আফসানা খানম আশা
অক্টোবর মাসটা বাংলাদেশ চলচ্চিত্রের অন্যতম সুখী তারকা দম্পতি নাঈম-শাবনাজের জন্য বিশেষ। কারণ ১৯৯১ সালের ৪ অক্টোবর এহতেশাম পরিচালিত ‘চাঁদনী’ সিনেমার মধ্য দিয়ে সিনেমায় তাদের অভিষেক হয়। আর ১৯৯৪ সালের ৫ অক্টোবর নাঈম-শাবনাজ বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। সেই হিসেবে সংসার জীবনে তাদের পথচলার ৩১ বছর পূর্ণ হলো।
তাদের রয়েছে দুই মেয়ে, নামিরা ও মাহাদিয়া। দুই সন্তানকে নিয়েই তাদের সুখের পৃথিবী। বহু বছর ধরে নাঈম-শাবনাজ কেউই চলচ্চিত্রে অভিনয় করছেন না। যেহেতু আজ ছিল তাদের বিবাহবার্ষিকী, তাই দুজনের জন্যই শুভ কামনা। জীবনের পথ চলার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আমার দেশ-এর সঙ্গে কথা বলেছেন শাবনাজ।
কেমন আছেন?
সত্যি বলতে আলহামদুলিল্লাহ, অনেক ভালো আছি।
আজ আপনাদের বিবাহবার্ষিকী তাই দুজনের জন্যই শুভ কামনা।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আসলে এখন অনেক বয়স হয়ে গেছে তাই এই সময় এসে কেউ বিবাহবার্ষিকী নিয়ে কিছু বললে কিছুটা লজ্জা লাগে।
এই যে সিনেমা জগতের মানুষ হয়েও দীর্ঘ ৩২ বছর ধরে একসঙ্গে পথ চলছেন, এই পথচলার পেছনে মূল পাথেয় কী?
আসলে আমাদের তো ভালোবাসার বিয়ে হয়েছে। একজন আরেকজনকে ভালো লেগেছে, তারপর ভালোবেসে বিয়ে করেছি। আলহামদুল্লাহ এত বছরে আমাদের ভালোবাসা কমেনি বরং দিনকে দিন আরো বেড়েছে। ভালোবাসা থেকে কেয়ারিং, কেয়ারিং থেকে রেসপেক্ট, রেসপেক্ট থেকে ছেলেমেয়েদের প্রতি কর্তব্য। সব মিলিয়ে ভালোবাসার শাখা-প্রশাখা ছড়িয়ে-ছিটিয়ে গেছে। আমি যে শুধু নাঈমকেই ভালো বেসেছি তা নয়, নাঈমের ফ্যামিলির প্রতিটা মানুষকে আমি ভালোবেসেছি। আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে একটা মধুর সম্পর্ক আমার রয়েছে। শুধু যে আমি তা মেনটেইন করি তা নয়। নাঈমের ক্ষেত্রে আমার দুই বোন তো আছেই, আমার কাজিনরাও নাঈম ভাইয়া বলতে অন্ধ। সবার কাছে নাঈম ভাইয়া একজন ভালো মানুষ, নাঈম ভাইয়া মজার মানুষ, তার সঙ্গে ঘুরতে গেলে ওরা ইনজয় করে।
আর জীবনে আমরা ৩১ বছর একসঙ্গে পথ চলতে পেরেছি, এটা আমি বলব আল্লাহতায়ালার অশেষ রহমত। প্রথমত তার শুকরিয়া আদায় করছি। আল্লাহ না চাইলে অনেক সময় অনেক ছোট কারণে মানুষের সংসার ভেঙে যায়। মানুষ রাগের মাথায় হোক, বা ইগোর কারণে হোক, বা একজন আরেকজনকে সম্মান না দিয়ে হোক, এসব সিম্পল জিনিসেও মানুষের সংসার শেষ হয়ে যায়। আমাদের দুজনকে আল্লাহ ধৈর্য দিয়েছে, আল্লাহ আমাদের মধ্যে রহমত দিয়েছে, কারণ সব সময় যে মানুষ সঠিক ডিসিশনটা নিতে পারে বলে আমার মনে হয় না। আমাদের মধ্যেও হয়তো এমন হয়েছে কিন্তু আল্লাহর দেওয়া ধৈর্য আর রহমতের কারণেই আমরা একসঙ্গে এতটা বছর কাটাতে পেরেছি।
আবার নাঈমের খারাপ সময় যদি আমি ওর পাশে না থেকে ভাবতাম আমি যেই, আমার তো নিজের একটা ক্যারিয়ার আছে যাই আমি আবার কাজ শুরু করি, তখন হয়তো নাঈমের খারাপ লাগত, আবার নাঈম যদি ভাবত শাবনাজ তো মোটা হয়ে গেছে, বুড়ি হয়ে যাচ্ছে, অসুস্থ থাকে তাহলে তো আর সংসারটা এগিয়ে নেওয়া যেত না। আসলে এত বছরে এসে ভালোবাসাটা এখন আর ভালোবাসা নেই, এখন সেটা হয়ে গেছে মায়া, মহব্বত, কেয়ার আর সম্মানের জায়গা।
এই সময়ে এসে কি একজন আরেকজনকে ভালোবাসি কথাটা বলা হয়?
আমাদের কাজের মধ্যেই তো প্রকাশ হয়ে যায়। তবে নাঈম এখনো বলে, তবে আমি খুবই চাপা স্বভাবের। আর নাঈমের কাজের মাধ্যমে ভালোবাসাটা সব সময় প্রকাশ পায়, ও এমন একটা মানুষ যে আমাকে ছাড়া ও বাইরে ঘুরতে যাওয়া, খাওয়া-দাওয়া করা, কোনো কিছুতে ও এনজয়ই করে না। এমনও সময় হয়েছে কোনো কথা না থাকলেও ওর সামনে বসে থাকতে হয়, তাতেই নাকি ওর ভালো লাগে।
এই যে সংসার করতে গিয়ে আপনি অভিনয় ছেড়েছেন, এর জন্য কি আপনার কখনো আক্ষেপ হয়েছে?
না, আমার কখনোই আক্ষেপ হয়নি, কারণ আমাকে তো অভিনয় ছাড়তে বাধ্য করা হয়নি। আমি অভিনয়ে এসেছি আসলে হঠাৎ করেই, অভিনয়ে এসেই রাতারাতি নেইম, ফেইম হয়ে গেছে এবং আল্লাহর অশেষ রহমতে এখনো দর্শকের কাছে এখনো ভালো একটা ইমেজ আছে। সেটা খুব ভালো লাগে। আর এছাড়াও আমাদের প্রফেশনটা ছিল একটু কঠিন, কোনো নির্দিষ্ট সময় ছিল না। যেহেতু আমি আমার শাশুড়ির কাছে থাকতাম, তাই এই সময়ের ব্যাপারটা আমার কাছে ভালো লাগত না। শাশুড়ি বাসায় আছে কিন্তু ঘরের বউ রাত করে বাসায় ফিরছে এটা আমার কাছেই অড লাগত।
এরপরেও হয়তো অভিনয়টা করতাম, কিন্তু এর পরেই আমাদের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে ভাল্গারিজমটা শুরু হয়ে গেল। আর এটার সঙ্গে আমি খাপ খাওয়াতে পারব না। সো যেটা আমি পারব না, সেটা আমার না করাই ভালো। যদি আমি পারতাম তাহলে হয়তো আমি যেতাম, কিন্তু আমি পারব না বলেই আর যাইনি।
সিনেমা ছাড়াও আপনাকে অন্য কোনো মাধ্যমেও দেখা যায় না। কেন?
আসলে আমার কাছে মনে হয় সব কিছুর জন্য একটা বয়স থাকে, এনার্জি থাকে। ওই বয়সে আমার যেই এনার্জি ছিল এখন সেই এনার্জি নেই। তাই ওই বয়সে যা করতে পেরেছি তা এখন করতে পারব না। অনেকেই হয়তো বিরতি কাটিয়ে আবার অভিনয়ে ফিরে, কিন্তু আমার মধ্যে কখনো এই জিনিসটা কাজ করেনি যে এই অভিনয়টা করার অনেক ইচ্ছা আমার, এই চরিত্রটা করতে পারলে অভিনয় সার্থক হতো, কেন জানি আমার এই জিনিসটা নেই। তাই হয়তো অভিনয়ে ফেরা হয় না।
৩১ বছর একসঙ্গে কাটালেন, নাঈম ভাইয়ের কোন উপহারটা আপনার সব থেকে ভালো লেগেছে?
নাঈমের সব উপহারই আমার ভালো লাগে। ফুল আমার খুব পছন্দের আর নাঈম প্রতিবারই আমাকে ফুল দেবেই। বিয়ের আগে যখন তার সঙ্গে প্রেম শুরু হয় তখন তো একবার সে আমার পুরো বাসা গোলাপফুল দিয়ে ভরিয়ে দিয়েছিল।
অক্টোবর মাসটা বাংলাদেশ চলচ্চিত্রের অন্যতম সুখী তারকা দম্পতি নাঈম-শাবনাজের জন্য বিশেষ। কারণ ১৯৯১ সালের ৪ অক্টোবর এহতেশাম পরিচালিত ‘চাঁদনী’ সিনেমার মধ্য দিয়ে সিনেমায় তাদের অভিষেক হয়। আর ১৯৯৪ সালের ৫ অক্টোবর নাঈম-শাবনাজ বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। সেই হিসেবে সংসার জীবনে তাদের পথচলার ৩১ বছর পূর্ণ হলো।
তাদের রয়েছে দুই মেয়ে, নামিরা ও মাহাদিয়া। দুই সন্তানকে নিয়েই তাদের সুখের পৃথিবী। বহু বছর ধরে নাঈম-শাবনাজ কেউই চলচ্চিত্রে অভিনয় করছেন না। যেহেতু আজ ছিল তাদের বিবাহবার্ষিকী, তাই দুজনের জন্যই শুভ কামনা। জীবনের পথ চলার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আমার দেশ-এর সঙ্গে কথা বলেছেন শাবনাজ।
কেমন আছেন?
সত্যি বলতে আলহামদুলিল্লাহ, অনেক ভালো আছি।
আজ আপনাদের বিবাহবার্ষিকী তাই দুজনের জন্যই শুভ কামনা।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আসলে এখন অনেক বয়স হয়ে গেছে তাই এই সময় এসে কেউ বিবাহবার্ষিকী নিয়ে কিছু বললে কিছুটা লজ্জা লাগে।
এই যে সিনেমা জগতের মানুষ হয়েও দীর্ঘ ৩২ বছর ধরে একসঙ্গে পথ চলছেন, এই পথচলার পেছনে মূল পাথেয় কী?
আসলে আমাদের তো ভালোবাসার বিয়ে হয়েছে। একজন আরেকজনকে ভালো লেগেছে, তারপর ভালোবেসে বিয়ে করেছি। আলহামদুল্লাহ এত বছরে আমাদের ভালোবাসা কমেনি বরং দিনকে দিন আরো বেড়েছে। ভালোবাসা থেকে কেয়ারিং, কেয়ারিং থেকে রেসপেক্ট, রেসপেক্ট থেকে ছেলেমেয়েদের প্রতি কর্তব্য। সব মিলিয়ে ভালোবাসার শাখা-প্রশাখা ছড়িয়ে-ছিটিয়ে গেছে। আমি যে শুধু নাঈমকেই ভালো বেসেছি তা নয়, নাঈমের ফ্যামিলির প্রতিটা মানুষকে আমি ভালোবেসেছি। আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে একটা মধুর সম্পর্ক আমার রয়েছে। শুধু যে আমি তা মেনটেইন করি তা নয়। নাঈমের ক্ষেত্রে আমার দুই বোন তো আছেই, আমার কাজিনরাও নাঈম ভাইয়া বলতে অন্ধ। সবার কাছে নাঈম ভাইয়া একজন ভালো মানুষ, নাঈম ভাইয়া মজার মানুষ, তার সঙ্গে ঘুরতে গেলে ওরা ইনজয় করে।
আর জীবনে আমরা ৩১ বছর একসঙ্গে পথ চলতে পেরেছি, এটা আমি বলব আল্লাহতায়ালার অশেষ রহমত। প্রথমত তার শুকরিয়া আদায় করছি। আল্লাহ না চাইলে অনেক সময় অনেক ছোট কারণে মানুষের সংসার ভেঙে যায়। মানুষ রাগের মাথায় হোক, বা ইগোর কারণে হোক, বা একজন আরেকজনকে সম্মান না দিয়ে হোক, এসব সিম্পল জিনিসেও মানুষের সংসার শেষ হয়ে যায়। আমাদের দুজনকে আল্লাহ ধৈর্য দিয়েছে, আল্লাহ আমাদের মধ্যে রহমত দিয়েছে, কারণ সব সময় যে মানুষ সঠিক ডিসিশনটা নিতে পারে বলে আমার মনে হয় না। আমাদের মধ্যেও হয়তো এমন হয়েছে কিন্তু আল্লাহর দেওয়া ধৈর্য আর রহমতের কারণেই আমরা একসঙ্গে এতটা বছর কাটাতে পেরেছি।
আবার নাঈমের খারাপ সময় যদি আমি ওর পাশে না থেকে ভাবতাম আমি যেই, আমার তো নিজের একটা ক্যারিয়ার আছে যাই আমি আবার কাজ শুরু করি, তখন হয়তো নাঈমের খারাপ লাগত, আবার নাঈম যদি ভাবত শাবনাজ তো মোটা হয়ে গেছে, বুড়ি হয়ে যাচ্ছে, অসুস্থ থাকে তাহলে তো আর সংসারটা এগিয়ে নেওয়া যেত না। আসলে এত বছরে এসে ভালোবাসাটা এখন আর ভালোবাসা নেই, এখন সেটা হয়ে গেছে মায়া, মহব্বত, কেয়ার আর সম্মানের জায়গা।
এই সময়ে এসে কি একজন আরেকজনকে ভালোবাসি কথাটা বলা হয়?
আমাদের কাজের মধ্যেই তো প্রকাশ হয়ে যায়। তবে নাঈম এখনো বলে, তবে আমি খুবই চাপা স্বভাবের। আর নাঈমের কাজের মাধ্যমে ভালোবাসাটা সব সময় প্রকাশ পায়, ও এমন একটা মানুষ যে আমাকে ছাড়া ও বাইরে ঘুরতে যাওয়া, খাওয়া-দাওয়া করা, কোনো কিছুতে ও এনজয়ই করে না। এমনও সময় হয়েছে কোনো কথা না থাকলেও ওর সামনে বসে থাকতে হয়, তাতেই নাকি ওর ভালো লাগে।
এই যে সংসার করতে গিয়ে আপনি অভিনয় ছেড়েছেন, এর জন্য কি আপনার কখনো আক্ষেপ হয়েছে?
না, আমার কখনোই আক্ষেপ হয়নি, কারণ আমাকে তো অভিনয় ছাড়তে বাধ্য করা হয়নি। আমি অভিনয়ে এসেছি আসলে হঠাৎ করেই, অভিনয়ে এসেই রাতারাতি নেইম, ফেইম হয়ে গেছে এবং আল্লাহর অশেষ রহমতে এখনো দর্শকের কাছে এখনো ভালো একটা ইমেজ আছে। সেটা খুব ভালো লাগে। আর এছাড়াও আমাদের প্রফেশনটা ছিল একটু কঠিন, কোনো নির্দিষ্ট সময় ছিল না। যেহেতু আমি আমার শাশুড়ির কাছে থাকতাম, তাই এই সময়ের ব্যাপারটা আমার কাছে ভালো লাগত না। শাশুড়ি বাসায় আছে কিন্তু ঘরের বউ রাত করে বাসায় ফিরছে এটা আমার কাছেই অড লাগত।
এরপরেও হয়তো অভিনয়টা করতাম, কিন্তু এর পরেই আমাদের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে ভাল্গারিজমটা শুরু হয়ে গেল। আর এটার সঙ্গে আমি খাপ খাওয়াতে পারব না। সো যেটা আমি পারব না, সেটা আমার না করাই ভালো। যদি আমি পারতাম তাহলে হয়তো আমি যেতাম, কিন্তু আমি পারব না বলেই আর যাইনি।
সিনেমা ছাড়াও আপনাকে অন্য কোনো মাধ্যমেও দেখা যায় না। কেন?
আসলে আমার কাছে মনে হয় সব কিছুর জন্য একটা বয়স থাকে, এনার্জি থাকে। ওই বয়সে আমার যেই এনার্জি ছিল এখন সেই এনার্জি নেই। তাই ওই বয়সে যা করতে পেরেছি তা এখন করতে পারব না। অনেকেই হয়তো বিরতি কাটিয়ে আবার অভিনয়ে ফিরে, কিন্তু আমার মধ্যে কখনো এই জিনিসটা কাজ করেনি যে এই অভিনয়টা করার অনেক ইচ্ছা আমার, এই চরিত্রটা করতে পারলে অভিনয় সার্থক হতো, কেন জানি আমার এই জিনিসটা নেই। তাই হয়তো অভিনয়ে ফেরা হয় না।
৩১ বছর একসঙ্গে কাটালেন, নাঈম ভাইয়ের কোন উপহারটা আপনার সব থেকে ভালো লেগেছে?
নাঈমের সব উপহারই আমার ভালো লাগে। ফুল আমার খুব পছন্দের আর নাঈম প্রতিবারই আমাকে ফুল দেবেই। বিয়ের আগে যখন তার সঙ্গে প্রেম শুরু হয় তখন তো একবার সে আমার পুরো বাসা গোলাপফুল দিয়ে ভরিয়ে দিয়েছিল।
দর্শকপ্রিয় অভিনেত্রী সাবিলা নূর। প্রায় এক যুগেরও বেশি সময়ের ক্যারিয়ারে অসংখ্য নাটক ও বিজ্ঞাপনে কাজ করেছেন তিনি। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে অভিনয় করেছেন ওটিটি মাধ্যমেও।
১৪ মিনিট আগেনতুন নির্মাণ নিয়ে ফিরছেন গুণী নির্মাতা গিয়াস উদ্দিন সেলিম । এবারের কাজটি রোমান্টিক কমেডি ধাঁচের, নাম ‘পারফেক্ট ওয়াইফ’ । এটি মুক্তি পাবে দেশের জনপ্রিয় ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকিতে ।
৬ ঘণ্টা আগেশিক্ষকতা পেশা এবং আবৃত্তি, বিতর্ক, বক্তৃতা, অভিনয়ের প্রতি কতটা ভালোবাসা থাকলে, নিজে স্বাধীনমতো কাজ করার জন্য এক জীবনে বিয়েই করলেন না সাভার সরকারি কলেজের ব্যবস্থাপনা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান শাহানা জাহান সিদ্দিকা।
৬ ঘণ্টা আগেআদালতের নির্দেশে চিত্রনায়ক সালমান শাহর মৃত্যুর ২৯ বছর পর হত্যা মামলা দায়ের করা হলো। মামলায় অভিযুক্ত করা হয়েছে নায়ক সালমান শাহর স্ত্রী সামিরা হকসহ মোট ১১ জনকে।
১ দিন আগে