
প্রবাস ডেস্ক

দুবাই-ভিত্তিক প্রাক্তন এমিরেটস কেবিন ক্রু সদস্য মারিয়া কনসেইসাও উদ্ভাবনী শিক্ষাব্যবস্থা ও সক্ষমতা বৃদ্ধিতে অবদানের জন্য ‘গ্লোবাল উইমেন ইনভেন্টরস অ্যান্ড ইনোভেটর্স নেটওয়ার্ক’ গ্লোবাল অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হয়েছেন।
পর্তুগিজ অভিযাত্রী, মানবতাবাদী এবং রেকর্ডধারী ক্রীড়াবিদের অর্জিত এই গ্লোবাল অ্যাওয়ার্ডটি সেইসব অসাধারণ নারীকে স্বীকৃতি দেয়, যাদের উদ্ভাবনী প্রচেষ্টা ও দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন সম্প্রদায়ে অসামন্য প্রভাব ফেলেছে। লন্ডনের এক্সল-এ গত অক্টোবর ২২–২৩, ২০২৫ তারিখে অনুষ্ঠিত গ্লোবালউইন সম্মেলন, প্রদর্শনী ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে তাকে এই সম্মাননা প্রদান করা হয়।
মারিয়ার যাত্রা শুরু হয়েছিল আকাশে। দুবাই এমিরেটসের কেবিন ক্রু হিসেবে কাজ করার সময়, ২০০৫ সালে বাংলাদেশের ঢাকা শহরে এক স্টপওভারের সময় তিনি খুঁজে পান জীবনের প্রকৃত লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।
স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, আমি চরম দারিদ্র্যে বসবাসরত শিশুদের কাছাকাছি গিয়েছি, কিন্তু তাদের চোখে আমি শুধু দেখেছি উজ্জ্বলতা, শক্তি আর নষ্ট হয়ে যাওয়া সম্ভাবনা। সেই মুহূর্ত আমার জীবনটাই বদলে দেয়।
সহানুভূতিতে উদ্বুদ্ধ হয়ে মারিয়া নিউজিল্যান্ডে তার পরিকল্পিত অবকাশ যাপন বাতিল করে অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা দরিদ্র পরিবারগুলোর জন্য নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী নিয়ে ঢাকায় ফিরে আসেন। তার ব্যক্তিগত মানবিক উদ্যোগটি পরবর্তীতে একটি পূর্ণাঙ্গ মানবিক আন্দোলনে রূপ নেয়।
তিনি তার এমিরেটসের সহকর্মী ও দুবাইয়ের বাসিন্দাদের সহায়তায় ঢাকার বস্তিতে একটি বিদ্যালয় স্থাপন করেন, যেখানে শত শত শিশু শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পায়। একসময় তার এই উদ্যোগে ৬০০-র বেশি শিক্ষার্থী পড়াশোনা করত, যাদের অনেকে পরবর্তীতে বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেছে।
মারিয়া বলেন, আমি দ্রুতই বুঝতে পেরেছিলাম, জীবনে সত্যিকারের পরিবর্তনের মূল চাবিবিকাঠি হল শিক্ষা শুধু শিশুদের ক্ষেত্রে নয়, প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রেও।
মারিয়া কনসেইসাও এর এই স্বীকৃতি প্রমান করে সহানুভূতির মাধ্যমে উদ্ভাবনে তার অবিচল প্রতিশ্রুতি। মানব সম্ভাবনার বৈশ্বিক দূত হিসেবে তার ভূমিকা এবং উদ্দেশ্যনির্ভর অংশীদারিত্বের প্রতি তার দৃঢ় অঙ্গীকার অভিযাত্রা, শিক্ষা, ও প্রভাবকে একসূত্রে গেঁথে দেয়।

দুবাই-ভিত্তিক প্রাক্তন এমিরেটস কেবিন ক্রু সদস্য মারিয়া কনসেইসাও উদ্ভাবনী শিক্ষাব্যবস্থা ও সক্ষমতা বৃদ্ধিতে অবদানের জন্য ‘গ্লোবাল উইমেন ইনভেন্টরস অ্যান্ড ইনোভেটর্স নেটওয়ার্ক’ গ্লোবাল অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হয়েছেন।
পর্তুগিজ অভিযাত্রী, মানবতাবাদী এবং রেকর্ডধারী ক্রীড়াবিদের অর্জিত এই গ্লোবাল অ্যাওয়ার্ডটি সেইসব অসাধারণ নারীকে স্বীকৃতি দেয়, যাদের উদ্ভাবনী প্রচেষ্টা ও দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন সম্প্রদায়ে অসামন্য প্রভাব ফেলেছে। লন্ডনের এক্সল-এ গত অক্টোবর ২২–২৩, ২০২৫ তারিখে অনুষ্ঠিত গ্লোবালউইন সম্মেলন, প্রদর্শনী ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে তাকে এই সম্মাননা প্রদান করা হয়।
মারিয়ার যাত্রা শুরু হয়েছিল আকাশে। দুবাই এমিরেটসের কেবিন ক্রু হিসেবে কাজ করার সময়, ২০০৫ সালে বাংলাদেশের ঢাকা শহরে এক স্টপওভারের সময় তিনি খুঁজে পান জীবনের প্রকৃত লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।
স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, আমি চরম দারিদ্র্যে বসবাসরত শিশুদের কাছাকাছি গিয়েছি, কিন্তু তাদের চোখে আমি শুধু দেখেছি উজ্জ্বলতা, শক্তি আর নষ্ট হয়ে যাওয়া সম্ভাবনা। সেই মুহূর্ত আমার জীবনটাই বদলে দেয়।
সহানুভূতিতে উদ্বুদ্ধ হয়ে মারিয়া নিউজিল্যান্ডে তার পরিকল্পিত অবকাশ যাপন বাতিল করে অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা দরিদ্র পরিবারগুলোর জন্য নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী নিয়ে ঢাকায় ফিরে আসেন। তার ব্যক্তিগত মানবিক উদ্যোগটি পরবর্তীতে একটি পূর্ণাঙ্গ মানবিক আন্দোলনে রূপ নেয়।
তিনি তার এমিরেটসের সহকর্মী ও দুবাইয়ের বাসিন্দাদের সহায়তায় ঢাকার বস্তিতে একটি বিদ্যালয় স্থাপন করেন, যেখানে শত শত শিশু শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পায়। একসময় তার এই উদ্যোগে ৬০০-র বেশি শিক্ষার্থী পড়াশোনা করত, যাদের অনেকে পরবর্তীতে বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেছে।
মারিয়া বলেন, আমি দ্রুতই বুঝতে পেরেছিলাম, জীবনে সত্যিকারের পরিবর্তনের মূল চাবিবিকাঠি হল শিক্ষা শুধু শিশুদের ক্ষেত্রে নয়, প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রেও।
মারিয়া কনসেইসাও এর এই স্বীকৃতি প্রমান করে সহানুভূতির মাধ্যমে উদ্ভাবনে তার অবিচল প্রতিশ্রুতি। মানব সম্ভাবনার বৈশ্বিক দূত হিসেবে তার ভূমিকা এবং উদ্দেশ্যনির্ভর অংশীদারিত্বের প্রতি তার দৃঢ় অঙ্গীকার অভিযাত্রা, শিক্ষা, ও প্রভাবকে একসূত্রে গেঁথে দেয়।

যুক্তরাজ্যে প্রথমবারের মতো স্থানীয় সময় শুক্রবার সকালে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘টমি মিয়া’স ঢালিউড নাইট। লন্ডনের কুইন্স গেটে অবস্থিত বাংলাদেশ হাই কমিশনে এ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য জেরেমি কারবিন।
২ দিন আগে
পর্তুগালে আবারো ঘটলো প্রবাসী বাংলাদেশি হত্যার ঘটনা। রাজধানী লিসবনের নিকটবর্তী কোস্টা দা কাপারিকা এলাকায় রাতে এক হামলায় নিহত হন কুমিল্লার কোতোয়ালী থানার যুবক শামীম হোসেন (৩২)। তিনি স্থানীয় একটি ফাস্ট ফুড রেস্টুরেন্টে কাজ করতেন।
৩ দিন আগে
সিঙ্গাপুরের সংস্কৃতি, কমিউনিটি ও যুব ও মানবসম্পদ সম্পর্কিত মন্ত্রী দীনেশ বসু দাশ সিঙ্গাপুর বাংলাদেশ সোসাইটি (এসবিএস)-এর প্রশংসা করেছেন। তিনি এ সংগঠনের দীর্ঘদিনের ভূমিকা নিয়ে আনন্দ প্রকাশ করেছেন, যা বাংলাদেশের ও সিঙ্গাপুরের জনগণের মধ্যে বন্ধুত্ব এবং পারস্পরিক বোঝাপড়া বৃদ্ধিতে অবদান রেখেছে।
৫ দিন আগে
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোসলেহ উদ্দিন হাওলাদার আরিফ বলেন, বাংলাদেশের ভবিষৎ নির্মাণে যুবদলকে কঠিন দায়িত্ব পালন করতে হবে। আগামী নির্বাচনে তরুণদের প্রথম ভোট ধানের শীষের পক্ষে দেওয়ার সকল কর্মসূচি বাস্তবায়নে জন্য উদাত্ত আহবান জানান তিনি।
৬ দিন আগে