শিক্ষক দিবসে মঞ্চে ‘হেলেন কেলার’
রিপোর্টার
বিশ্ব শিক্ষক দিবস ২০২৫ উপলক্ষে নাটক মঞ্চস্থ করছে স্বপ্নদল। শিক্ষাগুরুদের প্রতি আন্তরিক সম্মান জানাতে ও শিক্ষার্থীর অসামান্য শ্রদ্ধাজ্ঞাপনের স্মারক হিসেবে ‘হেলেন কেলার’ নাটকের বিশেষ মঞ্চায়ন হচ্ছে। আগামীকাল সন্ধ্যা ৭টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটারে নাটকটি দেখতে পারবেন দর্শক। ‘বিশ্বের বিস্ময়’ মহীয়সী হেলেন কেলারের জীবন-কর্ম-স্বপ্ন-সংগ্রাম-দর্শনভিত্তিক ‘হেলেন কেলার’ রচনা করেছেন অপূর্ব কুমার কুণ্ডু এবং নির্দেশনা দিয়েছেন জাহিদ রিপন। অভিনয় করছেন জুয়েনা শবনম। নাট্যকার অপূর্ব কুমার কুণ্ডুর রচনা, জাহিদ রিপনের নির্দেশনা আর জুয়েনা শবনমের একক অভিনয়ে মঞ্চ যেন হয়ে ওঠে হেলেন কেলারের জীবন-জ্যোতির প্রতিচ্ছবি। দৃষ্টি, শ্রবণ, বাকÑ সব কিছুর সীমাবদ্ধতার মধ্যেও এক মহীয়সী নারী কেমন করে অ্যান স্যুলিভানের অতিমানবিক প্রেরণায় ভেঙেছেন নৈরাশ্যের দেয়াল, তা ফুটে ওঠে হৃদয়ছোঁয়া সংলাপে ও মর্মস্পর্শী আবহে। নাটকে উন্মোচন হয় হেলেন কেলারের জীবনে চার্লি চ্যাপলিন, মার্ক টোয়েন, আইনস্টাইন কিংবা কেনেডির সান্নিধ্যের গল্প। নারীজাগরণ, মানবতাবাদ, যুদ্ধ-ধ্বংস ও বর্ণবাদের বিরুদ্ধে তার স্পষ্ট উচ্চারণ মঞ্চে পেল নতুন প্রাণ। জীবনের অপূর্ণতার মধ্যেও মানুষের কর্তব্য হতে পারে কতখানি মহৎ এই বোধই হয়ে ওঠে নাটকের মূল সুর। যেন দর্শকের সামনে তুলে ধরে জীবনের অনিবার্য সত্য। আর প্রতিকূলতার ভেতর দিয়েই জেগে ওঠে মানবকল্যাণের দীপ্ত সার্থকতা। স্বপ্নদলের ‘হেলেন কেলার’ তাই শুধু নাটক নয়, এটি এক কাব্যিক আহ্বানÑঅন্ধকারের ভেতর থেকেও আলোকে খুঁজে নেওয়ার অটল দৃঢ়তা।শিক্ষক দিবস ২০২৫ উপলক্ষে নাটক মঞ্চস্থ করছে স্বপ্নদল। শিক্ষাগুরুদের প্রতি আন্তরিক সম্মান জানাতে ও শিক্ষার্থীর অসামান্য শ্রদ্ধাজ্ঞাপনের স্মারক হিসেবে ‘হেলেন কেলার’ নাটকের বিশেষ মঞ্চায়ন হচ্ছে। আগামীকাল সন্ধ্যা ৭টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটারে নাটকটি দেখতে পারবেন দর্শক। ‘বিশ্বের বিস্ময়’ মহীয়সী হেলেন কেলারের জীবন-কর্ম-স্বপ্ন-সংগ্রাম-দর্শনভিত্তিক ‘হেলেন কেলার’ রচনা করেছেন অপূর্ব কুমার কুণ্ডু এবং নির্দেশনা দিয়েছেন জাহিদ রিপন। অভিনয় করছেন জুয়েনা শবনম। নাট্যকার অপূর্ব কুমার কুণ্ডুর রচনা, জাহিদ রিপনের নির্দেশনা আর জুয়েনা শবনমের একক অভিনয়ে মঞ্চ যেন হয়ে ওঠে হেলেন কেলারের জীবন-জ্যোতির প্রতিচ্ছবি। দৃষ্টি, শ্রবণ, বাকÑ সব কিছুর সীমাবদ্ধতার মধ্যেও এক মহীয়সী নারী কেমন করে অ্যান স্যুলিভানের অতিমানবিক প্রেরণায় ভেঙেছেন নৈরাশ্যের দেয়াল, তা ফুটে ওঠে হৃদয়ছোঁয়া সংলাপে ও মর্মস্পর্শী আবহে। নাটকে উন্মোচন হয় হেলেন কেলারের জীবনে চার্লি চ্যাপলিন, মার্ক টোয়েন, আইনস্টাইন কিংবা কেনেডির সান্নিধ্যের গল্প। নারীজাগরণ, মানবতাবাদ, যুদ্ধ-ধ্বংস ও বর্ণবাদের বিরুদ্ধে তার স্পষ্ট উচ্চারণ মঞ্চে পেল নতুন প্রাণ। জীবনের অপূর্ণতার মধ্যেও মানুষের কর্তব্য হতে পারে কতখানি মহৎ এই বোধই হয়ে ওঠে নাটকের মূল সুর। যেন দর্শকের সামনে তুলে ধরে জীবনের অনিবার্য সত্য। আর প্রতিকূলতার ভেতর দিয়েই জেগে ওঠে মানবকল্যাণের দীপ্ত সার্থকতা। স্বপ্নদলের ‘হেলেন কেলার’ তাই শুধু নাটক নয়, এটি এক কাব্যিক আহ্বানÑঅন্ধকারের ভেতর থেকেও আলোকে খুঁজে নেওয়ার অটল দৃঢ়তা।

