মানবতাবিরোধী গুমের মামলা
স্টাফ রিপোর্টার
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মানবতাবিরোধী গুমের দুই মামলায় দেশের ইতিহাসে এই প্রথম সেনা কর্মকর্তাদের আদালতে হাজির করা হবে। বুধবার সকালে তাদের ট্রাইব্যুনাল-১-এ হাজির করার কথা রয়েছে।
এর আগে গত ৯ অক্টোবর ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে।
গুমের এ দুটি মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তৎকালীন নিরাপত্তা উপদেষ্টা তারিক সিদ্দিক, ডিজিএফআইয়ের সাবেক পাঁচ ডিজি এবং র্যাবে কর্মরত তৎকালীন সামরিক অফিসারসহ মোট ২৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে।
মামলাটির বিষয়ে বুধবার শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে।
এ বিষয়ে প্রসিকিউটর গাজী মোহাম্মদ মনোয়ার হোসেন তামিম সাংবাদিকদের জানান, গুমের অভিযোগে যাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে, তারা যদি হাজির হতে চান তো পারেন বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যদি তাদের গ্রেপ্তার করে হাজির করে। তারা যদি জামিন চান এবং জামিনের গ্রাউন্ড থাকে—ট্রাইব্যুনাল চাইলে তাদের জামিন দিতে পারেন। অথবা ট্রাইব্যুনাল তাদের কারাগারে পাঠাতে পারেন।
গাজি তামিম বলেন, যদি ওনারা হাজির না হন অথবা তাদের হাজির করা না হয়, তাহলে তাদের বিষয়ে দুটি জাতীয় পত্রিকায় (বাংলা এবং ইংরেজি) বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে এবং তারিখ নির্ধারণ করা হবে ওনাদের হাজির করার জন্য।
তবে পরোয়ানা জারির পর সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এক সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, পরোয়ানায় উল্লিখিত বাহিনীতে কর্মরত ১৫ জন কর্মকর্তাকে সেনা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
ওই সংবাদ সম্মেলনে সেনাবাহিনীর অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল মেজর জেনারেল মো. হাকিমুজ্জামান সাংবাদিকদের জানান, ‘সেনাবাহিনী দ্ব্যর্থহীনভাবে বিচারের পক্ষে—“নো কম্প্রোমাইজ উইথ ইনসাফ”। আমরা বিশ্বাস করি, আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে এবং বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সত্য প্রতিষ্ঠিত হবে। গুমের শিকার পরিবারগুলোর প্রতি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছে।’
সংবিধান বিশেষজ্ঞরা আমার দেশকে বলেন, সংবিধান নিজে আন্তর্জাতিক অপরাধের আইনগুলোকে সুরক্ষা দিচ্ছে। সুতরাং এই আইনের কোনো বিধানকে চ্যালেঞ্জ করা যাবে না। এই আইনের কোনো বিধানকে চ্যালেঞ্জ করে কোনো আদালতে যাওয়া যাবে না। এমনকি রিট পিটিশন দায়ের করা যাবে না। এটার সুরক্ষা স্বয়ং সংবিধান দিয়েছে।
উল্লেখ্য, আসামিদের বিরুদ্ধে জেআইসি তথা আয়নাঘর এবং টিএফআই তথা র্যাব আয়নাঘরের মাধ্যমে মোট ৩৪ টি ভয়াবহ গুমের ঘটনা সংঘটনের মাধ্যমে মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মানবতাবিরোধী গুমের দুই মামলায় দেশের ইতিহাসে এই প্রথম সেনা কর্মকর্তাদের আদালতে হাজির করা হবে। বুধবার সকালে তাদের ট্রাইব্যুনাল-১-এ হাজির করার কথা রয়েছে।
এর আগে গত ৯ অক্টোবর ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে।
গুমের এ দুটি মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তৎকালীন নিরাপত্তা উপদেষ্টা তারিক সিদ্দিক, ডিজিএফআইয়ের সাবেক পাঁচ ডিজি এবং র্যাবে কর্মরত তৎকালীন সামরিক অফিসারসহ মোট ২৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে।
মামলাটির বিষয়ে বুধবার শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে।
এ বিষয়ে প্রসিকিউটর গাজী মোহাম্মদ মনোয়ার হোসেন তামিম সাংবাদিকদের জানান, গুমের অভিযোগে যাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে, তারা যদি হাজির হতে চান তো পারেন বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যদি তাদের গ্রেপ্তার করে হাজির করে। তারা যদি জামিন চান এবং জামিনের গ্রাউন্ড থাকে—ট্রাইব্যুনাল চাইলে তাদের জামিন দিতে পারেন। অথবা ট্রাইব্যুনাল তাদের কারাগারে পাঠাতে পারেন।
গাজি তামিম বলেন, যদি ওনারা হাজির না হন অথবা তাদের হাজির করা না হয়, তাহলে তাদের বিষয়ে দুটি জাতীয় পত্রিকায় (বাংলা এবং ইংরেজি) বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে এবং তারিখ নির্ধারণ করা হবে ওনাদের হাজির করার জন্য।
তবে পরোয়ানা জারির পর সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এক সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, পরোয়ানায় উল্লিখিত বাহিনীতে কর্মরত ১৫ জন কর্মকর্তাকে সেনা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
ওই সংবাদ সম্মেলনে সেনাবাহিনীর অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল মেজর জেনারেল মো. হাকিমুজ্জামান সাংবাদিকদের জানান, ‘সেনাবাহিনী দ্ব্যর্থহীনভাবে বিচারের পক্ষে—“নো কম্প্রোমাইজ উইথ ইনসাফ”। আমরা বিশ্বাস করি, আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে এবং বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সত্য প্রতিষ্ঠিত হবে। গুমের শিকার পরিবারগুলোর প্রতি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছে।’
সংবিধান বিশেষজ্ঞরা আমার দেশকে বলেন, সংবিধান নিজে আন্তর্জাতিক অপরাধের আইনগুলোকে সুরক্ষা দিচ্ছে। সুতরাং এই আইনের কোনো বিধানকে চ্যালেঞ্জ করা যাবে না। এই আইনের কোনো বিধানকে চ্যালেঞ্জ করে কোনো আদালতে যাওয়া যাবে না। এমনকি রিট পিটিশন দায়ের করা যাবে না। এটার সুরক্ষা স্বয়ং সংবিধান দিয়েছে।
উল্লেখ্য, আসামিদের বিরুদ্ধে জেআইসি তথা আয়নাঘর এবং টিএফআই তথা র্যাব আয়নাঘরের মাধ্যমে মোট ৩৪ টি ভয়াবহ গুমের ঘটনা সংঘটনের মাধ্যমে মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় আইএফআইসি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান, ক্রীড়া সংগঠক ও ব্যবসায়ী লুৎফর রহমান বাদলকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।
৪ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হত্যার অভিযোগে গ্রেপ্তার প্রধান আসামি মাহির রহমান ও প্রেমিকা শবনম বর্ষাসহ তিন আসামি হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমুলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে গ্রেপ্তার হওয়া ছাত্রী বার্জিস শাবনাম বর্ষাসহ তিনজনের জবানবন্দি রেকর্ড করার আবেদন করা হয়েছে। মঙ্গলবার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও বংশাল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আশরাফ হোসেন এ আবেদন করেন।
১০ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী ও শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য জোবায়েদ হোসাইন হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী বার্জিস শাবনাম বর্ষাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে