় না।
অর্থাৎ কেনাকাটা করলে পূর্বে কাগজের যে ব্যাগ ফ্রিতে পাওয়া যেত, সেই কাগজের ব্যাগগুলোই এখন টাকা দিয়ে কিনতে হবে এবং বিল পেমেন্ট বুথে ‘আপনার প্রিয় আড়ং ব্যাগ এখন আরও অর্থবহ’ এরকমভাবে একটি লিফলেট দিয়ে গ্রাহকদের জানানো হচ্ছে যে আড়ং শপিং ব্যাগের ওপর সীমিত চার্জ প্রযোজ্য এবং ব্যাগ বিক্রয় থেকে প্রাপ্ত অর্থের পুরোটাই ব্যয় করা হবে স্থানীয় গাছ লাগানোর প্রকল্পে, সবুজ এবং টেকসই উন্নয়ন সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার বিজ্ঞাপন সম্বলিত।
এরকম হীন মানসিকতার বিজ্ঞাপন আড়ংয়ের মতো আন্তর্জাতিক মানের প্রতিষ্ঠান থেকে কোনভাবেই কাম্য নয়। সবুজায়নের এরূপ উদ্যোগকে বাংলাদেশের মানুষ সাধুবাদ জানায়, তবে সেটা আড়ং পণ্য বিক্রয়ের লাভ থেকে করলে আড়ং প্রশংসিত হবে এবং অন্যান্য কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানও এসব বিষয়ে সচেতন হবে।
এরকম নিম্নমানের কাগজের শপিং ব্যাগ গ্রাহকদের কাছ থেকে মূল্য নিয়ে তা দিয়ে পরিবেশ রক্ষার কথা বলা এক ধরনের চাঁদাবাজি, জোরপূর্বক আদায় এবং অসাধু ব্যবসায়িক মানসিকতার পরিচয় বহন করে।’
নোটিশে আরও বলা হয়, ‘আড়ং দেশের সবচেয়ে বড় ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলোর একটি। আড়ংয়ের দেওয়া ব্যাগ, যা বর্তমানে মূল্য বসিয়ে বিক্রি করছে, সেই কাগজের মান অত্যন্ত নিম্নমানের। ব্যাগগুলো রিসাইকেল পেপার, অর্থাৎ এই কাগজগুলো একবার ব্যবহৃত হওয়ার পর মেশিনের মাধ্যমে প্রসেসিং করা হয় এবং দ্বিতীয়বার ব্যবহার উপযোগী করা হয়।
কিন্তু রিসাইকেল এই কাগজগুলো দিয়ে বানানো ব্যাগ, কেনাকাটার শেষে বাসায় আসার পরপরই ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। সুতরাং, এ মানের কাগজের ব্যাগগুলো টেকসই না হওয়ার কারণে মূল্য দিয়ে আড়ং থেকে কিনতে হবে, এ বিষয়টি সম্পূর্ণভাবে অযৌক্তিক এবং বিশাল গ্রাহক গ্রুপের জন্য এক ধরনের হতাশার সৃষ্টি করে।
এছাড়া, নোটিশ পাওয়ার ১০ (দশ) দিনের মধ্যে ব্যাগের বিপরীতে মূল্য নেওয়া বন্ধ না করলে বেআইনি কার্যক্রমের বিরুদ্ধে উপযুক্ত আদালত ও কর্তৃপক্ষের কাছে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে এবং অভিযোগ দায়ের করা হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।
আড়ংয়ে ৫টি ক্যাটাগরির কাগজের শপিং ব্যাগ রয়েছে। শপিংয়ের পরিমান অনুসারে তারা এই ব্যাগগুলো সাথে প্রদান করতো। কিন্তু ব্যাগের দাম নতুন করে সংযোজন করায় নেট দুনিয়ায় বেশ সমালোচনার জন্ম দিয়েছে এই ঘটনা। আড়ং তাদের সবচেয়ে ছোট ব্যাগের দাম নির্ধারণ করেছে ১০টাকা। এরপর ১২টাকা, ১৫টাকা, ২০টাকা ও সবচেয়ে বড় ব্যাগটির দাম নির্ধারণ করেছে ২৫টাকা।
আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া জানান, “ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের যে বিধান সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে তার একটি ৫৮’র সি ধারা, যেখানে বলা আছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা গঠিত হবে সংসদ ভেঙে দেয়ার পনের দিনের মধ্যে। অর্থাৎ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হলে এটা শুধুমাত্র সংসদ ভেঙে ..
২ ঘণ্টা আগেগত অগাস্টে নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটি প্রবীধানমালা-২০২৪ সংশোধন করে ম্যানেজিং কমিটি এবং গভর্নিং বডির সভাপতি পদে শুধু সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য সংরক্ষণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল অন্তবর্তীকালীন সরকার।
২ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার আসামি পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন নিজের অপরাধ গোপন করে অন্যের ঘাড়ে বন্দুক রেখে বাঁচার জন্য অ্যাপ্রুভার হয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেআবেদনে বলা হয়, সেলিম প্রধান দেশের মানুষের নিরাপত্তা বিঘ্ন ঘটানো ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি প্রয়াসে একটি নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের অর্থযোগানদাতা, পরামর্শদাতা ও নির্দেশদাতা হিসেবে সক্রিয়ভাবে দেশবিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করে। সে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের সক্রিয় সদস্য বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগে