ইমন আলী, বেরোবি
রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) প্রথমবাবের মতো প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া শহীদ আবু সাঈদ বইমেলা উদযাপন কমিটি নিয়ে বিতর্ক দেখা দিয়েছে। এ বিতর্ক অধ্যাপক ড. আপেল মাহমুদকে ঘিরে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন নীলদলের প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা, একাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন বিভাগের অধ্যাপক। তাকে বইমেলার কমিটিতে রাখাকে ঘিরেই এ বিতর্ক। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন জুলাই আন্দোলনে অংশগ্রহণ করা শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১০ তম সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্ত মোতাবেক এখন থেকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন প্রতি বছর শহীদ আবু সাঈদ বই মেলার আয়োজন করবে। আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৫ শে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সাত দিন ব্যাপী বইমেলা হওয়ার কথা রয়েছে। বইমেলার আয়োজনের জন্য গত ৯ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে ছাত্রকল্যাণ ও পরামর্শের উপদেষ্টা ড. ইলিয়াস প্রামাণিককে আহ্বায়ক করে ৭ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়।
জানা যায়, ড. আপেল মাহমুদ ছাত্র জীবনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মহসীন হল শাখা ছাত্রলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন। শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেয়েই ২০১৪ সালে নীলদল প্রতিষ্ঠা করে সভাপতি হন। এরপর হয়েছেন সাধারণ সম্পাদক, বর্তমানে রয়েছেন কার্যকরী সদস্য পদে। এছাড়াও নীল দলের প্যানলে থেকে শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে ২০২৩ সালে জয়লাভও করেন তিনি। আবু সাইদ হত্যা মামলার অন্যতম আসামি গণিত বিভাগের শিক্ষক মশিউর রহমানের নিয়ন্ত্রিত বঙ্গবন্ধু পরিষদের সহ-সভাপতি ছিলেন এই শিক্ষক।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত তিনমাসেই এই শিক্ষককে বিশ্ববিদ্যালয়ের যানবাহন ক্রয় কমিটি, ডরমেটরি বরাদ্দ কমিটি, বাসা বরাদ্দ নীতমিালা রিভিউ কমটি, ভর্তি পরিচালনা কমিটির, ক্যালেন্ডার মুদ্রণ কমিটি, বিশ্ববিদ্যালয়রে বাৎসরিক ছুটি নির্ধারণ কমিটিসহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ কমিটিতে রাখা হয়েছে।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে একাধিক শিক্ষক ও কর্মকর্তা জানান, উপাচার্যের দপ্তরে কোন জরুরি প্রয়োজনে যখনই গিয়েছেন তখনই ড. আপেল মাহমুদকে উপাচার্যের দপ্তরে বসে থাকতে দেখেছেন। একাধিক বিএনপিপন্থী শিক্ষক ও কর্মকর্তা জানান, এ ধরনের উগ্র আওয়ামীপন্থী ফ্যাসিস্ট শিক্ষকদের ভিসির দপ্তরে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকায় বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েন তারা।
ছাত্রদলের বেরোবি শাখার আহবায়ক আল আমিন বলেন, আমরা জেনেছি বইমেলা প্রশাসন থেকে হচ্ছে এবং সেটির নেতৃত্ব দিচ্ছে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা কর্মীরা। আমরা হতাশ হই তারা সেখানে নেতৃত্ব থাকা স্বত্বেও কিভাবে একজন আওয়ামী পন্থী শিক্ষক সেই কমিটিতে থাকে। এইটা আবু সাঈদের রক্তের সাথে বেইমানি।
জুলাই আন্দোলনে সামনের সারিতে নেতৃত্ব দেওয়া গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার সোহাগ বলেন, ক্যাম্পাসে বইমেলার ব্যাপারে আমি জানতাম না। পরে শুনেছি বইমেলা হবে। কিন্তু বইমেলার কমিটিতে একজন আওয়ামীপন্থী শিক্ষককে রাখায় তীব্র নিন্দা জানাই। অবিলম্বে তাকে প্রত্যাহার করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সবার মতামতের ভিত্তিতে নতুন করে কমিটি দিতে হবে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বেরোবি প্রতিনিধি আরমান বলেন, আমরা একটা খসড়া করে শুরুর দিকে একটা লিস্ট দিয়েছিলাম। সেখানে আমরা কোনো ক্রস চেক করিনি। এখন যদি উনি আগে দল করে থাকে তাহলে আমরা তাকে বাদ দেওয়ার জন্য প্রশাসনে বলব।
এই বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএনপিপন্থী শিক্ষক ও প্রক্টর ড. ফেরদৌস রহমান বলেন, নতুন উপাচার্য যোগদানের পূর্বে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে প্রতি বিভাগের তাদের পছন্দের তিনজন করে শিক্ষকের নামের তালিকা নেওয়া হয়ে ছিল। কাদেরকে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় চালানো যায় সে উদ্দেশ্যে নেওয়া এই নামগুলো নেওয়া হয়। যেহেতু তার নাম শিক্ষার্থীরা দিয়েছে তাই এখানে আর আমাদের কিছু বলার নেই।
এ বিষয়ে জানতে অধ্যাপক ড. আপেল মাহমুদ নীল দলে এবং বঙ্গবন্ধু পরিষদে থাকার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, আমাকেতো দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে চেয়ে নেইনি। বিগত প্রশাসনে আমার পদোন্নতি আটকে রাখা হয়েছিল। আমার পদোন্নতি হওয়াতে তারা আবার আমার পিছনে লেগেছে। আর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত আওয়ামী লীগের সময়ে। তাই দু’তিনজন ব্যতীত বাকি সব শিক্ষকই আওয়ামীলীগপন্থী।
এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শওকাত আলী জানান, তার নাম (আপেল মাহমুদ) তার বিভাগের শিক্ষার্থীরাই দিয়েছে। পদধারী এমন বিতর্কিত শিক্ষককেই কেনো বারবার কমিটিতে রাখা হয় জানতে চাইলে তিনি আরও বলেন, আপেল মাহমুদ কর্মঠ, কাজের মানুষ। কাজের মানুষ ১০ না ২০টা কমিটিতেও রাখা যায়। যারা কাজ পায় না, সুবিধা পায় না। তারা এখন এগুলো নিয়ে কথা বলছে।
রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) প্রথমবাবের মতো প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া শহীদ আবু সাঈদ বইমেলা উদযাপন কমিটি নিয়ে বিতর্ক দেখা দিয়েছে। এ বিতর্ক অধ্যাপক ড. আপেল মাহমুদকে ঘিরে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন নীলদলের প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা, একাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন বিভাগের অধ্যাপক। তাকে বইমেলার কমিটিতে রাখাকে ঘিরেই এ বিতর্ক। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন জুলাই আন্দোলনে অংশগ্রহণ করা শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১০ তম সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্ত মোতাবেক এখন থেকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন প্রতি বছর শহীদ আবু সাঈদ বই মেলার আয়োজন করবে। আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৫ শে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সাত দিন ব্যাপী বইমেলা হওয়ার কথা রয়েছে। বইমেলার আয়োজনের জন্য গত ৯ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে ছাত্রকল্যাণ ও পরামর্শের উপদেষ্টা ড. ইলিয়াস প্রামাণিককে আহ্বায়ক করে ৭ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়।
জানা যায়, ড. আপেল মাহমুদ ছাত্র জীবনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মহসীন হল শাখা ছাত্রলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন। শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেয়েই ২০১৪ সালে নীলদল প্রতিষ্ঠা করে সভাপতি হন। এরপর হয়েছেন সাধারণ সম্পাদক, বর্তমানে রয়েছেন কার্যকরী সদস্য পদে। এছাড়াও নীল দলের প্যানলে থেকে শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে ২০২৩ সালে জয়লাভও করেন তিনি। আবু সাইদ হত্যা মামলার অন্যতম আসামি গণিত বিভাগের শিক্ষক মশিউর রহমানের নিয়ন্ত্রিত বঙ্গবন্ধু পরিষদের সহ-সভাপতি ছিলেন এই শিক্ষক।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত তিনমাসেই এই শিক্ষককে বিশ্ববিদ্যালয়ের যানবাহন ক্রয় কমিটি, ডরমেটরি বরাদ্দ কমিটি, বাসা বরাদ্দ নীতমিালা রিভিউ কমটি, ভর্তি পরিচালনা কমিটির, ক্যালেন্ডার মুদ্রণ কমিটি, বিশ্ববিদ্যালয়রে বাৎসরিক ছুটি নির্ধারণ কমিটিসহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ কমিটিতে রাখা হয়েছে।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে একাধিক শিক্ষক ও কর্মকর্তা জানান, উপাচার্যের দপ্তরে কোন জরুরি প্রয়োজনে যখনই গিয়েছেন তখনই ড. আপেল মাহমুদকে উপাচার্যের দপ্তরে বসে থাকতে দেখেছেন। একাধিক বিএনপিপন্থী শিক্ষক ও কর্মকর্তা জানান, এ ধরনের উগ্র আওয়ামীপন্থী ফ্যাসিস্ট শিক্ষকদের ভিসির দপ্তরে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকায় বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েন তারা।
ছাত্রদলের বেরোবি শাখার আহবায়ক আল আমিন বলেন, আমরা জেনেছি বইমেলা প্রশাসন থেকে হচ্ছে এবং সেটির নেতৃত্ব দিচ্ছে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা কর্মীরা। আমরা হতাশ হই তারা সেখানে নেতৃত্ব থাকা স্বত্বেও কিভাবে একজন আওয়ামী পন্থী শিক্ষক সেই কমিটিতে থাকে। এইটা আবু সাঈদের রক্তের সাথে বেইমানি।
জুলাই আন্দোলনে সামনের সারিতে নেতৃত্ব দেওয়া গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার সোহাগ বলেন, ক্যাম্পাসে বইমেলার ব্যাপারে আমি জানতাম না। পরে শুনেছি বইমেলা হবে। কিন্তু বইমেলার কমিটিতে একজন আওয়ামীপন্থী শিক্ষককে রাখায় তীব্র নিন্দা জানাই। অবিলম্বে তাকে প্রত্যাহার করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সবার মতামতের ভিত্তিতে নতুন করে কমিটি দিতে হবে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বেরোবি প্রতিনিধি আরমান বলেন, আমরা একটা খসড়া করে শুরুর দিকে একটা লিস্ট দিয়েছিলাম। সেখানে আমরা কোনো ক্রস চেক করিনি। এখন যদি উনি আগে দল করে থাকে তাহলে আমরা তাকে বাদ দেওয়ার জন্য প্রশাসনে বলব।
এই বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএনপিপন্থী শিক্ষক ও প্রক্টর ড. ফেরদৌস রহমান বলেন, নতুন উপাচার্য যোগদানের পূর্বে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে প্রতি বিভাগের তাদের পছন্দের তিনজন করে শিক্ষকের নামের তালিকা নেওয়া হয়ে ছিল। কাদেরকে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় চালানো যায় সে উদ্দেশ্যে নেওয়া এই নামগুলো নেওয়া হয়। যেহেতু তার নাম শিক্ষার্থীরা দিয়েছে তাই এখানে আর আমাদের কিছু বলার নেই।
এ বিষয়ে জানতে অধ্যাপক ড. আপেল মাহমুদ নীল দলে এবং বঙ্গবন্ধু পরিষদে থাকার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, আমাকেতো দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে চেয়ে নেইনি। বিগত প্রশাসনে আমার পদোন্নতি আটকে রাখা হয়েছিল। আমার পদোন্নতি হওয়াতে তারা আবার আমার পিছনে লেগেছে। আর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত আওয়ামী লীগের সময়ে। তাই দু’তিনজন ব্যতীত বাকি সব শিক্ষকই আওয়ামীলীগপন্থী।
এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শওকাত আলী জানান, তার নাম (আপেল মাহমুদ) তার বিভাগের শিক্ষার্থীরাই দিয়েছে। পদধারী এমন বিতর্কিত শিক্ষককেই কেনো বারবার কমিটিতে রাখা হয় জানতে চাইলে তিনি আরও বলেন, আপেল মাহমুদ কর্মঠ, কাজের মানুষ। কাজের মানুষ ১০ না ২০টা কমিটিতেও রাখা যায়। যারা কাজ পায় না, সুবিধা পায় না। তারা এখন এগুলো নিয়ে কথা বলছে।
আগামী বার্ষিক পরীক্ষার আগেই (৩০ নভেম্বরের মধ্যেই) ছুটির দিনে দেশের সব বেসরকারি স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসায় জেলা প্রশাসকের তত্ত্বাবধানে ম্যানেজিং কমিটি/গভর্নিং বডির নির্বাচন দেয়ার জোর দাবি জানিয়েছে অভিভাবক ঐক্য ফোরাম।
২ ঘণ্টা আগেরাকসু, হল ছাত্র সংসদ ও সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচন ২০২৫ এর ফলাফল আজ বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়েছে। এদিন দুপুরে উপাচার্য প্রফেসর সালেহ্ হাসান নকীবের নিকট নির্বাচনের ফলাফলের গেজেট হস্তান্তর করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার প্রফেসর এফ নজরুল ইসলাম।
৪ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ, হল সংসদ ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচিতদের গেজেট প্রকাশ করা হবে আজ। আগামী ২৬ অক্টোবর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। রাকসু ও সিনেট প্রতিনিধিদের শপথ বাক্য পড়াবেন রাকুস সভাপতি
৬ ঘণ্টা আগেধর্ষণ ও নারী অবমাননার অভিযোগে এক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা ও স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে গতকাল মঙ্গলবার রাতে উত্তাল ছিল বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ক্যাম্পাস। রাত ৯টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলা এই বিক্ষোভে শত শত শিক্ষার্থী অংশ নেন। বিক্ষোভকারীদের দাবির মুখে রাতেই বিশ্ববিদ্যালয়
১৩ ঘণ্টা আগে