প্রতিনিধি, চবি
পূজার ছুটি শেষে আবারও প্রাণ ফিরে পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (চাকসু) নির্বাচনী প্রচারণায়। একাডেমিক ভবন, আবাসিক হল, লাইব্রেরি চত্বর কিংবা শাটল ট্রেন সব জায়গায়ই চলছে প্রার্থীদের ভোট প্রার্থনা, শুভেচ্ছা বিনিময় আর নানা প্রতিশ্রুতির জোয়ার।
প্রার্থীরা নিজেদের প্যানেল ও ব্যক্তিগত পরিকল্পনা তুলে ধরছেন শিক্ষার্থীদের সামনে। নানা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন ছাত্র-ছাত্রীদের কল্যাণে, দাবি তুলছেন পরিবর্তনের। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে প্রার্থীদের ব্যস্ত উপস্থিতি, কারও হাতে লিফলেট, কেউ আবার ভোটারদের সঙ্গে চায়ের কাপে আড্ডা দিচ্ছেন।
বিশেষ করে ছাত্রদল ও ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরা সক্রিয়ভাবে প্রচারণায় অংশ নিচ্ছেন। তাদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে স্বতন্ত্র ও বাম সংগঠন প্যানেলগুলোর প্রার্থীরাও ভোটারদের আকৃষ্ট করতে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। শিক্ষার্থীরাও উপভোগ করছেন দীর্ঘ বিরতির পর এমন প্রাণবন্ত পরিবেশ। কেউ বলছেন, এমন নির্বাচনী আমেজ চবিতে বহুদিন দেখিনি, আবার কেউ মনে করছেন, সুষ্ঠু ও প্রতিযোগিতাপূর্ণ নির্বাচন হলে এটি ক্যাম্পাসে নতুন ধারার সূচনা করবে।
ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন হৃদয় বলেন, পূজার ছুটির পর ক্যাম্পাসে প্রাণ ফিরে এসেছে। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে তাদের আশা, সমস্যা ও দাবি বুঝতে চাই। আমরা চাই সবাই স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট কেন্দ্রে আসুক এবং একটি সুষ্ঠু ও প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক।
ছাত্রশিবির সমর্থিত সম্প্রীতির শিক্ষার্থী জোট প্যানেলের ভিপি প্রার্থী ইব্রাহিম হোসেন রনি বলেন, ক্যাম্পাসজুড়ে নির্বাচনকে ঘিরে যে উত্তাপ দেখা যাচ্ছে, তা শিক্ষার্থীদের সক্রিয় অংশগ্রহণের প্রমাণ। আমরা চাই প্রতিটি শিক্ষার্থী স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পারুক এবং শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন সম্পন্ন হোক।
স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী সম্মিলন প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মাহফুজুর রহমান বলেন, পূজার ছুটি শেষে ক্যাম্পাস খুলতেই আমরা শাটল ট্রেন ও ঝুপড়ি এলাকায় প্রচারণা শুরু করেছি। ৩৫ বছর পর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে, তাই স্বাভাবিকভাবেই ভোটারদের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যাচ্ছে। তারা আমাদের কাছে নানা প্রশ্ন করছে, জানতে চাচ্ছে নির্বাচিত হলে তাদের দাবিদাওয়া পূরণে আমরা কীভাবে কাজ করব।
তিন দশক পর সপ্তম চাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ১৫ অক্টোবর। একই দিনে অনুষ্ঠিত হবে হল সংসদ নির্বাচনও। নির্বাচনে মোট ভোটার প্রায় ২৭ হাজার। এর মধ্যে ছাত্র ১৬ হাজার ৮৪ জন ও ছাত্রী ১১ হাজার ৩২৯ জন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী চাকসু ও হল সংসদে চূড়ান্ত প্রার্থী আছেন ৯০৭ জন। এর মধ্যে চাকসুর ২৬টি পদের বিপরীতে ৪১৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। হল সংসদে নির্বাচন করবেন ৪৮৬ জন।
পূজার ছুটি শেষে আবারও প্রাণ ফিরে পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (চাকসু) নির্বাচনী প্রচারণায়। একাডেমিক ভবন, আবাসিক হল, লাইব্রেরি চত্বর কিংবা শাটল ট্রেন সব জায়গায়ই চলছে প্রার্থীদের ভোট প্রার্থনা, শুভেচ্ছা বিনিময় আর নানা প্রতিশ্রুতির জোয়ার।
প্রার্থীরা নিজেদের প্যানেল ও ব্যক্তিগত পরিকল্পনা তুলে ধরছেন শিক্ষার্থীদের সামনে। নানা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন ছাত্র-ছাত্রীদের কল্যাণে, দাবি তুলছেন পরিবর্তনের। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে প্রার্থীদের ব্যস্ত উপস্থিতি, কারও হাতে লিফলেট, কেউ আবার ভোটারদের সঙ্গে চায়ের কাপে আড্ডা দিচ্ছেন।
বিশেষ করে ছাত্রদল ও ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরা সক্রিয়ভাবে প্রচারণায় অংশ নিচ্ছেন। তাদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে স্বতন্ত্র ও বাম সংগঠন প্যানেলগুলোর প্রার্থীরাও ভোটারদের আকৃষ্ট করতে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। শিক্ষার্থীরাও উপভোগ করছেন দীর্ঘ বিরতির পর এমন প্রাণবন্ত পরিবেশ। কেউ বলছেন, এমন নির্বাচনী আমেজ চবিতে বহুদিন দেখিনি, আবার কেউ মনে করছেন, সুষ্ঠু ও প্রতিযোগিতাপূর্ণ নির্বাচন হলে এটি ক্যাম্পাসে নতুন ধারার সূচনা করবে।
ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন হৃদয় বলেন, পূজার ছুটির পর ক্যাম্পাসে প্রাণ ফিরে এসেছে। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে তাদের আশা, সমস্যা ও দাবি বুঝতে চাই। আমরা চাই সবাই স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট কেন্দ্রে আসুক এবং একটি সুষ্ঠু ও প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক।
ছাত্রশিবির সমর্থিত সম্প্রীতির শিক্ষার্থী জোট প্যানেলের ভিপি প্রার্থী ইব্রাহিম হোসেন রনি বলেন, ক্যাম্পাসজুড়ে নির্বাচনকে ঘিরে যে উত্তাপ দেখা যাচ্ছে, তা শিক্ষার্থীদের সক্রিয় অংশগ্রহণের প্রমাণ। আমরা চাই প্রতিটি শিক্ষার্থী স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পারুক এবং শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন সম্পন্ন হোক।
স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী সম্মিলন প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মাহফুজুর রহমান বলেন, পূজার ছুটি শেষে ক্যাম্পাস খুলতেই আমরা শাটল ট্রেন ও ঝুপড়ি এলাকায় প্রচারণা শুরু করেছি। ৩৫ বছর পর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে, তাই স্বাভাবিকভাবেই ভোটারদের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যাচ্ছে। তারা আমাদের কাছে নানা প্রশ্ন করছে, জানতে চাচ্ছে নির্বাচিত হলে তাদের দাবিদাওয়া পূরণে আমরা কীভাবে কাজ করব।
তিন দশক পর সপ্তম চাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ১৫ অক্টোবর। একই দিনে অনুষ্ঠিত হবে হল সংসদ নির্বাচনও। নির্বাচনে মোট ভোটার প্রায় ২৭ হাজার। এর মধ্যে ছাত্র ১৬ হাজার ৮৪ জন ও ছাত্রী ১১ হাজার ৩২৯ জন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী চাকসু ও হল সংসদে চূড়ান্ত প্রার্থী আছেন ৯০৭ জন। এর মধ্যে চাকসুর ২৬টি পদের বিপরীতে ৪১৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। হল সংসদে নির্বাচন করবেন ৪৮৬ জন।
ধর্ষণ ও নারী অবমাননার অভিযোগে এক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা ও স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে গতকাল মঙ্গলবার রাতে উত্তাল ছিল বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ক্যাম্পাস। রাত ৯টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলা এই বিক্ষোভে শত শত শিক্ষার্থী অংশ নেন। বিক্ষোভকারীদের দাবির মুখে রাতেই বিশ্ববিদ্যালয়
৭ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) শাখা ছাত্রী সংস্থার সেক্রেটারি ও চাকসুর ছাত্রীকল্যাণ সম্পাদক নাহিমা আক্তার দীপা বলেছেন, বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত নারী ও শিশু নির্যাতন-ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে।
১০ ঘণ্টা আগেড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির চেয়ারম্যান ড. মো. সবুর খান বলেছেন, আমাদের সমাজে ঐক্যের বড় অভাব। ঐক্যের অভাবে আমাদের সমাজ ও রাষ্ট্র এগুতে পারছে না।
১ দিন আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহিদ মীর মুগ্ধের নামে দুটি সুপেয় পানির ফিল্টারের স্থাপন করেছে ছাত্রশিবির। মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ মিনারে একটির উদ্বোধন করেন শাখা ছাত্রশিবির সভাপতি মোহাম্মদ আলী।
১ দিন আগে