স্টাফ রিপোর্টার
সাড়ে পাঁচ বছর আগে প্রেমিকা আসমা আক্তারকে ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে প্রেমিক মারুফ হাসান বাধনের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
বৃহস্পতিবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৫ এর বিচারক মুহাম্মদ সামছুল ইসলামের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
এদিন রায় ঘোষণা করতে কারাগারে থাকা আসামি বাধনকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর তার উপস্থিতিতে ১২টা ২০ মিনিটের দিকে বিচারক রায় পড়া শুরু করেন। আসামির বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় বাধনের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন বিচারক। একই সঙ্গে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
রায়ে রাষ্ট্রপক্ষ সন্তোষ জানালেও আসামি পক্ষের আইনজীবী মওদুদ আহমেদ বলেন, আসামির বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ মিথ্যা। এই সাজায় আমরা ক্ষুব্ধ। পূর্ণাঙ্গ রায় হাতে পাওয়ার পর রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করবো।
আদালত সূত্রে জানা যায়, বাধনের সঙ্গে ভিকটিম আসমা আক্তারের দীর্ঘদিনের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। ২০১৯ সালের ১৮ আগস্ট তারা পঞ্চগড় থেকে পালিয়ে ঢাকায় চলে আসে। এরপর আবাসিক হোটেলে সিট না পেয়ে কমলাপুর রেল স্টেশনে অবস্থান করেন তারা। এক পর্যায়ে বাধন তাকে বলাকা ট্রেনের একটি পরিত্যক্ত বগিতে নিয়ে যায়। সেখানে আসমাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন সে।
এসময় আসমা তাকে বাঁধা দিয়ে চিৎকার করলে গলার ওড়না পেচিয়ে তাকে হত্যা করে পালিয়ে যায় বাধন। পরদিন ১৯ আগস্ট সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয় রেলওয়ে বিভাগ। পরে পুলিশ এসে ওই তরুণীর ব্যাগের ভিতর থেকে জন্ম সনদ দেখে নিহতের পরিচয় নিশ্চিত করেন।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর চাচা রাজু আহমেদ বাদী হয়ে ঢাকার রেলওয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন। ২০১৯ সালের ২৩ আগস্ট বাধনকে পঞ্চগড় থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর তদন্ত শেষে তাকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশীট দেয় পুলিশ। এ মামলায় বিচার চলাকালে রাষ্ট্র পক্ষে ১৪ জন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন।
সাড়ে পাঁচ বছর আগে প্রেমিকা আসমা আক্তারকে ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে প্রেমিক মারুফ হাসান বাধনের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
বৃহস্পতিবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৫ এর বিচারক মুহাম্মদ সামছুল ইসলামের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
এদিন রায় ঘোষণা করতে কারাগারে থাকা আসামি বাধনকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর তার উপস্থিতিতে ১২টা ২০ মিনিটের দিকে বিচারক রায় পড়া শুরু করেন। আসামির বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় বাধনের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন বিচারক। একই সঙ্গে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
রায়ে রাষ্ট্রপক্ষ সন্তোষ জানালেও আসামি পক্ষের আইনজীবী মওদুদ আহমেদ বলেন, আসামির বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ মিথ্যা। এই সাজায় আমরা ক্ষুব্ধ। পূর্ণাঙ্গ রায় হাতে পাওয়ার পর রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করবো।
আদালত সূত্রে জানা যায়, বাধনের সঙ্গে ভিকটিম আসমা আক্তারের দীর্ঘদিনের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। ২০১৯ সালের ১৮ আগস্ট তারা পঞ্চগড় থেকে পালিয়ে ঢাকায় চলে আসে। এরপর আবাসিক হোটেলে সিট না পেয়ে কমলাপুর রেল স্টেশনে অবস্থান করেন তারা। এক পর্যায়ে বাধন তাকে বলাকা ট্রেনের একটি পরিত্যক্ত বগিতে নিয়ে যায়। সেখানে আসমাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন সে।
এসময় আসমা তাকে বাঁধা দিয়ে চিৎকার করলে গলার ওড়না পেচিয়ে তাকে হত্যা করে পালিয়ে যায় বাধন। পরদিন ১৯ আগস্ট সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয় রেলওয়ে বিভাগ। পরে পুলিশ এসে ওই তরুণীর ব্যাগের ভিতর থেকে জন্ম সনদ দেখে নিহতের পরিচয় নিশ্চিত করেন।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর চাচা রাজু আহমেদ বাদী হয়ে ঢাকার রেলওয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন। ২০১৯ সালের ২৩ আগস্ট বাধনকে পঞ্চগড় থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর তদন্ত শেষে তাকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশীট দেয় পুলিশ। এ মামলায় বিচার চলাকালে রাষ্ট্র পক্ষে ১৪ জন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন।
আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া জানান, “ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের যে বিধান সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে তার একটি ৫৮’র সি ধারা, যেখানে বলা আছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা গঠিত হবে সংসদ ভেঙে দেয়ার পনের দিনের মধ্যে। অর্থাৎ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হলে এটা শুধুমাত্র সংসদ ভেঙে ..
২ ঘণ্টা আগেগত অগাস্টে নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটি প্রবীধানমালা-২০২৪ সংশোধন করে ম্যানেজিং কমিটি এবং গভর্নিং বডির সভাপতি পদে শুধু সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য সংরক্ষণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল অন্তবর্তীকালীন সরকার।
২ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার আসামি পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন নিজের অপরাধ গোপন করে অন্যের ঘাড়ে বন্দুক রেখে বাঁচার জন্য অ্যাপ্রুভার হয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগেআবেদনে বলা হয়, সেলিম প্রধান দেশের মানুষের নিরাপত্তা বিঘ্ন ঘটানো ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি প্রয়াসে একটি নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের অর্থযোগানদাতা, পরামর্শদাতা ও নির্দেশদাতা হিসেবে সক্রিয়ভাবে দেশবিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করে। সে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের সক্রিয় সদস্য বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগে