কে এম মোবারক উল্ল্যাহ শিমুল
অভিবাসনের নামে আসলে চলছে এক বাণিজ্যিক পাচারের “গেম” আর এর চূড়ান্ত মূল্য দিচ্ছে বাংলাদেশ। মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে (KLIA) টানা চব্বিশ ঘণ্টার বিশেষ অভিযানে ভিজিট ভিসার অপব্যবহার এবং অবৈধভাবে কাজের উদ্দেশ্যে প্রবেশের চেষ্টায় ২২৯ বিদেশিকে ফেরত পাঠিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
বিস্ময়কর হলেও সত্যি, এর মধ্যে ২০৪ জনই বাংলাদেশি। মালয়েশিয়ান বর্ডার কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রোটেকশন এজেন্সি (MCBA) অভিযানে ৭৬৪ জন বিদেশিকে স্ক্রিনিং করে।
গত ১২ আগস্ট সকাল সাতটা ত্রিশ থেকে বুধবার সকাল সাতটা ত্রিশ পর্যন্ত চলা এ অভিযানে ধরা পড়ে, ভুয়া হোটেল বুকিং, ফেরার টিকিটের অভাব, আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণ দিতে ব্যর্থ যাত্রীরা আসলে পর্যটক সেজে অবৈধ শ্রমবাজারে প্রবেশের কৌশল নিয়েছিল।
শুধু গত ১৩ আগস্ট বুধবার ভোরেই ঢাকা থেকে আসা তিনটি ফ্লাইটে KLIA-1 এ নামা ৬৬ বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।
অভিবাসন বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতি সপ্তাহেই ‘ভিজিট ভিসা’র নামে পাচার হচ্ছে শত শত বাংলাদেশি। পেছনে রয়েছে অসাধু এজেন্ট, দালাল এবং আন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্র।
আরও উদ্বেগজনক হলো, অবৈধ অবস্থানকারীদের বৈধ করার দাবিতে মালয়েশিয়ায় থাকা কিছু বাংলাদেশি এবং স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী নিয়মিত চাপ তৈরি করে আসছে। ফলে পাচারকারীরা হয়ে উঠছে আরও বেপরোয়া, আর দেশের ভাবমূর্তি ডুবে যাচ্ছে। কঠোর ব্যবস্থা ছাড়া থামবে না এই স্রোত।
করনীয়
*অবৈধ অবস্থানকারীদের কোনো রকম বৈধতা না দিয়ে দ্রুত দেশে ফেরত পাঠাতে হবে
*ভিজিট ভিসায় যাওয়া শ্রমিকদের বৈধ হওয়ার সুযোগ সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করতে হবে
*গন্তব্য দেশকে অবৈধদের ফেরত পাঠানোর নীতি কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে
এগুলো কার্যকর হলে পাচারকারীরা ঝুঁকি নিতে ভয় পাবে এবং এই অবৈধ বাণিজ্যের পথ সংকুচিত হবে।
শ্রমবাজারে বাংলাদেশের জন্য রেড অ্যালার্ট
এটি শুধু অভিবাসন সম্পর্কিত একটি খবর নয়, এটি বাংলাদেশের বৈদেশিক কর্মসংস্থানের ভবিষ্যৎ, শ্রমবাজারের নিরাপত্তা এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের মর্যাদার উপর এক ভয়ংকর সতর্কবার্তা।
যে হুঁশিয়ারি প্রবাদে বলা হয়, One rotten apple spoils the whole barrel, কিছু অবৈধ প্রক্রিয়া পুরো জাতির ভাবমূর্তি নষ্ট করে দিতে পারে। যদি এই প্রবণতা এখনই বন্ধ না হয়, তবে আগামী দিনে কঠোর ভিসা শর্ত এবং প্রবেশ নিষেধাজ্ঞার জালে আটকে পড়বে বাংলাদেশ।
অভিবাসনের নামে আসলে চলছে এক বাণিজ্যিক পাচারের “গেম” আর এর চূড়ান্ত মূল্য দিচ্ছে বাংলাদেশ। মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে (KLIA) টানা চব্বিশ ঘণ্টার বিশেষ অভিযানে ভিজিট ভিসার অপব্যবহার এবং অবৈধভাবে কাজের উদ্দেশ্যে প্রবেশের চেষ্টায় ২২৯ বিদেশিকে ফেরত পাঠিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
বিস্ময়কর হলেও সত্যি, এর মধ্যে ২০৪ জনই বাংলাদেশি। মালয়েশিয়ান বর্ডার কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রোটেকশন এজেন্সি (MCBA) অভিযানে ৭৬৪ জন বিদেশিকে স্ক্রিনিং করে।
গত ১২ আগস্ট সকাল সাতটা ত্রিশ থেকে বুধবার সকাল সাতটা ত্রিশ পর্যন্ত চলা এ অভিযানে ধরা পড়ে, ভুয়া হোটেল বুকিং, ফেরার টিকিটের অভাব, আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণ দিতে ব্যর্থ যাত্রীরা আসলে পর্যটক সেজে অবৈধ শ্রমবাজারে প্রবেশের কৌশল নিয়েছিল।
শুধু গত ১৩ আগস্ট বুধবার ভোরেই ঢাকা থেকে আসা তিনটি ফ্লাইটে KLIA-1 এ নামা ৬৬ বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।
অভিবাসন বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতি সপ্তাহেই ‘ভিজিট ভিসা’র নামে পাচার হচ্ছে শত শত বাংলাদেশি। পেছনে রয়েছে অসাধু এজেন্ট, দালাল এবং আন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্র।
আরও উদ্বেগজনক হলো, অবৈধ অবস্থানকারীদের বৈধ করার দাবিতে মালয়েশিয়ায় থাকা কিছু বাংলাদেশি এবং স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী নিয়মিত চাপ তৈরি করে আসছে। ফলে পাচারকারীরা হয়ে উঠছে আরও বেপরোয়া, আর দেশের ভাবমূর্তি ডুবে যাচ্ছে। কঠোর ব্যবস্থা ছাড়া থামবে না এই স্রোত।
করনীয়
*অবৈধ অবস্থানকারীদের কোনো রকম বৈধতা না দিয়ে দ্রুত দেশে ফেরত পাঠাতে হবে
*ভিজিট ভিসায় যাওয়া শ্রমিকদের বৈধ হওয়ার সুযোগ সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করতে হবে
*গন্তব্য দেশকে অবৈধদের ফেরত পাঠানোর নীতি কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে
এগুলো কার্যকর হলে পাচারকারীরা ঝুঁকি নিতে ভয় পাবে এবং এই অবৈধ বাণিজ্যের পথ সংকুচিত হবে।
শ্রমবাজারে বাংলাদেশের জন্য রেড অ্যালার্ট
এটি শুধু অভিবাসন সম্পর্কিত একটি খবর নয়, এটি বাংলাদেশের বৈদেশিক কর্মসংস্থানের ভবিষ্যৎ, শ্রমবাজারের নিরাপত্তা এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের মর্যাদার উপর এক ভয়ংকর সতর্কবার্তা।
যে হুঁশিয়ারি প্রবাদে বলা হয়, One rotten apple spoils the whole barrel, কিছু অবৈধ প্রক্রিয়া পুরো জাতির ভাবমূর্তি নষ্ট করে দিতে পারে। যদি এই প্রবণতা এখনই বন্ধ না হয়, তবে আগামী দিনে কঠোর ভিসা শর্ত এবং প্রবেশ নিষেধাজ্ঞার জালে আটকে পড়বে বাংলাদেশ।
আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলনকে কেন্দ্র করে মালয়েশিয়াজুড়ে নিরাপত্তা ও আগমন কার্যক্রম নির্বিঘ্ন রাখতে মালয়েশিয়ার অভিবাসন বিভাগ তিন হাজারেরও বেশি কর্মকর্তাকে দেশের সব প্রবেশপথে নিয়োগ দিয়েছে।
৫ দিন আগেজার্মানির ফ্রাঙ্কফুট শহরে আরম্ভ হয়েছে পাঁচ দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক বইমেলা। মেলায় বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন উদ্বোধন করেন জার্মানিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জুলকারনাইন।
৭ দিন আগেজার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্ট শহরে আরম্ভ হয়েছে পাঁচ দিন ব্যাপী আন্তর্জাতিক বইমেলা।বইমেলায় বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন উদ্বোধন করেন জার্মানিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জুলকারনাইন।
৭ দিন আগেঅস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে অনুষ্ঠিত হলো ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মিলনমেলা। গত শনিবার মেলবোর্নের ঐতিহাসিক ও আইকনিক সেন্ট কিল্ডা টাউন হলে অনুষ্ঠানটির আয়োজন করা হয়।
৯ দিন আগে